জাহিদুল ইসলাম, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা)
‘খালি আইসে (আসে), আর ছবি তুলি নিয়া যায়। মাস যায়, বছর যায় হামার (আমার) ব্রিজ হয় না। এমাকে (তাকে) বান্দি (বেঁধে) থোন। এখন থাকি যাই (যে-ই) আইসবে, তাকে বান্দি থোয়া নাইগবে (লাগবে)। তা ছাড়া হামার ব্রিজ হবার নয় (হবে না)।’ সরকারি লোক ভেবে গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন ভেঙে যাওয়া নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোর পাশে কাপড় কাচতে ব্যস্ত কল্পনা বেগম (৩৫)।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের তারাপুর ইউনিয়নের খোর্দ্দা নামাপাতা গ্রামের বাসিন্দা কল্পনা বেগম। যে সেতু নিয়ে এত ক্ষোভ, সেখানে এখন পারাপারের জন্য আছে একটি বাঁশের সাঁকো, যা আবার ভেঙে গেছে। বুড়াইল নদীর এই সাঁকোর উত্তর পাশের গ্রাম খোর্দ্দা নামাপাতা। বহুদিন ধরেই এখানে একটি সেতুর দাবি স্থানীয়দের। কিন্তু এই দাবির বিপরীতে তাঁরা শুধু আশ্বাসই পেয়েছেন।
পরিচয় পাওয়ার পর কল্পনা বেগম বললেন, ‘এমন কোনো এমপি, টিউএনও (ইউএনও), চেয়ারম্যান ও মেম্বার নাই, যাই এটে (যে এখানে) আইসে নাই। খালি আইসে আর দেখি কয়, খুব তাড়াতাড়ি এটা করি দেমো। চিন্তা করেন না। এখন মনে হয় ওমরাগুলা (তারা) হামার সাথে তামাশা করেন। তোমরায় কনতো সাংবাদিক ভাই, এখন হামার ছাওয়াগুলা ক্যামন করি স্কুল যায়? কয়দিন থাকি (কিছুদিন ধরে) তামার (তাদের) স্কুল যাওয়া বন্ধ হয়া আছে।’
এ ক্ষোভ শুধু কল্পনা বেগমের নয়। বুড়াইল নদীর দুপারের ২০ গ্রামের হাজারো মানুষের। একই গ্রামের মৃত আজিম উদ্দিনের ছেলে মানিক ব্যাপারী (৩০) বলেন, ‘জন্মের পর থেকে এখানে কখনো কাঠের সাঁকো, আবার কখনো বাঁশের সাঁকো দেখছি। সেটিও করা হয় এলাকার মানুষের স্বেচ্ছাশ্রম ও নিজস্ব অর্থায়নে। প্রতি বছর দুবার করে করা হয় সংস্কার। তখন কেউ পাশে থাকে না। তবে ভোটের সময় হলেই প্রার্থীরা ফেরেশতা হয়ে অবতরণ করেন বুড়াইল নদীর এই সাঁকোর পারে। সুন্দর সুন্দর কথা বলেন তাঁরা। ভোট দিয়ে স্বপ্ন দেখি এবারে হয়তো আমাদের চলাচলের একটা সুব্যবস্থা হবে। কিন্তু সেটি কখনো হয়নি। বরং নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁরা আর আমাদের খোঁজ নেন না। এটাই সত্য কথা।’
সাঁকো মেরামত ও নির্মাণে কেন স্থানীয় প্রশাসনকে পাশে পাচ্ছে না মানুষ জানতে চাইলে তারাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে কমপক্ষে ১০টি এ ধরনের সাঁকো আছে। প্রতি বছর সেগুলো মেরামত করতে হয়, যা পরিষদের পক্ষে সম্ভব না। সে কারণে স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সহায়তায় সেগুলো মেরামত করা হয়। তবে ব্রিজ নির্মাণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে লিখেছি।’
জানা গেছে, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়ন এবং পার্শ্ববর্তী কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার বজরা ও গুনাইগাছসহ তিনটি ইউনিয়নের সংযোগ সড়ক এটি। তারাপুর ইউনিয়নের খোর্দ্দা, চর খোর্দ্দা, লাঠশালা, বৈরাগী পাড়া, মন্ডলপাড়া গ্রাম এবং বজড়া ও গুনাইগাছ ইউনিয়নের চরবিরহীম, সাধুয়া, দামারহাট, নাগড়াকুড়া, কালপানি, হুকাডাঙ্গা ও থেথরাসহ প্রায় ২০ গ্রামের মানুষ এ পথ ধরে চলাচল করেন। দুই উপজেলার সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী, হাঁটুরে, বিভিন্ন ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণি-পেশার প্রায় ৫০ হাজার মানুষ এ পথ দিয়ে দৈনন্দিন যাতায়াত করে।
খোর্দ্দা নামাপাতা গ্রামের ওপর দিয়ে চলে গেছে বুড়াইল নদী। নদীটি ছোট হওয়ায় বাঁশের সাঁকো আবার কখনো কাঠের সাঁকো দিয়েই চলত গ্রামবাসীর যাতায়াত। কিন্তু পরে তিস্তা নদী ভেঙে বুড়াইলে পানিপ্রবাহ বাড়ে। বেড়ে যায় বুড়াইল নদীর প্রস্থও। পরিচিতি পায় তিস্তার শাখা নদী হিসেবে। তখন থেকেই নদী পারাপারের জন্য সেতু নির্মাণের দাবি আরও জোরালো হয়। কিন্তু এর বিপরীতে শুধু আশ্বাসই মিলেছে। কাজের কোনো কাজ হয়নি। ২২ বছর ধরে নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোই এ নদী পারাপারের একমাত্র অবলম্বন। প্রতি বছরই এ সাঁকো ভেঙে যায়। প্রতি বছরই নতুন করে গড়তে হয়। আর সংস্কার তো লেগেই আছে। বছরে অন্তত দুবার এ সাঁকো সংস্কার করা লাগে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।
স্থানীয় মানিক ব্যাপারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাস দু-এক আগ থেকে সাঁকোটি নড়বড়ে হয়ে যায়। ঝুঁকি জেনেও এর ওপর দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে গত ১৫ দিনে কমপক্ষে পাঁচটি দুর্ঘটনা ঘটে। ইদানীং নদীর স্রোতে কচুরীপানা ভেসে আসে। নড়বড়ে সাঁকোর খুঁটিতে তা চাপ দেয়। এসব কারণে আগে থেকেই দুর্বল খুঁটি ভেঙে সপ্তাহখানেক আগে সাঁকোটি ভেঙে নদী পড়ে। এখন ভয়াবহ দুর্ভোগে রয়েছেন এ নদীর দুপারের মানুষ।
তবে বিদ্যমান সাঁকোর জায়গাতেই সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিলেন উপজেলা প্রকৌশলী শামছুল আরেফীন। তিনি বলেন, ‘যেখানে সাঁকো রয়েছে, সেখানেই স্থায়ীভাবে ব্রিজ নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই নির্মাণ করা হবে।’
একই রকম আশ্বাস দিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটওয়ারী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেতু নির্মাণে তালিকা পাঠানো হয়েছে। করোনার কারণে দেরি হচ্ছে। তবে আশা করছি খুব দ্রুত সময়ে হয়ে যাবে।’ বর্তমান সংকট মোকাবিলায় কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দ্রুত ওখানে বাঁশের সাঁকো করে দেব। ব্রিজ না হওয়া পর্যন্ত এটি অব্যাহত থাকবে।
‘খালি আইসে (আসে), আর ছবি তুলি নিয়া যায়। মাস যায়, বছর যায় হামার (আমার) ব্রিজ হয় না। এমাকে (তাকে) বান্দি (বেঁধে) থোন। এখন থাকি যাই (যে-ই) আইসবে, তাকে বান্দি থোয়া নাইগবে (লাগবে)। তা ছাড়া হামার ব্রিজ হবার নয় (হবে না)।’ সরকারি লোক ভেবে গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন ভেঙে যাওয়া নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোর পাশে কাপড় কাচতে ব্যস্ত কল্পনা বেগম (৩৫)।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের তারাপুর ইউনিয়নের খোর্দ্দা নামাপাতা গ্রামের বাসিন্দা কল্পনা বেগম। যে সেতু নিয়ে এত ক্ষোভ, সেখানে এখন পারাপারের জন্য আছে একটি বাঁশের সাঁকো, যা আবার ভেঙে গেছে। বুড়াইল নদীর এই সাঁকোর উত্তর পাশের গ্রাম খোর্দ্দা নামাপাতা। বহুদিন ধরেই এখানে একটি সেতুর দাবি স্থানীয়দের। কিন্তু এই দাবির বিপরীতে তাঁরা শুধু আশ্বাসই পেয়েছেন।
পরিচয় পাওয়ার পর কল্পনা বেগম বললেন, ‘এমন কোনো এমপি, টিউএনও (ইউএনও), চেয়ারম্যান ও মেম্বার নাই, যাই এটে (যে এখানে) আইসে নাই। খালি আইসে আর দেখি কয়, খুব তাড়াতাড়ি এটা করি দেমো। চিন্তা করেন না। এখন মনে হয় ওমরাগুলা (তারা) হামার সাথে তামাশা করেন। তোমরায় কনতো সাংবাদিক ভাই, এখন হামার ছাওয়াগুলা ক্যামন করি স্কুল যায়? কয়দিন থাকি (কিছুদিন ধরে) তামার (তাদের) স্কুল যাওয়া বন্ধ হয়া আছে।’
এ ক্ষোভ শুধু কল্পনা বেগমের নয়। বুড়াইল নদীর দুপারের ২০ গ্রামের হাজারো মানুষের। একই গ্রামের মৃত আজিম উদ্দিনের ছেলে মানিক ব্যাপারী (৩০) বলেন, ‘জন্মের পর থেকে এখানে কখনো কাঠের সাঁকো, আবার কখনো বাঁশের সাঁকো দেখছি। সেটিও করা হয় এলাকার মানুষের স্বেচ্ছাশ্রম ও নিজস্ব অর্থায়নে। প্রতি বছর দুবার করে করা হয় সংস্কার। তখন কেউ পাশে থাকে না। তবে ভোটের সময় হলেই প্রার্থীরা ফেরেশতা হয়ে অবতরণ করেন বুড়াইল নদীর এই সাঁকোর পারে। সুন্দর সুন্দর কথা বলেন তাঁরা। ভোট দিয়ে স্বপ্ন দেখি এবারে হয়তো আমাদের চলাচলের একটা সুব্যবস্থা হবে। কিন্তু সেটি কখনো হয়নি। বরং নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁরা আর আমাদের খোঁজ নেন না। এটাই সত্য কথা।’
সাঁকো মেরামত ও নির্মাণে কেন স্থানীয় প্রশাসনকে পাশে পাচ্ছে না মানুষ জানতে চাইলে তারাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে কমপক্ষে ১০টি এ ধরনের সাঁকো আছে। প্রতি বছর সেগুলো মেরামত করতে হয়, যা পরিষদের পক্ষে সম্ভব না। সে কারণে স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সহায়তায় সেগুলো মেরামত করা হয়। তবে ব্রিজ নির্মাণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে লিখেছি।’
জানা গেছে, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়ন এবং পার্শ্ববর্তী কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার বজরা ও গুনাইগাছসহ তিনটি ইউনিয়নের সংযোগ সড়ক এটি। তারাপুর ইউনিয়নের খোর্দ্দা, চর খোর্দ্দা, লাঠশালা, বৈরাগী পাড়া, মন্ডলপাড়া গ্রাম এবং বজড়া ও গুনাইগাছ ইউনিয়নের চরবিরহীম, সাধুয়া, দামারহাট, নাগড়াকুড়া, কালপানি, হুকাডাঙ্গা ও থেথরাসহ প্রায় ২০ গ্রামের মানুষ এ পথ ধরে চলাচল করেন। দুই উপজেলার সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী, হাঁটুরে, বিভিন্ন ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণি-পেশার প্রায় ৫০ হাজার মানুষ এ পথ দিয়ে দৈনন্দিন যাতায়াত করে।
খোর্দ্দা নামাপাতা গ্রামের ওপর দিয়ে চলে গেছে বুড়াইল নদী। নদীটি ছোট হওয়ায় বাঁশের সাঁকো আবার কখনো কাঠের সাঁকো দিয়েই চলত গ্রামবাসীর যাতায়াত। কিন্তু পরে তিস্তা নদী ভেঙে বুড়াইলে পানিপ্রবাহ বাড়ে। বেড়ে যায় বুড়াইল নদীর প্রস্থও। পরিচিতি পায় তিস্তার শাখা নদী হিসেবে। তখন থেকেই নদী পারাপারের জন্য সেতু নির্মাণের দাবি আরও জোরালো হয়। কিন্তু এর বিপরীতে শুধু আশ্বাসই মিলেছে। কাজের কোনো কাজ হয়নি। ২২ বছর ধরে নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোই এ নদী পারাপারের একমাত্র অবলম্বন। প্রতি বছরই এ সাঁকো ভেঙে যায়। প্রতি বছরই নতুন করে গড়তে হয়। আর সংস্কার তো লেগেই আছে। বছরে অন্তত দুবার এ সাঁকো সংস্কার করা লাগে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।
স্থানীয় মানিক ব্যাপারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাস দু-এক আগ থেকে সাঁকোটি নড়বড়ে হয়ে যায়। ঝুঁকি জেনেও এর ওপর দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে গত ১৫ দিনে কমপক্ষে পাঁচটি দুর্ঘটনা ঘটে। ইদানীং নদীর স্রোতে কচুরীপানা ভেসে আসে। নড়বড়ে সাঁকোর খুঁটিতে তা চাপ দেয়। এসব কারণে আগে থেকেই দুর্বল খুঁটি ভেঙে সপ্তাহখানেক আগে সাঁকোটি ভেঙে নদী পড়ে। এখন ভয়াবহ দুর্ভোগে রয়েছেন এ নদীর দুপারের মানুষ।
তবে বিদ্যমান সাঁকোর জায়গাতেই সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিলেন উপজেলা প্রকৌশলী শামছুল আরেফীন। তিনি বলেন, ‘যেখানে সাঁকো রয়েছে, সেখানেই স্থায়ীভাবে ব্রিজ নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই নির্মাণ করা হবে।’
একই রকম আশ্বাস দিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটওয়ারী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেতু নির্মাণে তালিকা পাঠানো হয়েছে। করোনার কারণে দেরি হচ্ছে। তবে আশা করছি খুব দ্রুত সময়ে হয়ে যাবে।’ বর্তমান সংকট মোকাবিলায় কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দ্রুত ওখানে বাঁশের সাঁকো করে দেব। ব্রিজ না হওয়া পর্যন্ত এটি অব্যাহত থাকবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যাকাণ্ড নিয়ে পুলিশ ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ বলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সংবাদ সম্মেলন থেকে ত্রিভুজ...
৫ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কালভার্টের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মিজানুর রহমান ও শিহাব আলী নামের দুই যুবক মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ইমন আলী নামের আরও এক যুবক। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের কেন্দুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
৩৫ মিনিট আগেপুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যাকাণ্ড নিয়ে পুলিশ ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ বলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সংবাদ সম্মেলন থেকে ত্রিভুজ প্রেমের গল্পের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু জোবায়েদের সম্পর্কে তার শিক্ষক ও সহপাঠীরা যতটুকু জানে, তাতে এই ধরনের মন্তব্য তার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক নয়। তা ছাড়া জোবায়েদ যদি প্রেমই করত, তাহলে তো তাকে আর মেয়ের পরিবার টিউশনিতেই রাখত না।’
বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে আজকের পত্রিকাকে এসব কথা বলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদ্দীন। এর আগে বিকেলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির আয়োজনে ভাষাশহীদ রফিক ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির সংবাদ সম্মেলনের নানা বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, প্রক্টর, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ছাত্রদল ও অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং জোবায়েদের আইনজীবী মো. ইশতিয়াক হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
ঘটনার দ্বিতীয় দিনে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁরা হলেন বার্জিস শাবনাম বর্ষা (১৮), মাহির রহমান (১৯) ও ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০)। এরপর মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো নজরুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বর্ষাকে পড়াতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে জোবায়েদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে বর্ষার সঙ্গে মাহিরের পূর্ববর্তী সম্পর্ক ছিল। এটা মূলত ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’। এর জেরে মাহির ও আয়লান মিলে বর্ষার সহযোগিতায় হত্যা করেন জোবায়েদকে।
পুলিশের এই বক্তব্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক রইছ উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের কিছু কিছু বিষয় নিয়ে সংশয় আছে, প্রশ্ন আছে। জোবায়েদকে হত্যার আগে তার ছাত্রী বর্ষা তাকে কল দিয়ে জিজ্ঞাসা করে, সে কখন আসতেছে, কতটুকু এসেছে এবং তার আসার বিষয়টি নিশ্চিত হয়, পরে তার লোকেশন চেক করে। বিষয়টা স্বীকারোক্তি দিয়েছিল ছাত্রী বর্ষা। সেটি এজাহারের প্রথম সূত্র হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সেটি কেন বাদ দেওয়া হলো? সেটা কি ইচ্ছাকৃতভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে, নাকি পরে বাদ দেওয়া হয়েছে, সেটা আমাদের প্রথম প্রশ্ন।’
ডিএমপির বক্তব্য অনুযায়ী, মাহিরকে বর্ষা বলেছিলেন, জোবায়েদকে না সরালে তিনি ‘মাহিরের হতে পারবেন না’। এরপর এক মাস আগে জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
পুলিশের দেওয়া ঘটনার বর্ণনা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক রইছ উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘জোবায়েদকে আক্রোশে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু আমরা জানি, আক্রোশে হত্যা করলে এলোপাতাড়ি আঘাত করা হয়। কিন্তু পুলিশ বলল, এক আঘাতেই হত্যা করা হয়েছে জোবায়েদকে। এটা তো পেশাদার হত্যাকারী ছাড়া কেউ করতে পারার কথা নয়। তাহলে আমাদের প্রশ্ন পেশাদার হত্যাকারী দিয়ে হত্যা করিয়ে অন্যদের ফাঁসানো হয়েছে কি? এ ছাড়া মাহিরের উচ্চতা ও জোবায়েদের উচ্চতায় অনেক তফাত। জোবায়েদ মাহিরের থেকে অনেক লম্বা, সে (মাহির) তার (জোবায়েদ) গলা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারার কথা নয়। সে জায়গা থেকে হত্যা করা সম্ভব কি?’
তিনি আরও বলেন, ‘সিসিটিভি ফুটেজে দুজন ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছে। একজন কালো টি-শার্ট পরিহিত, আরেকজন লাল টি-শার্ট পরিধান করা ছিল। এই দুজনই কি গ্রেপ্তার হওয়া দুজন কি না, আমরা কীভাবে নিশ্চিত হব? সংশ্লিষ্ট প্রশাসন পর্যাপ্ত প্রমাণ জব্দ করেছে কি না, সেটা আমরা জানতে চাই।’
পুলিশের বিবরণের আরেকটি অংশ নিয়ে প্রশ্ন তুলে এই অধ্যাপক বলেন, ‘অভিযুক্ত বার্জিস শাবনাম বর্ষার মা-বাবার জবানবন্দি নেওয়া প্রয়োজন ছিল, হত্যার সময় বাসায় তাঁরা উপস্থিত ছিলেন। যদি তাঁরা এ ঘটনায় সমর্থন দিয়ে থাকেন, তাঁদেরও তো এই মামলার আসামি হওয়ার কথা। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার কাছ থেকে জবানবন্দি নেওয়ার বিষয়েও পুলিশ স্পষ্ট কিছু জানায়নি।’
এদিকে জোবায়েদ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সেখান থেকেও পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। সমাবেশে পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু সাইদ মো. রিপন রউফ বলেন, ‘গতকাল পুলিশের কর্মকর্তারা যেভাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁরা যেভাবে হাসাহাসি করেছেন, তাতে মনে হয় না, তাঁরা একটি হত্যার বিবরণ দিচ্ছেন। তাঁরা কোনোভাবেই দায়িত্বশীল আচরণ করেননি।’
জোবায়েদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি ছাত্রদলের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যাকাণ্ড নিয়ে পুলিশ ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ বলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সংবাদ সম্মেলন থেকে ত্রিভুজ প্রেমের গল্পের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু জোবায়েদের সম্পর্কে তার শিক্ষক ও সহপাঠীরা যতটুকু জানে, তাতে এই ধরনের মন্তব্য তার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক নয়। তা ছাড়া জোবায়েদ যদি প্রেমই করত, তাহলে তো তাকে আর মেয়ের পরিবার টিউশনিতেই রাখত না।’
বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে আজকের পত্রিকাকে এসব কথা বলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদ্দীন। এর আগে বিকেলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির আয়োজনে ভাষাশহীদ রফিক ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির সংবাদ সম্মেলনের নানা বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, প্রক্টর, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ছাত্রদল ও অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং জোবায়েদের আইনজীবী মো. ইশতিয়াক হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
ঘটনার দ্বিতীয় দিনে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁরা হলেন বার্জিস শাবনাম বর্ষা (১৮), মাহির রহমান (১৯) ও ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০)। এরপর মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো নজরুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বর্ষাকে পড়াতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে জোবায়েদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে বর্ষার সঙ্গে মাহিরের পূর্ববর্তী সম্পর্ক ছিল। এটা মূলত ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’। এর জেরে মাহির ও আয়লান মিলে বর্ষার সহযোগিতায় হত্যা করেন জোবায়েদকে।
পুলিশের এই বক্তব্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক রইছ উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের কিছু কিছু বিষয় নিয়ে সংশয় আছে, প্রশ্ন আছে। জোবায়েদকে হত্যার আগে তার ছাত্রী বর্ষা তাকে কল দিয়ে জিজ্ঞাসা করে, সে কখন আসতেছে, কতটুকু এসেছে এবং তার আসার বিষয়টি নিশ্চিত হয়, পরে তার লোকেশন চেক করে। বিষয়টা স্বীকারোক্তি দিয়েছিল ছাত্রী বর্ষা। সেটি এজাহারের প্রথম সূত্র হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সেটি কেন বাদ দেওয়া হলো? সেটা কি ইচ্ছাকৃতভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে, নাকি পরে বাদ দেওয়া হয়েছে, সেটা আমাদের প্রথম প্রশ্ন।’
ডিএমপির বক্তব্য অনুযায়ী, মাহিরকে বর্ষা বলেছিলেন, জোবায়েদকে না সরালে তিনি ‘মাহিরের হতে পারবেন না’। এরপর এক মাস আগে জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
পুলিশের দেওয়া ঘটনার বর্ণনা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক রইছ উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘জোবায়েদকে আক্রোশে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু আমরা জানি, আক্রোশে হত্যা করলে এলোপাতাড়ি আঘাত করা হয়। কিন্তু পুলিশ বলল, এক আঘাতেই হত্যা করা হয়েছে জোবায়েদকে। এটা তো পেশাদার হত্যাকারী ছাড়া কেউ করতে পারার কথা নয়। তাহলে আমাদের প্রশ্ন পেশাদার হত্যাকারী দিয়ে হত্যা করিয়ে অন্যদের ফাঁসানো হয়েছে কি? এ ছাড়া মাহিরের উচ্চতা ও জোবায়েদের উচ্চতায় অনেক তফাত। জোবায়েদ মাহিরের থেকে অনেক লম্বা, সে (মাহির) তার (জোবায়েদ) গলা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারার কথা নয়। সে জায়গা থেকে হত্যা করা সম্ভব কি?’
তিনি আরও বলেন, ‘সিসিটিভি ফুটেজে দুজন ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছে। একজন কালো টি-শার্ট পরিহিত, আরেকজন লাল টি-শার্ট পরিধান করা ছিল। এই দুজনই কি গ্রেপ্তার হওয়া দুজন কি না, আমরা কীভাবে নিশ্চিত হব? সংশ্লিষ্ট প্রশাসন পর্যাপ্ত প্রমাণ জব্দ করেছে কি না, সেটা আমরা জানতে চাই।’
পুলিশের বিবরণের আরেকটি অংশ নিয়ে প্রশ্ন তুলে এই অধ্যাপক বলেন, ‘অভিযুক্ত বার্জিস শাবনাম বর্ষার মা-বাবার জবানবন্দি নেওয়া প্রয়োজন ছিল, হত্যার সময় বাসায় তাঁরা উপস্থিত ছিলেন। যদি তাঁরা এ ঘটনায় সমর্থন দিয়ে থাকেন, তাঁদেরও তো এই মামলার আসামি হওয়ার কথা। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার কাছ থেকে জবানবন্দি নেওয়ার বিষয়েও পুলিশ স্পষ্ট কিছু জানায়নি।’
এদিকে জোবায়েদ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সেখান থেকেও পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। সমাবেশে পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু সাইদ মো. রিপন রউফ বলেন, ‘গতকাল পুলিশের কর্মকর্তারা যেভাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁরা যেভাবে হাসাহাসি করেছেন, তাতে মনে হয় না, তাঁরা একটি হত্যার বিবরণ দিচ্ছেন। তাঁরা কোনোভাবেই দায়িত্বশীল আচরণ করেননি।’
জোবায়েদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি ছাত্রদলের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন।
‘খালি আইসে (আসে), আর ছবি তুলি নিয়া যায়। মাস যায়, বছর যায় হামার (আমার) ব্রিজ হয় না। এমাকে (তাকে) বান্দি (বেঁধে) থোন। এখন থাকি যাই (যে-ই) আইসবে, তাকে বান্দি থোয়া নাইগবে (লাগবে)। তা ছাড়া হামার ব্রিজ হবার নয় (হবে না)।’ সরকারি লোক ভেবে গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন ভেঙে যাওয়া নড়বড়ে বাঁশ
২৬ মে ২০২২চাঁপাইনবাবগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কালভার্টের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মিজানুর রহমান ও শিহাব আলী নামের দুই যুবক মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ইমন আলী নামের আরও এক যুবক। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের কেন্দুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
৩৫ মিনিট আগেপুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
৩৯ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কালভার্টের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মিজানুর রহমান ও শিহাব আলী নামের দুই যুবক মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ইমন আলী নামের আরও এক যুবক।
আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের কেন্দুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুকোমল চন্দ্র দেবনাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত যুবকেরা হলেন সদর উপজেলার মাঝপাড়ার তাজেবুর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান (২২) ও ধীনগর গ্রামের কামাল হোসেনের ছেলে শিহাব আলী (২০)।
আহত যুবক হলেন আমনুরা কলোনির শফিকুল ইসলামের ছেলে ইমন আলী।
সুকোমল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, আজ বেলা পৌনে ৩টার দিকে একই মোটরসাইকেলে তিন যুবক ঝিলিমবাজার থেকে গোদাগাড়ীর দিকে যাচ্ছিলেন। পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেলটি একটি কালভার্টের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে গুরুতর আহত তিনজনকে উদ্ধার করে স্থানীয় বাসিন্দারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মিজানুর। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান শিহাব।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কালভার্টের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মিজানুর রহমান ও শিহাব আলী নামের দুই যুবক মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ইমন আলী নামের আরও এক যুবক।
আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের কেন্দুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুকোমল চন্দ্র দেবনাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত যুবকেরা হলেন সদর উপজেলার মাঝপাড়ার তাজেবুর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান (২২) ও ধীনগর গ্রামের কামাল হোসেনের ছেলে শিহাব আলী (২০)।
আহত যুবক হলেন আমনুরা কলোনির শফিকুল ইসলামের ছেলে ইমন আলী।
সুকোমল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, আজ বেলা পৌনে ৩টার দিকে একই মোটরসাইকেলে তিন যুবক ঝিলিমবাজার থেকে গোদাগাড়ীর দিকে যাচ্ছিলেন। পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেলটি একটি কালভার্টের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে গুরুতর আহত তিনজনকে উদ্ধার করে স্থানীয় বাসিন্দারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মিজানুর। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান শিহাব।
