নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ধানমন্ডির রাপা প্লাজা থেকে উচ্ছেদচেষ্টা বন্ধসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছেন জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তারা। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো তুলে ধরেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তা কোহিনূর আক্তার বলেন, ‘জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তারা সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের নারী জাগরণের আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফলশ্রুতিতে আন্তর্জাতিক নানা সংস্থা সরকারকে সহযোগিতা করেছে। নিজেদের স্বাবলম্বী করার পাশাপাশি আমরা দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে অংশ নিয়েছি।’
কোহিনূর আক্তার বলেন, ‘পতিত সরকার নারী উদ্যোক্তাদের বঞ্চিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে। কিন্তু কোনো এক অজানা কারণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং প্রত্যাশার ওপর প্রতিষ্ঠিত নতুন সরকারও জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তাদের বঞ্চিত করার পথ থেকে এখনো সরে আসেনি।’
জয়িতা নারী উদ্যোক্তা আফসানা হক তুলি ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- নারী উদ্যোক্তাদের জন্য নির্মিত জয়িতা টাওয়ারে উদ্যোক্তাদের পুনর্বাসন, জয়িতা বোর্ড অব গভর্নরসে ৮ বিভাগের ৮ জন নারী উদ্যোক্তা প্রতিনিধি রাখা, জয়িতা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাকালীন নারী উদ্যোক্তাদের তালিকা প্রকাশ, জয়িতা টাওয়ার ১২ তলা ভবনের দুইটি ফ্লোরে, রাপা প্লাজার বিপণন ও ফুড কোর্টের উদ্যোক্তাদের জয়িতা টাওয়ারে সশরীরে ব্যবসা পরিচালনা করার সুযোগ দেওয়া।
উদ্যোক্তা দিল ফারজানা বীথি বলেন, ‘আমরা যখন জয়িতা ফাউন্ডেশনে যাই, আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে, ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকেও চিঠি দিয়েছি। কিন্তু এখনো কোনো সুফল আসেনি।’
উদ্যোক্তাদের অভিযোগ, সরকার বিদেশে জয়িতা উদ্যোক্তাদের দেখিয়ে কোটি কোটি টাকার ফান্ড এনেছে। কিন্তু সেখান থেকে কোনো সহায়তা নারী উদ্যোক্তারা পাননি।
উদ্যোক্তাদের অভিযোগ, সরকারের সিদ্ধান্ত জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তাদের প্রতিটি সমিতি এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শত শত নারীর সঙ্গে প্রতারণার শামিল। এর মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশের পথ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়ার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। ফলে সারা দেশের শত শত নারী উদ্যোক্তা কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং নারীর ক্ষমতায়ন ও স্বাবলম্বী হওয়ার পথ রুদ্ধ হবে।
উদ্যোক্তারা বলেন, মুসলমানদের প্রধান দুইটি ধর্মীয় উৎসব এবং পয়লা বৈশাখ সারা বাংলাদেশের ব্যবসায়ী উদ্যোক্তারা ব্যবসা করেন। অথচ ঈদ উৎসবের আগে রাপা প্লাজা থেকে নারী উদ্যোক্তাদের বের করে দেওয়া হচ্ছে। এটা অমানবিক। ঈদের কিছুদিন আগে ২০০ থেকে ২৫০ জন নারীদের কর্মসংস্থানের জায়গা হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এতগুলো নারী পরিবারসহ কর্মহীন বেকার হবে। এদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে এই নারীদের কর্মক্ষেত্র বহাল রাখতে হবে।
বক্তারা বলেন, জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তাদের প্রতিটি সমিতিকে নির্দিষ্ট জামানতের বিনিময়ে রাজধানীর রাপা প্লাজায় পণ্য প্রদর্শন ও বিপণনের জন্য দোকান বরাদ্দ দেয় সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, জয়িতা ফাউন্ডেশনের নিজস্ব ভবন নির্মাণের পর উদ্যোক্তা সমিতিগুলোকে সেখানে স্থানান্তর করা হবে এবং প্রতিটি সমিতিকে একটি দোকান বরাদ্দ দেওয়া হবে। মূলত সেই বরাদ্দের বিপরীতে প্রতিটি সমিতি ফাউন্ডেশনকে জামানত প্রদান করে। সেই স্বপ্ন নিয়েই প্রতিটি সমিতি গত এক যুগের বেশি সময় ধরে সারা দেশের নারীদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। অথচ জয়িতা ফাউন্ডেশনের নিজস্ব ভবন নির্মাণের পর সরকার সেখানে সমিতিগুলোকে দোকান বরাদ্দ না দিয়ে আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে রাপা প্লাজা থেকে উচ্ছেদের নোটিশ দিয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, ৩১ মার্চের পর জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তাদের সমিতিগুলো কোথায়, কীভাবে ব্যবসা পরিচালনা করবে, সেই ব্যাপারে কোনো দিক নির্দেশনা নোটিশে দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা জানিয়েছে, ফাউন্ডেশনের নিজস্ব ভবনে সরকার ভিন্নভাবে দোকান বরাদ্দ/ব্যবসা পরিচালনা করবে। সমিতিগুলো সেখানে পণ্য সরবরাহ করবে। এমনকি অবিক্রীত পণ্য নির্ধারিত সময় পর ফেরত নিতে হবে। ড্রাই ফুড ও রেগুলার ফুডের বিষয়েও স্পষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত নেই। মৌখিকভাবে বলা হয়েছে টেন্ডারের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে বরাদ্দ দেবে। যদি টেন্ডার হয় তাহলে তৃণমূল নারী উদ্যোক্তারা কীভাবে এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবে, তা নিয়ে শঙ্কিত নারী উদ্যোক্তারা।
জয়িতা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ নারী উদ্যোক্তাদের সংস্থা। সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থান করা নারী উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন সমিতি নিয়েই এই সংগঠন প্রতিষ্ঠিত। ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠানকালীন সময় এবং এরপর থেকে এই সংস্থার অধীনে থেকে দেশের নারী উদ্যোক্তারা কাজ করছেন।
রাজধানীর ধানমন্ডির রাপা প্লাজা থেকে উচ্ছেদচেষ্টা বন্ধসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছেন জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তারা। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো তুলে ধরেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তা কোহিনূর আক্তার বলেন, ‘জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তারা সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের নারী জাগরণের আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফলশ্রুতিতে আন্তর্জাতিক নানা সংস্থা সরকারকে সহযোগিতা করেছে। নিজেদের স্বাবলম্বী করার পাশাপাশি আমরা দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে অংশ নিয়েছি।’
কোহিনূর আক্তার বলেন, ‘পতিত সরকার নারী উদ্যোক্তাদের বঞ্চিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে। কিন্তু কোনো এক অজানা কারণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং প্রত্যাশার ওপর প্রতিষ্ঠিত নতুন সরকারও জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তাদের বঞ্চিত করার পথ থেকে এখনো সরে আসেনি।’
জয়িতা নারী উদ্যোক্তা আফসানা হক তুলি ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- নারী উদ্যোক্তাদের জন্য নির্মিত জয়িতা টাওয়ারে উদ্যোক্তাদের পুনর্বাসন, জয়িতা বোর্ড অব গভর্নরসে ৮ বিভাগের ৮ জন নারী উদ্যোক্তা প্রতিনিধি রাখা, জয়িতা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাকালীন নারী উদ্যোক্তাদের তালিকা প্রকাশ, জয়িতা টাওয়ার ১২ তলা ভবনের দুইটি ফ্লোরে, রাপা প্লাজার বিপণন ও ফুড কোর্টের উদ্যোক্তাদের জয়িতা টাওয়ারে সশরীরে ব্যবসা পরিচালনা করার সুযোগ দেওয়া।
উদ্যোক্তা দিল ফারজানা বীথি বলেন, ‘আমরা যখন জয়িতা ফাউন্ডেশনে যাই, আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে, ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকেও চিঠি দিয়েছি। কিন্তু এখনো কোনো সুফল আসেনি।’
উদ্যোক্তাদের অভিযোগ, সরকার বিদেশে জয়িতা উদ্যোক্তাদের দেখিয়ে কোটি কোটি টাকার ফান্ড এনেছে। কিন্তু সেখান থেকে কোনো সহায়তা নারী উদ্যোক্তারা পাননি।
উদ্যোক্তাদের অভিযোগ, সরকারের সিদ্ধান্ত জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তাদের প্রতিটি সমিতি এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শত শত নারীর সঙ্গে প্রতারণার শামিল। এর মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশের পথ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়ার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। ফলে সারা দেশের শত শত নারী উদ্যোক্তা কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং নারীর ক্ষমতায়ন ও স্বাবলম্বী হওয়ার পথ রুদ্ধ হবে।
উদ্যোক্তারা বলেন, মুসলমানদের প্রধান দুইটি ধর্মীয় উৎসব এবং পয়লা বৈশাখ সারা বাংলাদেশের ব্যবসায়ী উদ্যোক্তারা ব্যবসা করেন। অথচ ঈদ উৎসবের আগে রাপা প্লাজা থেকে নারী উদ্যোক্তাদের বের করে দেওয়া হচ্ছে। এটা অমানবিক। ঈদের কিছুদিন আগে ২০০ থেকে ২৫০ জন নারীদের কর্মসংস্থানের জায়গা হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এতগুলো নারী পরিবারসহ কর্মহীন বেকার হবে। এদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে এই নারীদের কর্মক্ষেত্র বহাল রাখতে হবে।
বক্তারা বলেন, জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তাদের প্রতিটি সমিতিকে নির্দিষ্ট জামানতের বিনিময়ে রাজধানীর রাপা প্লাজায় পণ্য প্রদর্শন ও বিপণনের জন্য দোকান বরাদ্দ দেয় সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, জয়িতা ফাউন্ডেশনের নিজস্ব ভবন নির্মাণের পর উদ্যোক্তা সমিতিগুলোকে সেখানে স্থানান্তর করা হবে এবং প্রতিটি সমিতিকে একটি দোকান বরাদ্দ দেওয়া হবে। মূলত সেই বরাদ্দের বিপরীতে প্রতিটি সমিতি ফাউন্ডেশনকে জামানত প্রদান করে। সেই স্বপ্ন নিয়েই প্রতিটি সমিতি গত এক যুগের বেশি সময় ধরে সারা দেশের নারীদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। অথচ জয়িতা ফাউন্ডেশনের নিজস্ব ভবন নির্মাণের পর সরকার সেখানে সমিতিগুলোকে দোকান বরাদ্দ না দিয়ে আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে রাপা প্লাজা থেকে উচ্ছেদের নোটিশ দিয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, ৩১ মার্চের পর জয়িতা ফাউন্ডেশনের নারী উদ্যোক্তাদের সমিতিগুলো কোথায়, কীভাবে ব্যবসা পরিচালনা করবে, সেই ব্যাপারে কোনো দিক নির্দেশনা নোটিশে দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা জানিয়েছে, ফাউন্ডেশনের নিজস্ব ভবনে সরকার ভিন্নভাবে দোকান বরাদ্দ/ব্যবসা পরিচালনা করবে। সমিতিগুলো সেখানে পণ্য সরবরাহ করবে। এমনকি অবিক্রীত পণ্য নির্ধারিত সময় পর ফেরত নিতে হবে। ড্রাই ফুড ও রেগুলার ফুডের বিষয়েও স্পষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত নেই। মৌখিকভাবে বলা হয়েছে টেন্ডারের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে বরাদ্দ দেবে। যদি টেন্ডার হয় তাহলে তৃণমূল নারী উদ্যোক্তারা কীভাবে এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবে, তা নিয়ে শঙ্কিত নারী উদ্যোক্তারা।
জয়িতা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ নারী উদ্যোক্তাদের সংস্থা। সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থান করা নারী উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন সমিতি নিয়েই এই সংগঠন প্রতিষ্ঠিত। ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠানকালীন সময় এবং এরপর থেকে এই সংস্থার অধীনে থেকে দেশের নারী উদ্যোক্তারা কাজ করছেন।
জুলাই শহীদদের নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত এবং গণহত্যায় জড়িত পুলিশ সদস্যদের চাকরিচ্যুত ও বিচারসহ পাঁচ দফা দাবিতে মিছিল নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর ঘেরাও কর্মসূচি দেয় ইনকিলাব মঞ্চ। মিছিলটি শাহবাগ থানার সামনে থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও দোয়েল চত্বর হয়ে শিক্ষা ভবন মোড়ে আসতেই আটকে দেয় পুলিশ। তবে সেখানে কোনো...
২ মিনিট আগেঢাকার ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ও বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনে রাজউক-গণপূর্ত আবাসন ব্যবসায়ীদের স্বার্থ দেখছে বলে মন্তব্য করেছেন ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) পরিচালক নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান।
২২ মিনিট আগেদেশে সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে গত কয়েক দশকে ভূমিকা রাখছে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)। বেসরকারি এই সংস্থাটি মূলত বিভিন্ন দাতা সংস্থার অর্থায়নে পরিচালিত হয়। শুক্রবার সকালে বিষয়টি জানা যায়।
৩৬ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ বলেছেন, বিগত সরকারের সময়ে মানুষের কথা শোনা হতো না, দমন–পীড়নের মাধ্যমে মানুষকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল। এই প্রক্রিয়া এখনো চলমান রয়েছে। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে গ্রামীণ ব্যাংক (চতুর্থ শ্রেণি) কর্মচারী পরিষদ...
৪১ মিনিট আগে