রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের শ্রীপুর অংশের ১৩ কিলোমিটারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার অটোরিকশা। পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশের নাকের ডগা দিয়ে শত শত অটোরিকশা চলাচল করলেও সেগুলো বন্ধে নেই কোনো তৎপরতা। বরং পুলিশ সদস্যদের দাঁড়িয়ে থেকে এসব অবৈধ অটোরিকশাকে চলাচলের সুযোগ করে দিতে দেখা গেছে। তিন চাকার এসব যানবাহনের কারণে মহাসড়কে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজটের। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান যাত্রী-পথচারী।
এক সপ্তাহ ধরে খোঁজখবর নিয়ে ও অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে হাইওয়ে পুলিশের গাজীপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার ড. আ ক ম আক্তারুজ্জামান বসু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহাসড়কে অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ ছোট ইস্যু (বিষয়) নয়। দেশে এখন ৪০ লোখ অটোরিকশা চলাচল করে। পুলিশ তো সব সময় অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।’ পুলিশের টাকা নেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুলিশ তো মানুষ। সুযোগ পেলে পুলিশও অপরাধ করে। পুলিশের এমন কিছু সদস্য রয়েছেন, আমরা স্বীকার করছি। পুলিশের বিরুদ্ধে সুনির্দষ্ট অভিযোগ পেলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেন, অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ করতে যাত্রীদের সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনের তৎপরতা প্রয়োজন। যত্রতত্র কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা। এগুলোও বন্ধ হওয়া দরকার। মহাসড়ক থেকে অটোরিকশা পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে সরকারের সর্বোচ্চ মহলের হস্তক্ষেপ দরকার বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে ইউনিফর্ম পরা দুজন পুলিশ সদস্য দাঁড়িয়ে খোশগল্প করছেন। পাশ দিয়ে চলাচল করছে বহু অটোরিকশা। পাশেই একজন পুলিশ সদস্য অটোরিকশাকে যাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছেন। দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে বৈধ গণপরিবহন। দুপুরের পর থেকে মহাসড়কের শ্রীপুর অংশের জৈনা বাজার থেকে মাধখলা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটারে পাল্লা দিয়ে শত শত অটোরিকশা চলাচল করতে দেখা যায়।
মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় তিনটি পুলিশ বক্স রয়েছে। এখানে সড়কের শৃঙ্খলায় নিয়োজিত থাকে জেলা পুলিশ, থানা-পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশের অর্ধশতাধিক সদস্য। এত পুলিশ সদস্যের সামনেই চলছে শত শত নিষিদ্ধ যানবাহন।
মহাসড়কের দুটি লেন দখল করে সারি সারি দাঁড়িয়ে থাকে অটোরিকশা। মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে অটোচালকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে ডেকে ডেকে যাত্রী তুলছিলেন। মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ব্যবসায়ী আফাজ উদ্দিন খান বলেন, অটোরিকশার জন্য আজকাল হেঁটে চলাচলও দায়। অটোরিকশার চালকেরা যত্রতত্র পার্ক করে ভোগান্তির সৃষ্টি করে। ফুটপাত দখল করে শত শত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকে।
কোনো কোনো অটোরিকশাকে দূরপাল্লার বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। বাসের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে অনেক অটোরিকশা উল্টেও পড়ে।
এভাবে ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটে প্রতিনিয়ত। প্রভাতি পরিবহনের একটি বাসের চালক নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘অটোরিকশা আমাদের বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাচল করে। হর্ন দিলেও ওরা সাইড দিতে চায় না। ওরা পুরোপুরি অদক্ষ চালক, কোনো প্রশিক্ষণ নেই। অটোরিকশার জন্য আমাদের অনেক সময় জ্যামে পড়ে থাকতে হয়।’
মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে কথা হয় অটোরিকশাচালক বশিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘একজনের মাধ্যমে পুলিশের সঙ্গে মান্থলি (মাসিক ভিত্তিতে) করে অটোরিকশা চালাতে হয়। মাসে মাসে টাকা দেওয়ার পরও মাঝেমধ্যে সমস্যা হয়। এক মাস টাকা না দিলে অটোরিকশা জব্দ করা হয়। তাই বাধ্য হয়ে প্রতি মাসে ৬ হাজার টাকা দিই। যাঁর মাধ্যমে টাকা দিই তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন। পুলিশকে কত টাকা দেয়। এ বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আমি গরিব মানুষ, এত কিছু জানার চেষ্টা করি না। গাড়ি চালাতে পারলেই হলো।’
মহাসড়কে কেন অটো চালান—এমন প্রশ্নে এমসি বাজারে নিজাম উদ্দিন নামের এক অটোরিকশাচালক বলেন, ‘আমরা নিয়মিত পুলিশকে টাকা দিয়ে অটোরিকশা চালাই। মহাসড়কে যাত্রী বেশি, গাড়িও ভালো থাকে—এ জন্য সবাই মহাসড়কে অটোরিকশা চালায়। আমি চালাই, সবাই বন্ধ করলে আমিও করব।’
শ্রীপুর পৌর নাগরিক ফোরামের সভাপতি রওশন হাসান রুবেল বলেন, ‘সামান্য সড়কে হাজার হাজার অটোরিকশা কী করে চলাচল করে? পুলিশের কয়েকটি টিম তো ২৪ ঘণ্টা দিব্যি দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের সামনে দিয়ে অটোরিকশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, কই তারা তো কোনো ধরনের তৎপরতা দেখাচ্ছে না! কারণ কী? তাঁদেরও কী কোনো লাভ রয়েছে এখানে? এটা আমার প্রশ্ন।’
এ ব্যাপারে মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আয়ুব আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ যখন রাস্তায় দাঁড়িয়ে দায়িত্ব পালন করে, তখন সব গাড়ির জন্য রাস্তা ক্লিয়ার (চলাচলের সুযোগ) করে। এত বেশি অটোরিকশা কয়টা আটক করবে। এ ছাড়া মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচলের সঙ্গে জড়িত রয়েছে আপনাদের নামসর্বস্ব কয়েকজন সাংবাদিক। পাশাপাশি পুলিশের সদস্যও থাকতে পারে। ওসি আয়ুব আলী আরও বলেন, ‘আমি চেষ্টা করি মহাসড়ক থেকে অবৈধ অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করতে। কিন্তু অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করলে চালকেরা সবাই মিলে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। অটোরিকশা বন্ধ করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।’

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের শ্রীপুর অংশের ১৩ কিলোমিটারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার অটোরিকশা। পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশের নাকের ডগা দিয়ে শত শত অটোরিকশা চলাচল করলেও সেগুলো বন্ধে নেই কোনো তৎপরতা। বরং পুলিশ সদস্যদের দাঁড়িয়ে থেকে এসব অবৈধ অটোরিকশাকে চলাচলের সুযোগ করে দিতে দেখা গেছে। তিন চাকার এসব যানবাহনের কারণে মহাসড়কে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজটের। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান যাত্রী-পথচারী।
এক সপ্তাহ ধরে খোঁজখবর নিয়ে ও অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে হাইওয়ে পুলিশের গাজীপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার ড. আ ক ম আক্তারুজ্জামান বসু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহাসড়কে অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ ছোট ইস্যু (বিষয়) নয়। দেশে এখন ৪০ লোখ অটোরিকশা চলাচল করে। পুলিশ তো সব সময় অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।’ পুলিশের টাকা নেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুলিশ তো মানুষ। সুযোগ পেলে পুলিশও অপরাধ করে। পুলিশের এমন কিছু সদস্য রয়েছেন, আমরা স্বীকার করছি। পুলিশের বিরুদ্ধে সুনির্দষ্ট অভিযোগ পেলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেন, অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ করতে যাত্রীদের সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনের তৎপরতা প্রয়োজন। যত্রতত্র কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা। এগুলোও বন্ধ হওয়া দরকার। মহাসড়ক থেকে অটোরিকশা পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে সরকারের সর্বোচ্চ মহলের হস্তক্ষেপ দরকার বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে ইউনিফর্ম পরা দুজন পুলিশ সদস্য দাঁড়িয়ে খোশগল্প করছেন। পাশ দিয়ে চলাচল করছে বহু অটোরিকশা। পাশেই একজন পুলিশ সদস্য অটোরিকশাকে যাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছেন। দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে বৈধ গণপরিবহন। দুপুরের পর থেকে মহাসড়কের শ্রীপুর অংশের জৈনা বাজার থেকে মাধখলা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটারে পাল্লা দিয়ে শত শত অটোরিকশা চলাচল করতে দেখা যায়।
মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় তিনটি পুলিশ বক্স রয়েছে। এখানে সড়কের শৃঙ্খলায় নিয়োজিত থাকে জেলা পুলিশ, থানা-পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশের অর্ধশতাধিক সদস্য। এত পুলিশ সদস্যের সামনেই চলছে শত শত নিষিদ্ধ যানবাহন।
মহাসড়কের দুটি লেন দখল করে সারি সারি দাঁড়িয়ে থাকে অটোরিকশা। মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে অটোচালকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে ডেকে ডেকে যাত্রী তুলছিলেন। মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ব্যবসায়ী আফাজ উদ্দিন খান বলেন, অটোরিকশার জন্য আজকাল হেঁটে চলাচলও দায়। অটোরিকশার চালকেরা যত্রতত্র পার্ক করে ভোগান্তির সৃষ্টি করে। ফুটপাত দখল করে শত শত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকে।
কোনো কোনো অটোরিকশাকে দূরপাল্লার বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। বাসের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে অনেক অটোরিকশা উল্টেও পড়ে।
এভাবে ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটে প্রতিনিয়ত। প্রভাতি পরিবহনের একটি বাসের চালক নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘অটোরিকশা আমাদের বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাচল করে। হর্ন দিলেও ওরা সাইড দিতে চায় না। ওরা পুরোপুরি অদক্ষ চালক, কোনো প্রশিক্ষণ নেই। অটোরিকশার জন্য আমাদের অনেক সময় জ্যামে পড়ে থাকতে হয়।’
মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে কথা হয় অটোরিকশাচালক বশিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘একজনের মাধ্যমে পুলিশের সঙ্গে মান্থলি (মাসিক ভিত্তিতে) করে অটোরিকশা চালাতে হয়। মাসে মাসে টাকা দেওয়ার পরও মাঝেমধ্যে সমস্যা হয়। এক মাস টাকা না দিলে অটোরিকশা জব্দ করা হয়। তাই বাধ্য হয়ে প্রতি মাসে ৬ হাজার টাকা দিই। যাঁর মাধ্যমে টাকা দিই তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন। পুলিশকে কত টাকা দেয়। এ বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আমি গরিব মানুষ, এত কিছু জানার চেষ্টা করি না। গাড়ি চালাতে পারলেই হলো।’
মহাসড়কে কেন অটো চালান—এমন প্রশ্নে এমসি বাজারে নিজাম উদ্দিন নামের এক অটোরিকশাচালক বলেন, ‘আমরা নিয়মিত পুলিশকে টাকা দিয়ে অটোরিকশা চালাই। মহাসড়কে যাত্রী বেশি, গাড়িও ভালো থাকে—এ জন্য সবাই মহাসড়কে অটোরিকশা চালায়। আমি চালাই, সবাই বন্ধ করলে আমিও করব।’
শ্রীপুর পৌর নাগরিক ফোরামের সভাপতি রওশন হাসান রুবেল বলেন, ‘সামান্য সড়কে হাজার হাজার অটোরিকশা কী করে চলাচল করে? পুলিশের কয়েকটি টিম তো ২৪ ঘণ্টা দিব্যি দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের সামনে দিয়ে অটোরিকশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, কই তারা তো কোনো ধরনের তৎপরতা দেখাচ্ছে না! কারণ কী? তাঁদেরও কী কোনো লাভ রয়েছে এখানে? এটা আমার প্রশ্ন।’
এ ব্যাপারে মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আয়ুব আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ যখন রাস্তায় দাঁড়িয়ে দায়িত্ব পালন করে, তখন সব গাড়ির জন্য রাস্তা ক্লিয়ার (চলাচলের সুযোগ) করে। এত বেশি অটোরিকশা কয়টা আটক করবে। এ ছাড়া মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচলের সঙ্গে জড়িত রয়েছে আপনাদের নামসর্বস্ব কয়েকজন সাংবাদিক। পাশাপাশি পুলিশের সদস্যও থাকতে পারে। ওসি আয়ুব আলী আরও বলেন, ‘আমি চেষ্টা করি মহাসড়ক থেকে অবৈধ অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করতে। কিন্তু অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করলে চালকেরা সবাই মিলে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। অটোরিকশা বন্ধ করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।’
রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের শ্রীপুর অংশের ১৩ কিলোমিটারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার অটোরিকশা। পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশের নাকের ডগা দিয়ে শত শত অটোরিকশা চলাচল করলেও সেগুলো বন্ধে নেই কোনো তৎপরতা। বরং পুলিশ সদস্যদের দাঁড়িয়ে থেকে এসব অবৈধ অটোরিকশাকে চলাচলের সুযোগ করে দিতে দেখা গেছে। তিন চাকার এসব যানবাহনের কারণে মহাসড়কে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজটের। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান যাত্রী-পথচারী।
এক সপ্তাহ ধরে খোঁজখবর নিয়ে ও অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে হাইওয়ে পুলিশের গাজীপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার ড. আ ক ম আক্তারুজ্জামান বসু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহাসড়কে অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ ছোট ইস্যু (বিষয়) নয়। দেশে এখন ৪০ লোখ অটোরিকশা চলাচল করে। পুলিশ তো সব সময় অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।’ পুলিশের টাকা নেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুলিশ তো মানুষ। সুযোগ পেলে পুলিশও অপরাধ করে। পুলিশের এমন কিছু সদস্য রয়েছেন, আমরা স্বীকার করছি। পুলিশের বিরুদ্ধে সুনির্দষ্ট অভিযোগ পেলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেন, অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ করতে যাত্রীদের সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনের তৎপরতা প্রয়োজন। যত্রতত্র কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা। এগুলোও বন্ধ হওয়া দরকার। মহাসড়ক থেকে অটোরিকশা পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে সরকারের সর্বোচ্চ মহলের হস্তক্ষেপ দরকার বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে ইউনিফর্ম পরা দুজন পুলিশ সদস্য দাঁড়িয়ে খোশগল্প করছেন। পাশ দিয়ে চলাচল করছে বহু অটোরিকশা। পাশেই একজন পুলিশ সদস্য অটোরিকশাকে যাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছেন। দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে বৈধ গণপরিবহন। দুপুরের পর থেকে মহাসড়কের শ্রীপুর অংশের জৈনা বাজার থেকে মাধখলা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটারে পাল্লা দিয়ে শত শত অটোরিকশা চলাচল করতে দেখা যায়।
মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় তিনটি পুলিশ বক্স রয়েছে। এখানে সড়কের শৃঙ্খলায় নিয়োজিত থাকে জেলা পুলিশ, থানা-পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশের অর্ধশতাধিক সদস্য। এত পুলিশ সদস্যের সামনেই চলছে শত শত নিষিদ্ধ যানবাহন।
মহাসড়কের দুটি লেন দখল করে সারি সারি দাঁড়িয়ে থাকে অটোরিকশা। মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে অটোচালকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে ডেকে ডেকে যাত্রী তুলছিলেন। মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ব্যবসায়ী আফাজ উদ্দিন খান বলেন, অটোরিকশার জন্য আজকাল হেঁটে চলাচলও দায়। অটোরিকশার চালকেরা যত্রতত্র পার্ক করে ভোগান্তির সৃষ্টি করে। ফুটপাত দখল করে শত শত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকে।
কোনো কোনো অটোরিকশাকে দূরপাল্লার বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। বাসের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে অনেক অটোরিকশা উল্টেও পড়ে।
এভাবে ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটে প্রতিনিয়ত। প্রভাতি পরিবহনের একটি বাসের চালক নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘অটোরিকশা আমাদের বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাচল করে। হর্ন দিলেও ওরা সাইড দিতে চায় না। ওরা পুরোপুরি অদক্ষ চালক, কোনো প্রশিক্ষণ নেই। অটোরিকশার জন্য আমাদের অনেক সময় জ্যামে পড়ে থাকতে হয়।’
মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে কথা হয় অটোরিকশাচালক বশিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘একজনের মাধ্যমে পুলিশের সঙ্গে মান্থলি (মাসিক ভিত্তিতে) করে অটোরিকশা চালাতে হয়। মাসে মাসে টাকা দেওয়ার পরও মাঝেমধ্যে সমস্যা হয়। এক মাস টাকা না দিলে অটোরিকশা জব্দ করা হয়। তাই বাধ্য হয়ে প্রতি মাসে ৬ হাজার টাকা দিই। যাঁর মাধ্যমে টাকা দিই তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন। পুলিশকে কত টাকা দেয়। এ বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আমি গরিব মানুষ, এত কিছু জানার চেষ্টা করি না। গাড়ি চালাতে পারলেই হলো।’
মহাসড়কে কেন অটো চালান—এমন প্রশ্নে এমসি বাজারে নিজাম উদ্দিন নামের এক অটোরিকশাচালক বলেন, ‘আমরা নিয়মিত পুলিশকে টাকা দিয়ে অটোরিকশা চালাই। মহাসড়কে যাত্রী বেশি, গাড়িও ভালো থাকে—এ জন্য সবাই মহাসড়কে অটোরিকশা চালায়। আমি চালাই, সবাই বন্ধ করলে আমিও করব।’
শ্রীপুর পৌর নাগরিক ফোরামের সভাপতি রওশন হাসান রুবেল বলেন, ‘সামান্য সড়কে হাজার হাজার অটোরিকশা কী করে চলাচল করে? পুলিশের কয়েকটি টিম তো ২৪ ঘণ্টা দিব্যি দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের সামনে দিয়ে অটোরিকশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, কই তারা তো কোনো ধরনের তৎপরতা দেখাচ্ছে না! কারণ কী? তাঁদেরও কী কোনো লাভ রয়েছে এখানে? এটা আমার প্রশ্ন।’
এ ব্যাপারে মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আয়ুব আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ যখন রাস্তায় দাঁড়িয়ে দায়িত্ব পালন করে, তখন সব গাড়ির জন্য রাস্তা ক্লিয়ার (চলাচলের সুযোগ) করে। এত বেশি অটোরিকশা কয়টা আটক করবে। এ ছাড়া মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচলের সঙ্গে জড়িত রয়েছে আপনাদের নামসর্বস্ব কয়েকজন সাংবাদিক। পাশাপাশি পুলিশের সদস্যও থাকতে পারে। ওসি আয়ুব আলী আরও বলেন, ‘আমি চেষ্টা করি মহাসড়ক থেকে অবৈধ অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করতে। কিন্তু অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করলে চালকেরা সবাই মিলে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। অটোরিকশা বন্ধ করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।’

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের শ্রীপুর অংশের ১৩ কিলোমিটারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার অটোরিকশা। পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশের নাকের ডগা দিয়ে শত শত অটোরিকশা চলাচল করলেও সেগুলো বন্ধে নেই কোনো তৎপরতা। বরং পুলিশ সদস্যদের দাঁড়িয়ে থেকে এসব অবৈধ অটোরিকশাকে চলাচলের সুযোগ করে দিতে দেখা গেছে। তিন চাকার এসব যানবাহনের কারণে মহাসড়কে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজটের। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান যাত্রী-পথচারী।
এক সপ্তাহ ধরে খোঁজখবর নিয়ে ও অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে হাইওয়ে পুলিশের গাজীপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার ড. আ ক ম আক্তারুজ্জামান বসু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহাসড়কে অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ ছোট ইস্যু (বিষয়) নয়। দেশে এখন ৪০ লোখ অটোরিকশা চলাচল করে। পুলিশ তো সব সময় অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।’ পুলিশের টাকা নেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুলিশ তো মানুষ। সুযোগ পেলে পুলিশও অপরাধ করে। পুলিশের এমন কিছু সদস্য রয়েছেন, আমরা স্বীকার করছি। পুলিশের বিরুদ্ধে সুনির্দষ্ট অভিযোগ পেলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেন, অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ করতে যাত্রীদের সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনের তৎপরতা প্রয়োজন। যত্রতত্র কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা। এগুলোও বন্ধ হওয়া দরকার। মহাসড়ক থেকে অটোরিকশা পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে সরকারের সর্বোচ্চ মহলের হস্তক্ষেপ দরকার বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে ইউনিফর্ম পরা দুজন পুলিশ সদস্য দাঁড়িয়ে খোশগল্প করছেন। পাশ দিয়ে চলাচল করছে বহু অটোরিকশা। পাশেই একজন পুলিশ সদস্য অটোরিকশাকে যাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছেন। দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে বৈধ গণপরিবহন। দুপুরের পর থেকে মহাসড়কের শ্রীপুর অংশের জৈনা বাজার থেকে মাধখলা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটারে পাল্লা দিয়ে শত শত অটোরিকশা চলাচল করতে দেখা যায়।
মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় তিনটি পুলিশ বক্স রয়েছে। এখানে সড়কের শৃঙ্খলায় নিয়োজিত থাকে জেলা পুলিশ, থানা-পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশের অর্ধশতাধিক সদস্য। এত পুলিশ সদস্যের সামনেই চলছে শত শত নিষিদ্ধ যানবাহন।
মহাসড়কের দুটি লেন দখল করে সারি সারি দাঁড়িয়ে থাকে অটোরিকশা। মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে অটোচালকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে ডেকে ডেকে যাত্রী তুলছিলেন। মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ব্যবসায়ী আফাজ উদ্দিন খান বলেন, অটোরিকশার জন্য আজকাল হেঁটে চলাচলও দায়। অটোরিকশার চালকেরা যত্রতত্র পার্ক করে ভোগান্তির সৃষ্টি করে। ফুটপাত দখল করে শত শত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকে।
কোনো কোনো অটোরিকশাকে দূরপাল্লার বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। বাসের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে অনেক অটোরিকশা উল্টেও পড়ে।
এভাবে ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটে প্রতিনিয়ত। প্রভাতি পরিবহনের একটি বাসের চালক নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘অটোরিকশা আমাদের বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাচল করে। হর্ন দিলেও ওরা সাইড দিতে চায় না। ওরা পুরোপুরি অদক্ষ চালক, কোনো প্রশিক্ষণ নেই। অটোরিকশার জন্য আমাদের অনেক সময় জ্যামে পড়ে থাকতে হয়।’
মাওনা চৌরাস্তা উড়ালসড়কের নিচে কথা হয় অটোরিকশাচালক বশিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘একজনের মাধ্যমে পুলিশের সঙ্গে মান্থলি (মাসিক ভিত্তিতে) করে অটোরিকশা চালাতে হয়। মাসে মাসে টাকা দেওয়ার পরও মাঝেমধ্যে সমস্যা হয়। এক মাস টাকা না দিলে অটোরিকশা জব্দ করা হয়। তাই বাধ্য হয়ে প্রতি মাসে ৬ হাজার টাকা দিই। যাঁর মাধ্যমে টাকা দিই তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন। পুলিশকে কত টাকা দেয়। এ বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আমি গরিব মানুষ, এত কিছু জানার চেষ্টা করি না। গাড়ি চালাতে পারলেই হলো।’
মহাসড়কে কেন অটো চালান—এমন প্রশ্নে এমসি বাজারে নিজাম উদ্দিন নামের এক অটোরিকশাচালক বলেন, ‘আমরা নিয়মিত পুলিশকে টাকা দিয়ে অটোরিকশা চালাই। মহাসড়কে যাত্রী বেশি, গাড়িও ভালো থাকে—এ জন্য সবাই মহাসড়কে অটোরিকশা চালায়। আমি চালাই, সবাই বন্ধ করলে আমিও করব।’
শ্রীপুর পৌর নাগরিক ফোরামের সভাপতি রওশন হাসান রুবেল বলেন, ‘সামান্য সড়কে হাজার হাজার অটোরিকশা কী করে চলাচল করে? পুলিশের কয়েকটি টিম তো ২৪ ঘণ্টা দিব্যি দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের সামনে দিয়ে অটোরিকশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, কই তারা তো কোনো ধরনের তৎপরতা দেখাচ্ছে না! কারণ কী? তাঁদেরও কী কোনো লাভ রয়েছে এখানে? এটা আমার প্রশ্ন।’
এ ব্যাপারে মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আয়ুব আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ যখন রাস্তায় দাঁড়িয়ে দায়িত্ব পালন করে, তখন সব গাড়ির জন্য রাস্তা ক্লিয়ার (চলাচলের সুযোগ) করে। এত বেশি অটোরিকশা কয়টা আটক করবে। এ ছাড়া মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচলের সঙ্গে জড়িত রয়েছে আপনাদের নামসর্বস্ব কয়েকজন সাংবাদিক। পাশাপাশি পুলিশের সদস্যও থাকতে পারে। ওসি আয়ুব আলী আরও বলেন, ‘আমি চেষ্টা করি মহাসড়ক থেকে অবৈধ অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করতে। কিন্তু অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করলে চালকেরা সবাই মিলে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। অটোরিকশা বন্ধ করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।’

নীলফামারীর ডিমলায় টিকা নিতে যাওয়ার পথে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নানি তাঁর ১৪ দিনের নবজাতক নাতনিসহ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের গয়াবাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজসংলগ্ন ঘোড়ামারা রোড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে আক্কেলপুর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ‘আক্কেলপুরবাসী’র ব্যানারে এই মানববন্ধন হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অর্ধশতাধিক মানুষ অংশ নেন।
১২ মিনিট আগে
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, বন্য প্রাণী রক্ষায় শুধু আইন নয়, মনস্তাত্ত্বিক ও আচরণগত পরিবর্তন জরুরি। যদি মানুষ নিরীহ প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুর হয়, তা সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের প্রতিফলন।
২০ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর গোলাপী বেগম (৩৫) নামের তিন সন্তানের জননীর পা বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে মির্জাপুর থানা-সংলগ্ন বারোখালী খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি

নীলফামারীর ডিমলায় টিকা নিতে যাওয়ার পথে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নানি তাঁর ১৪ দিনের নবজাতক নাতনিসহ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের গয়াবাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজসংলগ্ন ঘোড়ামারা রোড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের শুটিবাড়ি বাজারসংলগ্ন এলাকার আব্দুস ছাত্তার খানের স্ত্রী মোছা. সূর্য খাতুন (৫৫) এবং তাঁর নাতনি সামিয়া আক্তার (১৪ দিন) একই এলাকার বাসিন্দা বাবুল হোসেনের মেয়ে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকালে সূর্য খাতুন নাতনি সামিয়াকে নিয়ে টিকাদান কেন্দ্রে যাচ্ছিলেন। রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি মালবাহী পিকআপ তাঁদের ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলেই নবজাতক সামিয়া মারা যায়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সূর্য খাতুনকে উদ্ধার করে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
দুর্ঘটনার পর পিকআপের চালক পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নিহত নবজাতকের স্বজনেরা বলেন, নানি তাঁর নাতনিকে নিয়ে টিকা দিতে গিয়েছিল। সকালবেলায় হাসিখুশি ছিল সবাই। কিন্তু মুহূর্তেই সব শেষ হয়ে গেল।
স্থানীয়রা জানান, ওই সড়কে বেপরোয়া গতির কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে। পিকআপের চালককে শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

নীলফামারীর ডিমলায় টিকা নিতে যাওয়ার পথে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নানি তাঁর ১৪ দিনের নবজাতক নাতনিসহ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের গয়াবাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজসংলগ্ন ঘোড়ামারা রোড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের শুটিবাড়ি বাজারসংলগ্ন এলাকার আব্দুস ছাত্তার খানের স্ত্রী মোছা. সূর্য খাতুন (৫৫) এবং তাঁর নাতনি সামিয়া আক্তার (১৪ দিন) একই এলাকার বাসিন্দা বাবুল হোসেনের মেয়ে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকালে সূর্য খাতুন নাতনি সামিয়াকে নিয়ে টিকাদান কেন্দ্রে যাচ্ছিলেন। রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি মালবাহী পিকআপ তাঁদের ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলেই নবজাতক সামিয়া মারা যায়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সূর্য খাতুনকে উদ্ধার করে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
দুর্ঘটনার পর পিকআপের চালক পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নিহত নবজাতকের স্বজনেরা বলেন, নানি তাঁর নাতনিকে নিয়ে টিকা দিতে গিয়েছিল। সকালবেলায় হাসিখুশি ছিল সবাই। কিন্তু মুহূর্তেই সব শেষ হয়ে গেল।
স্থানীয়রা জানান, ওই সড়কে বেপরোয়া গতির কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে। পিকআপের চালককে শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের শ্রীপুর অংশের ১৩ কিলোমিটারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার অটোরিকশা। পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে আক্কেলপুর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ‘আক্কেলপুরবাসী’র ব্যানারে এই মানববন্ধন হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অর্ধশতাধিক মানুষ অংশ নেন।
১২ মিনিট আগে
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, বন্য প্রাণী রক্ষায় শুধু আইন নয়, মনস্তাত্ত্বিক ও আচরণগত পরিবর্তন জরুরি। যদি মানুষ নিরীহ প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুর হয়, তা সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের প্রতিফলন।
২০ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর গোলাপী বেগম (৩৫) নামের তিন সন্তানের জননীর পা বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে মির্জাপুর থানা-সংলগ্ন বারোখালী খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেআক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি

জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে আক্কেলপুর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ‘আক্কেলপুরবাসী’র ব্যানারে এই মানববন্ধন হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অর্ধশতাধিক মানুষ অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, খাদিজা খাতুন ২০ বছরের বেশি সময় ধরে আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সান্তাহার জংশনের দায়িত্বেও আছেন। স্থানীয় যাত্রীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার, নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়া এবং তাঁর মনগড়া প্রতিবেদনের কারণে চিলাহাটী এক্সপ্রেস ট্রেনের আক্কেলপুরে যাত্রাবিরতি বন্ধ রয়েছে বলে অভিযোগ করেন বক্তারা। তাঁকে দ্রুত এখান থেকে অপসারণের দাবি জানান তাঁরা।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন আক্কেলপুর পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ও চিলাহাটী এক্সপ্রেসের যাত্রাবিরতির সমন্বয়ক আব্দুর রউফ মাজেদ। বক্তব্য দেন পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র রফিকুল ইসলাম চপল, তিলকপুর ইউপির সদস্য মামুনুর রশিদ পিন্টু, কলেজশিক্ষক খায়রুল ইসলাম চৌধুরী, ব্যবসায়ী তরিকুল ইসলাম তুহিন, মাসুদ চৌধুরী, ছাত্রদল নেতা আরমান হোসেন কানন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আক্কেলপুর, ক্ষেতলাল, নওগাঁর বদলগাছী-পত্নীতলা এবং বগুড়ার দুপচাঁচিয়া এলাকার যাত্রীরা এই স্টেশন ব্যবহার করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করে। চিলাহাটী এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাবিরতি পেলে মানুষের ভোগান্তি অনেকটা কমবে। কিন্তু স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুনের মনগড়া প্রতিবেদনের কারণে তা বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুন বলেন, ‘আমি চিলাহাটী এক্সপ্রেসের যাত্রাবিরতির বিরোধিতা করে কোনো মৌখিক বা লিখিত প্রতিবেদন দিইনি। ২০২৪ সাল থেকে সান্তাহার জংশনের অতিরিক্ত দায়িত্বও পালন করছি। এক বছর তিন মাসে কোনো যাত্রী আমার দ্বারা হয়রানির শিকার হয়নি। আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। একটি স্বার্থান্বেষী মহল আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।’

জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে আক্কেলপুর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ‘আক্কেলপুরবাসী’র ব্যানারে এই মানববন্ধন হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অর্ধশতাধিক মানুষ অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, খাদিজা খাতুন ২০ বছরের বেশি সময় ধরে আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সান্তাহার জংশনের দায়িত্বেও আছেন। স্থানীয় যাত্রীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার, নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়া এবং তাঁর মনগড়া প্রতিবেদনের কারণে চিলাহাটী এক্সপ্রেস ট্রেনের আক্কেলপুরে যাত্রাবিরতি বন্ধ রয়েছে বলে অভিযোগ করেন বক্তারা। তাঁকে দ্রুত এখান থেকে অপসারণের দাবি জানান তাঁরা।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন আক্কেলপুর পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ও চিলাহাটী এক্সপ্রেসের যাত্রাবিরতির সমন্বয়ক আব্দুর রউফ মাজেদ। বক্তব্য দেন পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র রফিকুল ইসলাম চপল, তিলকপুর ইউপির সদস্য মামুনুর রশিদ পিন্টু, কলেজশিক্ষক খায়রুল ইসলাম চৌধুরী, ব্যবসায়ী তরিকুল ইসলাম তুহিন, মাসুদ চৌধুরী, ছাত্রদল নেতা আরমান হোসেন কানন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আক্কেলপুর, ক্ষেতলাল, নওগাঁর বদলগাছী-পত্নীতলা এবং বগুড়ার দুপচাঁচিয়া এলাকার যাত্রীরা এই স্টেশন ব্যবহার করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করে। চিলাহাটী এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাবিরতি পেলে মানুষের ভোগান্তি অনেকটা কমবে। কিন্তু স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুনের মনগড়া প্রতিবেদনের কারণে তা বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুন বলেন, ‘আমি চিলাহাটী এক্সপ্রেসের যাত্রাবিরতির বিরোধিতা করে কোনো মৌখিক বা লিখিত প্রতিবেদন দিইনি। ২০২৪ সাল থেকে সান্তাহার জংশনের অতিরিক্ত দায়িত্বও পালন করছি। এক বছর তিন মাসে কোনো যাত্রী আমার দ্বারা হয়রানির শিকার হয়নি। আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। একটি স্বার্থান্বেষী মহল আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।’

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের শ্রীপুর অংশের ১৩ কিলোমিটারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার অটোরিকশা। পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলায় টিকা নিতে যাওয়ার পথে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নানি তাঁর ১৪ দিনের নবজাতক নাতনিসহ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের গয়াবাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজসংলগ্ন ঘোড়ামারা রোড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, বন্য প্রাণী রক্ষায় শুধু আইন নয়, মনস্তাত্ত্বিক ও আচরণগত পরিবর্তন জরুরি। যদি মানুষ নিরীহ প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুর হয়, তা সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের প্রতিফলন।
২০ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর গোলাপী বেগম (৩৫) নামের তিন সন্তানের জননীর পা বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে মির্জাপুর থানা-সংলগ্ন বারোখালী খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘বন্য প্রাণী সংরক্ষণে নতুন করে যে আইন করা হচ্ছে, তার খসড়ায় জামিনের সুযোগ না রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। আমরা বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন যেটা নতুন ড্রাফট করেছি, সেখানে কগনিজেবল (পুলিশ যেখানে আদালতের অনুমতি ছাড়াই গ্রেপ্তার ও তদন্ত শুরু করতে পারে) এবং নন-বেইলেবল (জামিন অযোগ্য) অপরাধ যুক্ত করেছি, যা এখনো খসড়া আকারে রয়েছে এবং ক্যাবিনেটে যায়নি।’
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বন ভবনে ‘আন্তর্জাতিক মিঠাপানির ডলফিন দিবস ২০২৫’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘বন্য প্রাণী রক্ষায় শুধু আইন নয়, মনস্তাত্ত্বিক ও আচরণগত পরিবর্তন জরুরি। যদি মানুষ নিরীহ প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুর হয়, তা সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের প্রতিফলন। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর মেছো বিড়াল নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা করলাম। মেছো বিড়ালকে শুধু শুধুই আমরা মেছো বাঘ বলি। বাঘ বলে একটা ভীতি সঞ্চার করি। নিরীহ একটা প্রাণীকে মেরে ফেলি। মারি যে, লজ্জাও পাই না। মেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা প্রকাশ করি। বন্য প্রাণী আইন বলেন, বিধিমালা বলেন, বন বিভাগ বলেন, সব যদি সক্রিয় হয়; কিন্তু মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন যদি না আসে, তাহলে এই প্রাণীগুলোকে বাঁচানো যাবে না। এই নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে সমাজকে দাঁড়াতে হবে।’
অনুষ্ঠানে ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটির কান্ট্রি ডিরেক্টর ও ডলফিন বিশেষজ্ঞ ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘দেশের ৪৫টি বড় নদীতে জরিপ করে ৩৯টি নদীতে ২ হাজার ৮২টি ডলফিনের সংখ্যা নির্ণয় করা হয়েছে। আমাদের প্রায় ২৫০টি ডলফিন মারা যাওয়ার তথ্য আছে। এর মধ্যে ৮০ শতাংশ আমরা দেখেছি কারেন্ট জাল অথবা ফাঁস জালে আটকে মারা গেছে।’
এ বিষয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘ডলফিনগুলোকে বাঁচানোর জন্য বা বংশবৃদ্ধি করার জন্য যা প্রয়োজন, তা একটা সভ্য সমাজের মানদণ্ডের নির্ণায়ক। আপনি যদি বলেন, শুশুক বা আমাদের ডলফিন থাকবে পরিষ্কার পানিতে, তাহলে যেকোনো সভ্য জাতিও থাকবে পরিষ্কার পানির পাশেই। যে জাতি নিজেকে সভ্য দাবি করবে, সে জাতি তার নদীগুলোকে আবার দূষিত করবে—দুটো একসঙ্গে হতে পারে না। দুটো সাংঘর্ষিক হয়ে যাচ্ছে।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘যখন ডলফিনের সংখ্যা বাড়বে, তখন বুঝতে হবে, নদীদূষণ আমরা নিয়ন্ত্রণ করছি। যখন আমার ডলফিনের সংখ্যা কমবে, তখন আমি বুঝব, নদীগুলোকে আমি ঝুঁকিপূর্ণ করে ফেলছি। নদী মানুষের জন্য যখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়, তখন তা ডলফিনের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ। নদী যখন ডলফিনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, তখন তা মানুষের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ।’
ডলফিন নদীর ‘সুস্থতার প্রতীক’ উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, যেখানে ডলফিন টিকে থাকে, সেখানে নদীও টিকে থাকে। আর নদী টিকে থাকলেই মানুষ বাঁচে। ডলফিন নিয়ে কথা বলা মানে আমাদের বেঁচে থাকার কথাই বলা। কারণ নদীর পানি যদি দূষিত হয়, তাহলে তা যেমন ডলফিনের জন্য বিপদ, তেমনি মানুষের জন্যও। নদী পরিষ্কার রাখাই মানুষের ও ডলফিনের জীবনের অন্যতম শর্ত।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি আশা করি, দেশের প্রতিটি জেলায় বন বিভাগকে সহায়তা করার জন্য স্বেচ্ছাসেবী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হবে। এতে প্রাণী উদ্ধার ও সুরক্ষায় দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হবে। বন্য প্রাণী রক্ষায় যাঁরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করছেন, তাঁদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বন সংরক্ষক মো. ছানাউল্যা পাটওয়ারী, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী প্রমুখ।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘বন্য প্রাণী সংরক্ষণে নতুন করে যে আইন করা হচ্ছে, তার খসড়ায় জামিনের সুযোগ না রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। আমরা বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন যেটা নতুন ড্রাফট করেছি, সেখানে কগনিজেবল (পুলিশ যেখানে আদালতের অনুমতি ছাড়াই গ্রেপ্তার ও তদন্ত শুরু করতে পারে) এবং নন-বেইলেবল (জামিন অযোগ্য) অপরাধ যুক্ত করেছি, যা এখনো খসড়া আকারে রয়েছে এবং ক্যাবিনেটে যায়নি।’
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বন ভবনে ‘আন্তর্জাতিক মিঠাপানির ডলফিন দিবস ২০২৫’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘বন্য প্রাণী রক্ষায় শুধু আইন নয়, মনস্তাত্ত্বিক ও আচরণগত পরিবর্তন জরুরি। যদি মানুষ নিরীহ প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুর হয়, তা সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের প্রতিফলন। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর মেছো বিড়াল নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা করলাম। মেছো বিড়ালকে শুধু শুধুই আমরা মেছো বাঘ বলি। বাঘ বলে একটা ভীতি সঞ্চার করি। নিরীহ একটা প্রাণীকে মেরে ফেলি। মারি যে, লজ্জাও পাই না। মেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা প্রকাশ করি। বন্য প্রাণী আইন বলেন, বিধিমালা বলেন, বন বিভাগ বলেন, সব যদি সক্রিয় হয়; কিন্তু মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন যদি না আসে, তাহলে এই প্রাণীগুলোকে বাঁচানো যাবে না। এই নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে সমাজকে দাঁড়াতে হবে।’
অনুষ্ঠানে ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটির কান্ট্রি ডিরেক্টর ও ডলফিন বিশেষজ্ঞ ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘দেশের ৪৫টি বড় নদীতে জরিপ করে ৩৯টি নদীতে ২ হাজার ৮২টি ডলফিনের সংখ্যা নির্ণয় করা হয়েছে। আমাদের প্রায় ২৫০টি ডলফিন মারা যাওয়ার তথ্য আছে। এর মধ্যে ৮০ শতাংশ আমরা দেখেছি কারেন্ট জাল অথবা ফাঁস জালে আটকে মারা গেছে।’
