নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১২ হাজার ডলার খরচ করে সিঙ্গাপুর থেকে একটি কন্টেইনার আমদানি করা হয়েছে। কফি মেট, চকলেট কোকোয়া পাউডার, মিনারেল ওয়াটার ও বিনস বিভিন্ন পণ্য আমদানি করার তথ্য দেখালেও বাস্তবে কন্টেইনারের ভেতরে কিছুই পাওয়া যায়নি। কন্টেইনারটিতে সিগারেট আছে এমন তথ্যে অভিযান চালিয়ে কয়েকটি খালি ক্যারেট ছাড়া কিছুই পাওয়া যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের হাতে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অবস্থিত পানগাঁও নদীবন্দরে ধরা পরেছে এমন একটি খালি কন্টেইনার। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম।
শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কাছে একটি গোয়েন্দা তথ্য আসে যে, সিঙ্গাপুর থেকে একটি কন্টেইনার এসেছে যার ভেতরে বিপুল পরিমাণ সিগারেট রয়েছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে কন্টেইনারটিকে জব্দ করা হয়।’
শফিকুল ইসলাম জানান, আমদানি কারক প্রতিষ্ঠান জমজম করপোরেশন ও কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স ফরোয়ার্ডিং এজেন্ট (সিঅ্যান্ডএফ) মেসার্স প্রচ্ছায়া’র কর্মকর্তাদের ডাকা হয়। কিন্তু তারা কনটেইনারের বিষয়ে গড়িমসি শুরু করে এবং অন্য একটি বিল অফ এন্ট্রি দাখিল করে যার নম্বর সি-২১৮৯। বারবার ডাকার পরেও প্রতিষ্ঠানের কেউ না আসায় বন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কন্টেইনারটি খোলা হয়। কিন্তু এর ভেতরে কোনো পণ্য পাওয়া যায়নি। কন্টেইনার খুলে খালি ক্যারেট পাওয়া যায়। ক্যারেট গুলো কাঠের, প্লাস্টিকের এবং সোলারের।
সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা আরও বলেন, আমদানি কারক প্রতিষ্ঠানটি ১২ হাজার ডলার খরচ করে কফি মেট, চকলেট কোকোয়া পাউডার, মিনারেল ওয়াটার ও বিনস আমদানির ঘোষণা দেয়। ঘোষণা অনুযায়ী তাদের পণ্যের ওজন সাড়ে পাঁচ টনেরও বেশি। তাদের আমদানি করা পণ্য নিয়ে আসা কন্টেইনারটির সাইজ ২০ ফিট, বিএ লক-০৩-১০-২০২১ তারিখ।
পণ্য আমদানির ঘোষণা দিয়ে এলসি খোলার পরে কন্টেইনারে কোনো ধরনের পণ্য না পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের সন্দেহ উঠছে উল্লেখ করে শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিপুল পরিমাণ পণ্য আমদানি করার ঘোষণা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ১২ হাজার ডলারের এলসি খুলেছে। এ ছাড়া ভ্যাট, ট্যাক্সসহ সব মিলিয়ে প্রতিষ্ঠানটি খরচ করে ২৪ লাখেরও বেশি। ফলে এত টাকা খরচ করে কোনো পণ্য না পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং এর সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহ হচ্ছে। এই বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে। তারা তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অর্থ পাচারের প্রমাণ পাওয়া গেলে জড়িত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।’
দেশ-বিদেশের অর্থনীতি সম্পর্কিত খবর জানতে - এখানে ক্লিক করুন
এ ছাড়া যদি এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আনা কন্টেইনারে কোনো অবৈধ পণ্য থেকে থাকে এবং তা সরিয়ে ফেলার ঘটনা ঘটে তাহলে জড়িতদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
আমদানি-রপ্তানি সম্পর্কিত খবর পড়ুন:
১২ হাজার ডলার খরচ করে সিঙ্গাপুর থেকে একটি কন্টেইনার আমদানি করা হয়েছে। কফি মেট, চকলেট কোকোয়া পাউডার, মিনারেল ওয়াটার ও বিনস বিভিন্ন পণ্য আমদানি করার তথ্য দেখালেও বাস্তবে কন্টেইনারের ভেতরে কিছুই পাওয়া যায়নি। কন্টেইনারটিতে সিগারেট আছে এমন তথ্যে অভিযান চালিয়ে কয়েকটি খালি ক্যারেট ছাড়া কিছুই পাওয়া যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের হাতে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে অবস্থিত পানগাঁও নদীবন্দরে ধরা পরেছে এমন একটি খালি কন্টেইনার। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম।
শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কাছে একটি গোয়েন্দা তথ্য আসে যে, সিঙ্গাপুর থেকে একটি কন্টেইনার এসেছে যার ভেতরে বিপুল পরিমাণ সিগারেট রয়েছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে কন্টেইনারটিকে জব্দ করা হয়।’
শফিকুল ইসলাম জানান, আমদানি কারক প্রতিষ্ঠান জমজম করপোরেশন ও কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স ফরোয়ার্ডিং এজেন্ট (সিঅ্যান্ডএফ) মেসার্স প্রচ্ছায়া’র কর্মকর্তাদের ডাকা হয়। কিন্তু তারা কনটেইনারের বিষয়ে গড়িমসি শুরু করে এবং অন্য একটি বিল অফ এন্ট্রি দাখিল করে যার নম্বর সি-২১৮৯। বারবার ডাকার পরেও প্রতিষ্ঠানের কেউ না আসায় বন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কন্টেইনারটি খোলা হয়। কিন্তু এর ভেতরে কোনো পণ্য পাওয়া যায়নি। কন্টেইনার খুলে খালি ক্যারেট পাওয়া যায়। ক্যারেট গুলো কাঠের, প্লাস্টিকের এবং সোলারের।
সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা আরও বলেন, আমদানি কারক প্রতিষ্ঠানটি ১২ হাজার ডলার খরচ করে কফি মেট, চকলেট কোকোয়া পাউডার, মিনারেল ওয়াটার ও বিনস আমদানির ঘোষণা দেয়। ঘোষণা অনুযায়ী তাদের পণ্যের ওজন সাড়ে পাঁচ টনেরও বেশি। তাদের আমদানি করা পণ্য নিয়ে আসা কন্টেইনারটির সাইজ ২০ ফিট, বিএ লক-০৩-১০-২০২১ তারিখ।
পণ্য আমদানির ঘোষণা দিয়ে এলসি খোলার পরে কন্টেইনারে কোনো ধরনের পণ্য না পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের সন্দেহ উঠছে উল্লেখ করে শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিপুল পরিমাণ পণ্য আমদানি করার ঘোষণা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ১২ হাজার ডলারের এলসি খুলেছে। এ ছাড়া ভ্যাট, ট্যাক্সসহ সব মিলিয়ে প্রতিষ্ঠানটি খরচ করে ২৪ লাখেরও বেশি। ফলে এত টাকা খরচ করে কোনো পণ্য না পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং এর সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহ হচ্ছে। এই বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে। তারা তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অর্থ পাচারের প্রমাণ পাওয়া গেলে জড়িত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।’
দেশ-বিদেশের অর্থনীতি সম্পর্কিত খবর জানতে - এখানে ক্লিক করুন
এ ছাড়া যদি এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আনা কন্টেইনারে কোনো অবৈধ পণ্য থেকে থাকে এবং তা সরিয়ে ফেলার ঘটনা ঘটে তাহলে জড়িতদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
আমদানি-রপ্তানি সম্পর্কিত খবর পড়ুন:
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৩ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৩ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে