ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও শিল্পপতি এ কে আজাদের বাড়িতে মিছিল ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের অভিযোগের মামলায় বিএনপির ১৩ নেতা-কর্মীকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফরিদপুরের আমলি আদালত-১-এ (সদর কোর্ট) আসামিরা আত্মসমর্পণের পর জামিন আবেদন করেন। পরে আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আসিফ এলাহী তাঁদের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিকে আদালত থেকে জামিন পাওয়া ব্যক্তিদের নিয়ে দলের নেতা-কর্মীরা শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।
আসামিদের পক্ষের আইনজীবী ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জসীমউদ্দিন মৃধা। তাঁকে সহায়তা করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আইনজীবী সৈয়দ মোদাররেছ আলী ইছা, যুগ্ম আহ্বায়ক আইনজীবী গোলাম রব্বানী ভূঁইয়াসহ বিএনপিপন্থী বেশ কয়েকজন আইনজীবী। জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করে আদালতে শুনানিতে অংশ নেন বাদীপক্ষের আইনজীবী তৌহিদুল ইসলাম।
জসীমউদ্দিন মৃধা বলেন, ‘আদালত উভয় পক্ষের শুনানি শেষে প্রত্যেক আসামিকে ১০০ টাকার বেল বন্ডের শর্তে মামলায় পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন।’
জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতে হামীম গ্রুপের প্রধান ভূমি কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাফিজুল খান বাদী হয়ে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় মামলাটি করেন। এ মামলায় মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজসহ এজাহারভুক্ত আসামি ছিলেন মোট ১৬ জন। এর মধ্যে ১৩ জন আত্মসমর্পণ করেন। তবে ১১ নম্বর আসামি আজম ওরফে প্রিন্সকে (৪৫) গত সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া মামলার দুই নম্বর আসামি জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব শাহরিয়ার হোসেন ওরফে শিথিল (৩৩) ও সাত নম্বর আসামি জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সচিব রাকিবুল ইসলাম ওরফে রাকিব (৪৫) আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি।
জামিন পাওয়া নেতাদের মধ্যে রয়েছেন মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ (৫৫), কোতোয়ালি থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান চৌধুরী (৫৬), মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান (৫৫), মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ নাহিদুল ইসলাম (৪৪), মহানগর ছাত্রদলের সহসভাপতি ক্যাপ্টেন সোহাগ (৪০) প্রমুখ।
আদালত থেকে জামিন পাওয়ার পর বের হওয়া নেতা-কর্মীদের নিয়ে শহরে মিছিল বের করেন ফরিদপুর মহানগর বিএনপিসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি আদালত প্রাঙ্গণ থেকে শুরু করে জাস্টিস ইব্রাহিম সড়ক, মুজিব সড়ক হয়ে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
সমাবেশে বক্তব্য দেন ফরিদপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ এফ এম কাইয়ুম, সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ, গোলাম মোস্তফা ও যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান।
এর আগে ৩ জুলাই বিকেল পৌনে ৪টার দিকে এ কে আজাদের ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলীর বাসভবনের সামনে মিছিল করেন মহানগর বিএনপি, মহানগর ছাত্রদল ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা। ওই বাড়িতে আওয়ামী লীগের গোপন বৈঠক চলছে–এমন অভিযোগে তাঁরা বাড়িতে প্রবেশ করেন।
ফরিদপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও শিল্পপতি এ কে আজাদের বাড়িতে মিছিল ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের অভিযোগের মামলায় বিএনপির ১৩ নেতা-কর্মীকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফরিদপুরের আমলি আদালত-১-এ (সদর কোর্ট) আসামিরা আত্মসমর্পণের পর জামিন আবেদন করেন। পরে আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আসিফ এলাহী তাঁদের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিকে আদালত থেকে জামিন পাওয়া ব্যক্তিদের নিয়ে দলের নেতা-কর্মীরা শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।
আসামিদের পক্ষের আইনজীবী ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জসীমউদ্দিন মৃধা। তাঁকে সহায়তা করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আইনজীবী সৈয়দ মোদাররেছ আলী ইছা, যুগ্ম আহ্বায়ক আইনজীবী গোলাম রব্বানী ভূঁইয়াসহ বিএনপিপন্থী বেশ কয়েকজন আইনজীবী। জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করে আদালতে শুনানিতে অংশ নেন বাদীপক্ষের আইনজীবী তৌহিদুল ইসলাম।
জসীমউদ্দিন মৃধা বলেন, ‘আদালত উভয় পক্ষের শুনানি শেষে প্রত্যেক আসামিকে ১০০ টাকার বেল বন্ডের শর্তে মামলায় পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন।’
জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতে হামীম গ্রুপের প্রধান ভূমি কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাফিজুল খান বাদী হয়ে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় মামলাটি করেন। এ মামলায় মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজসহ এজাহারভুক্ত আসামি ছিলেন মোট ১৬ জন। এর মধ্যে ১৩ জন আত্মসমর্পণ করেন। তবে ১১ নম্বর আসামি আজম ওরফে প্রিন্সকে (৪৫) গত সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া মামলার দুই নম্বর আসামি জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব শাহরিয়ার হোসেন ওরফে শিথিল (৩৩) ও সাত নম্বর আসামি জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সচিব রাকিবুল ইসলাম ওরফে রাকিব (৪৫) আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি।
জামিন পাওয়া নেতাদের মধ্যে রয়েছেন মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ (৫৫), কোতোয়ালি থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান চৌধুরী (৫৬), মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান (৫৫), মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ নাহিদুল ইসলাম (৪৪), মহানগর ছাত্রদলের সহসভাপতি ক্যাপ্টেন সোহাগ (৪০) প্রমুখ।
আদালত থেকে জামিন পাওয়ার পর বের হওয়া নেতা-কর্মীদের নিয়ে শহরে মিছিল বের করেন ফরিদপুর মহানগর বিএনপিসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি আদালত প্রাঙ্গণ থেকে শুরু করে জাস্টিস ইব্রাহিম সড়ক, মুজিব সড়ক হয়ে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
সমাবেশে বক্তব্য দেন ফরিদপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ এফ এম কাইয়ুম, সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ, গোলাম মোস্তফা ও যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান।
এর আগে ৩ জুলাই বিকেল পৌনে ৪টার দিকে এ কে আজাদের ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলীর বাসভবনের সামনে মিছিল করেন মহানগর বিএনপি, মহানগর ছাত্রদল ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা। ওই বাড়িতে আওয়ামী লীগের গোপন বৈঠক চলছে–এমন অভিযোগে তাঁরা বাড়িতে প্রবেশ করেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘চোর ও দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিতরা ক্ষমতায় গেলে দেশ আবারও দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হবে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির শাসন দেশের মানুষ দেখেছেন। নতুন করে তাদের আর পরীক্ষা নেওয়ার কিছু নেই।
১৬ মিনিট আগেগবাদিপশুর লাম্পি স্ক্রিন ডিজিজ (এলএসডি) ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার প্রত্যন্ত চরাঞ্চলে। ভাইরাসজনিত এ রোগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন গরুর মালিক ও খামারিরা। সময়মতো চিকিৎসা না পাওয়ার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। তবে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বলেন, এ রোগে গরু আক্রান্ত হয়
১ ঘণ্টা আগেযশোর-৬ (কেশবপুর) আসনের সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারসহ চারজনের নামে শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্তির প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে ৮৪ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, কেশবপুর আমলি আদালতে মামলা করেন কেশবপুরের
১ ঘণ্টা আগেজসিম উদ্দিন বলেন, ‘ইমামতি করিনি, এটা সঠিক নয়। অনেক আগে জেলা সদর ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ভেতরের মসজিদে ইমামতি করেছি। জেলা ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম। একসময় জেলা ছাত্রদলের পদে ছিলাম। আওয়ামী লীগের আমলে ১৭টি মামলার আসামি হয়েছি। গ্রেপ্তার হয়েছি, জেল খেটেছি। একাধিক মানবাধিকার সংগঠনে আছ
১ ঘণ্টা আগে