অনলাইন ডেস্ক
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলমের (এস আলম) শ্যালক গাজীপুরের আরমান্ডা স্পিনিং মিলসের মালিক মোহাম্মদ আরশেদ এবং কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেকসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন দেশত্যাগের এই নিষেধাজ্ঞার নির্দেশ দেন। আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রসিকিউশন কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আরশেদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
দুদকের উপসহকারী পরিচালক ফয়েজ আহমেদ আরমান্ডা স্পিনিং মিলসের মালিক আরশেদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, আরমান্ডা স্পিনিং মিলসের মালিক মো. আরশেদ কর্তৃক লুটকৃত কয়েক হাজার কোটি টাকা তাঁর হেফাজতে স্থানান্তরপূর্বক তাঁর ও তাঁর স্ত্রী জেসমিন আরশেদের মালিকানাধীন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার এবং পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের অর্ধীন অপরাধের সম্পৃক্ততা রয়েছে। আরশেদ দেশ ছেড়ে বিদেশ পলায়ন করতে পারেন। এ মুহূর্তে তিনি পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ৬ জন
কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ছয়জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। অপর পাঁচজন হলেন সাউথইস্ট ব্যাংক লি.-এর গুলশান শাখার তৎকালীন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ মোরশেদ আলম মামুন, একই শাখার সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ (বর্তমানে ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখাপ্রধান) রেজওয়ানুল কবির, অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ইনচার্জ অব ইমপোর্ট ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এক্সপোর্ট ইনচার্জ) অমীয় কুমার মল্লিক এবং এভিপি ও ইনচার্জ অব এক্সপোর্ট ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এক্সপোর্ট ইনচার্জ) আশরাফুল ইসলাম।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, আসামিরা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কোনো ধরনের ঋণ অনুমোদন ছাড়াই ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ করে নিজে অবৈধ উপায়ে লাভবান হয়ে অন্যকে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে সাউথইস্ট ব্যাংক লি. গুলশান শাখা থেকে ৪৯৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা উত্তোলন করে পরস্পর যোগসাজশে আত্মসাৎ করেন। তাঁদের বিরুদ্ধে গত ২ জানুয়ারি দুদক মামলা করে। মামলার তদন্তকালে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়, আসামিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন। তাঁরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করলে মামলার তদন্তকাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বিধায় তাঁদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলমের (এস আলম) শ্যালক গাজীপুরের আরমান্ডা স্পিনিং মিলসের মালিক মোহাম্মদ আরশেদ এবং কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেকসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন দেশত্যাগের এই নিষেধাজ্ঞার নির্দেশ দেন। আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রসিকিউশন কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আরশেদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
দুদকের উপসহকারী পরিচালক ফয়েজ আহমেদ আরমান্ডা স্পিনিং মিলসের মালিক আরশেদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, আরমান্ডা স্পিনিং মিলসের মালিক মো. আরশেদ কর্তৃক লুটকৃত কয়েক হাজার কোটি টাকা তাঁর হেফাজতে স্থানান্তরপূর্বক তাঁর ও তাঁর স্ত্রী জেসমিন আরশেদের মালিকানাধীন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার এবং পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের অর্ধীন অপরাধের সম্পৃক্ততা রয়েছে। আরশেদ দেশ ছেড়ে বিদেশ পলায়ন করতে পারেন। এ মুহূর্তে তিনি পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ৬ জন
কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ছয়জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। অপর পাঁচজন হলেন সাউথইস্ট ব্যাংক লি.-এর গুলশান শাখার তৎকালীন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ মোরশেদ আলম মামুন, একই শাখার সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ (বর্তমানে ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখাপ্রধান) রেজওয়ানুল কবির, অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ইনচার্জ অব ইমপোর্ট ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এক্সপোর্ট ইনচার্জ) অমীয় কুমার মল্লিক এবং এভিপি ও ইনচার্জ অব এক্সপোর্ট ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এক্সপোর্ট ইনচার্জ) আশরাফুল ইসলাম।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, আসামিরা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কোনো ধরনের ঋণ অনুমোদন ছাড়াই ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ করে নিজে অবৈধ উপায়ে লাভবান হয়ে অন্যকে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে সাউথইস্ট ব্যাংক লি. গুলশান শাখা থেকে ৪৯৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা উত্তোলন করে পরস্পর যোগসাজশে আত্মসাৎ করেন। তাঁদের বিরুদ্ধে গত ২ জানুয়ারি দুদক মামলা করে। মামলার তদন্তকালে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়, আসামিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন। তাঁরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করলে মামলার তদন্তকাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বিধায় তাঁদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় খেলতে গিয়ে খাট থেকে পড়ে আয়শা (১৯ মাস) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেকক্সবাজার-টেকনাফ মেরিনড্রাইভ সড়কে অবৈধভাবে চলাচল করার অপরাধে ২৮টি মোটরসাইকেল জব্দ করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হিমছড়ি পুলিশ ফাঁড়ির চেকপোস্টে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা এ অভিযান পরিচালনা করেন।
২৭ মিনিট আগেঢাকার কেরানীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ বিএনপি নেতার ছেলে ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা ও তাঁর সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা দক্ষিণ গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়নের হিজলতলা কামারপাড়া এলাকায় একটি চিহ্নিত মাদক স্পট থেকে তাঁদের...
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দুমকীতে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম বাবুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে