ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন–পরবর্তী সহিংসতায় ১৪টি বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার উমেদপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী আরিফ রেজা মন্নুর সমর্থক মো. আব্দুল্লাহ ও পরাজিত প্রার্থী শামীম হোসেন মোল্লার সমর্থক শামছুদ্দিন মোল্লার লোকজনের মধ্যে নির্বচান নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে শামছুদ্দিন মোল্লার বাড়িসহ ১৪টি বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ মে শৈলকুপা উপজেলায় দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী আরিফ রেজা মন্নু বিজয়ী হয় এবং পরাজিত হন দোয়াত–কলম প্রতীকের প্রার্থী শামীম হোসেন মোল্লা।
নির্বাচনী প্রচারে কাজ করা নিয়ে বিজয়ী প্রার্থীর সমর্থক গোবিন্দপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ ও পরাজিত প্রার্থীর সমর্থক শামছুদ্দিন মোল্লার লোকজনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এ জেরে আব্দুল্লাহর পক্ষের লোকজন শামছুদ্দিন মোল্লার বাড়িসহ তাঁর পক্ষের গোবিন্দপুর গ্রামের কমপক্ষে ১৪টি বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করে।
এ বিষয়ে শামীম হোসেন মোল্লার সমর্থক শামছুদ্দিন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দোয়াত–কলম প্রতীকে ভোট করেছি। ভোটে আমরা পরাজিত হওয়ায় বিনা উসকানিতে হঠাৎ করে রাত ১০টার দিকে আমার বাড়িসহ আমার নিরীহ লোকদের ১৪টি বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এদিকে বিজয়ী প্রার্থীর সমর্থক গোবিন্দপুর গ্রামের মো. আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমার ও আমার সমর্থকদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সঠিক না।’
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, শৈলকুপার গোবিন্দপুর গ্রামে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনের বিজয়ী ও পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকদের মাঝে বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। এলাকার পরিস্থিতি বর্তমান শান্ত আছে। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন–পরবর্তী সহিংসতায় ১৪টি বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার উমেদপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী আরিফ রেজা মন্নুর সমর্থক মো. আব্দুল্লাহ ও পরাজিত প্রার্থী শামীম হোসেন মোল্লার সমর্থক শামছুদ্দিন মোল্লার লোকজনের মধ্যে নির্বচান নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে শামছুদ্দিন মোল্লার বাড়িসহ ১৪টি বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ মে শৈলকুপা উপজেলায় দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী আরিফ রেজা মন্নু বিজয়ী হয় এবং পরাজিত হন দোয়াত–কলম প্রতীকের প্রার্থী শামীম হোসেন মোল্লা।
নির্বাচনী প্রচারে কাজ করা নিয়ে বিজয়ী প্রার্থীর সমর্থক গোবিন্দপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ ও পরাজিত প্রার্থীর সমর্থক শামছুদ্দিন মোল্লার লোকজনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এ জেরে আব্দুল্লাহর পক্ষের লোকজন শামছুদ্দিন মোল্লার বাড়িসহ তাঁর পক্ষের গোবিন্দপুর গ্রামের কমপক্ষে ১৪টি বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করে।
এ বিষয়ে শামীম হোসেন মোল্লার সমর্থক শামছুদ্দিন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দোয়াত–কলম প্রতীকে ভোট করেছি। ভোটে আমরা পরাজিত হওয়ায় বিনা উসকানিতে হঠাৎ করে রাত ১০টার দিকে আমার বাড়িসহ আমার নিরীহ লোকদের ১৪টি বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এদিকে বিজয়ী প্রার্থীর সমর্থক গোবিন্দপুর গ্রামের মো. আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমার ও আমার সমর্থকদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সঠিক না।’
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, শৈলকুপার গোবিন্দপুর গ্রামে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনের বিজয়ী ও পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকদের মাঝে বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। এলাকার পরিস্থিতি বর্তমান শান্ত আছে। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় সেনা সদস্যের স্ত্রী দাবি করে অনশনে বসেছেন এক কলেজ ছাত্রী। শুক্রবার রাতে উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের গোবর্দ্ধন গ্রামের সেনা সদস্য রবিউল ইসলাম মেহেদির বাড়িতে এ অনশন শুরু করেন তিনি।
৫ মিনিট আগেনিহত অনিক উপজেলার তালবাড়িয়া ইউনিয়নের চারুলিয়া এলাকার হাফিজুর রহমানের ছেলে। স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, তিনি অ্যাম্বুলেন্স চালকের সহকারী ছিলেন। তবে দুর্ঘটনার সময় মূল চালক ঘুমিয়ে থাকায় অনিক নিজেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন।
১৫ মিনিট আগেযমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শুক্রবার রাত ১২টা পর্যন্ত) সেতু দিয়ে মোট ৪৯ হাজার ১৮২টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মাধ্যমে আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৪৩ লাখ ১৩ হাজার ২০০ টাকা টোল।
১৮ মিনিট আগেঈদ ও পূজার সময় নিয়মিতভাবেই অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয়। প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় যাত্রীরা জিম্মি হয়ে পড়ে। সেনাবাহিনীর এমন তৎপরতা থাকলে সাধারণ যাত্রীরা স্বস্তিতে চলাচল করতে পারবে
১ ঘণ্টা আগে