সাঘাটা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ওসমানের পাড়া দাখিল মাদ্রাসা সুপার মাওলানা এনামুল হক পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে স্বাক্ষর জাল করে শিক্ষক নিয়োগ, মাদ্রাসার টাকা আত্মাসাৎ, অবৈধ কমিটি গঠনসহ বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির দায়ে মাদ্রাসা সভাপতির করা মামলায় সাঘাটা থানা পুলিশ উপজেলার ওসমানের পাড়া গ্রামের নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ওসমানের পাড়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা এনামুল হক অসৎ উদ্দেশ্যে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি গাইবান্ধা জজকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী সাবেক পিপি অ্যাড শফিকুল ইসলামের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া কাগজপত্র প্রস্তুত করেন এবং তা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দাখিলের মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে মাদ্রাসার জন্য একজন বাংলা এবং একজন ইংরেজি সহকারী শিক্ষক নিয়োগ করেন। এ ছাড়া একই উপায়ে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটি পরিবর্তন, ব্যাংক থেকে মাদ্রাসার গচ্ছিত টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎসহ নানা ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে গোপনে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেন। ঘটনাটি এলাকায় ফাঁস হওয়ার পর সভাপতিসহ কমিটির সদস্যগণ মাদ্রাসা সুপার এনামুল হকের কাছে জালিয়াতির ব্যাপারে জানতে চান। কিন্তু তিনি সদুত্তর না দিয়ে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। পরে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে স্বাক্ষর জালের অপরাধে এনামুল হকের বিরুদ্ধে সাঘাটা থানায় মামলা দায়ের করেন।
সাঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ মতিউর রহমান জানান, মাদ্রাসা সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে বিভিন্ন ধরনের ভুয়া কাগজপত্র প্রস্তুত করার অভিযোগে মাদ্রাসা সুপার এনামুল হকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সেই মামলা সূত্রে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভুয়া কাগজপত্র কোথায় কোথায় দাখিল করে কী ধরনের অপরাধ ঘটিয়েছেন, তদন্ত সাপেক্ষে সেটির আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, এর আগেও ২০০০ সালে একই ধরনের অপরাধে তৎকালীন মাদ্রাসা সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুপার এনামুল হককে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছিলেন। পরে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপে তিনি চাকরিতে পুনর্বহাল হয়েছিলেন।
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ওসমানের পাড়া দাখিল মাদ্রাসা সুপার মাওলানা এনামুল হক পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে স্বাক্ষর জাল করে শিক্ষক নিয়োগ, মাদ্রাসার টাকা আত্মাসাৎ, অবৈধ কমিটি গঠনসহ বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির দায়ে মাদ্রাসা সভাপতির করা মামলায় সাঘাটা থানা পুলিশ উপজেলার ওসমানের পাড়া গ্রামের নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ওসমানের পাড়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা এনামুল হক অসৎ উদ্দেশ্যে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি গাইবান্ধা জজকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী সাবেক পিপি অ্যাড শফিকুল ইসলামের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া কাগজপত্র প্রস্তুত করেন এবং তা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দাখিলের মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে মাদ্রাসার জন্য একজন বাংলা এবং একজন ইংরেজি সহকারী শিক্ষক নিয়োগ করেন। এ ছাড়া একই উপায়ে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটি পরিবর্তন, ব্যাংক থেকে মাদ্রাসার গচ্ছিত টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎসহ নানা ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে গোপনে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেন। ঘটনাটি এলাকায় ফাঁস হওয়ার পর সভাপতিসহ কমিটির সদস্যগণ মাদ্রাসা সুপার এনামুল হকের কাছে জালিয়াতির ব্যাপারে জানতে চান। কিন্তু তিনি সদুত্তর না দিয়ে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। পরে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে স্বাক্ষর জালের অপরাধে এনামুল হকের বিরুদ্ধে সাঘাটা থানায় মামলা দায়ের করেন।
সাঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ মতিউর রহমান জানান, মাদ্রাসা সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে বিভিন্ন ধরনের ভুয়া কাগজপত্র প্রস্তুত করার অভিযোগে মাদ্রাসা সুপার এনামুল হকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সেই মামলা সূত্রে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভুয়া কাগজপত্র কোথায় কোথায় দাখিল করে কী ধরনের অপরাধ ঘটিয়েছেন, তদন্ত সাপেক্ষে সেটির আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, এর আগেও ২০০০ সালে একই ধরনের অপরাধে তৎকালীন মাদ্রাসা সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুপার এনামুল হককে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছিলেন। পরে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপে তিনি চাকরিতে পুনর্বহাল হয়েছিলেন।
পুরান ঢাকার একটি বাসার সিঁড়িতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যার দিকে ওই বাসার সিঁড়িতে লাশটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা।
১৫ মিনিট আগেশেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমাউল হক বলেন, ওই নারীর পরিবারের সদস্যরা ঘরের দরজা ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
১৯ মিনিট আগেগাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে ‘ভুল’ চিকিৎসায় প্রসূতি মা ও নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় ‘মা ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিং হোম’ সিলগালা করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। একই সঙ্গে ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গাইবান্ধার সিভিল সার্জন ডা. মো. রফিকুজ্জামান। এর আগে গত
২৮ মিনিট আগেআজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক শেষে সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। এদিকে ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যানের মালিকেরা তাঁদের কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিলেও এখনো সিদ্ধান্তে অটল রয়েছেন প্রাইম মুভার ও ট্রেইলারচালক-মালিকেরা।
৩৭ মিনিট আগে