নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ২০২০ সালের চেয়ে ২০২১ সালে দারিদ্র্য কমেছে—বিশ্বব্যাংক প্রতিবেদনের এ তথ্য উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাংকের এই প্রতিবেদন প্রমাণ করে, দেশের তথাকথিত কিছু গবেষণা ও সামাজিক সংস্থা মানুষকে বিভ্রান্ত করার লক্ষ্যেই করোনায় দেশে দারিদ্র্য বৃদ্ধির মনগড়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। আশা করি এসব অপপ্রচার এখন বন্ধ হবে।’
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও বাংলাদেশের অগ্রগতি নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট-রিকভারি অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স এমিড গ্লোবাল আনসার্টেইনটি’ প্রতিবেদন বিষয়ে আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের তুলনায় বাংলাদেশে ২০২১ সালে দারিদ্র্য ০ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে এবং দারিদ্র্য যেখানে আগে ১২.৫ শতাংশ ছিল সেটি এখন ১১.৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ আমরা যে এত দিন ধরে বলে এসেছি, করোনা মহামারির মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে দারিদ্র্য কমেছে, করোনাভাইরাস মোকাবিলা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এই দুটো সমন্বয় করে তিনি দেশ পরিচালনা করেছেন, এতে দেশ উপকৃত হচ্ছে—সেই কথাটিই বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।’
‘বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে বাংলাদেশের দারিদ্র্য কমছে, অথচ আমরা দেখেছি, কিছু পত্রপত্রিকায় দেশে দারিদ্র্য বাড়ছে বলা হয়েছে’ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সুতরাং যে পত্রিকা ও যারা এ ধরনের মনগড়া তথ্য প্রকাশ করেছেন, আশা করি বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনের পর এখন তাঁরা সতর্ক হবেন এবং দারিদ্র্য নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচারের অপচেষ্টা বন্ধ হবে।’
বাস্তব উদাহরণ তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, ‘করোনা মহামারির মধ্যে ২০২০-২১ সালে পৃথিবীর মাত্র যে ২০টি দেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ধ্বনাত্মক, তার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। বাংলাদেশের আগের দুটি দেশ-সাউথ সুদান ও গায়েনার অর্থনীতির আকার ও জনসংখ্যা আমাদের চেয়ে অনেক কম। সুতরাং ২০২০-২১ সালে বাংলাদেশকে বিশ্বের জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে এক নম্বর বলা চলে এবং বিশ্বব্যাংকের রিপোর্টও বলে, দেশে চলতি অর্থবছরে ৬ দশমিক ৪ ও আগামী বছরে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। যদিও আশা করি এর চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে আমরা সক্ষম হব।’
এ সময় বিএনপির সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা যে বক্তব্য প্রতিনিয়ত দিচ্ছেন, এগুলো গতানুগতিক। তাঁদের রাজনীতিটা গতানুগতিক বক্তব্যের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে। তাঁদের রাজনীতি তিনটি বিষয়ের মধ্যে আবর্তিত-খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য, তারেক জিয়ার শাস্তি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বিরোধী দল হিসেবে যে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার কথা, বিএনপি সেটা করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং হচ্ছে।’
দেশে ২০২০ সালের চেয়ে ২০২১ সালে দারিদ্র্য কমেছে—বিশ্বব্যাংক প্রতিবেদনের এ তথ্য উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাংকের এই প্রতিবেদন প্রমাণ করে, দেশের তথাকথিত কিছু গবেষণা ও সামাজিক সংস্থা মানুষকে বিভ্রান্ত করার লক্ষ্যেই করোনায় দেশে দারিদ্র্য বৃদ্ধির মনগড়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। আশা করি এসব অপপ্রচার এখন বন্ধ হবে।’
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও বাংলাদেশের অগ্রগতি নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট-রিকভারি অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স এমিড গ্লোবাল আনসার্টেইনটি’ প্রতিবেদন বিষয়ে আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের তুলনায় বাংলাদেশে ২০২১ সালে দারিদ্র্য ০ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে এবং দারিদ্র্য যেখানে আগে ১২.৫ শতাংশ ছিল সেটি এখন ১১.৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ আমরা যে এত দিন ধরে বলে এসেছি, করোনা মহামারির মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে দারিদ্র্য কমেছে, করোনাভাইরাস মোকাবিলা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এই দুটো সমন্বয় করে তিনি দেশ পরিচালনা করেছেন, এতে দেশ উপকৃত হচ্ছে—সেই কথাটিই বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।’
‘বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে বাংলাদেশের দারিদ্র্য কমছে, অথচ আমরা দেখেছি, কিছু পত্রপত্রিকায় দেশে দারিদ্র্য বাড়ছে বলা হয়েছে’ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সুতরাং যে পত্রিকা ও যারা এ ধরনের মনগড়া তথ্য প্রকাশ করেছেন, আশা করি বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনের পর এখন তাঁরা সতর্ক হবেন এবং দারিদ্র্য নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচারের অপচেষ্টা বন্ধ হবে।’
বাস্তব উদাহরণ তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, ‘করোনা মহামারির মধ্যে ২০২০-২১ সালে পৃথিবীর মাত্র যে ২০টি দেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ধ্বনাত্মক, তার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। বাংলাদেশের আগের দুটি দেশ-সাউথ সুদান ও গায়েনার অর্থনীতির আকার ও জনসংখ্যা আমাদের চেয়ে অনেক কম। সুতরাং ২০২০-২১ সালে বাংলাদেশকে বিশ্বের জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে এক নম্বর বলা চলে এবং বিশ্বব্যাংকের রিপোর্টও বলে, দেশে চলতি অর্থবছরে ৬ দশমিক ৪ ও আগামী বছরে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। যদিও আশা করি এর চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে আমরা সক্ষম হব।’
এ সময় বিএনপির সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা যে বক্তব্য প্রতিনিয়ত দিচ্ছেন, এগুলো গতানুগতিক। তাঁদের রাজনীতিটা গতানুগতিক বক্তব্যের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে। তাঁদের রাজনীতি তিনটি বিষয়ের মধ্যে আবর্তিত-খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য, তারেক জিয়ার শাস্তি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বিরোধী দল হিসেবে যে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার কথা, বিএনপি সেটা করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং হচ্ছে।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৮ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৫ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে