খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে আপিল শুনানির প্রথম দিনে চার কাউন্সিলর প্রার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। আজ সোমবার বিকেলে ৭ জন প্রার্থীর আপিল শুনানি করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী। এ সময় তিনজন কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় সূত্র জানায়, কেসিসি নির্বাচনে বিভাগীয় কমিশনারের নিকট ১৬ জন প্রার্থী আপিল করেছেন। যার মধ্যে গতকাল সোমবার প্রথম দিনে ৭ জন প্রার্থীর আপিলের শুনানি করা হয়। আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন সংরক্ষিত ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোসা. মাসুদা খানম, সংরক্ষিত ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী নাছিমা আক্তার কাজল, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. অহিদুল ইসলাম ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. দেলোয়ার হোসেন মাতব্বর।
এদিকে আপিলেও প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. জাহিদুল ইসলাম, ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী জামান মোল্লা ও ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আমিনুল্লাহ বাহারের।
আগামীকাল মঙ্গলবার বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে ৪ জন মেয়র প্রার্থীসহ ৯ জনের আপিল শুনানি করা হবে। তারা হলেন, জাকের পার্টির মেয়র প্রার্থী এসএম সাব্বির হোসেন, স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আল আমিন মো. আবদুল্লাহ চৌধুরী, এসএম শফিকুর রহমান ও সৈয়দ কামরুল ইসলাম এবং ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী সৈয়দ হুমায়ুন কবির, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. ইউসুফ আলী খান, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. জাকির হোসেন ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. শমশের আলী মিন্টু।
খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) ও স্থানীয় সরকার বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, আজ সোমবার আপিল শুনানির প্রথম দিনে চার কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া তিনজনের আপিল নামঞ্জুর করেছেন। আজ মঙ্গলবার শেষ দিনে আরও ৯ প্রার্থীর আপিল শুনানি করবেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ মে কেসিসি নির্বাচনে মেয়র পদে ৭ জন, সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৩৯ জন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৪৯ জনসহ মোট ১৯৫ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। গত ১৮ মে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে ৪ মেয়র প্রার্থীসহ ১৮ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন।
গত রোববার পর্যন্ত ১৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৫ জন প্রার্থিতা ফিরে পেতে এবং একজনের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগে তার বৈধতার বিরুদ্ধে অপর এক প্রার্থী আপিল করেন। শুনানির প্রথম দিনে আপিলে চার প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ায় সোমবার পর্যন্ত ৩ জন মেয়র প্রার্থী, ৩৯ জন সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী ও ১৩৯ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীসহ মোট ১৮১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে।
কেসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন বলেন, আপিল শুনানি শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর কতজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ এবং কতজনের বাতিল হবে তা জানানো যাবে।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে আপিল শুনানির প্রথম দিনে চার কাউন্সিলর প্রার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। আজ সোমবার বিকেলে ৭ জন প্রার্থীর আপিল শুনানি করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী। এ সময় তিনজন কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় সূত্র জানায়, কেসিসি নির্বাচনে বিভাগীয় কমিশনারের নিকট ১৬ জন প্রার্থী আপিল করেছেন। যার মধ্যে গতকাল সোমবার প্রথম দিনে ৭ জন প্রার্থীর আপিলের শুনানি করা হয়। আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন সংরক্ষিত ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোসা. মাসুদা খানম, সংরক্ষিত ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী নাছিমা আক্তার কাজল, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. অহিদুল ইসলাম ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. দেলোয়ার হোসেন মাতব্বর।
এদিকে আপিলেও প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. জাহিদুল ইসলাম, ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী জামান মোল্লা ও ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আমিনুল্লাহ বাহারের।
আগামীকাল মঙ্গলবার বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে ৪ জন মেয়র প্রার্থীসহ ৯ জনের আপিল শুনানি করা হবে। তারা হলেন, জাকের পার্টির মেয়র প্রার্থী এসএম সাব্বির হোসেন, স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আল আমিন মো. আবদুল্লাহ চৌধুরী, এসএম শফিকুর রহমান ও সৈয়দ কামরুল ইসলাম এবং ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী সৈয়দ হুমায়ুন কবির, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. ইউসুফ আলী খান, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. জাকির হোসেন ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. শমশের আলী মিন্টু।
খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) ও স্থানীয় সরকার বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, আজ সোমবার আপিল শুনানির প্রথম দিনে চার কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া তিনজনের আপিল নামঞ্জুর করেছেন। আজ মঙ্গলবার শেষ দিনে আরও ৯ প্রার্থীর আপিল শুনানি করবেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ মে কেসিসি নির্বাচনে মেয়র পদে ৭ জন, সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৩৯ জন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৪৯ জনসহ মোট ১৯৫ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। গত ১৮ মে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে ৪ মেয়র প্রার্থীসহ ১৮ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন।
গত রোববার পর্যন্ত ১৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৫ জন প্রার্থিতা ফিরে পেতে এবং একজনের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগে তার বৈধতার বিরুদ্ধে অপর এক প্রার্থী আপিল করেন। শুনানির প্রথম দিনে আপিলে চার প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ায় সোমবার পর্যন্ত ৩ জন মেয়র প্রার্থী, ৩৯ জন সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী ও ১৩৯ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীসহ মোট ১৮১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে।
কেসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন বলেন, আপিল শুনানি শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর কতজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ এবং কতজনের বাতিল হবে তা জানানো যাবে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে