ফুলতলা (খুলনা) প্রতিনিধি
গত ২২ অক্টোবর বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশে ট্রলারযোগে যাওয়ার সময় প্রতিপক্ষের হামলায় শিকার হন শেখ সাজ্জাদুর রহমান জিকো (৩৫)। তিনি শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) সকালে মারা গেছেন।
ওই ঘটনায় জিকোসহ অনেকেই গুরুতর আহত হয়েছিলেন। জিকোর মাথা ফেটে যায়। তাঁকে ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তাঁর ১১টি সেলাই দেওয়া হয়। দীর্ঘ ৩২ দিন চিকিৎসা শেষে ফুলতলার পায়গ্রাম কসবা নিজ বাড়িতে ফিরলে শুক্রবার সকালে তাঁর মৃত্যু ঘটে।
জিকো শেখ শওকত হোসেনের ছেলে ও ফুলতলা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য।
শুক্রবার সন্ধ্যায় পায়গ্রাম কসবা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
জিকোর জানাজায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমির এজাজ খান, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন, অধ্যাপক ডা. গাজী আ. হক, এসএ রহমান বাবুল, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু হোসেন বাবু ও আশরাফুল আলম নান্নু, ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আবুল বাশার, হাসনাত রেজভী মার্শাল, বিএনপি নেতা শেখ লুৎফর রহমান, আনোয়ার হোসেন বাবু প্রমুখ।
এদিকে সাজ্জাদুর রহমান জিকোর মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপি নেতারা।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, খুলনা বিভাগীয় সমাবেশে অংশ নিতে আসার সময় শাসক দলের ক্যাডারদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বিএনপি নেতা সাজ্জাদুর রহমান জিকো মারাত্মক আহত হন। একটু সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরলে আবারও তাঁকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বেধড়ক মারপিট করে। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সকালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
বিএনপি নেতারা বলেন, হাসিনা সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য বিএনপি নেতা জিকোকে হত্যা করেছে। একদিন এই হত্যাকাণ্ডের বিচার খুলনার মাটিতেই হবে।
গত ২২ অক্টোবর বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশে ট্রলারযোগে যাওয়ার সময় প্রতিপক্ষের হামলায় শিকার হন শেখ সাজ্জাদুর রহমান জিকো (৩৫)। তিনি শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) সকালে মারা গেছেন।
ওই ঘটনায় জিকোসহ অনেকেই গুরুতর আহত হয়েছিলেন। জিকোর মাথা ফেটে যায়। তাঁকে ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তাঁর ১১টি সেলাই দেওয়া হয়। দীর্ঘ ৩২ দিন চিকিৎসা শেষে ফুলতলার পায়গ্রাম কসবা নিজ বাড়িতে ফিরলে শুক্রবার সকালে তাঁর মৃত্যু ঘটে।
জিকো শেখ শওকত হোসেনের ছেলে ও ফুলতলা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য।
শুক্রবার সন্ধ্যায় পায়গ্রাম কসবা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
জিকোর জানাজায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমির এজাজ খান, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন, অধ্যাপক ডা. গাজী আ. হক, এসএ রহমান বাবুল, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু হোসেন বাবু ও আশরাফুল আলম নান্নু, ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আবুল বাশার, হাসনাত রেজভী মার্শাল, বিএনপি নেতা শেখ লুৎফর রহমান, আনোয়ার হোসেন বাবু প্রমুখ।
এদিকে সাজ্জাদুর রহমান জিকোর মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপি নেতারা।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, খুলনা বিভাগীয় সমাবেশে অংশ নিতে আসার সময় শাসক দলের ক্যাডারদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বিএনপি নেতা সাজ্জাদুর রহমান জিকো মারাত্মক আহত হন। একটু সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরলে আবারও তাঁকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বেধড়ক মারপিট করে। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সকালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
বিএনপি নেতারা বলেন, হাসিনা সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য বিএনপি নেতা জিকোকে হত্যা করেছে। একদিন এই হত্যাকাণ্ডের বিচার খুলনার মাটিতেই হবে।
মাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
৩০ মিনিট আগেটঙ্গীতে প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমায় ইয়াকুব আলী (৬০) নামের আরেক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। ইয়াকুব আলী হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাধবপুর গ্রামের নওয়াব উল্লাহ ছেলে।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর আদাবরে গত বৃহস্পতিবার দিনদুপুরে ছিনতাইকারীদের চাপাতির কোপে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাঁর কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। ভুক্তভোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
৩৪ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
২ ঘণ্টা আগে