প্রতিনিধি, মোংলা (বাগেরহাট)
মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে ডুবে গেছে কয়লা বোঝাই একটি কার্গো জাহাজ। মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বন্দর জেটির অপর পাশের কাটাখালী নামক এলাকায় জাহাজটি ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় ওই জাহাজটিতে থাকা ৯জন কর্মী ও একজন নিরাপত্তাকর্মী সাঁতরিয়ে তীরে ওঠে।
ডুবে যাওয়া কার্গো জাহাজ এম ভি ইফসিয়া মাহিনের মাষ্টার মো: শাহালম জানান, মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়ার ৬ নম্বরে থাকা একটি বিদেশী জাহাজ থেকে রোববার (২৮ মার্চ) ভোরে কয়লা বোঝাই করেন তারা। কার্গোটিতে প্রায় ৪শ টন কয়লা বোঝাই শেষে সকাল ৯টার দিকে পশুর নদীর বানীশান্তা বাজার বয়ায় অবস্থান নেয়।
পরে মঙ্গলবার দুপুরের আগে পানির তীব্র স্রোতে বয়া থেকে কার্গো জাহাজের রশি ছিড়ে যায়। এ সময় এম ভি ইফসিয়া মাহিনসহ প্রায় ১০/১২টি জাহাজ ওই বয়া থেকে ছুটে যায়। পরে ওই জাহাজগুলো দুর্ঘটনা এড়াতে যে যার মত নিরাপদে সরতে থাকে। এ সময় ওই সকল কার্গোর মধ্যে একটির সাথে ধাক্কা লাগে ইফসিয়া মাহিনের। এতে ইফসিয়া মাহিনের বাম পাশের হ্যাচ ফেটে যায়। তারপরও জাহাজটি বাঁচাতে মাষ্টার শাহালম প্রাণপন চেষ্টা করেন। জাহাজটি ভাসতে ভাসতে বানীশান্তা থেকে কাটাখালী গেলে সেখানে ফাটা জায়গা হতে পানি উঠতে উঠতে এক পর্যায়ে ডুবে যায়। এ সময় জাহাজের ৯ জন কর্মী ও এক নিরাপত্তা কর্মী সাঁতরিয়ে নদীর কুলে ওঠেন।
তবে ডুবন্ত জাহাজটি পশুর চ্যানেলের বাইরের চরের দিকে ডোবায় মূল চ্যানেল নিরাপদ রয়েছে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। ডুবে যাওয়া জাহাজটির কয়লা নিয়ে যশোরের নওয়াপাড়ায় যাওয়ার কথা ছিল। জাহাজটির ধারণক্ষমতা ছিল ৫শ টন। আর বোঝাই করা হয়েছিল ৪শ টন।
এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারী রাতে মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে ৭শ মে: টন কয়লা নিয়ে ডুবে যায় এম ভি বিবি-১১৪৮ নামক একটি কার্গো জাহাজ।
মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে ডুবে গেছে কয়লা বোঝাই একটি কার্গো জাহাজ। মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বন্দর জেটির অপর পাশের কাটাখালী নামক এলাকায় জাহাজটি ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় ওই জাহাজটিতে থাকা ৯জন কর্মী ও একজন নিরাপত্তাকর্মী সাঁতরিয়ে তীরে ওঠে।
ডুবে যাওয়া কার্গো জাহাজ এম ভি ইফসিয়া মাহিনের মাষ্টার মো: শাহালম জানান, মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়ার ৬ নম্বরে থাকা একটি বিদেশী জাহাজ থেকে রোববার (২৮ মার্চ) ভোরে কয়লা বোঝাই করেন তারা। কার্গোটিতে প্রায় ৪শ টন কয়লা বোঝাই শেষে সকাল ৯টার দিকে পশুর নদীর বানীশান্তা বাজার বয়ায় অবস্থান নেয়।
পরে মঙ্গলবার দুপুরের আগে পানির তীব্র স্রোতে বয়া থেকে কার্গো জাহাজের রশি ছিড়ে যায়। এ সময় এম ভি ইফসিয়া মাহিনসহ প্রায় ১০/১২টি জাহাজ ওই বয়া থেকে ছুটে যায়। পরে ওই জাহাজগুলো দুর্ঘটনা এড়াতে যে যার মত নিরাপদে সরতে থাকে। এ সময় ওই সকল কার্গোর মধ্যে একটির সাথে ধাক্কা লাগে ইফসিয়া মাহিনের। এতে ইফসিয়া মাহিনের বাম পাশের হ্যাচ ফেটে যায়। তারপরও জাহাজটি বাঁচাতে মাষ্টার শাহালম প্রাণপন চেষ্টা করেন। জাহাজটি ভাসতে ভাসতে বানীশান্তা থেকে কাটাখালী গেলে সেখানে ফাটা জায়গা হতে পানি উঠতে উঠতে এক পর্যায়ে ডুবে যায়। এ সময় জাহাজের ৯ জন কর্মী ও এক নিরাপত্তা কর্মী সাঁতরিয়ে নদীর কুলে ওঠেন।
তবে ডুবন্ত জাহাজটি পশুর চ্যানেলের বাইরের চরের দিকে ডোবায় মূল চ্যানেল নিরাপদ রয়েছে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। ডুবে যাওয়া জাহাজটির কয়লা নিয়ে যশোরের নওয়াপাড়ায় যাওয়ার কথা ছিল। জাহাজটির ধারণক্ষমতা ছিল ৫শ টন। আর বোঝাই করা হয়েছিল ৪শ টন।
এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারী রাতে মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে ৭শ মে: টন কয়লা নিয়ে ডুবে যায় এম ভি বিবি-১১৪৮ নামক একটি কার্গো জাহাজ।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে