শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সুন্দরবনে তৎপর বনদস্যু ও বন বিভাগের সদস্যদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুরের দিকে পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের চুনকুড়ি নদীর তকতাখালী খালে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় বনদস্যুদের কাছে জিম্মি ১০ জেলেকে উদ্ধার করেন বন বিভাগের সদস্যরা। এ ছাড়া তিনটি নৌকা, একটি সোলার প্যানেল ও এক রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার জেলেরা হলেন শ্যামনগর উপজেলার হরিনগর গ্রামের আব্দুল আলিম (৬২), নুর ইসলাম (৪৫), রবিউল ইসলাম (২৮), মফিজুর রহমান (৩৮), মুছাক সানা (৬৭) ; ছোট ভেটখালীর রাজু ফকির (৪৭), হাফিজুর রহমান (৪৫), সফিকুল ইসলাম (৩৪) ; দুরমুজখালীর রফিকুল ইসলাম (৫০) ও বড় ভেটখালীর নজরুল ইসলাম (৫৭)।
গোলাগুলির ঘটনা ও ১০ জেলে উদ্ধারের বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন সাতক্ষীরা রেঞ্জ কর্মকর্তা এ জেড হাসানুজ্জামান। তিনি জানান, বনদস্যুদের তৎপরতা রুখতে তাঁরা টহল বৃদ্ধি করেছেন।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি চার সদস্যের একটি বনদস্যু দল সুন্দরবনে যাওয়া জেলেদের অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করছিল। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে গতকাল রোববার সকাল থেকে কদমতলা স্টেশন অফিসার সোলায়মান হোসেনের নেতৃত্বে সহকারী রেঞ্জ অফিসার হাববুল ইসলামসহ বিভিন্ন স্টেশনের অন্তত ২০ সদস্যকে নিয়ে বন বিভাগ সুন্দরবনে বিশেষ অভিযান চালায়।
অভিযানের সময় পশ্চিম সুন্দরবনের চুনকুড়ি নদীর তকতাখালী খালে বনদস্যু ও বন বিভাগের সদস্যদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। বন বিভাগের গুলির মুখে টিকতে না পেরে বনদস্যুরা পালিয়ে গেলে অপহৃত ১০ জেলেকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় বনদস্যুদের ব্যবহৃত তিনটি নৌকা, সোলার প্যানেল ও এক রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়। গতকাল রাত আটটার দিকে তাঁরা লোকালয়ে পৌঁছান।
পশ্চিম সুন্দরবনের বুড়িগোয়ালিনী, কৈখালী, কদমতলা স্টেশনসহ দোবেকী, কাছিকাটা ও মুন্সিগঞ্জ টহল ফাঁড়ির সদস্যরা অভিযানে অংশ নেন।
সুন্দরবনে তৎপর বনদস্যু ও বন বিভাগের সদস্যদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুরের দিকে পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের চুনকুড়ি নদীর তকতাখালী খালে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় বনদস্যুদের কাছে জিম্মি ১০ জেলেকে উদ্ধার করেন বন বিভাগের সদস্যরা। এ ছাড়া তিনটি নৌকা, একটি সোলার প্যানেল ও এক রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার জেলেরা হলেন শ্যামনগর উপজেলার হরিনগর গ্রামের আব্দুল আলিম (৬২), নুর ইসলাম (৪৫), রবিউল ইসলাম (২৮), মফিজুর রহমান (৩৮), মুছাক সানা (৬৭) ; ছোট ভেটখালীর রাজু ফকির (৪৭), হাফিজুর রহমান (৪৫), সফিকুল ইসলাম (৩৪) ; দুরমুজখালীর রফিকুল ইসলাম (৫০) ও বড় ভেটখালীর নজরুল ইসলাম (৫৭)।
গোলাগুলির ঘটনা ও ১০ জেলে উদ্ধারের বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন সাতক্ষীরা রেঞ্জ কর্মকর্তা এ জেড হাসানুজ্জামান। তিনি জানান, বনদস্যুদের তৎপরতা রুখতে তাঁরা টহল বৃদ্ধি করেছেন।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি চার সদস্যের একটি বনদস্যু দল সুন্দরবনে যাওয়া জেলেদের অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করছিল। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে গতকাল রোববার সকাল থেকে কদমতলা স্টেশন অফিসার সোলায়মান হোসেনের নেতৃত্বে সহকারী রেঞ্জ অফিসার হাববুল ইসলামসহ বিভিন্ন স্টেশনের অন্তত ২০ সদস্যকে নিয়ে বন বিভাগ সুন্দরবনে বিশেষ অভিযান চালায়।
অভিযানের সময় পশ্চিম সুন্দরবনের চুনকুড়ি নদীর তকতাখালী খালে বনদস্যু ও বন বিভাগের সদস্যদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। বন বিভাগের গুলির মুখে টিকতে না পেরে বনদস্যুরা পালিয়ে গেলে অপহৃত ১০ জেলেকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় বনদস্যুদের ব্যবহৃত তিনটি নৌকা, সোলার প্যানেল ও এক রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়। গতকাল রাত আটটার দিকে তাঁরা লোকালয়ে পৌঁছান।
পশ্চিম সুন্দরবনের বুড়িগোয়ালিনী, কৈখালী, কদমতলা স্টেশনসহ দোবেকী, কাছিকাটা ও মুন্সিগঞ্জ টহল ফাঁড়ির সদস্যরা অভিযানে অংশ নেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে