নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘ঢাকা–থ’ সিরিজের সিএনজিচালিত অটোরিকশা ঢাকা মহানগরীতে চলাচল বহাল রাখার দাবিতে সড়ক অবরোধ করেছেন মালিক ও শ্রমিকেরা। রাজধানীর তোপখানা রোডে সচিবালয়ের ৫ নম্বর গেট সংলগ্ন সড়কে আজ বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে বসে পড়েন আন্দোলনকারীরা।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও সড়ক বিভাগের উপদেষ্টা বরাবর তিন দফা স্মারকলিপি দিয়েও কোনো প্রতিকার না পেয়ে সচিবালয়ে এসেছেন বলে জানান আন্দোলনকারীরা। তাঁরা সচিবালয়ের সামনের সড়কে ঢুকতে চাইলে পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। এ সময় আন্দোলনকারীরা সড়কে বসে পড়েন। এতে রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ।
সড়কে অবস্থান নিয়ে ঢাকা জেলা সিএনজি অটোরিকশা মালিক শ্রমিক কল্যাণ সোসাইটির নেতারা হ্যান্ডমাইকে বক্তব্য দেন। এ সময় জেলা সিএনজি অটোরিকশা মালিক শ্রমিক কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. জুয়েল মালতিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে তাঁরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সেখানে বলা হয়, ২০০১ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার ঢাকা মহানগর থেকে বায়ুদূষণকারী ৩৬ হাজার বেবিট্যাক্সি (টু–স্ট্রোক ইঞ্জিন চালিত) উচ্ছেদ করে প্রায় ১৩ হাজার সিএনজি অটোরিকশা (যা ঢাকা মেট্রো–থ নামে পরিচিত) দেয়। এতে এই অনেক চালক বেকার হয়ে পড়েন। পরে আরও গাড়ি দেওয়ার কথা থাকলেও মালিকদের ষড়যন্ত্রের কারণে তা হয়নি।
বক্তারা আরও বলেন, সরকার নির্ধারিত জমার চেয়ে মালিকদের জমা বেশি দিতে হয় এবং প্রতিনিয়ত নানান নির্যাতন সইতে হয়। গত ২৫ বছরে উল্লেখযোগ্য নতুন গাড়ি অনুমোদন না দেওয়ার সুযোগকে ব্যবহার করে ‘ঢাকা মেট্রো–থ’ মালিকেরা সিন্ডিকেট করে এই খাতকে বিশৃঙ্খলায় পর্যবসিত করেছে। এর মধ্যে নামে বেনামে একেক জন ২০০ থেকে ৩০০ গাড়ির মালিক রয়েছেন।
বিক্ষোভে ভোগান্তির কথা জানিয়ে বক্তারা বলেন, ঢাকা জেলার মধ্যে মহানগরের অবস্থান হওয়াতে জেলাটি কয়েকটি ভাগে বিভিক্ত হয়ে পড়ে। জেলার একস্থান থেকে অন্যস্থানে যেতে মহানগরের রাস্তা ব্যবহার করতে হয়। এতে তাঁদের বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। জেলার ওপর দিয়ে করেকটি মহাসড়ক হওয়ায় এবং এসব মহাসড়কে এবং বেড়িবাঁধে, ক্যান্টনমেন্টে ইত্যাদি জায়গায় ‘ঢাকা–থ’ গাড়ি চালাতে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এতে এলাকা বিভক্ত এবং সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
তাঁদের দাবি—মহানগরীর চালকেরা যেন বৈষম্যমুক্ত ভাবে বিনা বাধায় ‘ঢাকা মেট্রো–থ’ গাড়ির মতো ‘ঢাকা–থ’ গাড়ি মহানগরের রাস্তা ব্যবহার করে তাঁদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন। ‘ঢাকা–থ’ গাড়ি মহানগরীতে চলাচলের আবেদনটি চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীতে চলাচলরত গাড়িগুলো ট্রাফিক সার্জেন্ট কর্তৃক রেকারিং, ডাম্পিং, রোড পারমিটের মামলা না দেওয়ার জন্য নির্দেশনা চেয়েছেন তাঁরা।
এ ছাড়া ঢাকা জেলার ওপর দিয়ে যেসব মহাসড়ক রয়েছে সেসব রাস্তার পাশ দিয়ে দুটি লেন তৈরি করে সিএনজি অটোরিকশাসহ ধীরগতির বাহন চলাচলের ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিক্ষোভকারীরা সচিবালয়ের সামনে আধাঘণ্টা অবস্থানের পর সড়ক যোগাযোগ ও সেতু উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেন।
‘ঢাকা–থ’ সিরিজের সিএনজিচালিত অটোরিকশা ঢাকা মহানগরীতে চলাচল বহাল রাখার দাবিতে সড়ক অবরোধ করেছেন মালিক ও শ্রমিকেরা। রাজধানীর তোপখানা রোডে সচিবালয়ের ৫ নম্বর গেট সংলগ্ন সড়কে আজ বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে বসে পড়েন আন্দোলনকারীরা।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও সড়ক বিভাগের উপদেষ্টা বরাবর তিন দফা স্মারকলিপি দিয়েও কোনো প্রতিকার না পেয়ে সচিবালয়ে এসেছেন বলে জানান আন্দোলনকারীরা। তাঁরা সচিবালয়ের সামনের সড়কে ঢুকতে চাইলে পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। এ সময় আন্দোলনকারীরা সড়কে বসে পড়েন। এতে রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ।
সড়কে অবস্থান নিয়ে ঢাকা জেলা সিএনজি অটোরিকশা মালিক শ্রমিক কল্যাণ সোসাইটির নেতারা হ্যান্ডমাইকে বক্তব্য দেন। এ সময় জেলা সিএনজি অটোরিকশা মালিক শ্রমিক কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. জুয়েল মালতিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে তাঁরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সেখানে বলা হয়, ২০০১ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার ঢাকা মহানগর থেকে বায়ুদূষণকারী ৩৬ হাজার বেবিট্যাক্সি (টু–স্ট্রোক ইঞ্জিন চালিত) উচ্ছেদ করে প্রায় ১৩ হাজার সিএনজি অটোরিকশা (যা ঢাকা মেট্রো–থ নামে পরিচিত) দেয়। এতে এই অনেক চালক বেকার হয়ে পড়েন। পরে আরও গাড়ি দেওয়ার কথা থাকলেও মালিকদের ষড়যন্ত্রের কারণে তা হয়নি।
বক্তারা আরও বলেন, সরকার নির্ধারিত জমার চেয়ে মালিকদের জমা বেশি দিতে হয় এবং প্রতিনিয়ত নানান নির্যাতন সইতে হয়। গত ২৫ বছরে উল্লেখযোগ্য নতুন গাড়ি অনুমোদন না দেওয়ার সুযোগকে ব্যবহার করে ‘ঢাকা মেট্রো–থ’ মালিকেরা সিন্ডিকেট করে এই খাতকে বিশৃঙ্খলায় পর্যবসিত করেছে। এর মধ্যে নামে বেনামে একেক জন ২০০ থেকে ৩০০ গাড়ির মালিক রয়েছেন।
বিক্ষোভে ভোগান্তির কথা জানিয়ে বক্তারা বলেন, ঢাকা জেলার মধ্যে মহানগরের অবস্থান হওয়াতে জেলাটি কয়েকটি ভাগে বিভিক্ত হয়ে পড়ে। জেলার একস্থান থেকে অন্যস্থানে যেতে মহানগরের রাস্তা ব্যবহার করতে হয়। এতে তাঁদের বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। জেলার ওপর দিয়ে করেকটি মহাসড়ক হওয়ায় এবং এসব মহাসড়কে এবং বেড়িবাঁধে, ক্যান্টনমেন্টে ইত্যাদি জায়গায় ‘ঢাকা–থ’ গাড়ি চালাতে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এতে এলাকা বিভক্ত এবং সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
তাঁদের দাবি—মহানগরীর চালকেরা যেন বৈষম্যমুক্ত ভাবে বিনা বাধায় ‘ঢাকা মেট্রো–থ’ গাড়ির মতো ‘ঢাকা–থ’ গাড়ি মহানগরের রাস্তা ব্যবহার করে তাঁদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন। ‘ঢাকা–থ’ গাড়ি মহানগরীতে চলাচলের আবেদনটি চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীতে চলাচলরত গাড়িগুলো ট্রাফিক সার্জেন্ট কর্তৃক রেকারিং, ডাম্পিং, রোড পারমিটের মামলা না দেওয়ার জন্য নির্দেশনা চেয়েছেন তাঁরা।
এ ছাড়া ঢাকা জেলার ওপর দিয়ে যেসব মহাসড়ক রয়েছে সেসব রাস্তার পাশ দিয়ে দুটি লেন তৈরি করে সিএনজি অটোরিকশাসহ ধীরগতির বাহন চলাচলের ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিক্ষোভকারীরা সচিবালয়ের সামনে আধাঘণ্টা অবস্থানের পর সড়ক যোগাযোগ ও সেতু উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেন।
সিরাজগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। তারা সবাই একই পরিবারের সদস্য। শুক্রবার রাত ৭ টার দিকে যমুনা সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার মুলিবাড়িতে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় আহত হয়েছেন আরও ৪ জন। আহতদের সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগেকুড়িগ্রামে পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার রাজারহাট ও উলিপুর থানা-পুলিশ পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
৩৩ মিনিট আগেদিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের করিডরে রাখা রোগীদের ব্যবহৃত পরিত্যক্ত মালপত্র থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানা গেছে। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ছাত্ররা নতুন দল করতে চাইছে আমরা স্বাগত জানাই। অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে, আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যদি নতুন দল হয়, ছাত্রদের একাংশ যদি দল গঠন করে তাহলে আমরা তাদের স্বাগত জানাব। কিন্তু ক্ষমতায় থেকে দল গঠন বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয় না।’
২ ঘণ্টা আগে