চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে রাবেয়া খাতুন (৪৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জেলা সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। রাবেয়া খাতুন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আকন্দবাড়িয়া গ্রামের ফারুক হোসেনের স্ত্রী।
এদিকে সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত এক সপ্তাহে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৭৬ জন।
ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত রাবেয়া খাতুনের ছেলে মো. কানন বলেন, ‘শনিবার মা ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পরেন। পরে দুপুরে মাকে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেই। পরে চিকিৎসক মাকে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করেন। পরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে চিকিৎসক মাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ডায়রিয়া ওয়ার্ডের চিকিৎসাধীন অন্য এক রোগীর স্বজনেরা বলেন, শয্যা না পেয়ে মেঝেতে বিছানা পেতে ওই নারী চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। তিনি গুরুত্ব অসুস্থ ছিলেন। রাত চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর কোনো সাড়া না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা চিকিৎসককে ডেকে আনেন। পরে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক লিওন বলেন, ‘ওই নারী গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ডায়রিয়া ওয়ার্ডে পাই। তিনি ডায়রিয়াসহ হার্ট ও ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত ছিলেন।’
এদিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি ছিল ২১ জন রোগী। এ ছাড়া ওই দিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতালের বহির্বিভাগে নারী-পুরুষ ও শিশুসহ চিকিৎসা নিয়েছেন আরও দুই শতাধিক ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী। হাসপাতালের নির্ধারিত ডায়রিয়ার ওয়ার্ডে রোগীর স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাধ্য হয়ে অনেককেই বারান্দা কিংবা করিডরের মেঝেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের।
চিকিৎসকেরা বলছেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণেই ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
চুয়াডাঙ্গায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে রাবেয়া খাতুন (৪৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জেলা সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। রাবেয়া খাতুন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আকন্দবাড়িয়া গ্রামের ফারুক হোসেনের স্ত্রী।
এদিকে সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত এক সপ্তাহে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৭৬ জন।
ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত রাবেয়া খাতুনের ছেলে মো. কানন বলেন, ‘শনিবার মা ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পরেন। পরে দুপুরে মাকে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেই। পরে চিকিৎসক মাকে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করেন। পরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে চিকিৎসক মাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ডায়রিয়া ওয়ার্ডের চিকিৎসাধীন অন্য এক রোগীর স্বজনেরা বলেন, শয্যা না পেয়ে মেঝেতে বিছানা পেতে ওই নারী চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। তিনি গুরুত্ব অসুস্থ ছিলেন। রাত চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর কোনো সাড়া না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা চিকিৎসককে ডেকে আনেন। পরে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক লিওন বলেন, ‘ওই নারী গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ডায়রিয়া ওয়ার্ডে পাই। তিনি ডায়রিয়াসহ হার্ট ও ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত ছিলেন।’
এদিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি ছিল ২১ জন রোগী। এ ছাড়া ওই দিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতালের বহির্বিভাগে নারী-পুরুষ ও শিশুসহ চিকিৎসা নিয়েছেন আরও দুই শতাধিক ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী। হাসপাতালের নির্ধারিত ডায়রিয়ার ওয়ার্ডে রোগীর স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাধ্য হয়ে অনেককেই বারান্দা কিংবা করিডরের মেঝেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের।
চিকিৎসকেরা বলছেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণেই ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২০ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৭ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে