ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীতে টানা দুই দিনের ভারী বৃষ্টিতে চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এতে শহরের বেশির ভাগ এলাকা পানির নিচে চলে গেছে। দুর্ভোগে পড়েছে স্কুলগামী শিক্ষার্থী, কর্মজীবী মানুষ ও হাসপাতালমুখী রোগীরা।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দুপুরে ফেনী আবহাওয়া অফিস জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার দুপুর ১২টা থেকে মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত) জেলায় ৩৪৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এটি এ বছরের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত বলে নিশ্চিত করেছেন আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান। তিনি জানান, দুই দিন ধরে জেলায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আগামী দু-তিন দিন এই অবস্থা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছেন তিনি।
এদিকে টানা বৃষ্টিতে ফুলগাজী বাজারের শ্রীপুর রোডে মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে কয়েকটি দোকান ধসে গেছে। নিলক্ষ্মী-গাবতলা সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফেনী শহরের ডাক্তারপাড়া, সদর হাসপাতাল মোড়, শহীদ শহিদুল্লাহ কায়সার সড়ক, পুরাতন রেজিস্ট্রি অফিস, রামপুর, একাডেমি, পাঠানবাড়ী, পেট্রোবাংলাসহ অন্তত ১২টি এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
সকালের পর থেকেই জলমগ্ন সড়কে হেঁটে চলতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। শহরের বাসিন্দা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘ছেলেকে স্কুলে দিতে গিয়ে হাঁটুপানি পেরোতে হয়েছে। রিকশাও চলেনি।’
ফেনী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা আমজাদ হোসেন বলেন, ট্রাংক রোড থেকে অসুস্থ বাবাকে নিয়ে হাসপাতালে আসতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। রাস্তায় হাঁটুপানি। কোনো যান চলাচল করছে না।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আবুল কাশেম বলেন, ‘মুহুরী নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। তবে উজানে ভারী বৃষ্টি হলে পানি বাড়তে পারে। আমরা সতর্ক অবস্থানে আছি।’
ফেনীতে টানা দুই দিনের ভারী বৃষ্টিতে চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এতে শহরের বেশির ভাগ এলাকা পানির নিচে চলে গেছে। দুর্ভোগে পড়েছে স্কুলগামী শিক্ষার্থী, কর্মজীবী মানুষ ও হাসপাতালমুখী রোগীরা।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দুপুরে ফেনী আবহাওয়া অফিস জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার দুপুর ১২টা থেকে মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত) জেলায় ৩৪৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এটি এ বছরের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত বলে নিশ্চিত করেছেন আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান। তিনি জানান, দুই দিন ধরে জেলায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আগামী দু-তিন দিন এই অবস্থা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছেন তিনি।
এদিকে টানা বৃষ্টিতে ফুলগাজী বাজারের শ্রীপুর রোডে মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে কয়েকটি দোকান ধসে গেছে। নিলক্ষ্মী-গাবতলা সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফেনী শহরের ডাক্তারপাড়া, সদর হাসপাতাল মোড়, শহীদ শহিদুল্লাহ কায়সার সড়ক, পুরাতন রেজিস্ট্রি অফিস, রামপুর, একাডেমি, পাঠানবাড়ী, পেট্রোবাংলাসহ অন্তত ১২টি এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
সকালের পর থেকেই জলমগ্ন সড়কে হেঁটে চলতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। শহরের বাসিন্দা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘ছেলেকে স্কুলে দিতে গিয়ে হাঁটুপানি পেরোতে হয়েছে। রিকশাও চলেনি।’
ফেনী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা আমজাদ হোসেন বলেন, ট্রাংক রোড থেকে অসুস্থ বাবাকে নিয়ে হাসপাতালে আসতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। রাস্তায় হাঁটুপানি। কোনো যান চলাচল করছে না।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আবুল কাশেম বলেন, ‘মুহুরী নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। তবে উজানে ভারী বৃষ্টি হলে পানি বাড়তে পারে। আমরা সতর্ক অবস্থানে আছি।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে