প্রতিনিধি, খুলনা
খুলনা বিভাগে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর মিছিল। করোনাভাইরাসের গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৬০ জনের। একই সময়ে করোনায় শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫৯১ জন। এ নিয়ে শনাক্তের সংখ্যা ৭১ হাজার ছাড়াল। আর মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৫৯৩ জনের। আজ রোববার বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনা জেলায়। বাকিদের মধ্যে কুষ্টিয়ায় ১৩ জন, নড়াইলে সাতজন, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় ছয়জন, মেহেরপুরে পাঁচজন, মাগুরায় চারজন, ঝিনাইদহে তিনজন ও বাগেরহাটে দুজন মারা গেছেন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪৩১ জনের। এ পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৮ হাজার ৭৮৬ জনের। মারা গেছেন ৪১৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৭৬৪ জন।
এ ছাড়া বাগেরহাটে ১৪৪ জন, সাতক্ষীরায় ১৫৭ জন, যশোরে ১৩৯ জন, নড়াইলে ৫১ জন, মাগুরায় ৮১ জন, ঝিনাইদহে ১৪৭ জন, কুষ্টিয়ায় ২৪৫ জন, চুয়াডাঙ্গায় এবং মেহেরপুরে ৫৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৭১ হাজার ৫৫০ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৫৯৩ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪৬ হাজার ২৯৯ জন।
এদিকে চিকিৎসকেরা বলছেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। যে কারণে সংক্রমণ বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে।
এ ব্যাপারে খুলনা করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার বলেন, শনাক্তের ৭৮ শতাংশ ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। যে কারণে সংক্রমণ বাড়ছে। হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ বেশি।
এদিকে সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মো. বলেন, মানুষ যদি সচেতন না হয়, যদি মাস্ক ব্যবহার না করে, স্বাস্থ্য বিধি না মানে তা হলে করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। করোনা নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাস্থ্য বিধি মানতে হবে।
খুলনা বিভাগে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর মিছিল। করোনাভাইরাসের গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৬০ জনের। একই সময়ে করোনায় শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫৯১ জন। এ নিয়ে শনাক্তের সংখ্যা ৭১ হাজার ছাড়াল। আর মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৫৯৩ জনের। আজ রোববার বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনা জেলায়। বাকিদের মধ্যে কুষ্টিয়ায় ১৩ জন, নড়াইলে সাতজন, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় ছয়জন, মেহেরপুরে পাঁচজন, মাগুরায় চারজন, ঝিনাইদহে তিনজন ও বাগেরহাটে দুজন মারা গেছেন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪৩১ জনের। এ পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৮ হাজার ৭৮৬ জনের। মারা গেছেন ৪১৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৭৬৪ জন।
এ ছাড়া বাগেরহাটে ১৪৪ জন, সাতক্ষীরায় ১৫৭ জন, যশোরে ১৩৯ জন, নড়াইলে ৫১ জন, মাগুরায় ৮১ জন, ঝিনাইদহে ১৪৭ জন, কুষ্টিয়ায় ২৪৫ জন, চুয়াডাঙ্গায় এবং মেহেরপুরে ৫৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৭১ হাজার ৫৫০ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৫৯৩ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪৬ হাজার ২৯৯ জন।
এদিকে চিকিৎসকেরা বলছেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। যে কারণে সংক্রমণ বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে।
এ ব্যাপারে খুলনা করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার বলেন, শনাক্তের ৭৮ শতাংশ ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। যে কারণে সংক্রমণ বাড়ছে। হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ বেশি।
এদিকে সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মো. বলেন, মানুষ যদি সচেতন না হয়, যদি মাস্ক ব্যবহার না করে, স্বাস্থ্য বিধি না মানে তা হলে করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। করোনা নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাস্থ্য বিধি মানতে হবে।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে ট্রলারডুবির ঘটনায় এক সপ্তাহ পর নিখোঁজ পাঁচ জেলের মধ্যে একজনের লাশ পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সৈকতের মিরাবাড়ি পয়েন্ট থেকে লাশটি উদ্ধার করে কুয়াকাটা নৌ পুলিশ। ওই জেলের নাম নজরুল ইসলাম (৬০)।
১ মিনিট আগেশাহীদা বেগম জানান, তাঁর প্রথম স্বামী আকতার শেখ ১৯৮৮ সালে ডায়রিয়ায় মারা যান। এরপর দ্বিতীয়বার বিয়ে করলেও সেই স্বামীও কয়েক বছরের মধ্যেই জ্বরে মারা যান। সন্তানদের নিয়েই জীবন কাটছিল, কিন্তু কয়েক বছর আগে যুবক ছেলে আতাউরের মৃত্যু যেন সবকিছু ছিন্নভিন্ন করে দেয়।
৪ মিনিট আগেযশোরের মনিরামপুরে মাটির ঘরের দেয়াল ধসে নিচে চাপা পড়ে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মনোহরপুর ইউনিয়নের কপালিয়া ঘোষপাড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নারীর নাম বিজলি মণ্ডল (৫৫)। তিনি ওই গ্রামের মুকুন্দ মণ্ডলের মেয়ে।
২২ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তদন্তকেন্দ্র ছেড়ে পুলিশ লাইনসে চলে যান এসআই বরুন কুমার সরকার। এর আগের দিন বুধবার (৩০ জুলাই) আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘প্রেমতলীতে পুলিশের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও হুমকির অভিযোগ’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে প্রেমতলী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক এস এম মাকসুদুর
২৪ মিনিট আগে