যশোর প্রতিনিধি
সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তাঁর স্ত্রী তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে সিনিয়র যশোর জেলা ও দায়রা জজ শেখ নাজমুল আলম এ আদেশ দেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক খোরশেদ আলমের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন আদালত। এ ছাড়া একই দিন পৃথক আরেকটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের আয়করের মূল নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
খুলনা কর অঞ্চলের ডেপুটি কমিশনার অব ট্যাক্সেস সার্কেল-৮ যশোরকে তাঁর মূল নথি সংগ্রহের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সিরাজুল ইসলাম।
স্বপন ভট্টাচার্য্য যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনের দশম ও একাদশ সংসদের সংসদ সদস্য ছিলেন। দ্বাদশ সংসদ সদস্য নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েও স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর স্ত্রীসহ অস্ট্রেলিয়াতে তাঁর মেয়ে কাছে চলে যান বলে জানিয়েছে দলীয় নেতা-কর্মীরা।
আদালত সূত্র জানায়, গত ২৪ ডিসেম্বর সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তাঁর স্ত্রী তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অর্জনের মামলা হয়। মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয় স্বপন ভট্টচার্য্যের স্ত্রী তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের সঙ্গে পরস্পর যোগসাজশে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৫ কোটি ৫৫ লাখ ৪৫ হাজার ৩৯১ টাকার সম্পদ অর্জন করেন।
এ ছাড়া ১০টি ব্যাংক হিসাবে ১০ কোটি ৩৬ লাখ ৩৫ হাজার ৫৮৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য গোপন করার জন্য রূপান্তর, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করে দুদক আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন তন্দ্রা ভট্টাচার্য্য। এই মামলার তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তাঁর তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদন জানান। বিচারক তা মঞ্জুর করেন।
একই দিন একই অভিযোগে আরও একটি মামলা করে দুদক। ওই মামলায় স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যকে আসামি করা হয়। এ মামলায় উল্লেখ করা হয় দুই কোটি ৪৮ লাখ ৭১ হাজার ১৫১ টাকা মূল্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ রয়েছে স্বপন ভট্টাচার্য্যের। এ ছাড়া নিজের নামে ১৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪১ কোটি ৬৪ লাখ ৮২ হাজার ৩৩৪ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে দুদক। দুর্নীতি ও ঘুষ নেওয়ার মাধ্যমে পাওয়া অর্থ গোপন করার উদ্দেশ্যে এর রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করে মানি লন্ডারিংয়ের অপরাধ করেছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। এ কাজে তাঁর স্ত্রী তাকে সহায়তা করেন। মামলায় তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের আয়করের মূল নথি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তাঁর স্ত্রী তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে সিনিয়র যশোর জেলা ও দায়রা জজ শেখ নাজমুল আলম এ আদেশ দেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক খোরশেদ আলমের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন আদালত। এ ছাড়া একই দিন পৃথক আরেকটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের আয়করের মূল নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
খুলনা কর অঞ্চলের ডেপুটি কমিশনার অব ট্যাক্সেস সার্কেল-৮ যশোরকে তাঁর মূল নথি সংগ্রহের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সিরাজুল ইসলাম।
স্বপন ভট্টাচার্য্য যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনের দশম ও একাদশ সংসদের সংসদ সদস্য ছিলেন। দ্বাদশ সংসদ সদস্য নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েও স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর স্ত্রীসহ অস্ট্রেলিয়াতে তাঁর মেয়ে কাছে চলে যান বলে জানিয়েছে দলীয় নেতা-কর্মীরা।
আদালত সূত্র জানায়, গত ২৪ ডিসেম্বর সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তাঁর স্ত্রী তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অর্জনের মামলা হয়। মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয় স্বপন ভট্টচার্য্যের স্ত্রী তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের সঙ্গে পরস্পর যোগসাজশে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৫ কোটি ৫৫ লাখ ৪৫ হাজার ৩৯১ টাকার সম্পদ অর্জন করেন।
এ ছাড়া ১০টি ব্যাংক হিসাবে ১০ কোটি ৩৬ লাখ ৩৫ হাজার ৫৮৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য গোপন করার জন্য রূপান্তর, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করে দুদক আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন তন্দ্রা ভট্টাচার্য্য। এই মামলার তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তাঁর তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদন জানান। বিচারক তা মঞ্জুর করেন।
একই দিন একই অভিযোগে আরও একটি মামলা করে দুদক। ওই মামলায় স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যকে আসামি করা হয়। এ মামলায় উল্লেখ করা হয় দুই কোটি ৪৮ লাখ ৭১ হাজার ১৫১ টাকা মূল্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ রয়েছে স্বপন ভট্টাচার্য্যের। এ ছাড়া নিজের নামে ১৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪১ কোটি ৬৪ লাখ ৮২ হাজার ৩৩৪ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে দুদক। দুর্নীতি ও ঘুষ নেওয়ার মাধ্যমে পাওয়া অর্থ গোপন করার উদ্দেশ্যে এর রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করে মানি লন্ডারিংয়ের অপরাধ করেছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। এ কাজে তাঁর স্ত্রী তাকে সহায়তা করেন। মামলায় তন্দ্রা ভট্টাচার্য্যের আয়করের মূল নথি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন
১ মিনিট আগেরাজশাহীর একটি সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত এক ছাত্রীর করা মামলায় মুন্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বছরের ১১ জুলাই অভিযুক্ত মুন্না ইমেইলে ওই ছাত্রীর কাছে তাঁর একটি সম্পাদিত (এডিট) নগ্ন ছবি পাঠিয়ে হুমকি দিয়েছিলেন।
৪২ মিনিট আগেঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাহে আলম মুরাদকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি।
২ ঘণ্টা আগেকাজ শেষ না করেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বিল পরিশোধ করা এবং এক হাজার ১০১ কোটি টাকা ব্যয়ে গরমিল পায় তদন্ত কমিটি। সর্বশেষ দুদক বিষয়টি তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করে। পিরোজপুর এলজিইডি কার্যালয় ও জেলা হিসাব রক্ষণ কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের...
২ ঘণ্টা আগে