নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, ‘ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারুল হত্যাকাণ্ডের কারণ জানতে নিবিড়ভাবে তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে থানায় মামলা করবেন। আমাদের কর্মকর্তারা তাঁকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছে।’
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
হারুন বলেন, ‘নিহত এমপির মেয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। তাঁর বাবা বাসা থেকে বের হয়ে গেলেন। এরপর আর পাওয়া যায়নি। সেখানে কী ঘটেছে সে বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করার জন্য এসেছেন। মামলা কীভাবে কোথায় করবেন। তাঁর বাবা সংসদ ভবন এলাকায় থাকতেন। সেখান থেকে তিনি ভারতে গেছেন। আমরা তাঁকে বলেছি শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করতে। মামলা করতে আমাদের কর্মকর্তারা তাঁকে সহযোগিতা করছেন। মামলাটি আজকের মধ্যেই হবে।’
ডিবি প্রধান আরও বলেন, ‘ঘটনাটি মর্মান্তিক। তিনি একজন ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ এলাকার জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি। তাঁর এলাকার সাধারণ মানুষ স্তম্ভিত। আমরা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি। তিনি তিনবারের সংসদ সদস্য। এ রকম নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড। এটা মনে করেই আমার তদন্তকারী কর্মকর্তারা কাজ করছে। নিবিড়ভাবে ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। কয়েকজন আমাদের কাছে আছে, তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচ্ছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা সবকিছু বলতে পারছি না। একজন সংসদ সদস্যকে যেভাবে বাংলাদেশি অপরাধীরা নৃসংশভাবে হত্যা করেছে। কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি যারা আছে, তাদের প্রত্যেককে আমরা আইনের আওতায় আনব। বিচারের মুখোমুখি আনব। তদন্তের স্বার্থে নাম প্রকাশ করতে চাইছি না।’
হত্যার ঘটনা ঘটেছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবিপ্রধান বলেন, ‘আসলে এটা কী কারণে ঘটেছে তা জানতে আমাদের তদন্ত চলছে। এটা পারিবারিক নাকি আর্থিক অথবা এলাকায় কোনো দুর্বৃত্তদের দমন করার কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে কি না—সবকিছু আমরা তদন্তে আনব।’
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, ‘ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারুল হত্যাকাণ্ডের কারণ জানতে নিবিড়ভাবে তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে থানায় মামলা করবেন। আমাদের কর্মকর্তারা তাঁকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছে।’
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
হারুন বলেন, ‘নিহত এমপির মেয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। তাঁর বাবা বাসা থেকে বের হয়ে গেলেন। এরপর আর পাওয়া যায়নি। সেখানে কী ঘটেছে সে বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করার জন্য এসেছেন। মামলা কীভাবে কোথায় করবেন। তাঁর বাবা সংসদ ভবন এলাকায় থাকতেন। সেখান থেকে তিনি ভারতে গেছেন। আমরা তাঁকে বলেছি শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করতে। মামলা করতে আমাদের কর্মকর্তারা তাঁকে সহযোগিতা করছেন। মামলাটি আজকের মধ্যেই হবে।’
ডিবি প্রধান আরও বলেন, ‘ঘটনাটি মর্মান্তিক। তিনি একজন ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ এলাকার জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি। তাঁর এলাকার সাধারণ মানুষ স্তম্ভিত। আমরা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি। তিনি তিনবারের সংসদ সদস্য। এ রকম নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড। এটা মনে করেই আমার তদন্তকারী কর্মকর্তারা কাজ করছে। নিবিড়ভাবে ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। কয়েকজন আমাদের কাছে আছে, তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচ্ছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা সবকিছু বলতে পারছি না। একজন সংসদ সদস্যকে যেভাবে বাংলাদেশি অপরাধীরা নৃসংশভাবে হত্যা করেছে। কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি যারা আছে, তাদের প্রত্যেককে আমরা আইনের আওতায় আনব। বিচারের মুখোমুখি আনব। তদন্তের স্বার্থে নাম প্রকাশ করতে চাইছি না।’
হত্যার ঘটনা ঘটেছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবিপ্রধান বলেন, ‘আসলে এটা কী কারণে ঘটেছে তা জানতে আমাদের তদন্ত চলছে। এটা পারিবারিক নাকি আর্থিক অথবা এলাকায় কোনো দুর্বৃত্তদের দমন করার কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে কি না—সবকিছু আমরা তদন্তে আনব।’
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর ঢাকায় ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিলে অংশ নেন রথিন বিশ্বাস। ওই মিছিল সংসদ ভবনে প্রবেশ করলে তাঁর মাথায় কাচের একটি টুকরো ভেঙে পড়ায় গুরুতর আহত হন তিনি। আহত অবস্থায় সহযোদ্ধারা তাঁকে জাতীয় নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।
৫ মিনিট আগেজুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠানকে ঘিরে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ, খামারবাড়ি ক্রসিং, ফার্মগেট ক্রসিং, বিজয় সরণি এবং জাতীয় সংসদ ভবন এলাকাসহ সংশ্লিষ্ট সড়কগুলোতে চলাচলকারী গণপরিবহনকে বিকল্প সড়ক ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছে।
১৭ মিনিট আগেতখন গুলিতে রেদোয়ান হোসেন সাগরের বুকের বাম পাঁজর ও পেট ঝাঁঝরা হয়। কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করা হয় অন্তত ২০-৩০ জনকে। সন্ধ্যা থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ চলে রাত ১২টা পর্যন্ত। পুরো শহরজুড়ে নেমে আসে আতংক।
৩২ মিনিট আগে২০২৫ সালের ১৪ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের নিয়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরূপ মন্তব্যের পর সারাদেশে যে ছাত্রআন্দোলন গড়ে ওঠে, তার ঢেউ লাগে সাতক্ষীরাতেও। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা পুলিশের হুমকি-ধামকি উপেক্ষা করে খণ্ড খণ্ড মিছিল করতেন।
১ ঘণ্টা আগে