এ বিষয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘ডলফিনগুলোকে বাঁচানোর জন্য বা বংশবৃদ্ধি করার জন্য যা প্রয়োজন, তা একটা সভ্য সমাজের মানদণ্ডের নির্ণায়ক। আপনি যদি বলেন, শুশুক বা আমাদের ডলফিন থাকবে পরিষ্কার পানিতে, তাহলে যেকোনো সভ্য জাতিও থাকবে পরিষ্কার পানির পাশেই। যে জাতি নিজেকে সভ্য দাবি করবে, সে জাতি তার নদীগুলোকে আবার দূষিত করবে—দুটো একসঙ্গে হতে পারে না। দুটো সাংঘর্ষিক হয়ে যাচ্ছে।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘যখন ডলফিনের সংখ্যা বাড়বে, তখন বুঝতে হবে, নদীদূষণ আমরা নিয়ন্ত্রণ করছি। যখন আমার ডলফিনের সংখ্যা কমবে, তখন আমি বুঝব, নদীগুলোকে আমি ঝুঁকিপূর্ণ করে ফেলছি। নদী মানুষের জন্য যখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়, তখন তা ডলফিনের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ। নদী যখন ডলফিনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, তখন তা মানুষের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ।’
ডলফিন নদীর ‘সুস্থতার প্রতীক’ উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, যেখানে ডলফিন টিকে থাকে, সেখানে নদীও টিকে থাকে। আর নদী টিকে থাকলেই মানুষ বাঁচে। ডলফিন নিয়ে কথা বলা মানে আমাদের বেঁচে থাকার কথাই বলা। কারণ নদীর পানি যদি দূষিত হয়, তাহলে তা যেমন ডলফিনের জন্য বিপদ, তেমনি মানুষের জন্যও। নদী পরিষ্কার রাখাই মানুষের ও ডলফিনের জীবনের অন্যতম শর্ত।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি আশা করি, দেশের প্রতিটি জেলায় বন বিভাগকে সহায়তা করার জন্য স্বেচ্ছাসেবী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হবে। এতে প্রাণী উদ্ধার ও সুরক্ষায় দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হবে। বন্য প্রাণী রক্ষায় যাঁরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করছেন, তাঁদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বন সংরক্ষক মো. ছানাউল্যা পাটওয়ারী, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী প্রমুখ।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের শ্রীপুর অংশের ১৩ কিলোমিটারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার অটোরিকশা। পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলায় টিকা নিতে যাওয়ার পথে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নানি তাঁর ১৪ দিনের নবজাতক নাতনিসহ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের গয়াবাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজসংলগ্ন ঘোড়ামারা রোড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে আক্কেলপুর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ‘আক্কেলপুরবাসী’র ব্যানারে এই মানববন্ধন হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অর্ধশতাধিক মানুষ অংশ নেন।
১২ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর গোলাপী বেগম (৩৫) নামের তিন সন্তানের জননীর পা বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে মির্জাপুর থানা-সংলগ্ন বারোখালী খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেমির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর গোলাপী বেগম (৩৫) নামের তিন সন্তানের জননীর পা বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে মির্জাপুর থানা-সংলগ্ন বারোখালী খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত গোলাপী বেগম মির্জাপুর পৌর এলাকার বাওয়ার রোডের বিশু মিয়ার মেয়ে ও পোষ্টকামুরী দক্ষিণ পাড়ার আব্দুল কাদের মিয়ার স্ত্রী।
পারিবারিক সূত্র জানায়, তিন দিন আগে গোলাপী বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। এর পর থেকে তাঁর আর খোঁজ মেলেনি। রোববার সকালে স্থানীয় লোকজন থানার পাশে খালে ভাসমান লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জিআই তার দিয়ে পা বাঁধা অবস্থায় অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘গোলাপী বেগম তিন দিন আগে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। পরনের কাপর দেখে তাঁর লাশ স্বামী কাদের মিয়া শনাক্ত করেছেন। এটি একটি হত্যা। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।’

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর গোলাপী বেগম (৩৫) নামের তিন সন্তানের জননীর পা বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে মির্জাপুর থানা-সংলগ্ন বারোখালী খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত গোলাপী বেগম মির্জাপুর পৌর এলাকার বাওয়ার রোডের বিশু মিয়ার মেয়ে ও পোষ্টকামুরী দক্ষিণ পাড়ার আব্দুল কাদের মিয়ার স্ত্রী।
পারিবারিক সূত্র জানায়, তিন দিন আগে গোলাপী বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। এর পর থেকে তাঁর আর খোঁজ মেলেনি। রোববার সকালে স্থানীয় লোকজন থানার পাশে খালে ভাসমান লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জিআই তার দিয়ে পা বাঁধা অবস্থায় অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘গোলাপী বেগম তিন দিন আগে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। পরনের কাপর দেখে তাঁর লাশ স্বামী কাদের মিয়া শনাক্ত করেছেন। এটি একটি হত্যা। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।’

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের শ্রীপুর অংশের ১৩ কিলোমিটারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার অটোরিকশা। পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলায় টিকা নিতে যাওয়ার পথে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নানি তাঁর ১৪ দিনের নবজাতক নাতনিসহ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের গয়াবাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজসংলগ্ন ঘোড়ামারা রোড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের স্টেশনমাস্টার খাদিজা খাতুনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে আক্কেলপুর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ‘আক্কেলপুরবাসী’র ব্যানারে এই মানববন্ধন হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অর্ধশতাধিক মানুষ অংশ নেন।
১২ মিনিট আগে
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, বন্য প্রাণী রক্ষায় শুধু আইন নয়, মনস্তাত্ত্বিক ও আচরণগত পরিবর্তন জরুরি। যদি মানুষ নিরীহ প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুর হয়, তা সমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয়ের প্রতিফলন।
২০ মিনিট আগে