মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় বেড়েই চলেছে পেঁয়াজের দাম। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে দফায় দফায় পাইকারি ও খুচরা বাজারে দাম বাড়তে শুরু করেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষেরা।
আজ সোমবার জেলায় পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, চার দিনের ব্যবধানে কেজি প্রতি দেশি পেঁয়াজ পাইকারি বাজারে ১৫ টাকা ও খুচরা বাজারে ২৫ টাকা বেড়েছে। রোজার ঈদের দুদিন আগে যে পেঁয়াজ কেজি প্রতি ২৮ টাকা বিক্রি হয়েছে তা এখন ৭৫ টাকা থেকে ৮২ টাকাতেও পাইকারি দরে বিক্রি হচ্ছে।
জেলার পুরোনো বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা নাজুমল হোসেন নামে একজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। পেশায় স্কুলশিক্ষক। তিনি বলেন, ‘বাজারে তো সব কাচা সবজির দাম বাড়ছেই। এখন পেঁয়াজের দাম প্রতিদিন বাড়ছে। গত তিন দিনে চার বার পেঁয়াজ কিনেছি অল্প পরিমাণে। কিন্তু দাম চার রকম। ৫৫ টাকা কিনেছি শুক্রবারে। শনিবারে ৬২ রোববার এক লাফে ৭০, আর আজকে ৮০ টাকা! এ রকম হলে তো ঈদ না আসতেই সামর্থ্যের বাইরে চলে যাবে পেঁয়াজ।’
পেঁয়াজ কিনতে আসা আসলাম শেখ নামের অপর একজন ক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছুদিন আগে খবরে দেখলাম পেঁয়াজের বাম্পার ফলন হলো। এমনকি অনেক জায়গাতে পেঁয়াজের দাম না পেয়ে চাষিরাও নাকি হতাশ। আর এখন শুনছি পেঁয়াজের ঘাটতি। এত পেঁয়াজ তাহলে গেল কোথায়? পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে এটা করেছে। বেশি দামের আশায় তাঁরা এই অসাধু পথ বেছে নিয়েছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ না থাকায় অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে।’
মাগুরা একতা কাঁচাবাজার সমিতির সভাপতি হাসান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সপ্তাহে মাগুরায় পেঁয়াজ আমদানি কম। যে সব জায়গা থেকে পেঁয়াজ আসত, সেখান থেকে চাহিদার তুলনায় অর্ধেক পেঁয়াজ আসছে। সে জন্য পেঁয়াজের দাম একটু বাড়তি।’
এ বিষয়ে বাজার মনিটরিং ও কৃষি বিপণন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষকেরা পেঁয়াজের ভালো দাম পাচ্ছে। কিছু কৃষক হয়তো বাড়িতেই পেঁয়াজ রেখে দিয়েছে, ভালো দাম পাওয়ার আশায়। তবে বাজার খুব একটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়। আমরা পর্যবেক্ষণ করছি, দেশি পেঁয়াজের সংকট যদি তৈরি হয়, তাহলে হয়তো বাইরে থেকে পেঁয়াজ আনা হতে পারে বলে আমি জানতে পেরেছি।’
মাগুরায় বেড়েই চলেছে পেঁয়াজের দাম। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে দফায় দফায় পাইকারি ও খুচরা বাজারে দাম বাড়তে শুরু করেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষেরা।
আজ সোমবার জেলায় পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, চার দিনের ব্যবধানে কেজি প্রতি দেশি পেঁয়াজ পাইকারি বাজারে ১৫ টাকা ও খুচরা বাজারে ২৫ টাকা বেড়েছে। রোজার ঈদের দুদিন আগে যে পেঁয়াজ কেজি প্রতি ২৮ টাকা বিক্রি হয়েছে তা এখন ৭৫ টাকা থেকে ৮২ টাকাতেও পাইকারি দরে বিক্রি হচ্ছে।
জেলার পুরোনো বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা নাজুমল হোসেন নামে একজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। পেশায় স্কুলশিক্ষক। তিনি বলেন, ‘বাজারে তো সব কাচা সবজির দাম বাড়ছেই। এখন পেঁয়াজের দাম প্রতিদিন বাড়ছে। গত তিন দিনে চার বার পেঁয়াজ কিনেছি অল্প পরিমাণে। কিন্তু দাম চার রকম। ৫৫ টাকা কিনেছি শুক্রবারে। শনিবারে ৬২ রোববার এক লাফে ৭০, আর আজকে ৮০ টাকা! এ রকম হলে তো ঈদ না আসতেই সামর্থ্যের বাইরে চলে যাবে পেঁয়াজ।’
পেঁয়াজ কিনতে আসা আসলাম শেখ নামের অপর একজন ক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছুদিন আগে খবরে দেখলাম পেঁয়াজের বাম্পার ফলন হলো। এমনকি অনেক জায়গাতে পেঁয়াজের দাম না পেয়ে চাষিরাও নাকি হতাশ। আর এখন শুনছি পেঁয়াজের ঘাটতি। এত পেঁয়াজ তাহলে গেল কোথায়? পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে এটা করেছে। বেশি দামের আশায় তাঁরা এই অসাধু পথ বেছে নিয়েছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ না থাকায় অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে।’
মাগুরা একতা কাঁচাবাজার সমিতির সভাপতি হাসান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সপ্তাহে মাগুরায় পেঁয়াজ আমদানি কম। যে সব জায়গা থেকে পেঁয়াজ আসত, সেখান থেকে চাহিদার তুলনায় অর্ধেক পেঁয়াজ আসছে। সে জন্য পেঁয়াজের দাম একটু বাড়তি।’
এ বিষয়ে বাজার মনিটরিং ও কৃষি বিপণন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষকেরা পেঁয়াজের ভালো দাম পাচ্ছে। কিছু কৃষক হয়তো বাড়িতেই পেঁয়াজ রেখে দিয়েছে, ভালো দাম পাওয়ার আশায়। তবে বাজার খুব একটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়। আমরা পর্যবেক্ষণ করছি, দেশি পেঁয়াজের সংকট যদি তৈরি হয়, তাহলে হয়তো বাইরে থেকে পেঁয়াজ আনা হতে পারে বলে আমি জানতে পেরেছি।’
বরগুনার তালতলী উপজেলার পায়রা নদী থেকে জেলের বড়শিতে ১১ কেজি ওজনের একটি পাঙাশ মাছ ধরা পড়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের বড় অঙ্কুজানপাড়া এলাকার জেলে মো. শাহ আলম মিয়া বড়শি দিয়ে মাছটি ধরেন। মাছটি ৯ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন তিনি।
১ মিনিট আগেবগুড়ার আদমদীঘিতে একটি গরু চুরি করে মাংস নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ছাতিয়ানগ্রাম হিন্দুপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
৮ মিনিট আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় ইছামতী নদীর ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে নলবাড়ী উচ্চবিদ্যালয়। স্কুল ভবন থেকে এখন মাত্র ৩ থেকে ৭ ফুট দূরে নদীর ভাঙন হচ্ছে। দ্রুত নদী শাসনের মাধ্যমে স্কুলটি রক্ষার দাবি জানিয়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ এলাকাবাসী।
১০ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের সিংগাইর পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে কুপ্রস্তাব দেওয়া উপজেলা সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান খানের বান্দরবান পার্বত্য জেলায় পদায়ন বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ রোববার সকালে বান্দরবানের মুক্তমঞ্চের সামনে বান্দরবান আদিবাসী ছাত্রসমাজের আয়োজনে এই
১২ মিনিট আগে