গাইবান্ধা প্রতিনিধি
উজানের ঢল নামা অব্যাহত থাকায় গাইবান্ধার আরও চারটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এ নিয়ে জেলার অনন্ত ১৩টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার তিন হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৭০০ হেক্টর ফসলি জমি।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাইবো) জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি বেড়েছে। আজ শক্রবার বিকেল ৪টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি ফুলছড়ি উপজেলার বালাসী পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার ও যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে তিস্তা ও করতোয়ার পানি বিপদ সীমার নিচ থেকে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, প্লাবিত এলাকায় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। পানিবন্দী মানুষদের জন্য সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো সহায়তা আসেনি। অন্যান্য বছরগুলোতে এনজিও, সরকারি ও বিরোধী দলের পক্ষ থেকে পানিবন্দীদের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হলেও এবার চিত্র ভিন্ন। এখন পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
ফুলছড়ি উপজেলার এড়েন্ডাবাড়ী বাসিন্দা আজমল হোসেন বলেন, ‘এবার বেশ কয়েক বার ছোট বন্যা হয়ে গেল। কেউ কোনো খবর নিল না। আগের বছরগুলোতে এনজিও ও সরকারের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার দিলেও এবার কেউ ভুলকিও দেয় নাই।’
পানির কারণে প্রায় ৭০০ হেক্টর জমির রোপা আমন ও শাক সবজি ক্ষতি হয়েছে। সদর উপজেলার গিদাড়ি ইউনিয়নের কাশেম মিয়া বলেন, ‘হঠাৎ করে পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় আমার তিন বিঘা আমনে জমি তলিয়ে গেছে। পানির নিচে ধানের গাছ থাকায় নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।’
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, এক নদীর পানি বাড়লেও অন্য নদী পানি কমছে। পানি বাড়ায় বড় বন্যা হওয়ার আশঙ্কা নেই। কয়েক দিনের মধ্যই সব নদীর পানি কমা শুরু হবে।
গাইবান্ধা কৃষি বিভাগের উপপরিচালক খোরশেদ আলম বলেন, ‘এবার তেমন কোনো বড় ধরনের বন্যা হয়নি। তাই রোপা আমন ধানের তেমন ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই। তবে বন্যার জমাট বাঁধা নিচে জমিরগুলো ধানের ক্ষতি হবে। একদিকে পানি অন্য দিকে প্রচণ্ড তাপমাত্রা কারণেও ধানের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। টানা বৃষ্টির পানির কারণে শাক সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
উজানের ঢল নামা অব্যাহত থাকায় গাইবান্ধার আরও চারটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এ নিয়ে জেলার অনন্ত ১৩টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার তিন হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৭০০ হেক্টর ফসলি জমি।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাইবো) জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি বেড়েছে। আজ শক্রবার বিকেল ৪টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি ফুলছড়ি উপজেলার বালাসী পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার ও যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে তিস্তা ও করতোয়ার পানি বিপদ সীমার নিচ থেকে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, প্লাবিত এলাকায় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। পানিবন্দী মানুষদের জন্য সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো সহায়তা আসেনি। অন্যান্য বছরগুলোতে এনজিও, সরকারি ও বিরোধী দলের পক্ষ থেকে পানিবন্দীদের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হলেও এবার চিত্র ভিন্ন। এখন পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
ফুলছড়ি উপজেলার এড়েন্ডাবাড়ী বাসিন্দা আজমল হোসেন বলেন, ‘এবার বেশ কয়েক বার ছোট বন্যা হয়ে গেল। কেউ কোনো খবর নিল না। আগের বছরগুলোতে এনজিও ও সরকারের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার দিলেও এবার কেউ ভুলকিও দেয় নাই।’
পানির কারণে প্রায় ৭০০ হেক্টর জমির রোপা আমন ও শাক সবজি ক্ষতি হয়েছে। সদর উপজেলার গিদাড়ি ইউনিয়নের কাশেম মিয়া বলেন, ‘হঠাৎ করে পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় আমার তিন বিঘা আমনে জমি তলিয়ে গেছে। পানির নিচে ধানের গাছ থাকায় নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।’
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, এক নদীর পানি বাড়লেও অন্য নদী পানি কমছে। পানি বাড়ায় বড় বন্যা হওয়ার আশঙ্কা নেই। কয়েক দিনের মধ্যই সব নদীর পানি কমা শুরু হবে।
গাইবান্ধা কৃষি বিভাগের উপপরিচালক খোরশেদ আলম বলেন, ‘এবার তেমন কোনো বড় ধরনের বন্যা হয়নি। তাই রোপা আমন ধানের তেমন ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই। তবে বন্যার জমাট বাঁধা নিচে জমিরগুলো ধানের ক্ষতি হবে। একদিকে পানি অন্য দিকে প্রচণ্ড তাপমাত্রা কারণেও ধানের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। টানা বৃষ্টির পানির কারণে শাক সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
৪ মিনিট আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
১৩ মিনিট আগেঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনায় তাঁর পরিবারের করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সূত্র ধরে মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
১৬ মিনিট আগেবরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে