ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহ সদরের অচিন্তনগর গ্রামে অপহরণের পর শিশু মনিরা খাতুন (৫) হত্যা মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে এ রায় দেন জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. নাজিমুদ্দৌলা।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সদর উপজেলার অচিন্তনগর গ্রামের মো. জাফর, শিপন, মিন্টু এবং মুজিবার রহমানের স্ত্রী মোছা. নূপুর। তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
নিহত শিশু মনিরা খাতুন জেলা সদরের অচিন্তনগর গ্রামের রমজান আলীর মেয়ে।
রায়ের বিবরণে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৭ জুলাই বিকেলে বাড়ির পাশে খেলার একপর্যাায়ে শিশু মনিরা খাতুন নিখোঁজ হয়। পরে ওই দিনই সন্ধ্যায় অপহরণকারী শিশুটির পরিবারে মোবাইলে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করে এবং পুলিশকে জানালে শিশুকে হত্যার হুমকি দেয়। এরপর শিশুটির বাবা রমজান আলী থানায় অপহরণ মামলা করেন।
রায়ের বিবরণে আরও জানা যায়, শিশুটি ঘন ঘন কান্নাকাটি করলে তাকে একাধিক ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেয় অপহরণকারীরা। এতে মারা যায় শিশুটি। এরপর মৃত অবস্থায় শিশুটিকে কালীগঞ্জ থেকে এনে একটি ড্রামে ভরে শিশুটির বাড়ির পাশের পাটখেতে ফেলে যায়। পরে ১২ জুলাই সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ মনিরা খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে।
এতে অপহরণ মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়। পুলিশ মামলাটির তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের মার্চ মাসের ৩১ তারিখ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সেই মামলার শুনানি শেষে আদালত আজ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ইসারত হোসেন খোকন বলেন, ‘এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট না। একটা শিশুর হত্যার ঘটনায় আরও কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার ছিল আসামিদের। উচ্চ আদালতের আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির জন্য পুনরায় আমরা আপিল করব।’
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারহানা তানি রেশমা বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ তাদের ইচ্ছেমতো সাক্ষী উপস্থাপন করেছে। এখানে রায় সঠিক হয়নি। কারণ, যাদের দণ্ড দেওয়া হয়েছে, তারা জড়িত নয় ঘটনার সঙ্গে। আমরাও উচ্চ আদালতে ন্যায়বিচারের জন্য আপিল করব।’
ঝিনাইদহ সদরের অচিন্তনগর গ্রামে অপহরণের পর শিশু মনিরা খাতুন (৫) হত্যা মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে এ রায় দেন জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. নাজিমুদ্দৌলা।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সদর উপজেলার অচিন্তনগর গ্রামের মো. জাফর, শিপন, মিন্টু এবং মুজিবার রহমানের স্ত্রী মোছা. নূপুর। তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
নিহত শিশু মনিরা খাতুন জেলা সদরের অচিন্তনগর গ্রামের রমজান আলীর মেয়ে।
রায়ের বিবরণে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৭ জুলাই বিকেলে বাড়ির পাশে খেলার একপর্যাায়ে শিশু মনিরা খাতুন নিখোঁজ হয়। পরে ওই দিনই সন্ধ্যায় অপহরণকারী শিশুটির পরিবারে মোবাইলে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করে এবং পুলিশকে জানালে শিশুকে হত্যার হুমকি দেয়। এরপর শিশুটির বাবা রমজান আলী থানায় অপহরণ মামলা করেন।
রায়ের বিবরণে আরও জানা যায়, শিশুটি ঘন ঘন কান্নাকাটি করলে তাকে একাধিক ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেয় অপহরণকারীরা। এতে মারা যায় শিশুটি। এরপর মৃত অবস্থায় শিশুটিকে কালীগঞ্জ থেকে এনে একটি ড্রামে ভরে শিশুটির বাড়ির পাশের পাটখেতে ফেলে যায়। পরে ১২ জুলাই সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ মনিরা খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে।
এতে অপহরণ মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়। পুলিশ মামলাটির তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের মার্চ মাসের ৩১ তারিখ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সেই মামলার শুনানি শেষে আদালত আজ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ইসারত হোসেন খোকন বলেন, ‘এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট না। একটা শিশুর হত্যার ঘটনায় আরও কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার ছিল আসামিদের। উচ্চ আদালতের আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির জন্য পুনরায় আমরা আপিল করব।’
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারহানা তানি রেশমা বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ তাদের ইচ্ছেমতো সাক্ষী উপস্থাপন করেছে। এখানে রায় সঠিক হয়নি। কারণ, যাদের দণ্ড দেওয়া হয়েছে, তারা জড়িত নয় ঘটনার সঙ্গে। আমরাও উচ্চ আদালতে ন্যায়বিচারের জন্য আপিল করব।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৩ মিনিট আগে