কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে রপ্তানি শুরু হবে সাতক্ষীরা কলারোয়ার মৌসুমি আম হিমসাগর। আজ বুধবার উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলার ৮ নম্বর কেরেলকাতা ইউনিয়ন ইলিশপুর গ্রামের আম চাষি কবিরুল ইসলাম ডবলুর আম বাগান থেকে নিজ হাতে বিষমুক্ত হিমসাগর আম পেড়ে বায়ার কোম্পানির মাধ্যমে ইউরোপে রপ্তানি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক হুমায়ুন কবির।
কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর কলারোয়া উপজেলা থেকে ৯০ টন আম রপ্তানি করা হবে। পরে গোবিন্দভোগ, ল্যাংড়া ও আম্রপালি আম ভাঙার নির্দিষ্ট সময়ের পড়ে বিক্রি করা হবে।’
কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘উপজেলার ৬২৫ হেক্টর জমিতে প্রায় ২৪৮ জনের মতো চাষি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতা ও পরামর্শে বিষমুক্ত আম চাষ করেছেন। এ উপজেলার চাষিরা অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতার সঙ্গে আম উৎপাদন করে ফরমালিন ছাড়াই বাজারজাত করে। যে কারণে প্রতিবছর দেশের গণ্ডি পেড়িয়ে ইউরোপ ও এশিয়া মহাদেশে ন্যায্য মূল্যে আম বিক্রি করে চাষিরা লাভবান হয়। গত বছর ৩ হাজার ২০০ টাকা প্রতি মণ দরে ৮৫ টন হিমসাগর আম উত্তরণ সলিডারিডাড নেটওয়ার্ক এশিয়ার ব্যবস্থাপনায় ইউরোপে রপ্তানি করা হয়েছিল।
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় প্রতিটি বাগানের আমের মুকুল ৫০ শতাংশ ঝরে পড়েছে। এ ক্ষেত্রে আমের উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে চাষিরাও অনেকটা ক্ষতির মুখে। চাষিরা ন্যায্যমূল্যে আম বিক্রি করতে পারলে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবে। এ বছর হিমসাগর আম বিদেশে রপ্তানির জন্য ৩ হাজার ২০০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৭০০ টাকা প্রতি মন দরে বায়ার কোম্পানির মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবে।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে রপ্তানি শুরু হবে সাতক্ষীরা কলারোয়ার মৌসুমি আম হিমসাগর। আজ বুধবার উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলার ৮ নম্বর কেরেলকাতা ইউনিয়ন ইলিশপুর গ্রামের আম চাষি কবিরুল ইসলাম ডবলুর আম বাগান থেকে নিজ হাতে বিষমুক্ত হিমসাগর আম পেড়ে বায়ার কোম্পানির মাধ্যমে ইউরোপে রপ্তানি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক হুমায়ুন কবির।
কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর কলারোয়া উপজেলা থেকে ৯০ টন আম রপ্তানি করা হবে। পরে গোবিন্দভোগ, ল্যাংড়া ও আম্রপালি আম ভাঙার নির্দিষ্ট সময়ের পড়ে বিক্রি করা হবে।’
কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘উপজেলার ৬২৫ হেক্টর জমিতে প্রায় ২৪৮ জনের মতো চাষি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতা ও পরামর্শে বিষমুক্ত আম চাষ করেছেন। এ উপজেলার চাষিরা অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতার সঙ্গে আম উৎপাদন করে ফরমালিন ছাড়াই বাজারজাত করে। যে কারণে প্রতিবছর দেশের গণ্ডি পেড়িয়ে ইউরোপ ও এশিয়া মহাদেশে ন্যায্য মূল্যে আম বিক্রি করে চাষিরা লাভবান হয়। গত বছর ৩ হাজার ২০০ টাকা প্রতি মণ দরে ৮৫ টন হিমসাগর আম উত্তরণ সলিডারিডাড নেটওয়ার্ক এশিয়ার ব্যবস্থাপনায় ইউরোপে রপ্তানি করা হয়েছিল।
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় প্রতিটি বাগানের আমের মুকুল ৫০ শতাংশ ঝরে পড়েছে। এ ক্ষেত্রে আমের উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে চাষিরাও অনেকটা ক্ষতির মুখে। চাষিরা ন্যায্যমূল্যে আম বিক্রি করতে পারলে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবে। এ বছর হিমসাগর আম বিদেশে রপ্তানির জন্য ৩ হাজার ২০০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৭০০ টাকা প্রতি মন দরে বায়ার কোম্পানির মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবে।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৩ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪০ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে