চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, ‘নির্বাচন প্রভাবমুক্ত রাখতে সরকার ও রাজনৈতিক দল থেকে পরিষ্কার বার্তা রয়েছে। দলের লোক ও মন্ত্রী-স্থানীয় এমপির কেউ কেউ সে নির্দেশনা কি মানছেন? কেমন করে একটি দলের সভানেত্রী সরকারের প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অমান্য করছেন, তা আমার বোধগম্য নয়।’
আজ সোমবার চুয়াডাঙ্গায় চার জেলার সমন্বয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি ও মতবিনিময় সভা শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসি আহসান হাবিব বলেন, ‘নিজেদের সম্মান নিজেদের রক্ষা করতে হবে। দলের গঠনতন্ত্র অনুসরণ করা উচিত। তবে ভোটাররা প্রভাবিত না হলে কোনো প্রভাবই কাজে লাগবে না। ভোটারদের বাধা দিলে সর্বোচ্চ সাত বছরের জেল হবে।’
আহসান হাবিব বলেন ‘আমরা যে পর্যায়ে নির্বাচনব্যবস্থা নিয়ে গিয়েছি, সেখান থেকে কিন্তু আর নিচে নামব না, নামতে পারব না। দিন দিন কিন্তু আরও ওপরের দিকে যেতে হবে। নির্বাচন আপনার অঞ্চলের ভাবমূর্তি, জনগণের ভাবমূর্তি, বিদেশের কাছে দেশের ভাবমূর্তি।’
আহসান হাবিব খান বলেন, ‘প্রত্যেক প্রার্থী আমাদের কাছে সমান। সেই প্রার্থী যদি একটা উঁচু দরের ব্যক্তির ভাই হয়, বোন হয় অথবা সেই প্রার্থী যদি একজন জেনারেল সাহেব হন অথবা ওই প্রার্থী যদি একজন ইন্ডাস্ট্রিয়াল হন, আমির-ফকির যেই হোক, আমাদের দৃষ্টিতে সব প্রার্থীই সমান। আমরা ভালোকে ভালো বলব, খারাপকে খারাপ বলব। কোনো পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণ আমাদের কারও মাঝে পাবেন না।’
এক প্রশ্নের জবাবে ইসি আহসান হাবিব খান বলেন, ‘কোনো প্রার্থীর যদি কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে লিখিত আকারে রিটার্নিং অফিসারকে দেন তথ্য-প্রমাণ সহকারে। কেউ গন্ডগোল করছে ভিডিও করে ফেলেন, কেউ বাধা দিচ্ছে ভিডিও করে ফেলেন। যদি আচরণবিধি ভঙ্গ হয়, আসলেই বাধাপ্রাপ্ত হয়, তাহলে প্রয়োজনে তাদের প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। এটা একদম পরিষ্কার কথা।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে প্রার্থীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংখ্যা বেশি চেয়েছেন। আমরা বলেছি, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী লাগে দেব।’
আহসান হাবিব খান বলেন, ‘সাংবাদিকেরা ভোটকক্ষে যেতে পারবেন, ভিডিও করতে পারবেন। তবে লাইভ করতে হলে কক্ষের বাইরে বারান্দায় এসে করেন, কোনো অসুবিধা নেই। কারণ, এই সাংবাদিকেরাই কিন্তু আমাদের তৃতীয় চোখ-কান হিসেবে কাজ করছে। সাংবাদিকেরা বিনা বাধায় ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন, সংবাদ সংগ্রহ করতে পারবেন।’ এতে কেউ বাধা দিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
ব্যালট পেপারের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্তই নিয়েছি, এখন থেকে যত নির্বাচন হবে, সব নির্বাচনে ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যালট যাবে।’
এর আগে বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহ জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান।
এ সময় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা, পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান, মেহেরপুর জেলা প্রশাসক শামীম হোসেন, পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক, ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার আজীম উল আহসান, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক এহেতেশাম রেজা ও পুলিশ সুপার এ এইচ এম আব্দুর রকিবসহ চার জেলার নির্বাচন গ্রহণকারী কর্মকর্তা ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, ‘নির্বাচন প্রভাবমুক্ত রাখতে সরকার ও রাজনৈতিক দল থেকে পরিষ্কার বার্তা রয়েছে। দলের লোক ও মন্ত্রী-স্থানীয় এমপির কেউ কেউ সে নির্দেশনা কি মানছেন? কেমন করে একটি দলের সভানেত্রী সরকারের প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অমান্য করছেন, তা আমার বোধগম্য নয়।’
আজ সোমবার চুয়াডাঙ্গায় চার জেলার সমন্বয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি ও মতবিনিময় সভা শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসি আহসান হাবিব বলেন, ‘নিজেদের সম্মান নিজেদের রক্ষা করতে হবে। দলের গঠনতন্ত্র অনুসরণ করা উচিত। তবে ভোটাররা প্রভাবিত না হলে কোনো প্রভাবই কাজে লাগবে না। ভোটারদের বাধা দিলে সর্বোচ্চ সাত বছরের জেল হবে।’
আহসান হাবিব বলেন ‘আমরা যে পর্যায়ে নির্বাচনব্যবস্থা নিয়ে গিয়েছি, সেখান থেকে কিন্তু আর নিচে নামব না, নামতে পারব না। দিন দিন কিন্তু আরও ওপরের দিকে যেতে হবে। নির্বাচন আপনার অঞ্চলের ভাবমূর্তি, জনগণের ভাবমূর্তি, বিদেশের কাছে দেশের ভাবমূর্তি।’
আহসান হাবিব খান বলেন, ‘প্রত্যেক প্রার্থী আমাদের কাছে সমান। সেই প্রার্থী যদি একটা উঁচু দরের ব্যক্তির ভাই হয়, বোন হয় অথবা সেই প্রার্থী যদি একজন জেনারেল সাহেব হন অথবা ওই প্রার্থী যদি একজন ইন্ডাস্ট্রিয়াল হন, আমির-ফকির যেই হোক, আমাদের দৃষ্টিতে সব প্রার্থীই সমান। আমরা ভালোকে ভালো বলব, খারাপকে খারাপ বলব। কোনো পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণ আমাদের কারও মাঝে পাবেন না।’
এক প্রশ্নের জবাবে ইসি আহসান হাবিব খান বলেন, ‘কোনো প্রার্থীর যদি কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে লিখিত আকারে রিটার্নিং অফিসারকে দেন তথ্য-প্রমাণ সহকারে। কেউ গন্ডগোল করছে ভিডিও করে ফেলেন, কেউ বাধা দিচ্ছে ভিডিও করে ফেলেন। যদি আচরণবিধি ভঙ্গ হয়, আসলেই বাধাপ্রাপ্ত হয়, তাহলে প্রয়োজনে তাদের প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। এটা একদম পরিষ্কার কথা।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে প্রার্থীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংখ্যা বেশি চেয়েছেন। আমরা বলেছি, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী লাগে দেব।’
আহসান হাবিব খান বলেন, ‘সাংবাদিকেরা ভোটকক্ষে যেতে পারবেন, ভিডিও করতে পারবেন। তবে লাইভ করতে হলে কক্ষের বাইরে বারান্দায় এসে করেন, কোনো অসুবিধা নেই। কারণ, এই সাংবাদিকেরাই কিন্তু আমাদের তৃতীয় চোখ-কান হিসেবে কাজ করছে। সাংবাদিকেরা বিনা বাধায় ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন, সংবাদ সংগ্রহ করতে পারবেন।’ এতে কেউ বাধা দিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
ব্যালট পেপারের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্তই নিয়েছি, এখন থেকে যত নির্বাচন হবে, সব নির্বাচনে ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যালট যাবে।’
এর আগে বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহ জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান।
এ সময় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা, পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান, মেহেরপুর জেলা প্রশাসক শামীম হোসেন, পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক, ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার আজীম উল আহসান, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক এহেতেশাম রেজা ও পুলিশ সুপার এ এইচ এম আব্দুর রকিবসহ চার জেলার নির্বাচন গ্রহণকারী কর্মকর্তা ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
রফিকুলের ছেলে নিলয় জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন তাঁর বাবা। রাত হয়ে গেলেও ফিরে না আসায় বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করা হয়। ভোরে আবার খুঁজতে বের হন তিনি। পরে খবর পান, তাঁর বাবার লাশ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবালিয়া ভাঙনকূল পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেডের উদ্যোগে স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ রক্ষার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। সমিতি থেকে ইতিমধ্যে এক লক্ষ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। তবে স্থানীয়দের দাবি, এটি অস্থায়ী সমাধান; স্থায়ী বাঁধ সংস্কারে সরকারি অর্থ বরাদ্দ জরুরি।
১ ঘণ্টা আগেএই দম্পতির শিক্ষা জীবন নতুনভাবে শুরু হয় নরসিংদীর বেলাব উপজেলার বিন্নাবাইদ দারুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা থেকে। সেখান থেকেই তাঁরা কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজ কেন্দ্রের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগেপরীক্ষায় সকল বিষয়ে এ প্লাস পাওয়াসহ মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২১৩ নম্বর পেয়েছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা। সে জগন্নাথপুরের শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ এম এ মতিন এবং আব্দুল কাদির সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারি শিক্ষিকা মান্না বেগমের মেয়ে।
১ ঘণ্টা আগে