‘খালি আইসে (আসে), আর ছবি তুলি নিয়া যায়। মাস যায়, বছর যায় হামার (আমার) ব্রিজ হয় না। এমাকে (তাকে) বান্দি (বেঁধে) থোন। এখন থাকি যাই (যে-ই) আইসবে, তাকে বান্দি থোয়া নাইগবে (লাগবে)। তা ছাড়া হামার ব্রিজ হবার নয় (হবে না)।’ সরকারি লোক ভেবে গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন ভেঙে যাওয়া নড়বড়ে বাঁশ
২৬ মে ২০২২জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যাকাণ্ড নিয়ে পুলিশ ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ বলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সংবাদ সম্মেলন থেকে ত্রিভুজ...
৫ মিনিট আগে‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
৩৫ মিনিট আগেপুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর ও দখলের কথা অস্বীকার করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নগর যুগ্ম সমন্বয়কারী আরিফ মঈনুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
আজ বুধবার নগরীর বিপ্লব উদ্যানে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এনসিপি নেতারা।
আরিফ মঈনুদ্দিন বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের অফিসগুলো পরিত্যক্ত ছিল। কিন্তু দুই মাস ধরে খবর পাচ্ছি, অফিসগুলোতে কার্যক্রম চলছে, দরজা-জানালা লাগানো হচ্ছে, লোকজন আসা-যাওয়া করছে। আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছিলাম, কিন্তু প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়নি।’
ভাঙচুরের বিষয়ে যুগ্ম সমন্বয়কারী মোহাম্মদ এরফানুল হক বলেন, আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড থেমে নেই। ওই ভবন আওয়ামী লীগ বিনা ভাড়ায় দখল করে ছিল। পাশাপাশি সেখানে বিভিন্ন অপকর্ম পরিচালনা করা হতো।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার নগরীর নিউমার্কেটের দোস্ত বিল্ডিংয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর করেন একদল তরুণ। এতে নেতৃত্ব দেন এনসিপি নেতা আরিফ মঈনুদ্দিন। তাঁর সঙ্গে সাবেক সমন্বয়কসহ এনসিপি নেতা-কর্মীদের ভাঙচুর চালানোর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সমন্বয়কারী মো. রাফসান জানি ও মো. জসিম উদ্দিন। এ ছাড়া কমিটির সদস্য, সংগঠক ও থানা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর ও দখলের কথা অস্বীকার করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নগর যুগ্ম সমন্বয়কারী আরিফ মঈনুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
আজ বুধবার নগরীর বিপ্লব উদ্যানে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এনসিপি নেতারা।
আরিফ মঈনুদ্দিন বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের অফিসগুলো পরিত্যক্ত ছিল। কিন্তু দুই মাস ধরে খবর পাচ্ছি, অফিসগুলোতে কার্যক্রম চলছে, দরজা-জানালা লাগানো হচ্ছে, লোকজন আসা-যাওয়া করছে। আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছিলাম, কিন্তু প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়নি।’
ভাঙচুরের বিষয়ে যুগ্ম সমন্বয়কারী মোহাম্মদ এরফানুল হক বলেন, আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড থেমে নেই। ওই ভবন আওয়ামী লীগ বিনা ভাড়ায় দখল করে ছিল। পাশাপাশি সেখানে বিভিন্ন অপকর্ম পরিচালনা করা হতো।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার নগরীর নিউমার্কেটের দোস্ত বিল্ডিংয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর করেন একদল তরুণ। এতে নেতৃত্ব দেন এনসিপি নেতা আরিফ মঈনুদ্দিন। তাঁর সঙ্গে সাবেক সমন্বয়কসহ এনসিপি নেতা-কর্মীদের ভাঙচুর চালানোর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সমন্বয়কারী মো. রাফসান জানি ও মো. জসিম উদ্দিন। এ ছাড়া কমিটির সদস্য, সংগঠক ও থানা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
‘খালি আইসে (আসে), আর ছবি তুলি নিয়া যায়। মাস যায়, বছর যায় হামার (আমার) ব্রিজ হয় না। এমাকে (তাকে) বান্দি (বেঁধে) থোন। এখন থাকি যাই (যে-ই) আইসবে, তাকে বান্দি থোয়া নাইগবে (লাগবে)। তা ছাড়া হামার ব্রিজ হবার নয় (হবে না)।’ সরকারি লোক ভেবে গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন ভেঙে যাওয়া নড়বড়ে বাঁশ
২৬ মে ২০২২জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যাকাণ্ড নিয়ে পুলিশ ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ বলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সংবাদ সম্মেলন থেকে ত্রিভুজ...
৫ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কালভার্টের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মিজানুর রহমান ও শিহাব আলী নামের দুই যুবক মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ইমন আলী নামের আরও এক যুবক। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের কেন্দুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেপুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
৩৯ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
পুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী সাংবাদিক খায়রুল ইসলাম মাসিক কালের নতুন সংবাদের সম্পাদক ও দৈনিক নওরোজের কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি। আর অভিযুক্ত জুয়েল ওরফে রুবেল ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার লংগাইর গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার ছেলে। হুমকি দেওয়ার সময় তিনি নিজেকে পুলিশ বলে দাবি করেন।
অভিযোগে বলা হয়, গত ২৭ আগস্ট নিকলী থানার পুলিশ কনস্টেবল বিল্লালের বিরুদ্ধে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগ এনে কিশোরগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন এক তরুণী। এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের জন্য অভিযুক্ত বিল্লালের বক্তব্য নেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে বিল্লালের হয়ে জুয়েল ওরফে রুবেল পুলিশ পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে বিভিন্ন থানায় মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দিয়ে হয়রানি করাসহ প্রাণনাশের হুমকি দেন।
কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত সরকার বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয়টি জানতে এ প্রতিবেদক হুমকিদাতাকে ফোন করলে নাম না বলে উল্টা ওই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে থাকেন।
পুলিশ পরিচয়ে কিশোরগঞ্জের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই সাংবাদিক। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী সাংবাদিক খায়রুল ইসলাম মাসিক কালের নতুন সংবাদের সম্পাদক ও দৈনিক নওরোজের কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি। আর অভিযুক্ত জুয়েল ওরফে রুবেল ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার লংগাইর গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার ছেলে। হুমকি দেওয়ার সময় তিনি নিজেকে পুলিশ বলে দাবি করেন।
অভিযোগে বলা হয়, গত ২৭ আগস্ট নিকলী থানার পুলিশ কনস্টেবল বিল্লালের বিরুদ্ধে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগ এনে কিশোরগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন এক তরুণী। এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের জন্য অভিযুক্ত বিল্লালের বক্তব্য নেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে বিল্লালের হয়ে জুয়েল ওরফে রুবেল পুলিশ পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে বিভিন্ন থানায় মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দিয়ে হয়রানি করাসহ প্রাণনাশের হুমকি দেন।
কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত সরকার বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয়টি জানতে এ প্রতিবেদক হুমকিদাতাকে ফোন করলে নাম না বলে উল্টা ওই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে থাকেন।
‘খালি আইসে (আসে), আর ছবি তুলি নিয়া যায়। মাস যায়, বছর যায় হামার (আমার) ব্রিজ হয় না। এমাকে (তাকে) বান্দি (বেঁধে) থোন। এখন থাকি যাই (যে-ই) আইসবে, তাকে বান্দি থোয়া নাইগবে (লাগবে)। তা ছাড়া হামার ব্রিজ হবার নয় (হবে না)।’ সরকারি লোক ভেবে গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন ভেঙে যাওয়া নড়বড়ে বাঁশ
২৬ মে ২০২২জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যাকাণ্ড নিয়ে পুলিশ ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ বলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সংবাদ সম্মেলন থেকে ত্রিভুজ...
৫ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কালভার্টের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মিজানুর রহমান ও শিহাব আলী নামের দুই যুবক মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ইমন আলী নামের আরও এক যুবক। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের কেন্দুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে‘বঙ্গবন্ধু অবশ্যই স্বাধীনতার একজন অন্যতম স্থপতি। কিন্তু গত ১৬ বছরে শেখ মুজিবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে মানুষের ক্ষোভ আছে। সেখানে ছাত্র-জনতা ম্যুরাল ভাঙচুর করে। আমরা সেখানে শুধু সেটআপটা নষ্ট করে দিয়েছি, দখল করিনি।’
৩৫ মিনিট আগে