খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) সংঘর্ষের ঘটনায় তদন্ত কমিটির ওপর আস্থা রেখে অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করতে শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার।
আজ বুধবার সকালে উপদেষ্টা কুয়েটে আসেন এবং গত সোমবার বিকেল থেকে অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করেন। কিন্তু তাঁরা জানিয়েছেন, উপাচার্যের পদত্যাগ ছাড়া তাঁরা আমরণ অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করবেন না।
উপদেষ্টা আবরার সকাল পৌনে ১০টার দিকে কুয়েটে যান। তিনি শিক্ষার্থীদের দাবি শোনেন এবং তাঁদের অনশন ভঙ্গ করে আইনের ওপর আস্থা রাখার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। কমিটি দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে। সেই অনুযায়ী জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে। তবে শিক্ষার্থীরা উপদেষ্টার আশ্বাসে আশ্বস্ত না হয়ে কুয়েট উপাচার্যকে অপসারণ না করা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
উপদেষ্টা এ সময় অনশনে অসুস্থ শিক্ষার্থীদের দ্রুত চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন। পরে তিনি শিক্ষক প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তিন সদস্যের কমিটি এসে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলছে।
ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে সংঘর্ষ হয়। এতে অনেকে আহত হন। এ ঘটনায় ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১৩ এপ্রিল বন্ধ থাকা কুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
এমন অবস্থার মধ্যে ১৪ এপ্রিল রাতে জরুরি সিন্ডিকেট সভা করে সহিংসতার ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া বন্ধ থাকা শিক্ষা কার্যক্রম ৪ মে এবং আবাসিক হলগুলো ২ মে খোলার ঘোষণা দেওয়া হয়।
এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে রাতেই প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা পরদিন ১৫ এপ্রিল দুপুরে একের পর এক হলের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। সেই সঙ্গে উপাচার্য অপসারণের এক দফা দাবিতে আন্দোলনে নামেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছাত্রদলের নেতা-কর্মী ও বহিরাগতরা ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালালেও উপাচার্য নিরাপত্তা দিতে পারেননি। উলটো ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসের বাইরের একজন আদালতে মামলা করেছেন। এ ছাড়া ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মধ্যে হামলাকারী নন, বরং আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যাই বেশি।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) সংঘর্ষের ঘটনায় তদন্ত কমিটির ওপর আস্থা রেখে অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করতে শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার।
আজ বুধবার সকালে উপদেষ্টা কুয়েটে আসেন এবং গত সোমবার বিকেল থেকে অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করেন। কিন্তু তাঁরা জানিয়েছেন, উপাচার্যের পদত্যাগ ছাড়া তাঁরা আমরণ অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করবেন না।
উপদেষ্টা আবরার সকাল পৌনে ১০টার দিকে কুয়েটে যান। তিনি শিক্ষার্থীদের দাবি শোনেন এবং তাঁদের অনশন ভঙ্গ করে আইনের ওপর আস্থা রাখার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। কমিটি দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে। সেই অনুযায়ী জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে। তবে শিক্ষার্থীরা উপদেষ্টার আশ্বাসে আশ্বস্ত না হয়ে কুয়েট উপাচার্যকে অপসারণ না করা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
উপদেষ্টা এ সময় অনশনে অসুস্থ শিক্ষার্থীদের দ্রুত চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন। পরে তিনি শিক্ষক প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তিন সদস্যের কমিটি এসে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলছে।
ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে সংঘর্ষ হয়। এতে অনেকে আহত হন। এ ঘটনায় ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১৩ এপ্রিল বন্ধ থাকা কুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
এমন অবস্থার মধ্যে ১৪ এপ্রিল রাতে জরুরি সিন্ডিকেট সভা করে সহিংসতার ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া বন্ধ থাকা শিক্ষা কার্যক্রম ৪ মে এবং আবাসিক হলগুলো ২ মে খোলার ঘোষণা দেওয়া হয়।
এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে রাতেই প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা পরদিন ১৫ এপ্রিল দুপুরে একের পর এক হলের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। সেই সঙ্গে উপাচার্য অপসারণের এক দফা দাবিতে আন্দোলনে নামেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছাত্রদলের নেতা-কর্মী ও বহিরাগতরা ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালালেও উপাচার্য নিরাপত্তা দিতে পারেননি। উলটো ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসের বাইরের একজন আদালতে মামলা করেছেন। এ ছাড়া ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মধ্যে হামলাকারী নন, বরং আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যাই বেশি।
রাজধানীর প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ইসলামকে (২০) গাইবান্ধা থেকে গ্রেপ্তার করেছেন র্যাব-১৩–এর সদস্যরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার সাহাপাড়া ইউনিয়নের ভবানীপুর গ্রামের এরশাদ হোসেনের বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগেপ্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বনানী থানা কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব হৃদয় মিয়াজীকে (২৩) সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্যাহ রিমান্ডে নেওয়ার এই নির্দেশ দেন।
৩৮ মিনিট আগেশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনায় ঘর থাকে ডেকে নিয়ে এক ব্যক্তিকে হত্যা করে লাশ মাটিচাপা দেওয়ার দায়ে একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও অপরজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগে