আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা

মে দিবস এলে দিনটিতে শুধু দিবসই পালন হয়, মজুরি বাড়ে না। এমন অভিযোগ দিনমজুরদের। তাঁরা বলছেন, দিন–রাত সমানতালে কাজ করে যেমন ফুরসত মেলে না, ঠিক তেমনি বাড়ে না তাঁদের মজুরি। দ্রব্যমূল্য অনুযায়ী ন্যায্য মজুরি না পেয়ে তাঁদের সংসারে টানাটানি। দিবসটি ঘিরে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন আয়োজনে পালন করছেন। তবে শ্রমিকদের গা থেকে ছোড়া ঘামের ন্যায্যমূল্য দিতে কেউ রাজি নন। সভা-সেমিনারে বক্তব্যে ন্যায্য মজুরির কথা গলা ফেঁটে বললেও কোনো দিন বাস্তবায়ন হয়নি। ন্যায্য মজুরি মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়েছেন নারী-পুরুষ উভয়। শিশুশ্রম নিষিদ্ধ হলেও তাদের শ্রমের মূল্য আরও অনেক কম।
আজ মে দিবসেও ইট ভাঙা কাজ করছেন ৫০ বছর বয়সী খুশি বেওয়া। স্বামী অনেক আগেই মারা গেছেন। তিন সদস্যের সংসার। ২০ বছর ধরে তিনি নারী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। কাজ করলে দিনে তিন শ থেকে সাড়ে তিন শ টাকা আয় করেন। তাঁর আয়ের টাকা দিয়েই সংসার চলে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা শহরের গোডাউন এলাকায় ইট ভাঙার কাজ করতে দেখা গেছে তাঁকে। মে দিবস সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান। তিনি বলেন, ‘হামরা দিবস দিয়ে কী করমো। কাম করলে ভাত জোটে, না করলে উপোস থাকতে হয়।’
শ্রমিক শামসুল (৫৫) বলেন, ‘গরিব মানুষের আবার শ্রমিক দিবস। এক দিন কাম না করলে পেটে ভাত যায় না। শুধু দিবসই পালন হয়, আমাদের ন্যায্য মজুরি নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নাই। কাকে বলব দুঃখের কথা, প্রতিবছর এভাবেই যায় মজুরি বাড়ে না। এক দিন কাজ না করলে সংসার চালাতে হিমশিম অবস্থা বিভিন্ন পেশার শ্রমিকদের। তারা বোঝে না শ্রমিক দিবস।’
অন্যদিকে ১৫ বছরের খায়রুল ইসলাম রিকশা চালাচ্ছেন। বাড়ি গাইবান্ধা সদর উপজেলার অদূরে প্রধানের বাজার এলাকার হাজারি গ্রামে। বাবা আয়নাল হক একজন কৃষিশ্রমিক। ছোট দুই ভাই ও এক বোনকে নিয়ে পাঁচ সদস্যের সংসার। বাবার সামন্য আয়ে সংসার চলে না। সংসারের বড় ছেলে সে। পরিবারের স্বচ্ছলতা আনতে খায়রুল ইসলাম রিকশা চালায়। জেলা শহরেই রিকশা চালিয়ে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় করে। মাসের ৩০ দিনই রিকশা চালাতে হয় তাকে। স্থানীয় একটি বিদ্যালয় থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপাড়া করছে সে। খায়রুল বলে, ‘ছোট ভাই–বোন আছে, বাবার আয় দিয়ে সংসার চলে না। এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিতাম। কিন্তু টাকার অভাবে বাকি লেখাপড়া করতে পারি নাই। পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে রিকশা চালাতে হচ্ছে। আমি পরিবারের বড় ছেলে। দায়িত্ব আমার বেশি। ছোট ভাইরা তো আর কাজ করতে পারে না। কিস্তির ওপর টাকা নিয়ে রিকশা কিনেছি। প্রায় এক বছর থেকে রিকশা চালাই।’
এই উপজেলার ফারাজিপাড়ার রিফাদ মিয়া (১৪)। চার বছর ধরে ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করে। গ্রামের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে। পরিবারে অভাবে পরে আর স্কুলে ভর্তি হয়নি। ঝালাইসহ রডের যাবতীয় কাজ করে সে। রিফাদ জানায়, সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কাজ করে সে।
খায়রুল ও রিফাদের মতো গাইবান্ধায় শিশু শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ১২ হাজার বলে বেসরকারি সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। তবে গাইবান্ধা জেলায় কী পরিমাণ শিশু শ্রমিক রয়েছে, তার কোনো পরিসংখ্যান জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে নেই।
গাইবান্ধা শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে শিশু শ্রমিকদের কাজের দৃশ্য দেখা গেছে, শহরের সার্কুলার রোডে আসাদুজ্জামান মার্কেট এলাকায় ফুলের দোকানে কাজ করছে নিরব মিয়া (১৫)। বাড়ি সদর উপজলার সরকারপাড়া এলাকায়। নিরব বলে, ‘পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছি। টাকার অভাবে আর লেখাপড়া করতে পারিনি। প্রায় পাঁচ বছর আগে চায়ের দোকানে কাজ করেছিলাম। এখন ফুলের দোকানে কাজ করি। দৈনিক ৩০০ টাকা হাজিরা পাই। এ দিয়েই চলে।’
একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। কী আর করি। বেশি লেখাপড়া করানো আমাদের পক্ষে সম্ভাব না। তাই ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ছেলেটাকে পাঠিয়েছি। বড় হয়ে কিছু একটা করে খেতে পারবে।’
শহরের গোরস্তান মোড়ে এলাকায় মোটরসাইকেল গ্যারেজে কাজ করে কবির হাসান (১৩)। বাড়ি শহরের পুলিশ লাইনস এলাকায়। কবির জানায়, ‘এক বছর লেখাপড়া করছি। পরে আর স্কুলে যাই নাই। পাঁচ বছর ধরে গ্যারেজে কাজ করছি। মোটরসাইকেলের অনেক কাজ শিখেছি। গ্যারেজে দৈনিক ২০০ টাকা পাই। এটি পরিবারের কাজে দেই।’
একই মার্কেটের ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করছে রাজিব মিয়া (১৬)। বাড়ি পুটিমারি এলাকায়। দীর্ঘদিন ধরে এখানে কাজ করে সে। তার কাজটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মেশিন দিয়ে ঝালাইয়ের স্থানে পরিষ্কার করতে হয় তাকে। সে জন্যে সে অন্য শ্রমিকের চেয়ে বেশি টাকা পায়। তাই সে খোলা হাতে এ কাজ করে।
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে কাজ করা মো. মেহেদী বলেন, শিশুশ্রম বন্ধে জেলায় কোনো প্রতিষ্ঠানেরই তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। পারিবারিক অস্বছলতায় অল্পবয়সী এসব শিশু অমানবিক পরিশ্রম করছে। এতে জেলায় ক্রমেই শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েই চলছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এসব শিশু বিভিন্ন গ্যারেজ, ওয়েল্ডিং মেশিন, লেদ মেশিন ও ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করছে। ফলে শিক্ষার আলো থেকে তারা দূরে সরে যাচ্ছে এবং ঝুকিপূর্ণ পেশায় যুক্ত হচ্ছে। একটি শিশু শ্রমিক গড়ে ১০-১১ ঘণ্টা কাজ করছে। শিশুশ্রম বন্ধে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।
গাইবান্ধার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) এ কে এম হেদায়েতুল ইসলাম বলেন, দেশে শিশুশ্রম নিষিদ্ধ। শিশুশ্রম কমানোর জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মে দিবস এলে দিনটিতে শুধু দিবসই পালন হয়, মজুরি বাড়ে না। এমন অভিযোগ দিনমজুরদের। তাঁরা বলছেন, দিন–রাত সমানতালে কাজ করে যেমন ফুরসত মেলে না, ঠিক তেমনি বাড়ে না তাঁদের মজুরি। দ্রব্যমূল্য অনুযায়ী ন্যায্য মজুরি না পেয়ে তাঁদের সংসারে টানাটানি। দিবসটি ঘিরে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন আয়োজনে পালন করছেন। তবে শ্রমিকদের গা থেকে ছোড়া ঘামের ন্যায্যমূল্য দিতে কেউ রাজি নন। সভা-সেমিনারে বক্তব্যে ন্যায্য মজুরির কথা গলা ফেঁটে বললেও কোনো দিন বাস্তবায়ন হয়নি। ন্যায্য মজুরি মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়েছেন নারী-পুরুষ উভয়। শিশুশ্রম নিষিদ্ধ হলেও তাদের শ্রমের মূল্য আরও অনেক কম।
আজ মে দিবসেও ইট ভাঙা কাজ করছেন ৫০ বছর বয়সী খুশি বেওয়া। স্বামী অনেক আগেই মারা গেছেন। তিন সদস্যের সংসার। ২০ বছর ধরে তিনি নারী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। কাজ করলে দিনে তিন শ থেকে সাড়ে তিন শ টাকা আয় করেন। তাঁর আয়ের টাকা দিয়েই সংসার চলে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা শহরের গোডাউন এলাকায় ইট ভাঙার কাজ করতে দেখা গেছে তাঁকে। মে দিবস সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান। তিনি বলেন, ‘হামরা দিবস দিয়ে কী করমো। কাম করলে ভাত জোটে, না করলে উপোস থাকতে হয়।’
শ্রমিক শামসুল (৫৫) বলেন, ‘গরিব মানুষের আবার শ্রমিক দিবস। এক দিন কাম না করলে পেটে ভাত যায় না। শুধু দিবসই পালন হয়, আমাদের ন্যায্য মজুরি নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নাই। কাকে বলব দুঃখের কথা, প্রতিবছর এভাবেই যায় মজুরি বাড়ে না। এক দিন কাজ না করলে সংসার চালাতে হিমশিম অবস্থা বিভিন্ন পেশার শ্রমিকদের। তারা বোঝে না শ্রমিক দিবস।’
অন্যদিকে ১৫ বছরের খায়রুল ইসলাম রিকশা চালাচ্ছেন। বাড়ি গাইবান্ধা সদর উপজেলার অদূরে প্রধানের বাজার এলাকার হাজারি গ্রামে। বাবা আয়নাল হক একজন কৃষিশ্রমিক। ছোট দুই ভাই ও এক বোনকে নিয়ে পাঁচ সদস্যের সংসার। বাবার সামন্য আয়ে সংসার চলে না। সংসারের বড় ছেলে সে। পরিবারের স্বচ্ছলতা আনতে খায়রুল ইসলাম রিকশা চালায়। জেলা শহরেই রিকশা চালিয়ে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় করে। মাসের ৩০ দিনই রিকশা চালাতে হয় তাকে। স্থানীয় একটি বিদ্যালয় থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপাড়া করছে সে। খায়রুল বলে, ‘ছোট ভাই–বোন আছে, বাবার আয় দিয়ে সংসার চলে না। এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিতাম। কিন্তু টাকার অভাবে বাকি লেখাপড়া করতে পারি নাই। পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে রিকশা চালাতে হচ্ছে। আমি পরিবারের বড় ছেলে। দায়িত্ব আমার বেশি। ছোট ভাইরা তো আর কাজ করতে পারে না। কিস্তির ওপর টাকা নিয়ে রিকশা কিনেছি। প্রায় এক বছর থেকে রিকশা চালাই।’
এই উপজেলার ফারাজিপাড়ার রিফাদ মিয়া (১৪)। চার বছর ধরে ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করে। গ্রামের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে। পরিবারে অভাবে পরে আর স্কুলে ভর্তি হয়নি। ঝালাইসহ রডের যাবতীয় কাজ করে সে। রিফাদ জানায়, সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কাজ করে সে।
খায়রুল ও রিফাদের মতো গাইবান্ধায় শিশু শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ১২ হাজার বলে বেসরকারি সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। তবে গাইবান্ধা জেলায় কী পরিমাণ শিশু শ্রমিক রয়েছে, তার কোনো পরিসংখ্যান জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে নেই।
গাইবান্ধা শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে শিশু শ্রমিকদের কাজের দৃশ্য দেখা গেছে, শহরের সার্কুলার রোডে আসাদুজ্জামান মার্কেট এলাকায় ফুলের দোকানে কাজ করছে নিরব মিয়া (১৫)। বাড়ি সদর উপজলার সরকারপাড়া এলাকায়। নিরব বলে, ‘পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছি। টাকার অভাবে আর লেখাপড়া করতে পারিনি। প্রায় পাঁচ বছর আগে চায়ের দোকানে কাজ করেছিলাম। এখন ফুলের দোকানে কাজ করি। দৈনিক ৩০০ টাকা হাজিরা পাই। এ দিয়েই চলে।’
একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। কী আর করি। বেশি লেখাপড়া করানো আমাদের পক্ষে সম্ভাব না। তাই ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ছেলেটাকে পাঠিয়েছি। বড় হয়ে কিছু একটা করে খেতে পারবে।’
শহরের গোরস্তান মোড়ে এলাকায় মোটরসাইকেল গ্যারেজে কাজ করে কবির হাসান (১৩)। বাড়ি শহরের পুলিশ লাইনস এলাকায়। কবির জানায়, ‘এক বছর লেখাপড়া করছি। পরে আর স্কুলে যাই নাই। পাঁচ বছর ধরে গ্যারেজে কাজ করছি। মোটরসাইকেলের অনেক কাজ শিখেছি। গ্যারেজে দৈনিক ২০০ টাকা পাই। এটি পরিবারের কাজে দেই।’
একই মার্কেটের ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করছে রাজিব মিয়া (১৬)। বাড়ি পুটিমারি এলাকায়। দীর্ঘদিন ধরে এখানে কাজ করে সে। তার কাজটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মেশিন দিয়ে ঝালাইয়ের স্থানে পরিষ্কার করতে হয় তাকে। সে জন্যে সে অন্য শ্রমিকের চেয়ে বেশি টাকা পায়। তাই সে খোলা হাতে এ কাজ করে।
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে কাজ করা মো. মেহেদী বলেন, শিশুশ্রম বন্ধে জেলায় কোনো প্রতিষ্ঠানেরই তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। পারিবারিক অস্বছলতায় অল্পবয়সী এসব শিশু অমানবিক পরিশ্রম করছে। এতে জেলায় ক্রমেই শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েই চলছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এসব শিশু বিভিন্ন গ্যারেজ, ওয়েল্ডিং মেশিন, লেদ মেশিন ও ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করছে। ফলে শিক্ষার আলো থেকে তারা দূরে সরে যাচ্ছে এবং ঝুকিপূর্ণ পেশায় যুক্ত হচ্ছে। একটি শিশু শ্রমিক গড়ে ১০-১১ ঘণ্টা কাজ করছে। শিশুশ্রম বন্ধে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।
গাইবান্ধার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) এ কে এম হেদায়েতুল ইসলাম বলেন, দেশে শিশুশ্রম নিষিদ্ধ। শিশুশ্রম কমানোর জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা

মে দিবস এলে দিনটিতে শুধু দিবসই পালন হয়, মজুরি বাড়ে না। এমন অভিযোগ দিনমজুরদের। তাঁরা বলছেন, দিন–রাত সমানতালে কাজ করে যেমন ফুরসত মেলে না, ঠিক তেমনি বাড়ে না তাঁদের মজুরি। দ্রব্যমূল্য অনুযায়ী ন্যায্য মজুরি না পেয়ে তাঁদের সংসারে টানাটানি। দিবসটি ঘিরে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন আয়োজনে পালন করছেন। তবে শ্রমিকদের গা থেকে ছোড়া ঘামের ন্যায্যমূল্য দিতে কেউ রাজি নন। সভা-সেমিনারে বক্তব্যে ন্যায্য মজুরির কথা গলা ফেঁটে বললেও কোনো দিন বাস্তবায়ন হয়নি। ন্যায্য মজুরি মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়েছেন নারী-পুরুষ উভয়। শিশুশ্রম নিষিদ্ধ হলেও তাদের শ্রমের মূল্য আরও অনেক কম।
আজ মে দিবসেও ইট ভাঙা কাজ করছেন ৫০ বছর বয়সী খুশি বেওয়া। স্বামী অনেক আগেই মারা গেছেন। তিন সদস্যের সংসার। ২০ বছর ধরে তিনি নারী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। কাজ করলে দিনে তিন শ থেকে সাড়ে তিন শ টাকা আয় করেন। তাঁর আয়ের টাকা দিয়েই সংসার চলে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা শহরের গোডাউন এলাকায় ইট ভাঙার কাজ করতে দেখা গেছে তাঁকে। মে দিবস সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান। তিনি বলেন, ‘হামরা দিবস দিয়ে কী করমো। কাম করলে ভাত জোটে, না করলে উপোস থাকতে হয়।’
শ্রমিক শামসুল (৫৫) বলেন, ‘গরিব মানুষের আবার শ্রমিক দিবস। এক দিন কাম না করলে পেটে ভাত যায় না। শুধু দিবসই পালন হয়, আমাদের ন্যায্য মজুরি নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নাই। কাকে বলব দুঃখের কথা, প্রতিবছর এভাবেই যায় মজুরি বাড়ে না। এক দিন কাজ না করলে সংসার চালাতে হিমশিম অবস্থা বিভিন্ন পেশার শ্রমিকদের। তারা বোঝে না শ্রমিক দিবস।’
অন্যদিকে ১৫ বছরের খায়রুল ইসলাম রিকশা চালাচ্ছেন। বাড়ি গাইবান্ধা সদর উপজেলার অদূরে প্রধানের বাজার এলাকার হাজারি গ্রামে। বাবা আয়নাল হক একজন কৃষিশ্রমিক। ছোট দুই ভাই ও এক বোনকে নিয়ে পাঁচ সদস্যের সংসার। বাবার সামন্য আয়ে সংসার চলে না। সংসারের বড় ছেলে সে। পরিবারের স্বচ্ছলতা আনতে খায়রুল ইসলাম রিকশা চালায়। জেলা শহরেই রিকশা চালিয়ে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় করে। মাসের ৩০ দিনই রিকশা চালাতে হয় তাকে। স্থানীয় একটি বিদ্যালয় থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপাড়া করছে সে। খায়রুল বলে, ‘ছোট ভাই–বোন আছে, বাবার আয় দিয়ে সংসার চলে না। এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিতাম। কিন্তু টাকার অভাবে বাকি লেখাপড়া করতে পারি নাই। পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে রিকশা চালাতে হচ্ছে। আমি পরিবারের বড় ছেলে। দায়িত্ব আমার বেশি। ছোট ভাইরা তো আর কাজ করতে পারে না। কিস্তির ওপর টাকা নিয়ে রিকশা কিনেছি। প্রায় এক বছর থেকে রিকশা চালাই।’
এই উপজেলার ফারাজিপাড়ার রিফাদ মিয়া (১৪)। চার বছর ধরে ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করে। গ্রামের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে। পরিবারে অভাবে পরে আর স্কুলে ভর্তি হয়নি। ঝালাইসহ রডের যাবতীয় কাজ করে সে। রিফাদ জানায়, সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কাজ করে সে।
খায়রুল ও রিফাদের মতো গাইবান্ধায় শিশু শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ১২ হাজার বলে বেসরকারি সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। তবে গাইবান্ধা জেলায় কী পরিমাণ শিশু শ্রমিক রয়েছে, তার কোনো পরিসংখ্যান জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে নেই।
গাইবান্ধা শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে শিশু শ্রমিকদের কাজের দৃশ্য দেখা গেছে, শহরের সার্কুলার রোডে আসাদুজ্জামান মার্কেট এলাকায় ফুলের দোকানে কাজ করছে নিরব মিয়া (১৫)। বাড়ি সদর উপজলার সরকারপাড়া এলাকায়। নিরব বলে, ‘পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছি। টাকার অভাবে আর লেখাপড়া করতে পারিনি। প্রায় পাঁচ বছর আগে চায়ের দোকানে কাজ করেছিলাম। এখন ফুলের দোকানে কাজ করি। দৈনিক ৩০০ টাকা হাজিরা পাই। এ দিয়েই চলে।’
একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। কী আর করি। বেশি লেখাপড়া করানো আমাদের পক্ষে সম্ভাব না। তাই ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ছেলেটাকে পাঠিয়েছি। বড় হয়ে কিছু একটা করে খেতে পারবে।’
শহরের গোরস্তান মোড়ে এলাকায় মোটরসাইকেল গ্যারেজে কাজ করে কবির হাসান (১৩)। বাড়ি শহরের পুলিশ লাইনস এলাকায়। কবির জানায়, ‘এক বছর লেখাপড়া করছি। পরে আর স্কুলে যাই নাই। পাঁচ বছর ধরে গ্যারেজে কাজ করছি। মোটরসাইকেলের অনেক কাজ শিখেছি। গ্যারেজে দৈনিক ২০০ টাকা পাই। এটি পরিবারের কাজে দেই।’
একই মার্কেটের ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করছে রাজিব মিয়া (১৬)। বাড়ি পুটিমারি এলাকায়। দীর্ঘদিন ধরে এখানে কাজ করে সে। তার কাজটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মেশিন দিয়ে ঝালাইয়ের স্থানে পরিষ্কার করতে হয় তাকে। সে জন্যে সে অন্য শ্রমিকের চেয়ে বেশি টাকা পায়। তাই সে খোলা হাতে এ কাজ করে।
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে কাজ করা মো. মেহেদী বলেন, শিশুশ্রম বন্ধে জেলায় কোনো প্রতিষ্ঠানেরই তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। পারিবারিক অস্বছলতায় অল্পবয়সী এসব শিশু অমানবিক পরিশ্রম করছে। এতে জেলায় ক্রমেই শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েই চলছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এসব শিশু বিভিন্ন গ্যারেজ, ওয়েল্ডিং মেশিন, লেদ মেশিন ও ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করছে। ফলে শিক্ষার আলো থেকে তারা দূরে সরে যাচ্ছে এবং ঝুকিপূর্ণ পেশায় যুক্ত হচ্ছে। একটি শিশু শ্রমিক গড়ে ১০-১১ ঘণ্টা কাজ করছে। শিশুশ্রম বন্ধে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।
গাইবান্ধার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) এ কে এম হেদায়েতুল ইসলাম বলেন, দেশে শিশুশ্রম নিষিদ্ধ। শিশুশ্রম কমানোর জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মে দিবস এলে দিনটিতে শুধু দিবসই পালন হয়, মজুরি বাড়ে না। এমন অভিযোগ দিনমজুরদের। তাঁরা বলছেন, দিন–রাত সমানতালে কাজ করে যেমন ফুরসত মেলে না, ঠিক তেমনি বাড়ে না তাঁদের মজুরি। দ্রব্যমূল্য অনুযায়ী ন্যায্য মজুরি না পেয়ে তাঁদের সংসারে টানাটানি। দিবসটি ঘিরে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন আয়োজনে পালন করছেন। তবে শ্রমিকদের গা থেকে ছোড়া ঘামের ন্যায্যমূল্য দিতে কেউ রাজি নন। সভা-সেমিনারে বক্তব্যে ন্যায্য মজুরির কথা গলা ফেঁটে বললেও কোনো দিন বাস্তবায়ন হয়নি। ন্যায্য মজুরি মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়েছেন নারী-পুরুষ উভয়। শিশুশ্রম নিষিদ্ধ হলেও তাদের শ্রমের মূল্য আরও অনেক কম।
আজ মে দিবসেও ইট ভাঙা কাজ করছেন ৫০ বছর বয়সী খুশি বেওয়া। স্বামী অনেক আগেই মারা গেছেন। তিন সদস্যের সংসার। ২০ বছর ধরে তিনি নারী শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। কাজ করলে দিনে তিন শ থেকে সাড়ে তিন শ টাকা আয় করেন। তাঁর আয়ের টাকা দিয়েই সংসার চলে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা শহরের গোডাউন এলাকায় ইট ভাঙার কাজ করতে দেখা গেছে তাঁকে। মে দিবস সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান। তিনি বলেন, ‘হামরা দিবস দিয়ে কী করমো। কাম করলে ভাত জোটে, না করলে উপোস থাকতে হয়।’
শ্রমিক শামসুল (৫৫) বলেন, ‘গরিব মানুষের আবার শ্রমিক দিবস। এক দিন কাম না করলে পেটে ভাত যায় না। শুধু দিবসই পালন হয়, আমাদের ন্যায্য মজুরি নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নাই। কাকে বলব দুঃখের কথা, প্রতিবছর এভাবেই যায় মজুরি বাড়ে না। এক দিন কাজ না করলে সংসার চালাতে হিমশিম অবস্থা বিভিন্ন পেশার শ্রমিকদের। তারা বোঝে না শ্রমিক দিবস।’
অন্যদিকে ১৫ বছরের খায়রুল ইসলাম রিকশা চালাচ্ছেন। বাড়ি গাইবান্ধা সদর উপজেলার অদূরে প্রধানের বাজার এলাকার হাজারি গ্রামে। বাবা আয়নাল হক একজন কৃষিশ্রমিক। ছোট দুই ভাই ও এক বোনকে নিয়ে পাঁচ সদস্যের সংসার। বাবার সামন্য আয়ে সংসার চলে না। সংসারের বড় ছেলে সে। পরিবারের স্বচ্ছলতা আনতে খায়রুল ইসলাম রিকশা চালায়। জেলা শহরেই রিকশা চালিয়ে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় করে। মাসের ৩০ দিনই রিকশা চালাতে হয় তাকে। স্থানীয় একটি বিদ্যালয় থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপাড়া করছে সে। খায়রুল বলে, ‘ছোট ভাই–বোন আছে, বাবার আয় দিয়ে সংসার চলে না। এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিতাম। কিন্তু টাকার অভাবে বাকি লেখাপড়া করতে পারি নাই। পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে রিকশা চালাতে হচ্ছে। আমি পরিবারের বড় ছেলে। দায়িত্ব আমার বেশি। ছোট ভাইরা তো আর কাজ করতে পারে না। কিস্তির ওপর টাকা নিয়ে রিকশা কিনেছি। প্রায় এক বছর থেকে রিকশা চালাই।’
এই উপজেলার ফারাজিপাড়ার রিফাদ মিয়া (১৪)। চার বছর ধরে ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করে। গ্রামের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে। পরিবারে অভাবে পরে আর স্কুলে ভর্তি হয়নি। ঝালাইসহ রডের যাবতীয় কাজ করে সে। রিফাদ জানায়, সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কাজ করে সে।
খায়রুল ও রিফাদের মতো গাইবান্ধায় শিশু শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ১২ হাজার বলে বেসরকারি সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। তবে গাইবান্ধা জেলায় কী পরিমাণ শিশু শ্রমিক রয়েছে, তার কোনো পরিসংখ্যান জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে নেই।
গাইবান্ধা শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে শিশু শ্রমিকদের কাজের দৃশ্য দেখা গেছে, শহরের সার্কুলার রোডে আসাদুজ্জামান মার্কেট এলাকায় ফুলের দোকানে কাজ করছে নিরব মিয়া (১৫)। বাড়ি সদর উপজলার সরকারপাড়া এলাকায়। নিরব বলে, ‘পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছি। টাকার অভাবে আর লেখাপড়া করতে পারিনি। প্রায় পাঁচ বছর আগে চায়ের দোকানে কাজ করেছিলাম। এখন ফুলের দোকানে কাজ করি। দৈনিক ৩০০ টাকা হাজিরা পাই। এ দিয়েই চলে।’
একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। কী আর করি। বেশি লেখাপড়া করানো আমাদের পক্ষে সম্ভাব না। তাই ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ছেলেটাকে পাঠিয়েছি। বড় হয়ে কিছু একটা করে খেতে পারবে।’
শহরের গোরস্তান মোড়ে এলাকায় মোটরসাইকেল গ্যারেজে কাজ করে কবির হাসান (১৩)। বাড়ি শহরের পুলিশ লাইনস এলাকায়। কবির জানায়, ‘এক বছর লেখাপড়া করছি। পরে আর স্কুলে যাই নাই। পাঁচ বছর ধরে গ্যারেজে কাজ করছি। মোটরসাইকেলের অনেক কাজ শিখেছি। গ্যারেজে দৈনিক ২০০ টাকা পাই। এটি পরিবারের কাজে দেই।’
একই মার্কেটের ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করছে রাজিব মিয়া (১৬)। বাড়ি পুটিমারি এলাকায়। দীর্ঘদিন ধরে এখানে কাজ করে সে। তার কাজটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মেশিন দিয়ে ঝালাইয়ের স্থানে পরিষ্কার করতে হয় তাকে। সে জন্যে সে অন্য শ্রমিকের চেয়ে বেশি টাকা পায়। তাই সে খোলা হাতে এ কাজ করে।
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে কাজ করা মো. মেহেদী বলেন, শিশুশ্রম বন্ধে জেলায় কোনো প্রতিষ্ঠানেরই তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। পারিবারিক অস্বছলতায় অল্পবয়সী এসব শিশু অমানবিক পরিশ্রম করছে। এতে জেলায় ক্রমেই শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েই চলছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এসব শিশু বিভিন্ন গ্যারেজ, ওয়েল্ডিং মেশিন, লেদ মেশিন ও ঝালাইয়ের দোকানে কাজ করছে। ফলে শিক্ষার আলো থেকে তারা দূরে সরে যাচ্ছে এবং ঝুকিপূর্ণ পেশায় যুক্ত হচ্ছে। একটি শিশু শ্রমিক গড়ে ১০-১১ ঘণ্টা কাজ করছে। শিশুশ্রম বন্ধে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।
গাইবান্ধার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) এ কে এম হেদায়েতুল ইসলাম বলেন, দেশে শিশুশ্রম নিষিদ্ধ। শিশুশ্রম কমানোর জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জিনের বাদশাহ সেজে প্রতারণার অভিযোগে মো. জাহাঙ্গীর মাঝি (৬০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকার হাটবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৭ মিনিট আগে
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ২টার দিকে ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতাসম্পন্ন ১ নম্বর ইউনিটটি চালু হয়। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের....
১৯ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। আজ রোববার সকালে নগরীর দুর্জয় মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করেন।
২৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ সব সময় নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের পাশে ছিল এবং থাকবে। মানবতা ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেওয়া জাতি হিসেবে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঐতিহাসিকভাবে একাত্ম।’
৪৩ মিনিট আগেভোলা প্রতিনিধি

জিনের বাদশাহ সেজে প্রতারণার অভিযোগে মো. জাহাঙ্গীর মাঝি (৬০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকার হাটবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীর মাঝি লালমোহন উপজেলার চর কালাই দাস গ্রামের বাসিন্দা মৃত আজগর মাঝির ছেলে।
তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৮-এর ভোলা ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার শাহরিয়ার রিফাত অভি। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জাহাঙ্গীর মাঝি ও মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন মীর নামের দুজনসহ কয়েকজন প্রতারক জিনের বাদশাহ সেজে সাধারণ মানুষের সঙ্গে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতারণা করে আসছিলেন। সম্প্রতি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থানার মো. দিদারুল আলম (৪০) নামের এক ব্যক্তি অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখে তাঁদের দেওয়া মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করেন। তিনি তাঁর ব্যক্তিগত সমস্যার কথা বললে প্রতারকেরা বিভিন্ন কৌশলে তাঁর সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। এর জন্য গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিকাশে ৫৩ লাখ ৫ হাজার টাকাও হাতিয়ে নেন। পরে প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে ভুক্তভোগী দিদারুল আলম চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন করেন। পরে আদালতের নির্দেশে ফটিকছড়ি থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়।
লেফটেন্যান্ট কমান্ডার শাহরিয়ার রিফাত অভি বলেন, ‘মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকার হাটবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করি। আমরা এর আগে ১ সেপ্টেম্বর সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে প্রতারক কামাল উদ্দিনকেও গ্রেপ্তার করি। অন্য প্রতারকদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

জিনের বাদশাহ সেজে প্রতারণার অভিযোগে মো. জাহাঙ্গীর মাঝি (৬০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকার হাটবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীর মাঝি লালমোহন উপজেলার চর কালাই দাস গ্রামের বাসিন্দা মৃত আজগর মাঝির ছেলে।
তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৮-এর ভোলা ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার শাহরিয়ার রিফাত অভি। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জাহাঙ্গীর মাঝি ও মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন মীর নামের দুজনসহ কয়েকজন প্রতারক জিনের বাদশাহ সেজে সাধারণ মানুষের সঙ্গে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতারণা করে আসছিলেন। সম্প্রতি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থানার মো. দিদারুল আলম (৪০) নামের এক ব্যক্তি অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখে তাঁদের দেওয়া মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করেন। তিনি তাঁর ব্যক্তিগত সমস্যার কথা বললে প্রতারকেরা বিভিন্ন কৌশলে তাঁর সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। এর জন্য গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিকাশে ৫৩ লাখ ৫ হাজার টাকাও হাতিয়ে নেন। পরে প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে ভুক্তভোগী দিদারুল আলম চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন করেন। পরে আদালতের নির্দেশে ফটিকছড়ি থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়।
লেফটেন্যান্ট কমান্ডার শাহরিয়ার রিফাত অভি বলেন, ‘মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকার হাটবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করি। আমরা এর আগে ১ সেপ্টেম্বর সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে প্রতারক কামাল উদ্দিনকেও গ্রেপ্তার করি। অন্য প্রতারকদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

মে দিবস এলে দিনটিতে শুধু দিবসই পালন হয়, মজুরি বাড়ে না। এমন অভিযোগ দিনমজুরদের। তাঁরা বলছেন, দিন–রাত সমানতালে কাজ করে যেমন ফুরসত মেলে না ঠিক, তেমনি বাড়ে না তাঁদের মজুরি। দ্রব্যমূল্য অনুযায়ী ন্যায্য মজুরি না পেয়ে তাঁদের সংসারে টানাটানি। দিবসটি ঘিরে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন আয়োজনে পালন
০১ মে ২০২৫
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ২টার দিকে ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতাসম্পন্ন ১ নম্বর ইউনিটটি চালু হয়। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের....
১৯ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। আজ রোববার সকালে নগরীর দুর্জয় মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করেন।
২৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ সব সময় নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের পাশে ছিল এবং থাকবে। মানবতা ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেওয়া জাতি হিসেবে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঐতিহাসিকভাবে একাত্ম।’
৪৩ মিনিট আগেফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ২টার দিকে ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতাসম্পন্ন ১ নম্বর ইউনিটটি চালু হয়।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, চালু হওয়া ইউনিট থেকে প্রতিদিন ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। ইউনিটটি চালু রাখতে দৈনিক ৮০০ থেকে ৯০০ টন কয়লার প্রয়োজন হবে।
এর আগে ১৯ অক্টোবর রাত সাড়ে ৮টার দিকে প্রথম ইউনিটের বয়লারের পাইপ ফেটে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। তারও আগে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ১৬ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তৃতীয় ইউনিট বন্ধ হয়। এর ফলে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের উৎপাদন কার্যক্রম। তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট দুটি ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এবং তৃতীয় ইউনিটটি ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন। ওই কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটটি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ৪ বছর ১১ মাস ধরে বন্ধ রয়েছে।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রথম ইউনিটের মেরামতের কাজ শেষে দুপুর ১২টায় বয়লারে ফায়ারিং করা হয়। বেলা ২টা থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটটির চালু হলে সন্ধ্যায় আবারও আংশিক ত্রুটি দেখা দেয়, কিছু পরে পুরোপুরি উৎপাদন শুরু হয়। বর্তমানে উৎপাদিত ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে। এতে উত্তরাঞ্চলের লোডশেডিং কিছুটা কমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
আবু বক্কর সিদ্দিক আরও বলেন, কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটটি মেরামতের কাজ চলমান রয়েছে। চায়না থেকে মেশিন এনে সেটি বিদ্যুৎ উৎপাদনে ফিরতে প্রায় ৯০ দিন সময় লাগবে।

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ২টার দিকে ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতাসম্পন্ন ১ নম্বর ইউনিটটি চালু হয়।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, চালু হওয়া ইউনিট থেকে প্রতিদিন ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। ইউনিটটি চালু রাখতে দৈনিক ৮০০ থেকে ৯০০ টন কয়লার প্রয়োজন হবে।
এর আগে ১৯ অক্টোবর রাত সাড়ে ৮টার দিকে প্রথম ইউনিটের বয়লারের পাইপ ফেটে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। তারও আগে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ১৬ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তৃতীয় ইউনিট বন্ধ হয়। এর ফলে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের উৎপাদন কার্যক্রম। তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট দুটি ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এবং তৃতীয় ইউনিটটি ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন। ওই কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটটি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ৪ বছর ১১ মাস ধরে বন্ধ রয়েছে।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রথম ইউনিটের মেরামতের কাজ শেষে দুপুর ১২টায় বয়লারে ফায়ারিং করা হয়। বেলা ২টা থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটটির চালু হলে সন্ধ্যায় আবারও আংশিক ত্রুটি দেখা দেয়, কিছু পরে পুরোপুরি উৎপাদন শুরু হয়। বর্তমানে উৎপাদিত ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে। এতে উত্তরাঞ্চলের লোডশেডিং কিছুটা কমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
আবু বক্কর সিদ্দিক আরও বলেন, কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটটি মেরামতের কাজ চলমান রয়েছে। চায়না থেকে মেশিন এনে সেটি বিদ্যুৎ উৎপাদনে ফিরতে প্রায় ৯০ দিন সময় লাগবে।

মে দিবস এলে দিনটিতে শুধু দিবসই পালন হয়, মজুরি বাড়ে না। এমন অভিযোগ দিনমজুরদের। তাঁরা বলছেন, দিন–রাত সমানতালে কাজ করে যেমন ফুরসত মেলে না ঠিক, তেমনি বাড়ে না তাঁদের মজুরি। দ্রব্যমূল্য অনুযায়ী ন্যায্য মজুরি না পেয়ে তাঁদের সংসারে টানাটানি। দিবসটি ঘিরে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন আয়োজনে পালন
০১ মে ২০২৫
জিনের বাদশাহ সেজে প্রতারণার অভিযোগে মো. জাহাঙ্গীর মাঝি (৬০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকার হাটবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৭ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। আজ রোববার সকালে নগরীর দুর্জয় মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করেন।
২৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ সব সময় নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের পাশে ছিল এবং থাকবে। মানবতা ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেওয়া জাতি হিসেবে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঐতিহাসিকভাবে একাত্ম।’
৪৩ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি ও ভৈরব সংবাদদাতা

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। আজ রোববার সকালে নগরীর দুর্জয় মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করেন। আন্দোলনের কারণে প্রায় দুই ঘণ্টা মহাসড়কসহ শহরের বিভিন্ন সড়কে যানবাহন আটকা পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।

আজ সকাল ১০টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে দুর্জয় মোড়ে আসেন আন্দোলনকারীরা। সাড়ে ১০টায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুই পাশসহ ভৈরব বাজার ও কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক ব্লকেড করেন তাঁরা।
ভৈরব পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক খায়রুল ইসলাম পাভেল বলেন, ‘সর্বস্তরের মানুষের আন্দোলনের ফলে ভৈরবকে ৬৫তম জেলা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেও পরে সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি। আজ আমরা জেলার দাবিতে মাঠে নেমেছি, ঘোষণা না আসা পর্যন্ত মাঠে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বাঁশগাড়ি জিল্লুর রহমান স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র রায়হান বলে, ‘জেলার ঘোষণা দাবিতে বিক্ষোভ-মিছিল নিয়ে এসেছি। ব্লকেড কর্মসূচি পালন করতে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিয়েছি, যানবাহন যেন চলতে না পারে। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছি।’

এই আন্দোলনে অন্যদের মধ্যে অংশ নেন উপজেলা বিএনপি সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সভাপতি হাজী মো. শাহিন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন সুজন, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও যুবদল নেতা আলহাজ আল মামুন, গণঅধিকার পরিষদের নেতা ইমতিয়াজ আহমেদ কাজল প্রমুখ। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে যোগ দেয়।
ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার ফুহাদ রুহানী বলেন, ‘জেলার দাবিতে দুর্জয় মোড়ে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন আন্দোলনকারীরা। আন্দোলন চলাকালে আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক ছিলাম। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।’
ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি শবনম শারমিন বলেন, ‘সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমরা নিরবচ্ছিন্নভাবে মনিটরিং করেছি। কোনো ধরনের অস্থিতিশীলতা বা বিশৃঙ্খলা যাতে সৃষ্টি না হয়, সে বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন ছিল সর্বোচ্চ সতর্ক ও প্রস্তুত।’

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। আজ রোববার সকালে নগরীর দুর্জয় মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করেন। আন্দোলনের কারণে প্রায় দুই ঘণ্টা মহাসড়কসহ শহরের বিভিন্ন সড়কে যানবাহন আটকা পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।

আজ সকাল ১০টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে দুর্জয় মোড়ে আসেন আন্দোলনকারীরা। সাড়ে ১০টায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুই পাশসহ ভৈরব বাজার ও কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক ব্লকেড করেন তাঁরা।
ভৈরব পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক খায়রুল ইসলাম পাভেল বলেন, ‘সর্বস্তরের মানুষের আন্দোলনের ফলে ভৈরবকে ৬৫তম জেলা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেও পরে সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি। আজ আমরা জেলার দাবিতে মাঠে নেমেছি, ঘোষণা না আসা পর্যন্ত মাঠে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বাঁশগাড়ি জিল্লুর রহমান স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র রায়হান বলে, ‘জেলার ঘোষণা দাবিতে বিক্ষোভ-মিছিল নিয়ে এসেছি। ব্লকেড কর্মসূচি পালন করতে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিয়েছি, যানবাহন যেন চলতে না পারে। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছি।’

এই আন্দোলনে অন্যদের মধ্যে অংশ নেন উপজেলা বিএনপি সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সভাপতি হাজী মো. শাহিন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন সুজন, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও যুবদল নেতা আলহাজ আল মামুন, গণঅধিকার পরিষদের নেতা ইমতিয়াজ আহমেদ কাজল প্রমুখ। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে যোগ দেয়।
ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার ফুহাদ রুহানী বলেন, ‘জেলার দাবিতে দুর্জয় মোড়ে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন আন্দোলনকারীরা। আন্দোলন চলাকালে আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক ছিলাম। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।’
ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি শবনম শারমিন বলেন, ‘সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমরা নিরবচ্ছিন্নভাবে মনিটরিং করেছি। কোনো ধরনের অস্থিতিশীলতা বা বিশৃঙ্খলা যাতে সৃষ্টি না হয়, সে বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন ছিল সর্বোচ্চ সতর্ক ও প্রস্তুত।’

মে দিবস এলে দিনটিতে শুধু দিবসই পালন হয়, মজুরি বাড়ে না। এমন অভিযোগ দিনমজুরদের। তাঁরা বলছেন, দিন–রাত সমানতালে কাজ করে যেমন ফুরসত মেলে না ঠিক, তেমনি বাড়ে না তাঁদের মজুরি। দ্রব্যমূল্য অনুযায়ী ন্যায্য মজুরি না পেয়ে তাঁদের সংসারে টানাটানি। দিবসটি ঘিরে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন আয়োজনে পালন
০১ মে ২০২৫
জিনের বাদশাহ সেজে প্রতারণার অভিযোগে মো. জাহাঙ্গীর মাঝি (৬০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকার হাটবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৭ মিনিট আগে
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ২টার দিকে ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতাসম্পন্ন ১ নম্বর ইউনিটটি চালু হয়। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের....
১৯ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ সব সময় নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের পাশে ছিল এবং থাকবে। মানবতা ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেওয়া জাতি হিসেবে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঐতিহাসিকভাবে একাত্ম।’
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ সব সময় নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের পাশে ছিল এবং থাকবে। মানবতা ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেওয়া জাতি হিসেবে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঐতিহাসিকভাবে একাত্ম।’ বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান সাক্ষাৎ করতে এলে চসিক মেয়র এসব কথা বলেন। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে নগরীর টাইগারপাসে অবস্থিত চসিকের অস্থায়ী নগর ভবনে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়। চসিকের একটি বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে চসিক মেয়র ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতকে প্রতীকী স্মারক উপহার দেওয়ার পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলাকে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ উল্লেখ করে মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘ফিলিস্তিনের নিরীহ জনগণ দীর্ঘদিন ধরে জুলুম, নিপীড়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হচ্ছেন। একজন মানবিক নাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি মনে করি, এ সময়ে তাঁদের পাশে দাঁড়ানো বিশ্ব নেতৃত্বের নৈতিক দায়িত্ব।’
চসিকের বিজ্ঞপ্তিকে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ রামাদান ফিলিস্তিনি জনগণের সংগ্রামে বাংলাদেশের অব্যাহত সমর্থনের প্রশংসা করেছেন।
সাক্ষাতের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল আমিন, প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা সরোয়ার কামাল, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা ড. কিসিঞ্জার চাকমা, প্রধান প্রকৌশলী আনিসুর রহমান, প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির চৌধুরী, আইন কর্মকর্তা মহিউদ্দিন মুরাদ প্রমুখ।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ সব সময় নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের পাশে ছিল এবং থাকবে। মানবতা ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেওয়া জাতি হিসেবে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ঐতিহাসিকভাবে একাত্ম।’ বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান সাক্ষাৎ করতে এলে চসিক মেয়র এসব কথা বলেন। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) সকালে নগরীর টাইগারপাসে অবস্থিত চসিকের অস্থায়ী নগর ভবনে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়। চসিকের একটি বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে চসিক মেয়র ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতকে প্রতীকী স্মারক উপহার দেওয়ার পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলাকে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ উল্লেখ করে মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘ফিলিস্তিনের নিরীহ জনগণ দীর্ঘদিন ধরে জুলুম, নিপীড়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হচ্ছেন। একজন মানবিক নাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি মনে করি, এ সময়ে তাঁদের পাশে দাঁড়ানো বিশ্ব নেতৃত্বের নৈতিক দায়িত্ব।’
চসিকের বিজ্ঞপ্তিকে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ রামাদান ফিলিস্তিনি জনগণের সংগ্রামে বাংলাদেশের অব্যাহত সমর্থনের প্রশংসা করেছেন।
সাক্ষাতের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল আমিন, প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা সরোয়ার কামাল, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা ড. কিসিঞ্জার চাকমা, প্রধান প্রকৌশলী আনিসুর রহমান, প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির চৌধুরী, আইন কর্মকর্তা মহিউদ্দিন মুরাদ প্রমুখ।

মে দিবস এলে দিনটিতে শুধু দিবসই পালন হয়, মজুরি বাড়ে না। এমন অভিযোগ দিনমজুরদের। তাঁরা বলছেন, দিন–রাত সমানতালে কাজ করে যেমন ফুরসত মেলে না ঠিক, তেমনি বাড়ে না তাঁদের মজুরি। দ্রব্যমূল্য অনুযায়ী ন্যায্য মজুরি না পেয়ে তাঁদের সংসারে টানাটানি। দিবসটি ঘিরে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন আয়োজনে পালন
০১ মে ২০২৫
জিনের বাদশাহ সেজে প্রতারণার অভিযোগে মো. জাহাঙ্গীর মাঝি (৬০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকার হাটবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৭ মিনিট আগে
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ২টার দিকে ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতাসম্পন্ন ১ নম্বর ইউনিটটি চালু হয়। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের....
১৯ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। আজ রোববার সকালে নগরীর দুর্জয় মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীরা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করেন।
২৫ মিনিট আগে