সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জামানত হারিয়েছেন ৪৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩৯ জন, আওয়ামী লীগের চারজন, জাতীয় পার্টির দুজন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে রয়েছেন।
নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, তৃতীয় ধাপে সুন্দরগঞ্জের ১৩ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে লড়াই করেন মোট ৯৯ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন-বামনডাঙ্গা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. জাহেদুল ইসলাম জাবেদ (ঘোড়া), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মতিন সরকার (চশমা) ও মো. সহিদুর রহমান (অটোরিক্সা)। সোনারায় ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শ্রী রনজিৎ কুমার সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচএম মতিয়ার পারভেজ (মোটরসাইকেল) ও মো. আব্দুর রাজ্জাক (আনারস)। তারাপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবুল আলা মওদুদী সরকার (আনারস), মো. নুরুজ্জামান সরকার (চশমা) ও মো. শাহজাহান কিবরিয়া (অটোরিক্সা)। বেলকা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম (আনারস)। দহবন্দ ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরাফাত উল ইসলাম (আনারস)। সর্বানন্দ ইউনিয়নে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মো. মশিউর রহমান সরদার (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম নুরুন্নবী (আনারস), মো. আজাদুল ইসরাম আজাদ (টেলিফোন), মো. রাশেদুল ইসলাম (অটোরিক্সা) ও মো. শাহজাহান মিয়া (ঘোড়া)। রামজীবন ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. সাদেকুল ইসলাম সরকার (নৌকা), জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এটিএম এনামুল হক মন্টু (লাঙ্গল), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক (গামছা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ইদ্রিস আলী (দুটি পাতা), মো. জিয়াউল হক (অটোরিক্সা), মো. সোলায়মান হোসেন (মোটরসাইকেল) ও মো. হাবিজার রহমান (ঘোড়া)। ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী খান মোহাম্মদ আলী (আনারস), মো. আমিনুল ইসলাম আকন্দ (টেবিল ফ্যান) ও মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সুজা (মোটরসাইকেল)। ছাপড়হাটী ইউনিয়নে জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদ মনোনীত প্রার্থী মো. মামুন উর রশীদ প্রামানিক রুবেল (মশাল), স্বতন্ত্র প্রার্থী মোছা. জোৎস্না বেগম জনতা (আনারস), মো. আসাদুজ্জামান (দুটি পাতা), মো. তারা মিয়া (ঘোড়া) ও মো. শরিফুল ইসলাম (রজনীগন্ধা)। শান্তিরাম ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. বিপ্লব খন্দকার (নৌকা), বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ছামিউল ইসলাম (দোয়াত কলম), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম জাহিদুল করিম (রজনীগন্ধা), একেএম মোস্তফা কামাল (আনারস), এমএ ছোলায়মান সরকার (ঢোল), মো. আব্দুর রশীদ (টেবিল ফ্যান), মো. আব্দুল মজিদ মিয়া (অটোরিক্সা), মো. আব্দুল মান্নান সরকার হান্নান (ঘোড়া), মো. বদরুল আমিন (চশমা), মো. মিজানুর রহমান (টেলিফোন) ও মো. সাইফুল ইসলাম (মোটরসাইকেল)। কাপাসিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. রফিকুল আজম সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুর রহিম সরকার (আনারস), মো. জলিল সরকার (মোটরসাইকেল), মো. জামাল উদ্দিন (অটোরিক্সা) ও মো. বাদশা মিয়া (ঢোল)।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সেকান্দার আলী বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমাদানকালে প্রত্যেক প্রার্থীকে সরকারি কোষাগারে পাঁচ হাজার টাকা করে জামানত দিতে হয়। সেই জামানতের টাকা ফেরত পেতে হলে ওই ইউনিয়নের ভোটকেন্দ্রগুলোতে মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ পেতে হয়। ১১ ইউনিয়নের ৪৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী সেই পরিমাণ ভোট না পাওয়ায় তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।’
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জামানত হারিয়েছেন ৪৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩৯ জন, আওয়ামী লীগের চারজন, জাতীয় পার্টির দুজন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে রয়েছেন।
নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, তৃতীয় ধাপে সুন্দরগঞ্জের ১৩ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে লড়াই করেন মোট ৯৯ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন-বামনডাঙ্গা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. জাহেদুল ইসলাম জাবেদ (ঘোড়া), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মতিন সরকার (চশমা) ও মো. সহিদুর রহমান (অটোরিক্সা)। সোনারায় ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শ্রী রনজিৎ কুমার সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচএম মতিয়ার পারভেজ (মোটরসাইকেল) ও মো. আব্দুর রাজ্জাক (আনারস)। তারাপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবুল আলা মওদুদী সরকার (আনারস), মো. নুরুজ্জামান সরকার (চশমা) ও মো. শাহজাহান কিবরিয়া (অটোরিক্সা)। বেলকা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম (আনারস)। দহবন্দ ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরাফাত উল ইসলাম (আনারস)। সর্বানন্দ ইউনিয়নে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মো. মশিউর রহমান সরদার (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম নুরুন্নবী (আনারস), মো. আজাদুল ইসরাম আজাদ (টেলিফোন), মো. রাশেদুল ইসলাম (অটোরিক্সা) ও মো. শাহজাহান মিয়া (ঘোড়া)। রামজীবন ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. সাদেকুল ইসলাম সরকার (নৌকা), জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এটিএম এনামুল হক মন্টু (লাঙ্গল), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক (গামছা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ইদ্রিস আলী (দুটি পাতা), মো. জিয়াউল হক (অটোরিক্সা), মো. সোলায়মান হোসেন (মোটরসাইকেল) ও মো. হাবিজার রহমান (ঘোড়া)। ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী খান মোহাম্মদ আলী (আনারস), মো. আমিনুল ইসলাম আকন্দ (টেবিল ফ্যান) ও মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সুজা (মোটরসাইকেল)। ছাপড়হাটী ইউনিয়নে জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদ মনোনীত প্রার্থী মো. মামুন উর রশীদ প্রামানিক রুবেল (মশাল), স্বতন্ত্র প্রার্থী মোছা. জোৎস্না বেগম জনতা (আনারস), মো. আসাদুজ্জামান (দুটি পাতা), মো. তারা মিয়া (ঘোড়া) ও মো. শরিফুল ইসলাম (রজনীগন্ধা)। শান্তিরাম ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. বিপ্লব খন্দকার (নৌকা), বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ছামিউল ইসলাম (দোয়াত কলম), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম জাহিদুল করিম (রজনীগন্ধা), একেএম মোস্তফা কামাল (আনারস), এমএ ছোলায়মান সরকার (ঢোল), মো. আব্দুর রশীদ (টেবিল ফ্যান), মো. আব্দুল মজিদ মিয়া (অটোরিক্সা), মো. আব্দুল মান্নান সরকার হান্নান (ঘোড়া), মো. বদরুল আমিন (চশমা), মো. মিজানুর রহমান (টেলিফোন) ও মো. সাইফুল ইসলাম (মোটরসাইকেল)। কাপাসিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. রফিকুল আজম সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুর রহিম সরকার (আনারস), মো. জলিল সরকার (মোটরসাইকেল), মো. জামাল উদ্দিন (অটোরিক্সা) ও মো. বাদশা মিয়া (ঢোল)।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সেকান্দার আলী বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমাদানকালে প্রত্যেক প্রার্থীকে সরকারি কোষাগারে পাঁচ হাজার টাকা করে জামানত দিতে হয়। সেই জামানতের টাকা ফেরত পেতে হলে ওই ইউনিয়নের ভোটকেন্দ্রগুলোতে মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ পেতে হয়। ১১ ইউনিয়নের ৪৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী সেই পরিমাণ ভোট না পাওয়ায় তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।’
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জামানত হারিয়েছেন ৪৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩৯ জন, আওয়ামী লীগের চারজন, জাতীয় পার্টির দুজন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে রয়েছেন।
নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, তৃতীয় ধাপে সুন্দরগঞ্জের ১৩ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে লড়াই করেন মোট ৯৯ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন-বামনডাঙ্গা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. জাহেদুল ইসলাম জাবেদ (ঘোড়া), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মতিন সরকার (চশমা) ও মো. সহিদুর রহমান (অটোরিক্সা)। সোনারায় ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শ্রী রনজিৎ কুমার সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচএম মতিয়ার পারভেজ (মোটরসাইকেল) ও মো. আব্দুর রাজ্জাক (আনারস)। তারাপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবুল আলা মওদুদী সরকার (আনারস), মো. নুরুজ্জামান সরকার (চশমা) ও মো. শাহজাহান কিবরিয়া (অটোরিক্সা)। বেলকা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম (আনারস)। দহবন্দ ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরাফাত উল ইসলাম (আনারস)। সর্বানন্দ ইউনিয়নে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মো. মশিউর রহমান সরদার (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম নুরুন্নবী (আনারস), মো. আজাদুল ইসরাম আজাদ (টেলিফোন), মো. রাশেদুল ইসলাম (অটোরিক্সা) ও মো. শাহজাহান মিয়া (ঘোড়া)। রামজীবন ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. সাদেকুল ইসলাম সরকার (নৌকা), জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এটিএম এনামুল হক মন্টু (লাঙ্গল), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক (গামছা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ইদ্রিস আলী (দুটি পাতা), মো. জিয়াউল হক (অটোরিক্সা), মো. সোলায়মান হোসেন (মোটরসাইকেল) ও মো. হাবিজার রহমান (ঘোড়া)। ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী খান মোহাম্মদ আলী (আনারস), মো. আমিনুল ইসলাম আকন্দ (টেবিল ফ্যান) ও মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সুজা (মোটরসাইকেল)। ছাপড়হাটী ইউনিয়নে জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদ মনোনীত প্রার্থী মো. মামুন উর রশীদ প্রামানিক রুবেল (মশাল), স্বতন্ত্র প্রার্থী মোছা. জোৎস্না বেগম জনতা (আনারস), মো. আসাদুজ্জামান (দুটি পাতা), মো. তারা মিয়া (ঘোড়া) ও মো. শরিফুল ইসলাম (রজনীগন্ধা)। শান্তিরাম ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. বিপ্লব খন্দকার (নৌকা), বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ছামিউল ইসলাম (দোয়াত কলম), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম জাহিদুল করিম (রজনীগন্ধা), একেএম মোস্তফা কামাল (আনারস), এমএ ছোলায়মান সরকার (ঢোল), মো. আব্দুর রশীদ (টেবিল ফ্যান), মো. আব্দুল মজিদ মিয়া (অটোরিক্সা), মো. আব্দুল মান্নান সরকার হান্নান (ঘোড়া), মো. বদরুল আমিন (চশমা), মো. মিজানুর রহমান (টেলিফোন) ও মো. সাইফুল ইসলাম (মোটরসাইকেল)। কাপাসিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. রফিকুল আজম সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুর রহিম সরকার (আনারস), মো. জলিল সরকার (মোটরসাইকেল), মো. জামাল উদ্দিন (অটোরিক্সা) ও মো. বাদশা মিয়া (ঢোল)।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সেকান্দার আলী বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমাদানকালে প্রত্যেক প্রার্থীকে সরকারি কোষাগারে পাঁচ হাজার টাকা করে জামানত দিতে হয়। সেই জামানতের টাকা ফেরত পেতে হলে ওই ইউনিয়নের ভোটকেন্দ্রগুলোতে মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ পেতে হয়। ১১ ইউনিয়নের ৪৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী সেই পরিমাণ ভোট না পাওয়ায় তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।’
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জামানত হারিয়েছেন ৪৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩৯ জন, আওয়ামী লীগের চারজন, জাতীয় পার্টির দুজন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে রয়েছেন।
নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, তৃতীয় ধাপে সুন্দরগঞ্জের ১৩ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে লড়াই করেন মোট ৯৯ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন-বামনডাঙ্গা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. জাহেদুল ইসলাম জাবেদ (ঘোড়া), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মতিন সরকার (চশমা) ও মো. সহিদুর রহমান (অটোরিক্সা)। সোনারায় ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শ্রী রনজিৎ কুমার সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী এইচএম মতিয়ার পারভেজ (মোটরসাইকেল) ও মো. আব্দুর রাজ্জাক (আনারস)। তারাপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবুল আলা মওদুদী সরকার (আনারস), মো. নুরুজ্জামান সরকার (চশমা) ও মো. শাহজাহান কিবরিয়া (অটোরিক্সা)। বেলকা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম (আনারস)। দহবন্দ ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরাফাত উল ইসলাম (আনারস)। সর্বানন্দ ইউনিয়নে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মো. মশিউর রহমান সরদার (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম নুরুন্নবী (আনারস), মো. আজাদুল ইসরাম আজাদ (টেলিফোন), মো. রাশেদুল ইসলাম (অটোরিক্সা) ও মো. শাহজাহান মিয়া (ঘোড়া)। রামজীবন ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. সাদেকুল ইসলাম সরকার (নৌকা), জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এটিএম এনামুল হক মন্টু (লাঙ্গল), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক (গামছা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ইদ্রিস আলী (দুটি পাতা), মো. জিয়াউল হক (অটোরিক্সা), মো. সোলায়মান হোসেন (মোটরসাইকেল) ও মো. হাবিজার রহমান (ঘোড়া)। ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী খান মোহাম্মদ আলী (আনারস), মো. আমিনুল ইসলাম আকন্দ (টেবিল ফ্যান) ও মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সুজা (মোটরসাইকেল)। ছাপড়হাটী ইউনিয়নে জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদ মনোনীত প্রার্থী মো. মামুন উর রশীদ প্রামানিক রুবেল (মশাল), স্বতন্ত্র প্রার্থী মোছা. জোৎস্না বেগম জনতা (আনারস), মো. আসাদুজ্জামান (দুটি পাতা), মো. তারা মিয়া (ঘোড়া) ও মো. শরিফুল ইসলাম (রজনীগন্ধা)। শান্তিরাম ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. বিপ্লব খন্দকার (নৌকা), বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ছামিউল ইসলাম (দোয়াত কলম), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম জাহিদুল করিম (রজনীগন্ধা), একেএম মোস্তফা কামাল (আনারস), এমএ ছোলায়মান সরকার (ঢোল), মো. আব্দুর রশীদ (টেবিল ফ্যান), মো. আব্দুল মজিদ মিয়া (অটোরিক্সা), মো. আব্দুল মান্নান সরকার হান্নান (ঘোড়া), মো. বদরুল আমিন (চশমা), মো. মিজানুর রহমান (টেলিফোন) ও মো. সাইফুল ইসলাম (মোটরসাইকেল)। কাপাসিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. রফিকুল আজম সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুর রহিম সরকার (আনারস), মো. জলিল সরকার (মোটরসাইকেল), মো. জামাল উদ্দিন (অটোরিক্সা) ও মো. বাদশা মিয়া (ঢোল)।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সেকান্দার আলী বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমাদানকালে প্রত্যেক প্রার্থীকে সরকারি কোষাগারে পাঁচ হাজার টাকা করে জামানত দিতে হয়। সেই জামানতের টাকা ফেরত পেতে হলে ওই ইউনিয়নের ভোটকেন্দ্রগুলোতে মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ পেতে হয়। ১১ ইউনিয়নের ৪৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী সেই পরিমাণ ভোট না পাওয়ায় তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।’
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নমানের ইটের ওপরে কিছু ভালো ইট বিছিয়ে করা হচ্ছিল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের একটি রাস্তার কাজ। সংবাদকর্মীদের সামনে বিষয়টি ধরা পড়ায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন শ্রমিকদের ইট উঠিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি-চান্দ্রা সড়কে।
১ ঘণ্টা আগেসাপের দংশনে আহত হয়ে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন উপজেলার পালবাড়ী গ্রামের আনছের আলী (৩৬)। তাঁর খিঁচুনি শুরু হওয়ায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু আনছের আলীর স্বজনেরা তাঁকে নিয়ে যান এলাকারই এক ওঝার কাছে। সেখানে গত সোমবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেফেনীতে গরু চুরির মামলায় দাগনভূঞা পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আলা উদ্দিনকে (৪৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
এলাকাবাসীর দাবির পর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বেইলি সেতুর পাশে নতুন পাকা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করলেও জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রায় এক বছর ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রতিদিন দুই উপজেলার লাখ মানুষকে ঝুঁকি নিয়ে বেইলি সেতু পার হতে হচ্ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ‘প্রোগ্রাম ফর সাপোর্টিং রুরাল ব্রিজেস (এসইউপিআরবি)’ প্রকল্পের আওতায় ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণকাজ শুরু করে এমসিই-এমএলএম (জেভি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু হয়ে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের আগস্টে। তবে জমি অধিগ্রহণের টাকা না পাওয়ায় দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ শেষ হয়নি।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মকবুল হোসেন বলেন, সেতুর তিনটি স্প্যানের মধ্যে দুটির কাজ শেষ হয়েছে। একটির কাজ আটকে আছে। ১৯ শতাংশ জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় কাজ এগোচ্ছে না। জমি বুঝিয়ে দিলে ছয় মাসের মধ্যেই কাজ শেষ করা সম্ভব।
এদিকে গত মঙ্গলবার বিকেলে অধিগ্রহণ জটিলতা নিরসনে ভূমিমালিকদের সঙ্গে কথা বলতে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আজিম উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল বাকিউল বারি, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহবুবুর রহমান এবং প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেইলি সেতুটি নড়বড়ে। ঝুঁকি নিয়েই যানবাহন ও পথচারীরা চলাচল করছে। কিন্তু পাশেই পাকা সেতুর অধিকাংশ কাজ শেষ হলেও তা কোনো কাজে আসছে না।
স্থানীয় বাসিন্দা এনামুল হক এনাম বলেন, ‘শুনেছি, জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে পাকা সেতুর কাজ থেমে আছে। বেইলি সেতুটিও ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগেই জরাজীর্ণ ব্রিজের পাটাতন ভেঙে পড়েছিল। ভাঙা পাটাতনে পা পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হন। পাশে দুটি উপজেলার লাখ লাখ মানুষ এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু দিয়ে নদ পার হচ্ছেন।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন সেতুর কাজ সম্পন্ন করতে অন্তত ১০টি বসতঘর ভাঙতে হবে। এর মধ্যে স্বামীহারা বাসন্তী রানীর (৫৪) তিন শতক জমি পড়েছে। অধিগ্রহণের টাকা দেওয়ার আশ্বাস পেলে তিনি জমি ছাড়তে রাজি হয়েছেন।
এলজিইডির ত্রিশাল উপজেলা প্রকৌশলী যুবায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সেতুর ৭০ শতাংশ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। জমি অধিগ্রহণের জটিলতা নিরসন হলে দ্রুত অবশিষ্ট কাজ শেষ করা হবে।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আজিম উদ্দিন বলেন, ‘পুরোনো বেইলি সেতু মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জমি অধিগ্রহণের জন্য আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ৭ ধারার নোটিশ দেওয়া হবে এবং অধিগ্রহণের প্রাক্কলন তৈরি করে দ্রুত অর্থ ছাড়ের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আশা করছি, আগামী মাস দেড়েকের মধ্যে কাজ শুরু হয়ে দ্রুতই শেষ করা সম্ভব হবে।’
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
এলাকাবাসীর দাবির পর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বেইলি সেতুর পাশে নতুন পাকা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করলেও জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রায় এক বছর ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রতিদিন দুই উপজেলার লাখ মানুষকে ঝুঁকি নিয়ে বেইলি সেতু পার হতে হচ্ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ‘প্রোগ্রাম ফর সাপোর্টিং রুরাল ব্রিজেস (এসইউপিআরবি)’ প্রকল্পের আওতায় ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণকাজ শুরু করে এমসিই-এমএলএম (জেভি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু হয়ে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের আগস্টে। তবে জমি অধিগ্রহণের টাকা না পাওয়ায় দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ শেষ হয়নি।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মকবুল হোসেন বলেন, সেতুর তিনটি স্প্যানের মধ্যে দুটির কাজ শেষ হয়েছে। একটির কাজ আটকে আছে। ১৯ শতাংশ জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় কাজ এগোচ্ছে না। জমি বুঝিয়ে দিলে ছয় মাসের মধ্যেই কাজ শেষ করা সম্ভব।
এদিকে গত মঙ্গলবার বিকেলে অধিগ্রহণ জটিলতা নিরসনে ভূমিমালিকদের সঙ্গে কথা বলতে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আজিম উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল বাকিউল বারি, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহবুবুর রহমান এবং প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেইলি সেতুটি নড়বড়ে। ঝুঁকি নিয়েই যানবাহন ও পথচারীরা চলাচল করছে। কিন্তু পাশেই পাকা সেতুর অধিকাংশ কাজ শেষ হলেও তা কোনো কাজে আসছে না।
স্থানীয় বাসিন্দা এনামুল হক এনাম বলেন, ‘শুনেছি, জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে পাকা সেতুর কাজ থেমে আছে। বেইলি সেতুটিও ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগেই জরাজীর্ণ ব্রিজের পাটাতন ভেঙে পড়েছিল। ভাঙা পাটাতনে পা পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হন। পাশে দুটি উপজেলার লাখ লাখ মানুষ এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু দিয়ে নদ পার হচ্ছেন।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন সেতুর কাজ সম্পন্ন করতে অন্তত ১০টি বসতঘর ভাঙতে হবে। এর মধ্যে স্বামীহারা বাসন্তী রানীর (৫৪) তিন শতক জমি পড়েছে। অধিগ্রহণের টাকা দেওয়ার আশ্বাস পেলে তিনি জমি ছাড়তে রাজি হয়েছেন।
এলজিইডির ত্রিশাল উপজেলা প্রকৌশলী যুবায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সেতুর ৭০ শতাংশ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। জমি অধিগ্রহণের জটিলতা নিরসন হলে দ্রুত অবশিষ্ট কাজ শেষ করা হবে।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আজিম উদ্দিন বলেন, ‘পুরোনো বেইলি সেতু মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া জমি অধিগ্রহণের জন্য আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ৭ ধারার নোটিশ দেওয়া হবে এবং অধিগ্রহণের প্রাক্কলন তৈরি করে দ্রুত অর্থ ছাড়ের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আশা করছি, আগামী মাস দেড়েকের মধ্যে কাজ শুরু হয়ে দ্রুতই শেষ করা সম্ভব হবে।’
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জামানত হারিয়েছেন ৪৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩৯ জন, আওয়ামী লীগের চারজন, জাতীয় পার্টির দুজন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে রয়েছেন
০৩ ডিসেম্বর ২০২১নিম্নমানের ইটের ওপরে কিছু ভালো ইট বিছিয়ে করা হচ্ছিল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের একটি রাস্তার কাজ। সংবাদকর্মীদের সামনে বিষয়টি ধরা পড়ায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন শ্রমিকদের ইট উঠিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি-চান্দ্রা সড়কে।
১ ঘণ্টা আগেসাপের দংশনে আহত হয়ে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন উপজেলার পালবাড়ী গ্রামের আনছের আলী (৩৬)। তাঁর খিঁচুনি শুরু হওয়ায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু আনছের আলীর স্বজনেরা তাঁকে নিয়ে যান এলাকারই এক ওঝার কাছে। সেখানে গত সোমবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেফেনীতে গরু চুরির মামলায় দাগনভূঞা পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আলা উদ্দিনকে (৪৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
নিম্নমানের ইটের ওপরে কিছু ভালো ইট বিছিয়ে করা হচ্ছিল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের একটি রাস্তার কাজ। সংবাদকর্মীদের সামনে বিষয়টি ধরা পড়ায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন শ্রমিকদের ইট উঠিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি-চান্দ্রা সড়কে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিম্নমানের ইট ঢাকতে বালু বিছিয়ে দ্রুত কাজ করছিলেন শ্রমিকেরা। অথচ এই সড়ক নির্মাণে এর আগে ধীরগতির অভিযোগ ছিল এলাকাবাসীর। কিন্তু হঠাৎ কেন সড়কের এইচবিবির কাজ করতে গিয়ে দ্রুত করছে দেখতে গিয়ে বেরিয়ে এল নিম্নমানের ইটের বিষয়টি। তাঁদের অভিযোগ, অনিয়ম ঢাকতেই এমন কাজ করছেন ঠিকাদারের লোকজন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) আইআরডিপি-৩ প্রকল্পের আওতায় সড়কটির কাজ হচ্ছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ফরিদগঞ্জের বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি-চান্দ্রা সড়কের ৮২৫ মিটার ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণের কার্যাদেশ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এমজেএআইজেবি।
সড়ক নির্মাণের প্রথম থেকেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ধীরগতিতে মাটির কাজ ও সড়কের দুই পাশের পাইলিংয়ের কাজ করে বলে অভিযোগ ছিল এলাকাবাসীর। তাঁরা জানান, কিছুদিন ধরে সড়কের মূল কাজ (এইবিবি) শুরু করে তারা। কিন্তু এবার ধীরগতির পরিবর্তে দ্রুতগতিতে কাজ করতে থাকে। এতে সন্দেহ হয় স্থানীয় লোকজনের। অভিযোগ ওঠে, এইচবিবি কাজে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিচে নিম্নমানের ইট বিছিয়ে দ্রুত ওপরের স্তরের ইটও বিছিয়ে দিচ্ছে। ওপরে দিচ্ছে বালু, যাতে নিচের ইট না দেখা যায়।
গতকাল বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকেরা এইচবিবির কাজ করছেন। নিচে নিম্নমানের ইট বিছানোর পর দ্রুত ওপরের স্তরের ইট বসাচ্ছেন। কেউ ইট বিছাচ্ছেন, আর কেউ ওপরে বালু ছিটিয়ে দিচ্ছেন। অনিয়মের মধ্য দিয়ে কাজ চলমান থাকলেও প্রকৌশল বিভাগের কোনো কর্মকর্তাকে সেখানে পাওয়া যায়নি।
গণমাধ্যমকর্মীরা সেখানে উপস্থিত হয়ে নিম্নমানের ইটের বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন নিম্নমানের ইটের কথা স্বীকার করে শ্রমিকদের ইট উঠিয়ে ফেলার নির্দেশনা দেন।
এ সময় এলাকাবাসীর পক্ষে মিজানুর রহমান, ইব্রাহীম মিয়াসহ আরও কয়েকজন বলেন, সড়ক নির্মাণকাজও ধীরগতিতে চলচিল। এখন আবার তারা নিম্নমানের ইট এনে কাজ করছে, এই ইট বেশি দিন টিকবে না। আগেও তারা নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করেছে।
নিম্নমানের ইট ব্যবহারের বিষয়টি স্বীকার করে ঘটনাস্থলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কাজের তদারকির দায়িত্বে থাকা হাবিবুর রহমান ভুট্টো ও শাকিল আহমেদ বলেন, ‘কিছু ইট নিম্নমানের চলে এসেছে। আমরা সড়ক থেকে সেগুলো উঠিয়ে নিচ্ছি।’ তাঁরা বলেন, এগুলোর পরিবর্তে ভালো ইট দিয়ে কাজ চলবে। এর আগে কাজের ধীরগতির বিষয়ে তাঁরা অভিযোগ করেন, এলজিইডি ছয় মাস কাজ করতে দেয়নি।
জানতে চাইলে ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবরার আহাম্মদ বলেন, ‘নিম্নমানের ইট ব্যবহারের বিষয়টি জেনেছি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলেছি নিম্নমানের ইট সরিয়ে নিতে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিধিমোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নিম্নমানের ইটের ওপরে কিছু ভালো ইট বিছিয়ে করা হচ্ছিল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের একটি রাস্তার কাজ। সংবাদকর্মীদের সামনে বিষয়টি ধরা পড়ায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন শ্রমিকদের ইট উঠিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি-চান্দ্রা সড়কে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিম্নমানের ইট ঢাকতে বালু বিছিয়ে দ্রুত কাজ করছিলেন শ্রমিকেরা। অথচ এই সড়ক নির্মাণে এর আগে ধীরগতির অভিযোগ ছিল এলাকাবাসীর। কিন্তু হঠাৎ কেন সড়কের এইচবিবির কাজ করতে গিয়ে দ্রুত করছে দেখতে গিয়ে বেরিয়ে এল নিম্নমানের ইটের বিষয়টি। তাঁদের অভিযোগ, অনিয়ম ঢাকতেই এমন কাজ করছেন ঠিকাদারের লোকজন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) আইআরডিপি-৩ প্রকল্পের আওতায় সড়কটির কাজ হচ্ছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ফরিদগঞ্জের বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি-চান্দ্রা সড়কের ৮২৫ মিটার ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণের কার্যাদেশ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এমজেএআইজেবি।
সড়ক নির্মাণের প্রথম থেকেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ধীরগতিতে মাটির কাজ ও সড়কের দুই পাশের পাইলিংয়ের কাজ করে বলে অভিযোগ ছিল এলাকাবাসীর। তাঁরা জানান, কিছুদিন ধরে সড়কের মূল কাজ (এইবিবি) শুরু করে তারা। কিন্তু এবার ধীরগতির পরিবর্তে দ্রুতগতিতে কাজ করতে থাকে। এতে সন্দেহ হয় স্থানীয় লোকজনের। অভিযোগ ওঠে, এইচবিবি কাজে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিচে নিম্নমানের ইট বিছিয়ে দ্রুত ওপরের স্তরের ইটও বিছিয়ে দিচ্ছে। ওপরে দিচ্ছে বালু, যাতে নিচের ইট না দেখা যায়।
গতকাল বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকেরা এইচবিবির কাজ করছেন। নিচে নিম্নমানের ইট বিছানোর পর দ্রুত ওপরের স্তরের ইট বসাচ্ছেন। কেউ ইট বিছাচ্ছেন, আর কেউ ওপরে বালু ছিটিয়ে দিচ্ছেন। অনিয়মের মধ্য দিয়ে কাজ চলমান থাকলেও প্রকৌশল বিভাগের কোনো কর্মকর্তাকে সেখানে পাওয়া যায়নি।
গণমাধ্যমকর্মীরা সেখানে উপস্থিত হয়ে নিম্নমানের ইটের বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন নিম্নমানের ইটের কথা স্বীকার করে শ্রমিকদের ইট উঠিয়ে ফেলার নির্দেশনা দেন।
এ সময় এলাকাবাসীর পক্ষে মিজানুর রহমান, ইব্রাহীম মিয়াসহ আরও কয়েকজন বলেন, সড়ক নির্মাণকাজও ধীরগতিতে চলচিল। এখন আবার তারা নিম্নমানের ইট এনে কাজ করছে, এই ইট বেশি দিন টিকবে না। আগেও তারা নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করেছে।
নিম্নমানের ইট ব্যবহারের বিষয়টি স্বীকার করে ঘটনাস্থলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কাজের তদারকির দায়িত্বে থাকা হাবিবুর রহমান ভুট্টো ও শাকিল আহমেদ বলেন, ‘কিছু ইট নিম্নমানের চলে এসেছে। আমরা সড়ক থেকে সেগুলো উঠিয়ে নিচ্ছি।’ তাঁরা বলেন, এগুলোর পরিবর্তে ভালো ইট দিয়ে কাজ চলবে। এর আগে কাজের ধীরগতির বিষয়ে তাঁরা অভিযোগ করেন, এলজিইডি ছয় মাস কাজ করতে দেয়নি।
জানতে চাইলে ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবরার আহাম্মদ বলেন, ‘নিম্নমানের ইট ব্যবহারের বিষয়টি জেনেছি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলেছি নিম্নমানের ইট সরিয়ে নিতে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিধিমোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জামানত হারিয়েছেন ৪৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩৯ জন, আওয়ামী লীগের চারজন, জাতীয় পার্টির দুজন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে রয়েছেন
০৩ ডিসেম্বর ২০২১ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
১ ঘণ্টা আগেসাপের দংশনে আহত হয়ে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন উপজেলার পালবাড়ী গ্রামের আনছের আলী (৩৬)। তাঁর খিঁচুনি শুরু হওয়ায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু আনছের আলীর স্বজনেরা তাঁকে নিয়ে যান এলাকারই এক ওঝার কাছে। সেখানে গত সোমবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেফেনীতে গরু চুরির মামলায় দাগনভূঞা পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আলা উদ্দিনকে (৪৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
সাপের দংশনে আহত হয়ে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন উপজেলার পালবাড়ী গ্রামের আনছের আলী (৩৬)। তাঁর খিঁচুনি শুরু হওয়ায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু আনছের আলীর স্বজনেরা তাঁকে নিয়ে যান এলাকারই এক ওঝার কাছে। সেখানে গত সোমবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাইদুর রহমান জানান, সাপে দংশনের পর আনছের আলী অনেকটা অচেতন ছিলেন এবং তাঁর খিঁচুনি শুরু হয়েছিল। তাঁর শরীরে অ্যান্টিভেনম দেওয়ার জন্য আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) প্রয়োজন। কিন্তু মধুপুরে তা নেই। তাই তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেলে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। রোগীর স্বজনেরা তাঁকে মেডিকেলে না নিয়ে ওঝার কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন কার্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ মাসে ১১৯ জন রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জেলার ১২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে রেফার (পাঠানো) করা হয়েছে। তাদের পরিণতি কি আনছের আলীর মতোই হয়েছে কি না, কেউ বলতে পারেনি।
টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলার মধ্যে পাহাড়ি চারটি উপজেলা মধুপুর, সখীপুর, ঘাটাইল ও মির্জাপুরে সাপের উপদ্রব একটু বেশি। অন্য ৮টি উপজেলায়ও সাপের বিচরণ রয়েছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য বলছে, চলতি বছরের গত ৯ মাসে মধুপুরে ২১৫ জন, সখীপুরে ২৭০ জন, মির্জাপুরে ১৬৩ জনসহ জেলায় ১ হাজার ২৭৮ জন সাপের দংশনের শিকার হয়ে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে ১ হাজার ১৫৫ জন সুস্থ হয়। ১১৯ জনকে রেফার করা হয়েছে এবং চারজন মৃত্যুবরণ করে।
এই হিসাবের বাইরেও বহু মানুষ সাপের দংশনে আহত হয়ে কবিরাজ এবং ওঝার কাছে গিয়ে চিকিৎসা নেয়। তাদের অনেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরে, আবার কারও কারও জীবনাবসান ঘটে সাপের বিষে নীল হয়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন চিকিৎসক জানান, সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎসার জন্য প্রতিটি উপজেলায় প্রশিক্ষিত চিকিৎসক আছেন। ভ্যাকসিন অ্যান্টিভেনমও রয়েছে। কিন্তু উপজেলা পর্যায়ের কোনো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আইসিইউ নেই। তাই ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের জেলা সদরে পাঠানো হয়। কারণ, রোগীর মৃত্যু হলে অনেকে চিকিৎসকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে থাকে। চিকিৎসকেরা অনেকটা বাধ্য হয়েই ঝুঁকি নেন না।
আনছের আলীর ভাতিজা ইমরান হোসেন বলেন, সোমবার সন্ধ্যায় চাচা বংশাই নদে মাছ ধরতে যান। এ সময় বিষধর সাপ তাঁকে ছোবল দেয়। এ সময় তিনি সাপের দিকে টর্চলাইট ধরলে সাপটি আবার তাঁকে ছোবল দিতে আসে। তখন চাচা তাঁর হাতে থাকা ফছকা (মাঝ ধরার দেশীয় যন্ত্র) দিয়ে সাপ আটকান এবং পরে পিটিয়ে মেরে বাড়িতে আসেন। এরই মধ্যে চাচার অবস্থার অবনতি ঘটলে মধুপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। রোগীর অবস্থা বেগতিক দেখে তাঁরা ওঝার কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
ওঝা আনোয়ার হোসেন বানুরগাছী মাদরাসার হেড মোহাদ্দিছ। তিনি তুলা রাশির লোকের সহযোগিতা নিয়ে ঝাড়ফুঁক দিয়ে রোগীকে সুস্থ করে তোলেন। তাঁর ভাষ্য, প্রতিদিন তিনি দু-তিনজন সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা দেন। গত ৯ মাসে প্রায় ৮০০ সাপে কাটা রোগীকে চিকিৎসা করেছেন তিনি।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ফরাজী মো. আজমল হোসেন বলেন, ‘সবার আগে আমাদের সচেতনতা প্রয়োজন। সাপে দংশন করলে সঙ্গে সঙ্গে ওঝার কাছে ছোটাছুটি না করে হাসপাতালে নিয়ে আসাই বাঞ্ছনীয়। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা দিতে পারলে রোগী অবশ্যই সুস্থ হয়ে ওঠে। মুমূর্ষু হয়ে গেলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার করতেই হবে।’ তিনি আরও জানান, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজে যন্ত্রপাতি আছে, কিন্তু আইসিইউ চালু নেই। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জনবলের অভাবে আইসিইউ বন্ধ। আর ১২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন পর্যন্ত আইসিইউ স্থাপনের উদ্যোগ এখনো নেওয়া সম্ভব হয়নি।
সাপের দংশনে আহত হয়ে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন উপজেলার পালবাড়ী গ্রামের আনছের আলী (৩৬)। তাঁর খিঁচুনি শুরু হওয়ায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু আনছের আলীর স্বজনেরা তাঁকে নিয়ে যান এলাকারই এক ওঝার কাছে। সেখানে গত সোমবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাইদুর রহমান জানান, সাপে দংশনের পর আনছের আলী অনেকটা অচেতন ছিলেন এবং তাঁর খিঁচুনি শুরু হয়েছিল। তাঁর শরীরে অ্যান্টিভেনম দেওয়ার জন্য আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) প্রয়োজন। কিন্তু মধুপুরে তা নেই। তাই তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেলে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। রোগীর স্বজনেরা তাঁকে মেডিকেলে না নিয়ে ওঝার কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন কার্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ মাসে ১১৯ জন রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জেলার ১২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে রেফার (পাঠানো) করা হয়েছে। তাদের পরিণতি কি আনছের আলীর মতোই হয়েছে কি না, কেউ বলতে পারেনি।
টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলার মধ্যে পাহাড়ি চারটি উপজেলা মধুপুর, সখীপুর, ঘাটাইল ও মির্জাপুরে সাপের উপদ্রব একটু বেশি। অন্য ৮টি উপজেলায়ও সাপের বিচরণ রয়েছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য বলছে, চলতি বছরের গত ৯ মাসে মধুপুরে ২১৫ জন, সখীপুরে ২৭০ জন, মির্জাপুরে ১৬৩ জনসহ জেলায় ১ হাজার ২৭৮ জন সাপের দংশনের শিকার হয়ে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে ১ হাজার ১৫৫ জন সুস্থ হয়। ১১৯ জনকে রেফার করা হয়েছে এবং চারজন মৃত্যুবরণ করে।
এই হিসাবের বাইরেও বহু মানুষ সাপের দংশনে আহত হয়ে কবিরাজ এবং ওঝার কাছে গিয়ে চিকিৎসা নেয়। তাদের অনেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরে, আবার কারও কারও জীবনাবসান ঘটে সাপের বিষে নীল হয়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন চিকিৎসক জানান, সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎসার জন্য প্রতিটি উপজেলায় প্রশিক্ষিত চিকিৎসক আছেন। ভ্যাকসিন অ্যান্টিভেনমও রয়েছে। কিন্তু উপজেলা পর্যায়ের কোনো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আইসিইউ নেই। তাই ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের জেলা সদরে পাঠানো হয়। কারণ, রোগীর মৃত্যু হলে অনেকে চিকিৎসকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে থাকে। চিকিৎসকেরা অনেকটা বাধ্য হয়েই ঝুঁকি নেন না।
আনছের আলীর ভাতিজা ইমরান হোসেন বলেন, সোমবার সন্ধ্যায় চাচা বংশাই নদে মাছ ধরতে যান। এ সময় বিষধর সাপ তাঁকে ছোবল দেয়। এ সময় তিনি সাপের দিকে টর্চলাইট ধরলে সাপটি আবার তাঁকে ছোবল দিতে আসে। তখন চাচা তাঁর হাতে থাকা ফছকা (মাঝ ধরার দেশীয় যন্ত্র) দিয়ে সাপ আটকান এবং পরে পিটিয়ে মেরে বাড়িতে আসেন। এরই মধ্যে চাচার অবস্থার অবনতি ঘটলে মধুপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। রোগীর অবস্থা বেগতিক দেখে তাঁরা ওঝার কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
ওঝা আনোয়ার হোসেন বানুরগাছী মাদরাসার হেড মোহাদ্দিছ। তিনি তুলা রাশির লোকের সহযোগিতা নিয়ে ঝাড়ফুঁক দিয়ে রোগীকে সুস্থ করে তোলেন। তাঁর ভাষ্য, প্রতিদিন তিনি দু-তিনজন সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা দেন। গত ৯ মাসে প্রায় ৮০০ সাপে কাটা রোগীকে চিকিৎসা করেছেন তিনি।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ফরাজী মো. আজমল হোসেন বলেন, ‘সবার আগে আমাদের সচেতনতা প্রয়োজন। সাপে দংশন করলে সঙ্গে সঙ্গে ওঝার কাছে ছোটাছুটি না করে হাসপাতালে নিয়ে আসাই বাঞ্ছনীয়। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা দিতে পারলে রোগী অবশ্যই সুস্থ হয়ে ওঠে। মুমূর্ষু হয়ে গেলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার করতেই হবে।’ তিনি আরও জানান, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজে যন্ত্রপাতি আছে, কিন্তু আইসিইউ চালু নেই। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জনবলের অভাবে আইসিইউ বন্ধ। আর ১২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন পর্যন্ত আইসিইউ স্থাপনের উদ্যোগ এখনো নেওয়া সম্ভব হয়নি।
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জামানত হারিয়েছেন ৪৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩৯ জন, আওয়ামী লীগের চারজন, জাতীয় পার্টির দুজন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে রয়েছেন
০৩ ডিসেম্বর ২০২১ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নমানের ইটের ওপরে কিছু ভালো ইট বিছিয়ে করা হচ্ছিল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের একটি রাস্তার কাজ। সংবাদকর্মীদের সামনে বিষয়টি ধরা পড়ায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন শ্রমিকদের ইট উঠিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি-চান্দ্রা সড়কে।
১ ঘণ্টা আগেফেনীতে গরু চুরির মামলায় দাগনভূঞা পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আলা উদ্দিনকে (৪৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেফেনী প্রতিনিধি
ফেনীতে গরু চুরির মামলায় দাগনভূঞা পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আলা উদ্দিনকে (৪৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়াহিদ পারভেজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গ্রেপ্তার আলা উদ্দিন পৌর এলাকার উত্তর শ্রীধরপুর এলাকার মজিবুল হকের ছেলে। তিনি দাগনভূঞা পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়কের দায়িত্বে ছিলেন।
জানা গেছে, ৫ অক্টোবর গভীর রাতে দাগনভূঞা উপজেলার জায়লস্কর ইউনিয়নের সিলোনিয়া খুশিপুর এলাকায় দুই বাড়ি থেকে ছয়টি গরু চুরি করে নিয়ে যায় চোর চক্র। এ ঘটনায় সর্বশেষ ২১ অক্টোবর দিবাগত রাতে পৌর এলাকার উত্তর শ্রীধরপুর এলাকা থেকে পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আলা উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আলা উদ্দিনের স্ত্রী শিরিন আক্তার বলেন, ‘আমার স্বামীকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। তিনি বিগত আওয়ামী সরকারের সময়ে ভিন্নমতের রাজনীতি করার কারণে বেশ কয়েকটি মামলার আসামি হয়েছিলেন। ওই মামলাগুলোয় জামিনে আছেন। বর্তমানে প্রতিহিংসা করে তাঁকে ষড়যন্ত্রমূলক এ মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।’
দাগনভূঞা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, যদি এ ঘটনা সত্য হয়, তাহলে তা দলের জন্য বিব্রতকর। ঘটনার সঙ্গে প্রকৃতপক্ষে যদি তিনি জড়িত থাকেন, অবশ্যই তাঁর বিচার হোক। আইন সবার জন্য সমান। এ বিষয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের শীর্ষ নেতাদের অবহিত করা হবে।
এ ব্যাপারে দাগনভূঞা থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়াহিদ পারভেজ বলেন, গরু চুরির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে দাগনভূঞা ও কোম্পানীগঞ্জ থানায় চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের একাধিক মামলা রয়েছে।
ফেনীতে গরু চুরির মামলায় দাগনভূঞা পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আলা উদ্দিনকে (৪৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়াহিদ পারভেজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গ্রেপ্তার আলা উদ্দিন পৌর এলাকার উত্তর শ্রীধরপুর এলাকার মজিবুল হকের ছেলে। তিনি দাগনভূঞা পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়কের দায়িত্বে ছিলেন।
জানা গেছে, ৫ অক্টোবর গভীর রাতে দাগনভূঞা উপজেলার জায়লস্কর ইউনিয়নের সিলোনিয়া খুশিপুর এলাকায় দুই বাড়ি থেকে ছয়টি গরু চুরি করে নিয়ে যায় চোর চক্র। এ ঘটনায় সর্বশেষ ২১ অক্টোবর দিবাগত রাতে পৌর এলাকার উত্তর শ্রীধরপুর এলাকা থেকে পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আলা উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আলা উদ্দিনের স্ত্রী শিরিন আক্তার বলেন, ‘আমার স্বামীকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। তিনি বিগত আওয়ামী সরকারের সময়ে ভিন্নমতের রাজনীতি করার কারণে বেশ কয়েকটি মামলার আসামি হয়েছিলেন। ওই মামলাগুলোয় জামিনে আছেন। বর্তমানে প্রতিহিংসা করে তাঁকে ষড়যন্ত্রমূলক এ মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।’
দাগনভূঞা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, যদি এ ঘটনা সত্য হয়, তাহলে তা দলের জন্য বিব্রতকর। ঘটনার সঙ্গে প্রকৃতপক্ষে যদি তিনি জড়িত থাকেন, অবশ্যই তাঁর বিচার হোক। আইন সবার জন্য সমান। এ বিষয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের শীর্ষ নেতাদের অবহিত করা হবে।
এ ব্যাপারে দাগনভূঞা থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়াহিদ পারভেজ বলেন, গরু চুরির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে দাগনভূঞা ও কোম্পানীগঞ্জ থানায় চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের একাধিক মামলা রয়েছে।
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জামানত হারিয়েছেন ৪৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র ৩৯ জন, আওয়ামী লীগের চারজন, জাতীয় পার্টির দুজন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল-জাসদের একজন করে রয়েছেন
০৩ ডিসেম্বর ২০২১ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার পোড়াবাড়ি বাজারের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে খিরু নদ। দুই পারের মানুষের একমাত্র ভরসা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ একটি বেইলি সেতু। এর এক পাশে ত্রিশাল, অন্য পাশে ফুলবাড়িয়া উপজেলা।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নমানের ইটের ওপরে কিছু ভালো ইট বিছিয়ে করা হচ্ছিল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের একটি রাস্তার কাজ। সংবাদকর্মীদের সামনে বিষয়টি ধরা পড়ায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন শ্রমিকদের ইট উঠিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সেকদি-চান্দ্রা সড়কে।
১ ঘণ্টা আগেসাপের দংশনে আহত হয়ে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন উপজেলার পালবাড়ী গ্রামের আনছের আলী (৩৬)। তাঁর খিঁচুনি শুরু হওয়ায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু আনছের আলীর স্বজনেরা তাঁকে নিয়ে যান এলাকারই এক ওঝার কাছে। সেখানে গত সোমবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগে