প্রতিনিধি, খুলনা
খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৬৪২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনা জেলায়। বাকিদের মধ্যে যশোরে ১২, কুষ্টিয়ায় ৯, ঝিনাইদহে ৬, চুয়াডাঙ্গায় ৩, বাগেরহাটে ২, সাতক্ষীরা, নড়াইল ও মাগুরায় ১ জন করে মারা যান। স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনাসংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৩৪২ জন। এ পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ১২৮ জন। মারা গেছেন ৪২৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৮৯২ জন।
খুলনা বিভাগের জেলাগুলোয় করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা
বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১৯৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৭৬১ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১০২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ২৫১ জন।
সাতক্ষীরায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১১৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৪৯৬ জন এবং মারা গেছেন ৭৭ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ হাজার ২০৪ জন।
যশোরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩১১ জন। এ নিয়ে জেলায় করোনায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ৬১৪ জন। মোট মারা গেছেন ২৩০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ২৭১ জন।
নড়াইলে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৬৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৪৬০ জন। মোট মারা গেছেন ৬৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৪৬৭ জন।
মাগুরায় নতুন করে ৫৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ১৪৩ জন। মোট মারা গেছেন ৪০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩৯৯ জন।
ঝিনাইদহে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৯০ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৭৫০ জন। মোট মারা গেছেন ১৪১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৫১৮ জন।
কুষ্টিয়ায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২৭৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১০ হাজার ৫৮১ জনের। মোট মারা গেছেন ৩৫০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৮১২ জন।
চুয়াডাঙ্গায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১২৮ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৬৭৭ জন। মোট মারা গেছেন ১২৪ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৬০৮ জন।
মেহেরপুরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৫৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৫৮২ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৬৮৪ জন।
এর আগে গতকাল রোববার বিভাগে ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। আর শুক্রবার বিভাগে সর্বোচ্চ ৭১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে আজ সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ৭৩ হাজার ১৯২ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৬৪১ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪৭ হাজার ১০৬ জন।
খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৬৪২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনা জেলায়। বাকিদের মধ্যে যশোরে ১২, কুষ্টিয়ায় ৯, ঝিনাইদহে ৬, চুয়াডাঙ্গায় ৩, বাগেরহাটে ২, সাতক্ষীরা, নড়াইল ও মাগুরায় ১ জন করে মারা যান। স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনাসংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৩৪২ জন। এ পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ১২৮ জন। মারা গেছেন ৪২৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৮৯২ জন।
খুলনা বিভাগের জেলাগুলোয় করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা
বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১৯৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৭৬১ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১০২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ২৫১ জন।
সাতক্ষীরায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১১৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৪৯৬ জন এবং মারা গেছেন ৭৭ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ হাজার ২০৪ জন।
যশোরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩১১ জন। এ নিয়ে জেলায় করোনায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ৬১৪ জন। মোট মারা গেছেন ২৩০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ২৭১ জন।
নড়াইলে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৬৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৪৬০ জন। মোট মারা গেছেন ৬৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৪৬৭ জন।
মাগুরায় নতুন করে ৫৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ১৪৩ জন। মোট মারা গেছেন ৪০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩৯৯ জন।
ঝিনাইদহে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৯০ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৭৫০ জন। মোট মারা গেছেন ১৪১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৫১৮ জন।
কুষ্টিয়ায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২৭৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১০ হাজার ৫৮১ জনের। মোট মারা গেছেন ৩৫০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৮১২ জন।
চুয়াডাঙ্গায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১২৮ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৬৭৭ জন। মোট মারা গেছেন ১২৪ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৬০৮ জন।
মেহেরপুরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৫৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৫৮২ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৬৮৪ জন।
এর আগে গতকাল রোববার বিভাগে ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। আর শুক্রবার বিভাগে সর্বোচ্চ ৭১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে আজ সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ৭৩ হাজার ১৯২ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৬৪১ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪৭ হাজার ১০৬ জন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে