গাজীপুর (শ্রীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় ৫৬টি বসতবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শ্রীপুর রেঞ্জের সাতখামাইর বিটের তালতলী পেলাইদ ও সাইটালিয়া গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ। অভিযানে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি, আনসার ও বন বিভাগের চার শতাধিক সদস্য সহযোগিতা করেন।
শ্রীপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান জানান, ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই শ্রীপুর রেঞ্জের অধীনে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভূমি জবরদখল করে অনেক অবৈধ বসতবাড়ি ও স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। এসব ভূমি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় অবৈধ বসতবাড়ি চিহ্নিত করে উচ্ছেদের আবেদন করা হয়।
তবে অভিযান নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সেখানকার বাসিন্দারা। আকলিমা আক্তার নামের এক পোশাকশ্রমিক বলেন, ‘শরীরের রক্ত পানি করে গার্মেন্টসে কাজ করে উপার্জিত টাকা দিয়ে একটি ঘর তুলছিলাম। আজ এসে আমাকে গাছতলায় বসিয়ে দিল। আশপাশে তো শত শত ঘরবাড়ি, সেগুলো সব থাকল, শুধু আমাকে চোখে পড়ল। অবুঝ শিশু নিয়ে কোথায় থাকব? আমাদের তো কোনো জমি নেই।’
আরেক বাসিন্দা নূরুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামী-স্ত্রী গার্মেন্টসে চাকরি করে অনেক কষ্ট করে একটি ঘর নির্মাণ করছি। আমাদের যদি নিজের জমি থাকত, তাহলে কি বনের জমিতে ঘর বানাইতাম? আপনারা দেখেন, আমাদের বাড়ির আশপাশে কোনো বনাঞ্চল আছে কি না। একটি গাছও আমরা ধ্বংস করি নাই।’

রুহুল আমিন নামের একজন বলেন, ‘শেষ সম্বল খরচ করে এই বসতবাড়ি নির্মাণ করছি। নিমেষেই আমার শেষ সম্বল শেষ করে দিল। মাটির সঙ্গে মিশে গেছে আমার স্বপ্ন।’
অভিযান প্রসঙ্গে ইউএনও সজীব বলেন, ‘৫ আগস্টের পরপরই সংরক্ষিত বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা ৫৬টি অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। জবরদখলমুক্ত হয়েছে চার একর বনভূমি। উদ্ধার ভূমির আনুমানিক বাজারমূল্য ২০ কোটি টাকা। অভিযানে সহযোগিতা করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চার শতাধিক সদস্য।’

এ বিষয়ে ঢাকা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. বশিরুল আল মামুন বলেন, ‘৫ আগস্টের পর বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা সব অবৈধ স্থাপনা পর্যায়ক্রমে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। ৫ আগস্টের পরপরই বনভূমি জবরদখলের মহোৎসব শুরু করে একটি কুচক্রী মহল। বনাঞ্চলের গাছপালা কেটে, বনভূমি জবরদখল করে হাজার হাজার অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে। পর্যায়ক্রমে সব ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে বনভূমি জবরদখলমুক্ত করা হবে। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় ৫৬টি বসতবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শ্রীপুর রেঞ্জের সাতখামাইর বিটের তালতলী পেলাইদ ও সাইটালিয়া গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ। অভিযানে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি, আনসার ও বন বিভাগের চার শতাধিক সদস্য সহযোগিতা করেন।
শ্রীপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান জানান, ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই শ্রীপুর রেঞ্জের অধীনে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভূমি জবরদখল করে অনেক অবৈধ বসতবাড়ি ও স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। এসব ভূমি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় অবৈধ বসতবাড়ি চিহ্নিত করে উচ্ছেদের আবেদন করা হয়।
তবে অভিযান নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সেখানকার বাসিন্দারা। আকলিমা আক্তার নামের এক পোশাকশ্রমিক বলেন, ‘শরীরের রক্ত পানি করে গার্মেন্টসে কাজ করে উপার্জিত টাকা দিয়ে একটি ঘর তুলছিলাম। আজ এসে আমাকে গাছতলায় বসিয়ে দিল। আশপাশে তো শত শত ঘরবাড়ি, সেগুলো সব থাকল, শুধু আমাকে চোখে পড়ল। অবুঝ শিশু নিয়ে কোথায় থাকব? আমাদের তো কোনো জমি নেই।’
আরেক বাসিন্দা নূরুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামী-স্ত্রী গার্মেন্টসে চাকরি করে অনেক কষ্ট করে একটি ঘর নির্মাণ করছি। আমাদের যদি নিজের জমি থাকত, তাহলে কি বনের জমিতে ঘর বানাইতাম? আপনারা দেখেন, আমাদের বাড়ির আশপাশে কোনো বনাঞ্চল আছে কি না। একটি গাছও আমরা ধ্বংস করি নাই।’

রুহুল আমিন নামের একজন বলেন, ‘শেষ সম্বল খরচ করে এই বসতবাড়ি নির্মাণ করছি। নিমেষেই আমার শেষ সম্বল শেষ করে দিল। মাটির সঙ্গে মিশে গেছে আমার স্বপ্ন।’
