খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে নগরীর ডাকবাংলা মোড়ে বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতা এ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। এ ঘটনার পর ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বন্ধ হয়ে যায় আশপাশের দোকানপাটগুলো। এ ঘটনার পর ডাকবাংলা এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা বলেন, ছাত্র-জনতা বিকেলে নগরীর শিববাড়ী মোড়ে সমাবেশ করে। এরপর সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা মিছিল সহকারে শহীদ হাদিস পার্কের দিকে যেতে থাকলে পথিমধ্যে ডাকবাংলো মোড়ে জাতীয় পার্টির (এরশাদ) কার্যালয়ের সামনে উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তখন মিছিল থেকে জাতীয় পার্টির খুলনা মহানগর ও জেলা কার্যালয়ের সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলে। পরবর্তী সময় তারা কার্যালয়ের ভেতর প্রবেশ করে চেয়ার এবং টেবিলসহ বিভিন্ন আসবাব ভাঙচুর করে।
এরপর ভাঙচুর করা মালামাল বাইরে এনে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে তারা জাতীয় পার্টির বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
এদিকে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের টুটপাড়া স্টেশনের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনার পর থেকে পার্টি অফিসের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
জানতে চাইলে খুলনা সদর থানার ওসি মো. মুনীর উল গিয়াস বলেন, ৫০-৬০ জন যুবক মিছিল সহকারে জাতীয় পার্টি অফিসে ঢুকে কিছু চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করেছে। পুলিশ তাদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এখন পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। কার্যালয়ের ভেতর থেকে দুটি প্লাস্টিকের চেয়ার বাইরে অগ্নিসংযোগ করে। যারা আক্রমণ করেছে, তাদের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। প্রয়োজন হলে রোববারও পুলিশ মোতায়েন থাকবে। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির নেতারা অভিযোগ দিলে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু জানান, মাগরিবের নামাজের সময় পার্টি অফিসে কেউ ছিল না। তখন ৫০-৬০ জনের একদল ছাত্র-যুবক তাদের কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপর তারা পার্টি কার্যালয়ে ঢুকে সাইনবোর্ড, চেয়ার-টেবিল, ফ্যান, টিভি ভাঙচুর করে। তারা কয়েকটি ফাইল ও কাগজপত্র নিয়ে যায়। এ ছাড়া তারা কয়েকটি চেয়ার, ব্যানার-প্লাকার্ড নিয়ে পার্টি অফিসের সামনের রাস্তায় আগুনে পুড়িয়ে দেয়।
তিনি জানান, এ ঘটনায় তারা মামলা করবেন। এ ছাড়া রোববার সন্ধ্যায় পার্টি অফিসের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
খুলনায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে নগরীর ডাকবাংলা মোড়ে বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতা এ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। এ ঘটনার পর ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বন্ধ হয়ে যায় আশপাশের দোকানপাটগুলো। এ ঘটনার পর ডাকবাংলা এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা বলেন, ছাত্র-জনতা বিকেলে নগরীর শিববাড়ী মোড়ে সমাবেশ করে। এরপর সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা মিছিল সহকারে শহীদ হাদিস পার্কের দিকে যেতে থাকলে পথিমধ্যে ডাকবাংলো মোড়ে জাতীয় পার্টির (এরশাদ) কার্যালয়ের সামনে উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তখন মিছিল থেকে জাতীয় পার্টির খুলনা মহানগর ও জেলা কার্যালয়ের সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলে। পরবর্তী সময় তারা কার্যালয়ের ভেতর প্রবেশ করে চেয়ার এবং টেবিলসহ বিভিন্ন আসবাব ভাঙচুর করে।
এরপর ভাঙচুর করা মালামাল বাইরে এনে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে তারা জাতীয় পার্টির বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
এদিকে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের টুটপাড়া স্টেশনের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনার পর থেকে পার্টি অফিসের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
জানতে চাইলে খুলনা সদর থানার ওসি মো. মুনীর উল গিয়াস বলেন, ৫০-৬০ জন যুবক মিছিল সহকারে জাতীয় পার্টি অফিসে ঢুকে কিছু চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করেছে। পুলিশ তাদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এখন পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। কার্যালয়ের ভেতর থেকে দুটি প্লাস্টিকের চেয়ার বাইরে অগ্নিসংযোগ করে। যারা আক্রমণ করেছে, তাদের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। প্রয়োজন হলে রোববারও পুলিশ মোতায়েন থাকবে। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির নেতারা অভিযোগ দিলে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু জানান, মাগরিবের নামাজের সময় পার্টি অফিসে কেউ ছিল না। তখন ৫০-৬০ জনের একদল ছাত্র-যুবক তাদের কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপর তারা পার্টি কার্যালয়ে ঢুকে সাইনবোর্ড, চেয়ার-টেবিল, ফ্যান, টিভি ভাঙচুর করে। তারা কয়েকটি ফাইল ও কাগজপত্র নিয়ে যায়। এ ছাড়া তারা কয়েকটি চেয়ার, ব্যানার-প্লাকার্ড নিয়ে পার্টি অফিসের সামনের রাস্তায় আগুনে পুড়িয়ে দেয়।
তিনি জানান, এ ঘটনায় তারা মামলা করবেন। এ ছাড়া রোববার সন্ধ্যায় পার্টি অফিসের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
গত রোববার রাতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় এসে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ হন জ্যোতি। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার বাগানপাড়া থানার মৃত ওলিউল্লাহ আহম্মেদের মেয়ে। জ্যোতি রাজধানীর মিরপুর এলাকায় পরিবার নিয়ে বাস করতেন।
১০ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ১০টি দোকানে তালা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও বিএনপির কর্মীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ষষ্ঠ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থী মারা গেছে। গতকাল সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর কুটিচন্দ্রখানা এলাকায় ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের লোকজন।
১ ঘণ্টা আগেসোমবার জামালপুর ও ময়মনসিংহে জুলাই পথযাত্রা করেন এনসিপি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় টাঙ্গাইল শহরের নিরালার মোড়ে পথসভা করবে দলটি। এ জন্য সফরে থাকা দলটির নেতার গতকাল রাতেই টাঙ্গাইলে আসেন। তাঁরা পৌঁছে ভাসানীর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর মধ্য দিয়ে এনসিপির টাঙ্গাইলের পদযাত্রা শুরু করা হয়েছে বলে দলটির
২ ঘণ্টা আগে