বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
বেনাপোল বন্দরে এক মাসের বেশি সময় ধরে পড়ে থাকা ভারতীয় পণ্যবোঝাই একটি ট্রাক নিয়ে বিভিন্ন মহলে কৌতূহল ও ভীতি বিরাজ করছে। সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে বন্দরে ঢোকা ট্রাকটিতে কী রয়েছে; এর মালিকানাই বা কার—এত দিনেও তা নিশ্চিত হতে পারেনি বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বর্তমানে ট্রাকটি বন্দরের ৩৬ নম্বর পণ্যাগারের সামনে সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, ট্রাকটির বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কাস্টমসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে ট্রাকটি বন্দরের ৩৬ নম্বর পণ্যাগারের সামনে সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। অনেকের ধারণা, বড় ধরনের অনিয়ম বা শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করছিল মহলটি। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, ট্রাকটির বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কাস্টমসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বন্দর সূত্রে জানা যায়, ভারত থেকে যেসব পণ্যবাহী ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে, সাধারণত একজন সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধি ট্রাকটি গ্রহণ করে কাস্টমস কার্গো শাখায় তার তথ্য এন্ট্রি করে। পরে বন্দরের রেজিস্ট্রারে পণ্যাগারের নাম উল্লেখ করে সেই পণ্যাগারে পণ্য খালাস করা হয়ে থাকে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে (WB 11-B 6366) নম্বরের ট্রাকটি নিয়ম না মেনে বন্দরের ৩৬ নম্বর পণ্যাগারের সামনে অবস্থান করে। এর মধ্যে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার কাছে খবর যায়, ট্রাকটি আমদানি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বা বড় ধরনের অনিয়ম করার চেষ্টা করছে। এরপর থেকে ট্রাকটি সিসি ক্যামেরা ও বন্দরের নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়।
তবে এক মাসের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত পণ্য চালানটি কেউ নিজের বলে দাবি করেনি। এদিকে ট্রাকটিতে কী আছে, তা এখন পর্যন্ত কোনো সংস্থা খুলে না দেখায় এ নিয়ে বন্দরে কাজ করা সাধারণ শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে কৌতূহল ও ভীতি বিরাজ করছে।
সাধারণ আমদানিকারক রুবেল হোসেন বলেন, ট্রাকটিতে কী আছে আর কেন এত দিন এটি বন্দরে পড়ে আছে, তা নিয়ে কৌতূহল ও ভীতি বিরাজ করছে। এখন পর্যন্ত কেউ ট্রাকটির মালিকানা দাবি করছে না। ধারণা করা হচ্ছে, শুল্ক ফাঁকির উদ্দেশ্যে ট্রাকটি নিয়ম না মেনে বন্দরে ঢুকেছে। এ ধরনের নানা অনিয়মের কারণে ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা ১২ বছর রাজস্ব ঘাটতি যাচ্ছে বেনাপোল কাস্টমস হাউসে।
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা নাজমুল সিরাজী বলেন, পণ্যবাহী ট্রাকটির আমদানিকারক ঢাকার টিআর অটোমোবাইলস। ট্রাকটিতে ৫১১ কার্টন আইপিএস, ইউপিএস ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কেউ পণ্য চালানটির মালিকানা দাবি করেনি, যে কারণে ঘোষণা দেওয়া পণ্যের মালিকানা দাবিদার ঠিক আছেন কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ভারতীয় ট্রাকটি বন্দরের সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেনাপোল বন্দর পরিচালক রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রাকটি বন্দরে কোথাও এন্ট্রি না করে প্রবেশ করে। ট্রাকটিতে কী আছে এখন পর্যন্ত খুলে দেখা হয়নি। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বন্দরে হেফাজতে ট্রাকটি রেখেছে। ট্রাকটির বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য কাস্টমসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বন্দরের নিয়ম অনুযায়ী, এক মাসের মধ্যে পণ্যের চালান বন্দর থেকে খালাস না হলে তা নিলামের তালিকায় তোলা হয়। তখন বন্দর কর্তৃপক্ষ তালিকা দিলে কাস্টমস সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে থাকে।
বেনাপোল বন্দরে এক মাসের বেশি সময় ধরে পড়ে থাকা ভারতীয় পণ্যবোঝাই একটি ট্রাক নিয়ে বিভিন্ন মহলে কৌতূহল ও ভীতি বিরাজ করছে। সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে বন্দরে ঢোকা ট্রাকটিতে কী রয়েছে; এর মালিকানাই বা কার—এত দিনেও তা নিশ্চিত হতে পারেনি বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বর্তমানে ট্রাকটি বন্দরের ৩৬ নম্বর পণ্যাগারের সামনে সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, ট্রাকটির বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কাস্টমসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে ট্রাকটি বন্দরের ৩৬ নম্বর পণ্যাগারের সামনে সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। অনেকের ধারণা, বড় ধরনের অনিয়ম বা শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করছিল মহলটি। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, ট্রাকটির বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কাস্টমসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বন্দর সূত্রে জানা যায়, ভারত থেকে যেসব পণ্যবাহী ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে, সাধারণত একজন সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধি ট্রাকটি গ্রহণ করে কাস্টমস কার্গো শাখায় তার তথ্য এন্ট্রি করে। পরে বন্দরের রেজিস্ট্রারে পণ্যাগারের নাম উল্লেখ করে সেই পণ্যাগারে পণ্য খালাস করা হয়ে থাকে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে (WB 11-B 6366) নম্বরের ট্রাকটি নিয়ম না মেনে বন্দরের ৩৬ নম্বর পণ্যাগারের সামনে অবস্থান করে। এর মধ্যে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার কাছে খবর যায়, ট্রাকটি আমদানি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বা বড় ধরনের অনিয়ম করার চেষ্টা করছে। এরপর থেকে ট্রাকটি সিসি ক্যামেরা ও বন্দরের নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়।
তবে এক মাসের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত পণ্য চালানটি কেউ নিজের বলে দাবি করেনি। এদিকে ট্রাকটিতে কী আছে, তা এখন পর্যন্ত কোনো সংস্থা খুলে না দেখায় এ নিয়ে বন্দরে কাজ করা সাধারণ শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে কৌতূহল ও ভীতি বিরাজ করছে।
সাধারণ আমদানিকারক রুবেল হোসেন বলেন, ট্রাকটিতে কী আছে আর কেন এত দিন এটি বন্দরে পড়ে আছে, তা নিয়ে কৌতূহল ও ভীতি বিরাজ করছে। এখন পর্যন্ত কেউ ট্রাকটির মালিকানা দাবি করছে না। ধারণা করা হচ্ছে, শুল্ক ফাঁকির উদ্দেশ্যে ট্রাকটি নিয়ম না মেনে বন্দরে ঢুকেছে। এ ধরনের নানা অনিয়মের কারণে ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা ১২ বছর রাজস্ব ঘাটতি যাচ্ছে বেনাপোল কাস্টমস হাউসে।
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা নাজমুল সিরাজী বলেন, পণ্যবাহী ট্রাকটির আমদানিকারক ঢাকার টিআর অটোমোবাইলস। ট্রাকটিতে ৫১১ কার্টন আইপিএস, ইউপিএস ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কেউ পণ্য চালানটির মালিকানা দাবি করেনি, যে কারণে ঘোষণা দেওয়া পণ্যের মালিকানা দাবিদার ঠিক আছেন কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ভারতীয় ট্রাকটি বন্দরের সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তাকর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেনাপোল বন্দর পরিচালক রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রাকটি বন্দরে কোথাও এন্ট্রি না করে প্রবেশ করে। ট্রাকটিতে কী আছে এখন পর্যন্ত খুলে দেখা হয়নি। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বন্দরে হেফাজতে ট্রাকটি রেখেছে। ট্রাকটির বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য কাস্টমসকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বন্দরের নিয়ম অনুযায়ী, এক মাসের মধ্যে পণ্যের চালান বন্দর থেকে খালাস না হলে তা নিলামের তালিকায় তোলা হয়। তখন বন্দর কর্তৃপক্ষ তালিকা দিলে কাস্টমস সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে থাকে।
‘বিপ্লব উদ্যানে কোনো নতুন স্থাপনা হবে না। এখানে সবুজের সমারোহ হবে। এখানে আবারও পাখি ডাকবে। মানুষ হাঁটবে ও অক্সিজেন নেবে। এখানে একটি গ্রিন পার্ক করব’। কথাগুলো চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের। কথাগুলো খুব বেশি দিনের নয়। গত ৭ নভেম্বর বিপ্লব উদ্যানে দাঁড়িয়ে এমন বক্তব্য দিয়েছিলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভিডব্লিউবির বরাদ্দ হওয়া চাল বিতরণ না করে গুদামে রেখে ২২ জন সুবিধাভোগীকে এক মাসের বেশি সময় ধরে ঘোরানোর অভিযোগ উঠেছে। ইউপি কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে ঘুরেও চাল দিচ্ছে না বলে অভিযোগ সুবিধাভোগীদের।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে ৪ খুনের ফেরারী আসামি সন্ত্রাসী রায়হান কয়েক মাসের ব্যবধানে এবার দিনদুপুরে আরও একটি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। রাউজানে যুবদল নেতা সেলিমকে খুনের পরে দলবল নিয়ে পাহাড়ে পালিয়ে যান রায়হান। ঘটনাস্থলের কাছের একটি সিসিটিভি ফুটেজে এ দৃশ্য ধরা পড়েছে। পুলিশও বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগেএকসময় ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়ত পায়রা নদীতে। তবে এখন কমে গেছে। এমনকি ভরা মৌসুমেও পাওয়া যাচ্ছে না ইলিশ। ইলিশ ধরা না পড়ায় এই এলাকার ১৪ হাজার জেলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। গবেষকেরা বলছেন, মোহনায় ডুবোচর, নদীতে পড়ছে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের বর্জ্য—এতে করে ভরা মৌসুমেও পায়রা নদীতে ইলিশের দেখা নেই।
৫ ঘণ্টা আগে