অভিযান প্রসঙ্গে ইউএনও সজীব বলেন, ‘৫ আগস্টের পরপরই সংরক্ষিত বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা ৫৬টি অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। জবরদখলমুক্ত হয়েছে চার একর বনভূমি। উদ্ধার ভূমির আনুমানিক বাজারমূল্য ২০ কোটি টাকা। অভিযানে সহযোগিতা করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চার শতাধিক সদস্য।’

এ বিষয়ে ঢাকা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. বশিরুল আল মামুন বলেন, ‘৫ আগস্টের পর বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা সব অবৈধ স্থাপনা পর্যায়ক্রমে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। ৫ আগস্টের পরপরই বনভূমি জবরদখলের মহোৎসব শুরু করে একটি কুচক্রী মহল। বনাঞ্চলের গাছপালা কেটে, বনভূমি জবরদখল করে হাজার হাজার অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে। পর্যায়ক্রমে সব ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে বনভূমি জবরদখলমুক্ত করা হবে। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
গাজীপুর (শ্রীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় ৫৬টি বসতবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শ্রীপুর রেঞ্জের সাতখামাইর বিটের তালতলী পেলাইদ ও সাইটালিয়া গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ। অভিযানে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি, আনসার ও বন বিভাগের চার শতাধিক সদস্য সহযোগিতা করেন।
শ্রীপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান জানান, ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই শ্রীপুর রেঞ্জের অধীনে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভূমি জবরদখল করে অনেক অবৈধ বসতবাড়ি ও স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। এসব ভূমি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় অবৈধ বসতবাড়ি চিহ্নিত করে উচ্ছেদের আবেদন করা হয়।
তবে অভিযান নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সেখানকার বাসিন্দারা। আকলিমা আক্তার নামের এক পোশাকশ্রমিক বলেন, ‘শরীরের রক্ত পানি করে গার্মেন্টসে কাজ করে উপার্জিত টাকা দিয়ে একটি ঘর তুলছিলাম। আজ এসে আমাকে গাছতলায় বসিয়ে দিল। আশপাশে তো শত শত ঘরবাড়ি, সেগুলো সব থাকল, শুধু আমাকে চোখে পড়ল। অবুঝ শিশু নিয়ে কোথায় থাকব? আমাদের তো কোনো জমি নেই।’
আরেক বাসিন্দা নূরুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামী-স্ত্রী গার্মেন্টসে চাকরি করে অনেক কষ্ট করে একটি ঘর নির্মাণ করছি। আমাদের যদি নিজের জমি থাকত, তাহলে কি বনের জমিতে ঘর বানাইতাম? আপনারা দেখেন, আমাদের বাড়ির আশপাশে কোনো বনাঞ্চল আছে কি না। একটি গাছও আমরা ধ্বংস করি নাই।’

রুহুল আমিন নামের একজন বলেন, ‘শেষ সম্বল খরচ করে এই বসতবাড়ি নির্মাণ করছি। নিমেষেই আমার শেষ সম্বল শেষ করে দিল। মাটির সঙ্গে মিশে গেছে আমার স্বপ্ন।’
অভিযান প্রসঙ্গে ইউএনও সজীব বলেন, ‘৫ আগস্টের পরপরই সংরক্ষিত বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা ৫৬টি অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। জবরদখলমুক্ত হয়েছে চার একর বনভূমি। উদ্ধার ভূমির আনুমানিক বাজারমূল্য ২০ কোটি টাকা। অভিযানে সহযোগিতা করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চার শতাধিক সদস্য।’

এ বিষয়ে ঢাকা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. বশিরুল আল মামুন বলেন, ‘৫ আগস্টের পর বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা সব অবৈধ স্থাপনা পর্যায়ক্রমে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। ৫ আগস্টের পরপরই বনভূমি জবরদখলের মহোৎসব শুরু করে একটি কুচক্রী মহল। বনাঞ্চলের গাছপালা কেটে, বনভূমি জবরদখল করে হাজার হাজার অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে। পর্যায়ক্রমে সব ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে বনভূমি জবরদখলমুক্ত করা হবে। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় ৫৬টি বসতবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শ্রীপুর রেঞ্জের সাতখামাইর বিটের তালতলী পেলাইদ ও সাইটালিয়া গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ। অভিযানে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি, আনসার ও বন বিভাগের চার শতাধিক সদস্য সহযোগিতা করেন।
শ্রীপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মোকলেছুর রহমান জানান, ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই শ্রীপুর রেঞ্জের অধীনে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভূমি জবরদখল করে অনেক অবৈধ বসতবাড়ি ও স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। এসব ভূমি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় অবৈধ বসতবাড়ি চিহ্নিত করে উচ্ছেদের আবেদন করা হয়।
তবে অভিযান নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সেখানকার বাসিন্দারা। আকলিমা আক্তার নামের এক পোশাকশ্রমিক বলেন, ‘শরীরের রক্ত পানি করে গার্মেন্টসে কাজ করে উপার্জিত টাকা দিয়ে একটি ঘর তুলছিলাম। আজ এসে আমাকে গাছতলায় বসিয়ে দিল। আশপাশে তো শত শত ঘরবাড়ি, সেগুলো সব থাকল, শুধু আমাকে চোখে পড়ল। অবুঝ শিশু নিয়ে কোথায় থাকব? আমাদের তো কোনো জমি নেই।’
আরেক বাসিন্দা নূরুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামী-স্ত্রী গার্মেন্টসে চাকরি করে অনেক কষ্ট করে একটি ঘর নির্মাণ করছি। আমাদের যদি নিজের জমি থাকত, তাহলে কি বনের জমিতে ঘর বানাইতাম? আপনারা দেখেন, আমাদের বাড়ির আশপাশে কোনো বনাঞ্চল আছে কি না। একটি গাছও আমরা ধ্বংস করি নাই।’

রুহুল আমিন নামের একজন বলেন, ‘শেষ সম্বল খরচ করে এই বসতবাড়ি নির্মাণ করছি। নিমেষেই আমার শেষ সম্বল শেষ করে দিল। মাটির সঙ্গে মিশে গেছে আমার স্বপ্ন।’
অভিযান প্রসঙ্গে ইউএনও সজীব বলেন, ‘৫ আগস্টের পরপরই সংরক্ষিত বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা ৫৬টি অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। জবরদখলমুক্ত হয়েছে চার একর বনভূমি। উদ্ধার ভূমির আনুমানিক বাজারমূল্য ২০ কোটি টাকা। অভিযানে সহযোগিতা করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চার শতাধিক সদস্য।’

এ বিষয়ে ঢাকা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. বশিরুল আল মামুন বলেন, ‘৫ আগস্টের পর বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা সব অবৈধ স্থাপনা পর্যায়ক্রমে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। ৫ আগস্টের পরপরই বনভূমি জবরদখলের মহোৎসব শুরু করে একটি কুচক্রী মহল। বনাঞ্চলের গাছপালা কেটে, বনভূমি জবরদখল করে হাজার হাজার অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে। পর্যায়ক্রমে সব ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে বনভূমি জবরদখলমুক্ত করা হবে। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
১৩ মিনিট আগে
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
২১ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, হাসিনার গুলিকে যারা ভয় পায়নি, তারা আর কাউকে বা কোনো শক্তিকেই ভয় পাবে না। ভয় পাবে তারা, যারা চাঁদাবাজি ও ধান্দাবাজিতে লিপ্ত।
২৮ মিনিট আগে
ঘটনার পর রক্তাক্ত ছেলের প্রাণ বাঁচাতে রিকশায় তুলে হাসপাতালে আনেন বৃদ্ধ বাবা বশির। কিন্তু তাঁর প্রাণপণ চেষ্টা বৃথা যায়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, শহিদ বেঁচে নেই। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩৩ মিনিট আগেযশোর প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
মেঘমল্লার বসু বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মুক্তিযুদ্ধের অপূর্ণ যে লড়াই, সেই লড়াইকে পূর্ণতা দেওয়ার কথা বলেই জুলাই আন্দোলনে নেমেছিল জনগণ। কিন্তু একদল বিপথগামী বাংলাদেশবিরোধী শক্তি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর এই চব্বিশকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে দাঁড় করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জেলায় জেলায় মহল্লায় তাদের যে অপতৎপরতা, সেটা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা সব জায়গায় বোঝানোর চেষ্টা করছে, জুলাই একাত্তরের লড়াইয়ের উল্টো। ৩০ লাখ মানুষের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে যে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, কেউ যদি ফ্রান্স-আমেরিকায় বসে বলে, বাংলাদেশের শহীদ সংখ্যা দুই হাজার, তাহলে তার মোকাবিলা হবে রাজপথে। তার মোকাবিলা হবে বুদ্ধিবৃত্তিক, সামাজিকভাবে।’
মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য জনগণ জুলাইয়ে রক্ত দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন মেঘমল্লার বসু। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন মহান মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম তখন একাত্তরে যুদ্ধের প্রশ্নে যারা বলেছিল, যারা একাত্তরে যুদ্ধে যাচ্ছে, তারা ভারতের দালাল, হিন্দুদের দালাল, সেই একই গোষ্ঠী ২০২৫ দাঁড়িয়ে এই ধর্ম বিক্রির রাজনীতি করছে। আমরা স্পষ্ট বলতে চাই, বাংলাদেশ বহু ধর্মের, মতের দেশ। সেখানে যে যার মতো ধর্ম পালন করবে। তাই কেউ নির্ধারণ করে দিতে পারবে না কে কিসের ধর্ম পালন করবে। ধর্ম চর্চার অধিকার মানুষের নাগরিক অধিকার, মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য জুলাইয়ে রক্ত দিয়েছিলাম।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সমালোচনা করে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর যে সরকার এল, সেই সরকার প্রথমে অনেক বড় বড় কথা বলেছিল। আওয়ামী লীগের বৈদেশিক নীতি আর এই দেশে চলবে না। আমরা এমন নীতি চাই, যেখানে অন্য রাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক হবে সমমর্যাদাপূর্ণ। বাস্তবে আমরা দেখছি, ভারতের সঙ্গে যেসব অসমচুক্তি হয়েছে, সেই অসমচুক্তি একটিও দূর হয়নি। আদানির কাছ থেকে বেশি বেশি বিদ্যুৎ নেওয়া হচ্ছে। রামপাল চুক্তি এখনো রয়েছে, ভারতের কাছে আম-ইলিশ পাঠিয়ে কূটনীতিক রাজনীতিক এখনো জারি রাখা হয়েছে। সাথে সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাম্রাজ্যবাদী শক্তিদের কাছে দেশ বিক্রির যে পাঁয়তারা, সেটা অব্যাহত রয়েছে। দেশবিরোধী সকল শক্তিকে রুখে দিতে ছাত্র ইউনিয়ন সব সময় রাজপথে থাকবে।’
যশোর জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি আকরাম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি নাজিফা জান্নাত, সাধারণ সম্পাদক শিমুল কুম্ভকার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, সিপিবি যশোর জেলা সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আবু হাসান, উদীচী যশোর সংসদের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান খান বিপ্লব, জেলা বাসদ নেতা ইমরান খান, যশোরের ১৩তম সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক রাশেদ খান প্রমুখ। এর আগে বিকেলে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
মেঘমল্লার বসু বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মুক্তিযুদ্ধের অপূর্ণ যে লড়াই, সেই লড়াইকে পূর্ণতা দেওয়ার কথা বলেই জুলাই আন্দোলনে নেমেছিল জনগণ। কিন্তু একদল বিপথগামী বাংলাদেশবিরোধী শক্তি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর এই চব্বিশকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে দাঁড় করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জেলায় জেলায় মহল্লায় তাদের যে অপতৎপরতা, সেটা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা সব জায়গায় বোঝানোর চেষ্টা করছে, জুলাই একাত্তরের লড়াইয়ের উল্টো। ৩০ লাখ মানুষের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে যে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, কেউ যদি ফ্রান্স-আমেরিকায় বসে বলে, বাংলাদেশের শহীদ সংখ্যা দুই হাজার, তাহলে তার মোকাবিলা হবে রাজপথে। তার মোকাবিলা হবে বুদ্ধিবৃত্তিক, সামাজিকভাবে।’
মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য জনগণ জুলাইয়ে রক্ত দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন মেঘমল্লার বসু। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন মহান মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম তখন একাত্তরে যুদ্ধের প্রশ্নে যারা বলেছিল, যারা একাত্তরে যুদ্ধে যাচ্ছে, তারা ভারতের দালাল, হিন্দুদের দালাল, সেই একই গোষ্ঠী ২০২৫ দাঁড়িয়ে এই ধর্ম বিক্রির রাজনীতি করছে। আমরা স্পষ্ট বলতে চাই, বাংলাদেশ বহু ধর্মের, মতের দেশ। সেখানে যে যার মতো ধর্ম পালন করবে। তাই কেউ নির্ধারণ করে দিতে পারবে না কে কিসের ধর্ম পালন করবে। ধর্ম চর্চার অধিকার মানুষের নাগরিক অধিকার, মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য জুলাইয়ে রক্ত দিয়েছিলাম।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সমালোচনা করে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর যে সরকার এল, সেই সরকার প্রথমে অনেক বড় বড় কথা বলেছিল। আওয়ামী লীগের বৈদেশিক নীতি আর এই দেশে চলবে না। আমরা এমন নীতি চাই, যেখানে অন্য রাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক হবে সমমর্যাদাপূর্ণ। বাস্তবে আমরা দেখছি, ভারতের সঙ্গে যেসব অসমচুক্তি হয়েছে, সেই অসমচুক্তি একটিও দূর হয়নি। আদানির কাছ থেকে বেশি বেশি বিদ্যুৎ নেওয়া হচ্ছে। রামপাল চুক্তি এখনো রয়েছে, ভারতের কাছে আম-ইলিশ পাঠিয়ে কূটনীতিক রাজনীতিক এখনো জারি রাখা হয়েছে। সাথে সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাম্রাজ্যবাদী শক্তিদের কাছে দেশ বিক্রির যে পাঁয়তারা, সেটা অব্যাহত রয়েছে। দেশবিরোধী সকল শক্তিকে রুখে দিতে ছাত্র ইউনিয়ন সব সময় রাজপথে থাকবে।’
যশোর জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি আকরাম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি নাজিফা জান্নাত, সাধারণ সম্পাদক শিমুল কুম্ভকার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, সিপিবি যশোর জেলা সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আবু হাসান, উদীচী যশোর সংসদের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান খান বিপ্লব, জেলা বাসদ নেতা ইমরান খান, যশোরের ১৩তম সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক রাশেদ খান প্রমুখ। এর আগে বিকেলে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় ৫৬টি বসতবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শ্রীপুর রেঞ্জের সাতখামাইর বিটের তালতলী পেলাইদ ও সাইটালিয়া গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
২৬ এপ্রিল ২০২৫
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
২১ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, হাসিনার গুলিকে যারা ভয় পায়নি, তারা আর কাউকে বা কোনো শক্তিকেই ভয় পাবে না। ভয় পাবে তারা, যারা চাঁদাবাজি ও ধান্দাবাজিতে লিপ্ত।
২৮ মিনিট আগে
ঘটনার পর রক্তাক্ত ছেলের প্রাণ বাঁচাতে রিকশায় তুলে হাসপাতালে আনেন বৃদ্ধ বাবা বশির। কিন্তু তাঁর প্রাণপণ চেষ্টা বৃথা যায়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, শহিদ বেঁচে নেই। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩৩ মিনিট আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
নিহত যুবক হলেন শান্ত ইসলাম (২৫)। তিনি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের শিপন ইসলামের ছেলে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, ৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের অধীন আশ্রয়ণ বিওপি এলাকার সীমান্ত দিয়ে একদল চোরাকারবারি ১৪৬ ব্যাটালিয়ন বিএসএফের নিউ উদয়া ক্যাম্পের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ১৫৪/৩-এস থেকে আনুমানিক ৫০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে প্রবেশ করে। এ সময় নিউ উদয়া ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাদের বাধা দিলে চোরাকারবারিরা বিএসএফ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়।
বিএসএফ সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছুড়লে শান্ত ইসলাম গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে আহত অবস্থায় আটক করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় শান্তকে ভারতের করিমপুর রুরাল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
শান্ত ইসলামের মৃত্যুর পর বিষয়টি নিয়ে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে একাধিক আলোচনা ও পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ৮ ডিসেম্বর সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকের পর আজ শনিবার সন্ধ্যায় জামালপুর বিওপি-সংলগ্ন সীমান্ত পিলার ১৫২/৭-এস এলাকায় কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। পরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে ভারতীয় পুলিশ দৌলতপুর থানা-পুলিশের কাছে শান্ত ইসলামের লাশ হস্তান্তর করে।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান বলেন, ভারতের অভ্যন্তরে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আজ সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভারতের পুলিশ আমাদের কাছে হস্তান্তর করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে লাশটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
নিহত যুবক হলেন শান্ত ইসলাম (২৫)। তিনি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের শিপন ইসলামের ছেলে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, ৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের অধীন আশ্রয়ণ বিওপি এলাকার সীমান্ত দিয়ে একদল চোরাকারবারি ১৪৬ ব্যাটালিয়ন বিএসএফের নিউ উদয়া ক্যাম্পের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ১৫৪/৩-এস থেকে আনুমানিক ৫০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে প্রবেশ করে। এ সময় নিউ উদয়া ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাদের বাধা দিলে চোরাকারবারিরা বিএসএফ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়।
বিএসএফ সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছুড়লে শান্ত ইসলাম গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে আহত অবস্থায় আটক করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় শান্তকে ভারতের করিমপুর রুরাল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
শান্ত ইসলামের মৃত্যুর পর বিষয়টি নিয়ে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে একাধিক আলোচনা ও পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ৮ ডিসেম্বর সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকের পর আজ শনিবার সন্ধ্যায় জামালপুর বিওপি-সংলগ্ন সীমান্ত পিলার ১৫২/৭-এস এলাকায় কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। পরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে ভারতীয় পুলিশ দৌলতপুর থানা-পুলিশের কাছে শান্ত ইসলামের লাশ হস্তান্তর করে।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান বলেন, ভারতের অভ্যন্তরে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আজ সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভারতের পুলিশ আমাদের কাছে হস্তান্তর করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে লাশটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় ৫৬টি বসতবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শ্রীপুর রেঞ্জের সাতখামাইর বিটের তালতলী পেলাইদ ও সাইটালিয়া গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
২৬ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
১৩ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, হাসিনার গুলিকে যারা ভয় পায়নি, তারা আর কাউকে বা কোনো শক্তিকেই ভয় পাবে না। ভয় পাবে তারা, যারা চাঁদাবাজি ও ধান্দাবাজিতে লিপ্ত।
২৮ মিনিট আগে
ঘটনার পর রক্তাক্ত ছেলের প্রাণ বাঁচাতে রিকশায় তুলে হাসপাতালে আনেন বৃদ্ধ বাবা বশির। কিন্তু তাঁর প্রাণপণ চেষ্টা বৃথা যায়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, শহিদ বেঁচে নেই। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩৩ মিনিট আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, ‘হাসিনার গুলিকে যারা ভয় পায়নি, তারা আর কাউকে বা কোনো শক্তিকেই ভয় পাবে না। ভয় পাবে তারা, যারা চাঁদাবাজি ও ধান্দাবাজিতে লিপ্ত। আর আমরা আছি সেই সকল চাঁদাবাজ ও ধান্দাবাজদের প্রতিরোধ করার জন্য।’
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় হাতিয়ায় একটি কমিউনিটি সেন্টারে উপজেলার জাতীয় যুবশক্তির নতুন আহ্বায়ক কমিটির পরিচিতি সভা হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এনসিপি নেতা এসব কথা বলেন।
নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে এনসিপির মনোনীত প্রার্থী হান্নান মাসউদ বলেন, যুবকদের ঐক্যের মাধ্যমেই নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করা সম্ভব। আগামী নির্বাচনে যে ভোটের বিপ্লব হবে, তা রক্ষার দায়িত্ব যুবকদের। মানুষের ভোটের আমানত রক্ষার দায়িত্ব যুবকদেরই নিতে হবে।
এনসিপি নেতা আরও বলেন, ‘যারা যুবশক্তির রাজনীতি করতে এসেছে, তারা সবাই নিজের পকেটের খরচে রাজনীতি করছে। নিজেদের মধ্যে পদের জন্য রাজনীতি করা যাবে না। যুবশক্তির পদ নিয়ে কোনো ধরনের ভুল-বোঝাবুঝি যেন না হয়। যুবলীগ-ছাত্রলীগের মতো রাজনীতি করলে চলবে না। সবাইকে মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করতে হবে।’
এনসিপির হাতিয়া উপজেলার প্রধান সমন্বয়ক শামছুল তিব্রিজের সভাপতিত্বে পরিচিতি সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় যুবশক্তির নোয়াখালী জেলা আহ্বায়ক নুরে আলম রিপন, হাতিয়া উপজেলা আহ্বায়ক মোহাম্মদ ইউসুফ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সৈকত হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সম্রাট আকবর, সদস্যসচিব সাইফুল ইসলাম রাকিব, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব নুরুল আফছার নিরব ও সিনিয়র সংগঠক ফারদিন নিলয় প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, ‘হাসিনার গুলিকে যারা ভয় পায়নি, তারা আর কাউকে বা কোনো শক্তিকেই ভয় পাবে না। ভয় পাবে তারা, যারা চাঁদাবাজি ও ধান্দাবাজিতে লিপ্ত। আর আমরা আছি সেই সকল চাঁদাবাজ ও ধান্দাবাজদের প্রতিরোধ করার জন্য।’
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় হাতিয়ায় একটি কমিউনিটি সেন্টারে উপজেলার জাতীয় যুবশক্তির নতুন আহ্বায়ক কমিটির পরিচিতি সভা হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এনসিপি নেতা এসব কথা বলেন।
নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে এনসিপির মনোনীত প্রার্থী হান্নান মাসউদ বলেন, যুবকদের ঐক্যের মাধ্যমেই নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করা সম্ভব। আগামী নির্বাচনে যে ভোটের বিপ্লব হবে, তা রক্ষার দায়িত্ব যুবকদের। মানুষের ভোটের আমানত রক্ষার দায়িত্ব যুবকদেরই নিতে হবে।
এনসিপি নেতা আরও বলেন, ‘যারা যুবশক্তির রাজনীতি করতে এসেছে, তারা সবাই নিজের পকেটের খরচে রাজনীতি করছে। নিজেদের মধ্যে পদের জন্য রাজনীতি করা যাবে না। যুবশক্তির পদ নিয়ে কোনো ধরনের ভুল-বোঝাবুঝি যেন না হয়। যুবলীগ-ছাত্রলীগের মতো রাজনীতি করলে চলবে না। সবাইকে মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করতে হবে।’
এনসিপির হাতিয়া উপজেলার প্রধান সমন্বয়ক শামছুল তিব্রিজের সভাপতিত্বে পরিচিতি সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় যুবশক্তির নোয়াখালী জেলা আহ্বায়ক নুরে আলম রিপন, হাতিয়া উপজেলা আহ্বায়ক মোহাম্মদ ইউসুফ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সৈকত হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সম্রাট আকবর, সদস্যসচিব সাইফুল ইসলাম রাকিব, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব নুরুল আফছার নিরব ও সিনিয়র সংগঠক ফারদিন নিলয় প্রমুখ।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় ৫৬টি বসতবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শ্রীপুর রেঞ্জের সাতখামাইর বিটের তালতলী পেলাইদ ও সাইটালিয়া গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
২৬ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
১৩ মিনিট আগে
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
২১ মিনিট আগে
ঘটনার পর রক্তাক্ত ছেলের প্রাণ বাঁচাতে রিকশায় তুলে হাসপাতালে আনেন বৃদ্ধ বাবা বশির। কিন্তু তাঁর প্রাণপণ চেষ্টা বৃথা যায়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, শহিদ বেঁচে নেই। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩৩ মিনিট আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোরে বৃদ্ধ বাবার সামনেই এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার পাগলাদাহ মালোপাড়ায় এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত ব্যক্তির নাম আব্দুস শহিদ (৪৫)। পেশায় রিকশাচালক শহিদ পাগলাদাহ এলাকার বশির আহমেদের ছেলে।
ঘটনার পর রক্তাক্ত ছেলের প্রাণ বাঁচাতে রিকশায় তুলে হাসপাতালে আনেন বশির। কিন্তু তাঁর প্রাণপণ চেষ্টা বৃথা যায়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, শহিদ বেঁচে নেই। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, শহিদের বিরুদ্ধে মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। মাদক-সংক্রান্ত পূর্ববিরোধের জের ধরে একই গ্রামের কয়েকজন যুবকের সঙ্গে শহিদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা শহিদকে ছুরিকাঘাত করে ফেলে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় জড়িতদের আটকে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেঝেতে শহিদের বাবা বশিরকে ঘিরে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা গেছে। তাঁর সমস্ত শরীর ছেলের রক্তে ভেজা। সবাই তাঁকে জড়িয়ে কান্না করলেও চোখের সামনে সন্তানের মৃত্যু দেখে বাকরুদ্ধ বৃদ্ধ বশির।
কিছুক্ষণ পর বশির আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার তিন ছেলে, তিন মেয়ে। শহিদ সবার বড়। সন্ধ্যার দিকে শহীদ রিকশা চালিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। মালোপাড়ার রহমানের দোকানের সামনে একই এলাকার জাহাঙ্গীরের চার ছেলে আসিফ, মিরাজ, আলিফ, রিয়াজ এবং মানিক মিয়ার ছেলে ইরানের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হচ্ছিল। গন্ডগোল শুনে আমি বাড়ি থেকে বের হই। ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই আসিফ চাকু দিয়ে ছেলের বুকে, পিঠে আঘাত শুরু করে। আশপাশে নারী, পুরুষ তাকিয়ে দেখলেও দুর্বৃত্তদের হাতে চাকু থাকায় কেউ এগিয়ে আসেননি।’
কান্নাজড়িত কণ্ঠে বশির বলেন, ‘আমি আপ্রাণ চেষ্টা করেও কাউকে ঠেকাতে পারিনি। চাকু দিয়ে বুকে পিঠে-আঘাত করায় শহিদ মাটিতে পড়ে যায়। পরে হামলাকারীর চলে গেলে স্থানীয় একজন রিকশাচালককে সঙ্গে নিয়ে ছেলেকে হাসপাতালে আনি। কিন্তু বাঁচাতে পারলাম না।’
নিহতের বোন শাহিদা খাতুন জানান, গতকাল শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর ভাইয়ের কথা-কাটাকাটি হয়। তাঁরা তাঁর ভাইয়ের রিকশা কেড়ে নিতে চেয়েছিলেন। আজ (শনিবার) বিকেলে ফের তাঁরা তাঁর ভাইয়ের রিকশা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন বাধা দিলে তাঁদের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হয়। তখনই ওই ব্যক্তিরা চাকু দিয়ে শহিদকে আঘাত করে হত্যা করেন।
শাহিদার ধারণা, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে ঘোরাফেরা করতেন শহিদ। তাঁদের মধ্যে আসিফ নামের একজন শহিদের কাছে কিছু টাকা পান। ওই টাকা নিয়েই বিরোধের সূত্র ধরে তাঁকে হত্যা করা হতে পারে।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিচিত্রা মল্লিক জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শহিদ মারা যান। তাঁর বুকের বাঁ পাশে ও ওপরে বড় দুটি জখমের চিহ্ন রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তাঁর মৃত্যু হয়।
যশোর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক কাজী বাবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, শহিদের বিরুদ্ধে মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, মাদক-সংক্রান্ত বিরোধ ও টাকার নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। জড়িতদের আটকের জন্য অভিযান শুরু করা হয়েছে। পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাও তদন্ত শুরু করেছে।

যশোরে বৃদ্ধ বাবার সামনেই এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার পাগলাদাহ মালোপাড়ায় এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত ব্যক্তির নাম আব্দুস শহিদ (৪৫)। পেশায় রিকশাচালক শহিদ পাগলাদাহ এলাকার বশির আহমেদের ছেলে।
ঘটনার পর রক্তাক্ত ছেলের প্রাণ বাঁচাতে রিকশায় তুলে হাসপাতালে আনেন বশির। কিন্তু তাঁর প্রাণপণ চেষ্টা বৃথা যায়। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, শহিদ বেঁচে নেই। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, শহিদের বিরুদ্ধে মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। মাদক-সংক্রান্ত পূর্ববিরোধের জের ধরে একই গ্রামের কয়েকজন যুবকের সঙ্গে শহিদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা শহিদকে ছুরিকাঘাত করে ফেলে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় জড়িতদের আটকে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেঝেতে শহিদের বাবা বশিরকে ঘিরে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা গেছে। তাঁর সমস্ত শরীর ছেলের রক্তে ভেজা। সবাই তাঁকে জড়িয়ে কান্না করলেও চোখের সামনে সন্তানের মৃত্যু দেখে বাকরুদ্ধ বৃদ্ধ বশির।
কিছুক্ষণ পর বশির আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার তিন ছেলে, তিন মেয়ে। শহিদ সবার বড়। সন্ধ্যার দিকে শহীদ রিকশা চালিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। মালোপাড়ার রহমানের দোকানের সামনে একই এলাকার জাহাঙ্গীরের চার ছেলে আসিফ, মিরাজ, আলিফ, রিয়াজ এবং মানিক মিয়ার ছেলে ইরানের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হচ্ছিল। গন্ডগোল শুনে আমি বাড়ি থেকে বের হই। ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই আসিফ চাকু দিয়ে ছেলের বুকে, পিঠে আঘাত শুরু করে। আশপাশে নারী, পুরুষ তাকিয়ে দেখলেও দুর্বৃত্তদের হাতে চাকু থাকায় কেউ এগিয়ে আসেননি।’
কান্নাজড়িত কণ্ঠে বশির বলেন, ‘আমি আপ্রাণ চেষ্টা করেও কাউকে ঠেকাতে পারিনি। চাকু দিয়ে বুকে পিঠে-আঘাত করায় শহিদ মাটিতে পড়ে যায়। পরে হামলাকারীর চলে গেলে স্থানীয় একজন রিকশাচালককে সঙ্গে নিয়ে ছেলেকে হাসপাতালে আনি। কিন্তু বাঁচাতে পারলাম না।’
নিহতের বোন শাহিদা খাতুন জানান, গতকাল শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর ভাইয়ের কথা-কাটাকাটি হয়। তাঁরা তাঁর ভাইয়ের রিকশা কেড়ে নিতে চেয়েছিলেন। আজ (শনিবার) বিকেলে ফের তাঁরা তাঁর ভাইয়ের রিকশা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন বাধা দিলে তাঁদের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হয়। তখনই ওই ব্যক্তিরা চাকু দিয়ে শহিদকে আঘাত করে হত্যা করেন।
শাহিদার ধারণা, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে ঘোরাফেরা করতেন শহিদ। তাঁদের মধ্যে আসিফ নামের একজন শহিদের কাছে কিছু টাকা পান। ওই টাকা নিয়েই বিরোধের সূত্র ধরে তাঁকে হত্যা করা হতে পারে।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিচিত্রা মল্লিক জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শহিদ মারা যান। তাঁর বুকের বাঁ পাশে ও ওপরে বড় দুটি জখমের চিহ্ন রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তাঁর মৃত্যু হয়।
যশোর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক কাজী বাবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, শহিদের বিরুদ্ধে মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, মাদক-সংক্রান্ত বিরোধ ও টাকার নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। জড়িতদের আটকের জন্য অভিযান শুরু করা হয়েছে। পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাও তদন্ত শুরু করেছে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় ৫৬টি বসতবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শ্রীপুর রেঞ্জের সাতখামাইর বিটের তালতলী পেলাইদ ও সাইটালিয়া গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
২৬ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
১৩ মিনিট আগে
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
২১ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, হাসিনার গুলিকে যারা ভয় পায়নি, তারা আর কাউকে বা কোনো শক্তিকেই ভয় পাবে না। ভয় পাবে তারা, যারা চাঁদাবাজি ও ধান্দাবাজিতে লিপ্ত।
২৮ মিনিট আগে