কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতারা বলেছিলেন তাঁরা যদি ক্ষমতা থেকে বিদায় নেন তাহলে দুই দিনের মাথায় তাঁদের দলের ৫ লাখ নেতা-কর্মীকে আমরা খুন করে ফেলব। আলহামদুলিল্লাহ, বাংলাদেশে এমন কিছু হয়নি। আমরা চাই না আমাদের প্রতিপক্ষ হলেও আমরা কারও ওপর অবিচার করি।’
গতকাল শুক্রবার রাতে কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটরিয়ামে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।
আমিরে জামায়াত বলেন, ‘আমরা এও বলেছি, হাজার হাজার মামলা আমরা করব না। আমরা অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে মামলা করব। কিন্তু একজন নিরপরাধ মানুষকেও আমরা মামলার আসামি করব না। কারণ আল্লাহর আদালতে আমাদের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। বিবেকের কাঠগড়ায় আমরা পরাজিত হয়েছি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘চাঁদাবাজি আমাদের কাজ না, ঘুষ বাণিজ্য আমাদের কাজ না, মামলা বাণিজ্য আমাদের কাজ না। অতীতের সরকার করেছে বলে মানুষ তাদের ওপর ক্ষেপে গিয়ে আজকে এ পরিণতি হয়েছে। সেই কাজ যারা করবে ভবিষ্যতে তাদেরও একই রাস্তা ধরতে হবে।’
জামায়াতে এই নেতা আরও বলেন, ‘যে পুলিশ আমাদের এত কষ্ট দিয়েছে, সে পুলিশকে সহযোগিতা করার জন্য আমরা নির্দেশ দিয়েছি। সামাজিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হলে পুলিশের প্রয়োজন আছে। থানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বসার মতো চেয়ার টেবিল পর্যন্ত নেই। আমাদের শাখাগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছিলাম, আমাদের ফান্ড থেকে চেয়ার টেবিল কিনে থানায় পৌঁছে দিয়ে আসো কাজ শুরু হোক। তাদের আশ্বস্ত করেছিলাম যে, আপনারা কাজ করেন থানার ভেতরে, আমরা বাইরে পাহারা দেব।’
কুষ্টিয়া জেলা শাখার আয়োজনে দুর্নীতি ও শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন দেশ গড়ার লক্ষ্যে আয়োজিত সুধী সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মাওলানা আবুল হাশেম। বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারক হোসেন, শামিম সাঈদীসহ সুধীজনেরা। এ সময় জেলা, উপজেলা, শহর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড জামায়াতের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতারা বলেছিলেন তাঁরা যদি ক্ষমতা থেকে বিদায় নেন তাহলে দুই দিনের মাথায় তাঁদের দলের ৫ লাখ নেতা-কর্মীকে আমরা খুন করে ফেলব। আলহামদুলিল্লাহ, বাংলাদেশে এমন কিছু হয়নি। আমরা চাই না আমাদের প্রতিপক্ষ হলেও আমরা কারও ওপর অবিচার করি।’
গতকাল শুক্রবার রাতে কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটরিয়ামে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।
আমিরে জামায়াত বলেন, ‘আমরা এও বলেছি, হাজার হাজার মামলা আমরা করব না। আমরা অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে মামলা করব। কিন্তু একজন নিরপরাধ মানুষকেও আমরা মামলার আসামি করব না। কারণ আল্লাহর আদালতে আমাদের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। বিবেকের কাঠগড়ায় আমরা পরাজিত হয়েছি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘চাঁদাবাজি আমাদের কাজ না, ঘুষ বাণিজ্য আমাদের কাজ না, মামলা বাণিজ্য আমাদের কাজ না। অতীতের সরকার করেছে বলে মানুষ তাদের ওপর ক্ষেপে গিয়ে আজকে এ পরিণতি হয়েছে। সেই কাজ যারা করবে ভবিষ্যতে তাদেরও একই রাস্তা ধরতে হবে।’
জামায়াতে এই নেতা আরও বলেন, ‘যে পুলিশ আমাদের এত কষ্ট দিয়েছে, সে পুলিশকে সহযোগিতা করার জন্য আমরা নির্দেশ দিয়েছি। সামাজিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হলে পুলিশের প্রয়োজন আছে। থানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বসার মতো চেয়ার টেবিল পর্যন্ত নেই। আমাদের শাখাগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছিলাম, আমাদের ফান্ড থেকে চেয়ার টেবিল কিনে থানায় পৌঁছে দিয়ে আসো কাজ শুরু হোক। তাদের আশ্বস্ত করেছিলাম যে, আপনারা কাজ করেন থানার ভেতরে, আমরা বাইরে পাহারা দেব।’
কুষ্টিয়া জেলা শাখার আয়োজনে দুর্নীতি ও শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন দেশ গড়ার লক্ষ্যে আয়োজিত সুধী সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মাওলানা আবুল হাশেম। বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারক হোসেন, শামিম সাঈদীসহ সুধীজনেরা। এ সময় জেলা, উপজেলা, শহর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড জামায়াতের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে