খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) একটি নলকূপ কক্ষের তালা ভেঙে পানির পাম্প চুরি করেছে দুর্বৃত্তরা। গত ১ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন নম্বর একাডেমিক ভবন সংলগ্ন কেন্দ্রীয় গভীর নলকূপ কক্ষে এই ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই ঘটনার তদন্তে কমিটি গঠন করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সূত্র জানায়, ক্যাম্পাসের একাডেমিক ভবন সংলগ্ন কেন্দ্রীয় গভীর নলকূপ কক্ষে থেকে প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে চুরির ঘটনাটি ঘটে। যা চরম নিরাপত্তার ঘাটতি বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
চুরির ঘটনা তদন্তে ইতিমধ্যে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রধান অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবুসাইদ খান বলেন, আমরা নিরাপত্তা প্রহরী, ইঞ্জিনিয়ার সেকশনের দায়িত্বরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে দুবার বসেছি। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে দুজনকে সন্দেহজনকভাবে দেখা গেছে, সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করি খুব শিগগিরই চোরকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে পারব।
পানি সরবরাহের দায়িত্বে থাকা সহকারী ইঞ্জিনিয়ার শেখ মো. সাইফুল আলম বাদশা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে এ ধরনের চুরির ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। অভিযোগ দেওয়ার পরপরই শিক্ষকদের সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে চুরির রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে নিরাপত্তা প্রহরী সাইদ বলেন, ঘটনার দিন রাতে প্রহরার দায়িত্ব পালন করা হলেও কীভাবে চুরি হলো, তা স্পষ্ট নয়। এত নিরাপত্তার সঙ্গেও এই চুরির ঘটনা ঘটেছে এর সঙ্গে অনেকে জড়িত থাকতে পারেন। কারণ এই পাম্প এত ভারী যে এক-দুজন তোলা অসম্ভব।
চুরির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। তাঁরা ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থার ঘাটতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) একটি নলকূপ কক্ষের তালা ভেঙে পানির পাম্প চুরি করেছে দুর্বৃত্তরা। গত ১ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন নম্বর একাডেমিক ভবন সংলগ্ন কেন্দ্রীয় গভীর নলকূপ কক্ষে এই ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই ঘটনার তদন্তে কমিটি গঠন করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সূত্র জানায়, ক্যাম্পাসের একাডেমিক ভবন সংলগ্ন কেন্দ্রীয় গভীর নলকূপ কক্ষে থেকে প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে চুরির ঘটনাটি ঘটে। যা চরম নিরাপত্তার ঘাটতি বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
চুরির ঘটনা তদন্তে ইতিমধ্যে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রধান অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবুসাইদ খান বলেন, আমরা নিরাপত্তা প্রহরী, ইঞ্জিনিয়ার সেকশনের দায়িত্বরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে দুবার বসেছি। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে দুজনকে সন্দেহজনকভাবে দেখা গেছে, সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করি খুব শিগগিরই চোরকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে পারব।
পানি সরবরাহের দায়িত্বে থাকা সহকারী ইঞ্জিনিয়ার শেখ মো. সাইফুল আলম বাদশা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে এ ধরনের চুরির ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। অভিযোগ দেওয়ার পরপরই শিক্ষকদের সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে চুরির রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে নিরাপত্তা প্রহরী সাইদ বলেন, ঘটনার দিন রাতে প্রহরার দায়িত্ব পালন করা হলেও কীভাবে চুরি হলো, তা স্পষ্ট নয়। এত নিরাপত্তার সঙ্গেও এই চুরির ঘটনা ঘটেছে এর সঙ্গে অনেকে জড়িত থাকতে পারেন। কারণ এই পাম্প এত ভারী যে এক-দুজন তোলা অসম্ভব।
চুরির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। তাঁরা ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থার ঘাটতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে