আজকের পত্রিকা ডেস্ক

এক সময় তারা ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণী। কঠোর প্রতিযোগিতা পেরিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে। তাদের অভিযোগ, সামান্য কারণ দেখিয়ে অন্যায়ভাবে তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সকালে সেই স্বপ্নভঙ্গের কষ্ট বুকে নিয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর সচিবালয়ের বিপরীত পাশে জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন দুই শতাধিক অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর। গায়ে তখনো পুলিশের ট্রেনিং ইউনিফর্মের স্মৃতি লেগে আছে, চোখে হতাশা আর হৃদয়ে অনিশ্চয়তার ভার।
একটাই চাওয়া—চাকরিতে পুনর্বহাল
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৪০তম ক্যাডেট এসআই ব্যাচে মোট ৮২৩ জন ছিলেন। প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে তাদের মধ্যে ৩২১ জনকে একাধিক দফায় চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সর্বশেষ গত ১ জানুয়ারি আটজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল প্রশিক্ষণ মাঠে উচ্চ স্বরে হইচই করা!
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া সাবেক ক্যাডেট এসআই মোস্তফা বলেন, ‘এক বছর ধরে কঠোর পরিশ্রমের পর সামান্য কারণে আমাদের চাকরি হারাতে হলো। আমরা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান; এই চাকরিটাই আমাদের স্বপ্ন ছিল। আমাদের পুনর্বহাল করা হোক।’
আরেক আন্দোলনকারী সাজেদুল হাসান বলেন, ‘৪০তম ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর ব্যাচের চলমান ট্রেনিং থেকে অন্যায়ভাবে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আমরা ন্যায়বিচার চাই, পুনর্বহাল চাই।’
চাকরিচ্যুত এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ তুলে আমাদের চাকরি কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এটি অবিচার ছাড়া কিছুই নয়। সরকারের কাছে অনুরোধ, আমাদের ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিন।’
দয়া নয়, ন্যায্য অধিকার দাবি
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া এক নারী সাবেক এসআই বলেন, ‘আমরা কঠোর পরিশ্রম করে সব ধরনের পরীক্ষা পাস করেছি। যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়েছি। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইজিপি স্যারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছি, কিন্তু কোনো সাড়া পাইনি। আমাদের চাকরির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। বাধ্য হয়েই এখানে এসেছি, দেখি সরকার কী ব্যবস্থা নেয়।’
অনিশ্চিত ভবিষ্যের শঙ্কায়
এসআই হওয়ার স্বপ্ন দেখা এই তরুণদের অনেকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তারা বলছেন, প্রশিক্ষণ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছানোর পর আচমকা এমন সিদ্ধান্ত তাদের পরিবারকেও সংকটে ফেলে দিয়েছে।
চাকরিচ্যুত এক এসআই আবেগাপ্লুত হয়ে বলেন, ‘আমার বাবা-মা আমার সাফল্য দেখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আজ আমি বেকার। আমাদের কি আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই?’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে দুই-আড়াইশত অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর সচিবালয়ের উল্টোদিকের রাস্তায়—জিরো পয়েন্টের কাছে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।’
সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান
অব্যাহতিপ্রাপ্ত এসআইদের চাওয়া সরকার তাদের অনুরোধ শুনুক এবং পুনর্বহালের মাধ্যমে তাদের স্বপ্নটাকে আবারও জাগিয়ে তুলুক। তারা বলছেন, তাদের অপরাধ যদি এতটাই গুরুতর হয়, তবে সেটা প্রমাণ করুন। কিন্তু সামান্য কারণ দেখিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ঠেলে দেবেন না।
বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। এই তরুণদের স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ রক্ষার জন্য কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়।

এক সময় তারা ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণী। কঠোর প্রতিযোগিতা পেরিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে। তাদের অভিযোগ, সামান্য কারণ দেখিয়ে অন্যায়ভাবে তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সকালে সেই স্বপ্নভঙ্গের কষ্ট বুকে নিয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর সচিবালয়ের বিপরীত পাশে জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন দুই শতাধিক অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর। গায়ে তখনো পুলিশের ট্রেনিং ইউনিফর্মের স্মৃতি লেগে আছে, চোখে হতাশা আর হৃদয়ে অনিশ্চয়তার ভার।
একটাই চাওয়া—চাকরিতে পুনর্বহাল
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৪০তম ক্যাডেট এসআই ব্যাচে মোট ৮২৩ জন ছিলেন। প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে তাদের মধ্যে ৩২১ জনকে একাধিক দফায় চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সর্বশেষ গত ১ জানুয়ারি আটজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল প্রশিক্ষণ মাঠে উচ্চ স্বরে হইচই করা!
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া সাবেক ক্যাডেট এসআই মোস্তফা বলেন, ‘এক বছর ধরে কঠোর পরিশ্রমের পর সামান্য কারণে আমাদের চাকরি হারাতে হলো। আমরা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান; এই চাকরিটাই আমাদের স্বপ্ন ছিল। আমাদের পুনর্বহাল করা হোক।’
আরেক আন্দোলনকারী সাজেদুল হাসান বলেন, ‘৪০তম ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর ব্যাচের চলমান ট্রেনিং থেকে অন্যায়ভাবে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আমরা ন্যায়বিচার চাই, পুনর্বহাল চাই।’
চাকরিচ্যুত এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ তুলে আমাদের চাকরি কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এটি অবিচার ছাড়া কিছুই নয়। সরকারের কাছে অনুরোধ, আমাদের ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিন।’
দয়া নয়, ন্যায্য অধিকার দাবি
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া এক নারী সাবেক এসআই বলেন, ‘আমরা কঠোর পরিশ্রম করে সব ধরনের পরীক্ষা পাস করেছি। যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়েছি। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইজিপি স্যারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছি, কিন্তু কোনো সাড়া পাইনি। আমাদের চাকরির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। বাধ্য হয়েই এখানে এসেছি, দেখি সরকার কী ব্যবস্থা নেয়।’
অনিশ্চিত ভবিষ্যের শঙ্কায়
এসআই হওয়ার স্বপ্ন দেখা এই তরুণদের অনেকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তারা বলছেন, প্রশিক্ষণ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছানোর পর আচমকা এমন সিদ্ধান্ত তাদের পরিবারকেও সংকটে ফেলে দিয়েছে।
চাকরিচ্যুত এক এসআই আবেগাপ্লুত হয়ে বলেন, ‘আমার বাবা-মা আমার সাফল্য দেখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আজ আমি বেকার। আমাদের কি আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই?’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে দুই-আড়াইশত অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর সচিবালয়ের উল্টোদিকের রাস্তায়—জিরো পয়েন্টের কাছে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।’
সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান
অব্যাহতিপ্রাপ্ত এসআইদের চাওয়া সরকার তাদের অনুরোধ শুনুক এবং পুনর্বহালের মাধ্যমে তাদের স্বপ্নটাকে আবারও জাগিয়ে তুলুক। তারা বলছেন, তাদের অপরাধ যদি এতটাই গুরুতর হয়, তবে সেটা প্রমাণ করুন। কিন্তু সামান্য কারণ দেখিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ঠেলে দেবেন না।
বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। এই তরুণদের স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ রক্ষার জন্য কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

এক সময় তারা ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণী। কঠোর প্রতিযোগিতা পেরিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে। তাদের অভিযোগ, সামান্য কারণ দেখিয়ে অন্যায়ভাবে তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সকালে সেই স্বপ্নভঙ্গের কষ্ট বুকে নিয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর সচিবালয়ের বিপরীত পাশে জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন দুই শতাধিক অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর। গায়ে তখনো পুলিশের ট্রেনিং ইউনিফর্মের স্মৃতি লেগে আছে, চোখে হতাশা আর হৃদয়ে অনিশ্চয়তার ভার।
একটাই চাওয়া—চাকরিতে পুনর্বহাল
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৪০তম ক্যাডেট এসআই ব্যাচে মোট ৮২৩ জন ছিলেন। প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে তাদের মধ্যে ৩২১ জনকে একাধিক দফায় চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সর্বশেষ গত ১ জানুয়ারি আটজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল প্রশিক্ষণ মাঠে উচ্চ স্বরে হইচই করা!
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া সাবেক ক্যাডেট এসআই মোস্তফা বলেন, ‘এক বছর ধরে কঠোর পরিশ্রমের পর সামান্য কারণে আমাদের চাকরি হারাতে হলো। আমরা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান; এই চাকরিটাই আমাদের স্বপ্ন ছিল। আমাদের পুনর্বহাল করা হোক।’
আরেক আন্দোলনকারী সাজেদুল হাসান বলেন, ‘৪০তম ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর ব্যাচের চলমান ট্রেনিং থেকে অন্যায়ভাবে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আমরা ন্যায়বিচার চাই, পুনর্বহাল চাই।’
চাকরিচ্যুত এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ তুলে আমাদের চাকরি কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এটি অবিচার ছাড়া কিছুই নয়। সরকারের কাছে অনুরোধ, আমাদের ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিন।’
দয়া নয়, ন্যায্য অধিকার দাবি
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া এক নারী সাবেক এসআই বলেন, ‘আমরা কঠোর পরিশ্রম করে সব ধরনের পরীক্ষা পাস করেছি। যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়েছি। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইজিপি স্যারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছি, কিন্তু কোনো সাড়া পাইনি। আমাদের চাকরির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। বাধ্য হয়েই এখানে এসেছি, দেখি সরকার কী ব্যবস্থা নেয়।’
অনিশ্চিত ভবিষ্যের শঙ্কায়
এসআই হওয়ার স্বপ্ন দেখা এই তরুণদের অনেকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তারা বলছেন, প্রশিক্ষণ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছানোর পর আচমকা এমন সিদ্ধান্ত তাদের পরিবারকেও সংকটে ফেলে দিয়েছে।
চাকরিচ্যুত এক এসআই আবেগাপ্লুত হয়ে বলেন, ‘আমার বাবা-মা আমার সাফল্য দেখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আজ আমি বেকার। আমাদের কি আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই?’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে দুই-আড়াইশত অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর সচিবালয়ের উল্টোদিকের রাস্তায়—জিরো পয়েন্টের কাছে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।’
সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান
অব্যাহতিপ্রাপ্ত এসআইদের চাওয়া সরকার তাদের অনুরোধ শুনুক এবং পুনর্বহালের মাধ্যমে তাদের স্বপ্নটাকে আবারও জাগিয়ে তুলুক। তারা বলছেন, তাদের অপরাধ যদি এতটাই গুরুতর হয়, তবে সেটা প্রমাণ করুন। কিন্তু সামান্য কারণ দেখিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ঠেলে দেবেন না।
বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। এই তরুণদের স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ রক্ষার জন্য কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়।

এক সময় তারা ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণী। কঠোর প্রতিযোগিতা পেরিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে। তাদের অভিযোগ, সামান্য কারণ দেখিয়ে অন্যায়ভাবে তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সকালে সেই স্বপ্নভঙ্গের কষ্ট বুকে নিয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর সচিবালয়ের বিপরীত পাশে জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন দুই শতাধিক অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর। গায়ে তখনো পুলিশের ট্রেনিং ইউনিফর্মের স্মৃতি লেগে আছে, চোখে হতাশা আর হৃদয়ে অনিশ্চয়তার ভার।
একটাই চাওয়া—চাকরিতে পুনর্বহাল
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৪০তম ক্যাডেট এসআই ব্যাচে মোট ৮২৩ জন ছিলেন। প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে তাদের মধ্যে ৩২১ জনকে একাধিক দফায় চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সর্বশেষ গত ১ জানুয়ারি আটজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল প্রশিক্ষণ মাঠে উচ্চ স্বরে হইচই করা!
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া সাবেক ক্যাডেট এসআই মোস্তফা বলেন, ‘এক বছর ধরে কঠোর পরিশ্রমের পর সামান্য কারণে আমাদের চাকরি হারাতে হলো। আমরা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান; এই চাকরিটাই আমাদের স্বপ্ন ছিল। আমাদের পুনর্বহাল করা হোক।’
আরেক আন্দোলনকারী সাজেদুল হাসান বলেন, ‘৪০তম ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর ব্যাচের চলমান ট্রেনিং থেকে অন্যায়ভাবে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আমরা ন্যায়বিচার চাই, পুনর্বহাল চাই।’
চাকরিচ্যুত এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ তুলে আমাদের চাকরি কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এটি অবিচার ছাড়া কিছুই নয়। সরকারের কাছে অনুরোধ, আমাদের ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিন।’
দয়া নয়, ন্যায্য অধিকার দাবি
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া এক নারী সাবেক এসআই বলেন, ‘আমরা কঠোর পরিশ্রম করে সব ধরনের পরীক্ষা পাস করেছি। যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়েছি। কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইজিপি স্যারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছি, কিন্তু কোনো সাড়া পাইনি। আমাদের চাকরির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। বাধ্য হয়েই এখানে এসেছি, দেখি সরকার কী ব্যবস্থা নেয়।’
অনিশ্চিত ভবিষ্যের শঙ্কায়
এসআই হওয়ার স্বপ্ন দেখা এই তরুণদের অনেকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তারা বলছেন, প্রশিক্ষণ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছানোর পর আচমকা এমন সিদ্ধান্ত তাদের পরিবারকেও সংকটে ফেলে দিয়েছে।
চাকরিচ্যুত এক এসআই আবেগাপ্লুত হয়ে বলেন, ‘আমার বাবা-মা আমার সাফল্য দেখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আজ আমি বেকার। আমাদের কি আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই?’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে দুই-আড়াইশত অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টর সচিবালয়ের উল্টোদিকের রাস্তায়—জিরো পয়েন্টের কাছে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।’
সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান
অব্যাহতিপ্রাপ্ত এসআইদের চাওয়া সরকার তাদের অনুরোধ শুনুক এবং পুনর্বহালের মাধ্যমে তাদের স্বপ্নটাকে আবারও জাগিয়ে তুলুক। তারা বলছেন, তাদের অপরাধ যদি এতটাই গুরুতর হয়, তবে সেটা প্রমাণ করুন। কিন্তু সামান্য কারণ দেখিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ঠেলে দেবেন না।
বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। এই তরুণদের স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ রক্ষার জন্য কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়।

বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
৩২ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে জুলাই ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
সমাবেশে বক্তব্য দেন বকশীগঞ্জ উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিয়ার আহম্মেদ সুমন, সদস্যসচিব আমির হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব বায়েজিদ আলামিন, জামালপুর জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সা’আদ আহমেদ রাজু, জুলাই যোদ্ধা শহিদুল হক সানি, ঢাকা মহানগর উত্তরের সহসভাপতি তামিম মোল্লা, উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শিশির আহমেদ নিশান প্রমুখ।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের ভাই শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। আমরা তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। একই সঙ্গে হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই।’
খবর পেয়ে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন ঘটনাস্থলে এসে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। তিনি আন্দোলনকারীদের আশ্বস্ত করে বলেন, আইনগত প্রক্রিয়ায় হামলার সঙ্গে জড়িত আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে। ওসির আশ্বাসের পর আন্দোলনকারীরা অবরোধ প্রত্যাহার করলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে জুলাই ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
সমাবেশে বক্তব্য দেন বকশীগঞ্জ উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিয়ার আহম্মেদ সুমন, সদস্যসচিব আমির হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব বায়েজিদ আলামিন, জামালপুর জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সা’আদ আহমেদ রাজু, জুলাই যোদ্ধা শহিদুল হক সানি, ঢাকা মহানগর উত্তরের সহসভাপতি তামিম মোল্লা, উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শিশির আহমেদ নিশান প্রমুখ।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের ভাই শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। আমরা তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। একই সঙ্গে হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই।’
খবর পেয়ে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন ঘটনাস্থলে এসে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। তিনি আন্দোলনকারীদের আশ্বস্ত করে বলেন, আইনগত প্রক্রিয়ায় হামলার সঙ্গে জড়িত আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে। ওসির আশ্বাসের পর আন্দোলনকারীরা অবরোধ প্রত্যাহার করলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

এক সময় তারা ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণী। কঠোর প্রতিযোগিতা পেরিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে। তাদের অভিযোগ, সামান্য কারণ দেখিয়ে অন্যায়ভাবে তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছ
০৫ জানুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
৩২ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) চার দিন পর উৎপাদনে ফিরেছে। ওয়াগ্গা পানির পাম্প হাউসের কারিগরি ত্রুটির কারণে চার দিন উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। আজ শনিবার সকালে পুনরায় কাগজ উৎপাদনে শুরু হয়।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদ উল্লাহ জানান, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘কারখানার কর্ণফুলী নদীসংলগ্ন ওয়াগ্গা পানি উত্তোলন পাম্প হাউসের কারিগরি সমস্যার কারণে চার দিন ধরে উৎপাদন সাময়িক বন্ধ ছিল।’
শহীদ উল্লাহ আরও বলেন, ‘কেপিএমের কাগজ উৎপাদনে প্রচুর পানির প্রয়োজন হয়। এর পুরোটাই কর্ণফুলী নদী থেকে তোলা হয়। শুষ্ক মৌসুম শুরু হওয়ায় ভাটার সময় নদীর পানির স্তর অনেক নিচে নেমে যায়। এতে পর্যাপ্ত পানি উত্তোলন বাধাপ্রাপ্ত হয়। বর্তমানে পানি প্রবেশপথ ম্যানুয়ালি খননের মাধ্যমে এবং বালু উত্তোলন পাইপলাইন ব্যবহার করে আরও গভীর করে উৎপাদন সচল করা হয়েছে।’

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) চার দিন পর উৎপাদনে ফিরেছে। ওয়াগ্গা পানির পাম্প হাউসের কারিগরি ত্রুটির কারণে চার দিন উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। আজ শনিবার সকালে পুনরায় কাগজ উৎপাদনে শুরু হয়।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদ উল্লাহ জানান, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘কারখানার কর্ণফুলী নদীসংলগ্ন ওয়াগ্গা পানি উত্তোলন পাম্প হাউসের কারিগরি সমস্যার কারণে চার দিন ধরে উৎপাদন সাময়িক বন্ধ ছিল।’
শহীদ উল্লাহ আরও বলেন, ‘কেপিএমের কাগজ উৎপাদনে প্রচুর পানির প্রয়োজন হয়। এর পুরোটাই কর্ণফুলী নদী থেকে তোলা হয়। শুষ্ক মৌসুম শুরু হওয়ায় ভাটার সময় নদীর পানির স্তর অনেক নিচে নেমে যায়। এতে পর্যাপ্ত পানি উত্তোলন বাধাপ্রাপ্ত হয়। বর্তমানে পানি প্রবেশপথ ম্যানুয়ালি খননের মাধ্যমে এবং বালু উত্তোলন পাইপলাইন ব্যবহার করে আরও গভীর করে উৎপাদন সচল করা হয়েছে।’

এক সময় তারা ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণী। কঠোর প্রতিযোগিতা পেরিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে। তাদের অভিযোগ, সামান্য কারণ দেখিয়ে অন্যায়ভাবে তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছ
০৫ জানুয়ারি ২০২৫
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
৩২ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার, প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, জুড়ী, বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, জেলার পাঁচটি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় একাধিক বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে এবং তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে এবং সীমান্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাধারণ জনগণের মাঝে হাদিকে গুলির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহভাজনদের ছবি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে, যাতে দুষ্কৃতকারীকে আটক এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ানীবাজার ব্যাটালিয়ন (৫২ বিজিবি) পরিচালক (অধিনায়ক) লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, জুড়ী, বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, জেলার পাঁচটি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় একাধিক বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে এবং তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে এবং সীমান্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাধারণ জনগণের মাঝে হাদিকে গুলির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহভাজনদের ছবি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে, যাতে দুষ্কৃতকারীকে আটক এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ানীবাজার ব্যাটালিয়ন (৫২ বিজিবি) পরিচালক (অধিনায়ক) লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।

এক সময় তারা ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণী। কঠোর প্রতিযোগিতা পেরিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে। তাদের অভিযোগ, সামান্য কারণ দেখিয়ে অন্যায়ভাবে তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছ
০৫ জানুয়ারি ২০২৫
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৮ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত দুই পথচারী হলেন রুবেল ও নাজিম উদ্দীন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারিক বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ পেয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত দুই পথচারী হলেন রুবেল ও নাজিম উদ্দীন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারিক বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ পেয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

এক সময় তারা ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণী। কঠোর প্রতিযোগিতা পেরিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে। তাদের অভিযোগ, সামান্য কারণ দেখিয়ে অন্যায়ভাবে তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছ
০৫ জানুয়ারি ২০২৫
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
৩২ মিনিট আগে