নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এসেছে শোকের মাস আগস্ট। শোক থেকে শক্তি, শক্তি থেকে জাগরণ, জাগরণ থেকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা। আমাদের সোনার বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অমর, অবিনশ্বর। তাঁর চেতনাকে ধারণ ও লালন করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
আজ সোমবার শোকের মাসের সূচনায় বাংলা একাডেমি আয়োজিত বঙ্গবন্ধু বিষয়ক গ্রন্থালোচনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা।
এদিন ড. মযহারুল ইসলাম রচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শীর্ষক গ্রন্থ নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্যে বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন বলেন, ‘ড. মযহারুল ইসলাম তাঁর গ্রন্থে বঙ্গবন্ধুর জীবনালেখ্য যেমন তুলে ধরেছেন তেমনি তাঁর জীবনদর্শনের বিশদ আলোচনা করেছেন। এই গ্রন্থ বঙ্গবন্ধু-গবেষণার ক্ষেত্রে পথিকৃৎ।’
আলোচনায় অংশ নেন। নাট্যজন নাসির উদ্দীন ইউসুফ। তিনি বলেন, ‘ড. মযহারুল ইসলামের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এক মহাকাব্যিক গ্রন্থ। এটি বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় প্রকাশিত তাঁর প্রথম জীবনীগ্রন্থ। তৃণমূল থেকে উত্থিত শেখ মুজিব কী করে জনগণ নন্দিত মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হয়ে ওঠেন—মযহারুল ইসলাম তার ধারাবাহিক বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন।’
নাসির উদ্দীন ইউসুফ, ‘গত শতকের ত্রিশ-চল্লিশ দশক থেকে বাংলার রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধুর যে ঐতিহাসিক পথযাত্রা; তা লেখক মযহারুল ইসলাম তথ্য ও তত্ত্বের আলোকে উপস্থাপন করে ভাষা আন্দোলন-গণ-অভ্যুত্থান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটনে তাঁর ঐতিহাসিক অবদান অসাধারণ দক্ষতায় পাঠকের কাছে পরিস্ফুট করেছেন।’
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা বলেন, ‘সোনার বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ড. মযহারুল ইসলাম রচিত গ্রন্থটি একটি আকর গ্রন্থ, সূচক-গ্রন্থ। বাঙালির গণসত্তাকে জাতিসত্তায় রূপান্তরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক অভিযাত্রা মযহারুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশাতেই লিপিবদ্ধ করে গেছেন। ড. মযহারুল ইসলাম আধুনিক ঐতিহাসিকের প্রজ্ঞা এবং লেখক-বুদ্ধিজীবী হিসেবে তাঁর মানবিক অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গ্রন্থটি রচনা করেছেন; যা সর্বকালের পাঠকের কাছেই সমান আবেদন বহন করে। কারণ এই গ্রন্থের বিষয় যে মহানায়ক সেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অমর, অবিনশ্বর।’
শুভেচ্ছা বক্তব্যে মযহারুল ইসলাম রচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গ্রন্থের প্রকাশক আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বিষয়ক ড. মযহারুল ইসলামের গ্রন্থটির প্রথম প্রকাশক ছিল বাংলা একাডেমি। পরবর্তীকালে আগামী প্রকাশনী এই গ্রন্থের পরিবর্ধিত এবং পরিমার্জিত সংস্করণ প্রকাশ করে। এই ঐতিহাসিক মহাগ্রন্থের প্রকাশক হিসেবে আমি গর্বিত এবং বাংলা একাডেমি এই গ্রন্থটি বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে অত্যন্ত যৌক্তিক পদক্ষেপ নিয়েছে।’
শোকের মাস উপলক্ষে ১০ আগস্ট পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গ্রন্থের ওপর আলোচনা অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে বাংলা একাডেমি। অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধু এবং পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলা একাডেমির পরিচালক নূরুন্নাহার খানম।
এসেছে শোকের মাস আগস্ট। শোক থেকে শক্তি, শক্তি থেকে জাগরণ, জাগরণ থেকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা। আমাদের সোনার বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অমর, অবিনশ্বর। তাঁর চেতনাকে ধারণ ও লালন করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
আজ সোমবার শোকের মাসের সূচনায় বাংলা একাডেমি আয়োজিত বঙ্গবন্ধু বিষয়ক গ্রন্থালোচনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা।
এদিন ড. মযহারুল ইসলাম রচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শীর্ষক গ্রন্থ নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্যে বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন বলেন, ‘ড. মযহারুল ইসলাম তাঁর গ্রন্থে বঙ্গবন্ধুর জীবনালেখ্য যেমন তুলে ধরেছেন তেমনি তাঁর জীবনদর্শনের বিশদ আলোচনা করেছেন। এই গ্রন্থ বঙ্গবন্ধু-গবেষণার ক্ষেত্রে পথিকৃৎ।’
আলোচনায় অংশ নেন। নাট্যজন নাসির উদ্দীন ইউসুফ। তিনি বলেন, ‘ড. মযহারুল ইসলামের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এক মহাকাব্যিক গ্রন্থ। এটি বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় প্রকাশিত তাঁর প্রথম জীবনীগ্রন্থ। তৃণমূল থেকে উত্থিত শেখ মুজিব কী করে জনগণ নন্দিত মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হয়ে ওঠেন—মযহারুল ইসলাম তার ধারাবাহিক বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন।’
নাসির উদ্দীন ইউসুফ, ‘গত শতকের ত্রিশ-চল্লিশ দশক থেকে বাংলার রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধুর যে ঐতিহাসিক পথযাত্রা; তা লেখক মযহারুল ইসলাম তথ্য ও তত্ত্বের আলোকে উপস্থাপন করে ভাষা আন্দোলন-গণ-অভ্যুত্থান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটনে তাঁর ঐতিহাসিক অবদান অসাধারণ দক্ষতায় পাঠকের কাছে পরিস্ফুট করেছেন।’
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা বলেন, ‘সোনার বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ড. মযহারুল ইসলাম রচিত গ্রন্থটি একটি আকর গ্রন্থ, সূচক-গ্রন্থ। বাঙালির গণসত্তাকে জাতিসত্তায় রূপান্তরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক অভিযাত্রা মযহারুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশাতেই লিপিবদ্ধ করে গেছেন। ড. মযহারুল ইসলাম আধুনিক ঐতিহাসিকের প্রজ্ঞা এবং লেখক-বুদ্ধিজীবী হিসেবে তাঁর মানবিক অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গ্রন্থটি রচনা করেছেন; যা সর্বকালের পাঠকের কাছেই সমান আবেদন বহন করে। কারণ এই গ্রন্থের বিষয় যে মহানায়ক সেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অমর, অবিনশ্বর।’
শুভেচ্ছা বক্তব্যে মযহারুল ইসলাম রচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গ্রন্থের প্রকাশক আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বিষয়ক ড. মযহারুল ইসলামের গ্রন্থটির প্রথম প্রকাশক ছিল বাংলা একাডেমি। পরবর্তীকালে আগামী প্রকাশনী এই গ্রন্থের পরিবর্ধিত এবং পরিমার্জিত সংস্করণ প্রকাশ করে। এই ঐতিহাসিক মহাগ্রন্থের প্রকাশক হিসেবে আমি গর্বিত এবং বাংলা একাডেমি এই গ্রন্থটি বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে অত্যন্ত যৌক্তিক পদক্ষেপ নিয়েছে।’
শোকের মাস উপলক্ষে ১০ আগস্ট পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গ্রন্থের ওপর আলোচনা অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে বাংলা একাডেমি। অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধু এবং পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলা একাডেমির পরিচালক নূরুন্নাহার খানম।
গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত এক নারী ইউপি সদস্যের পোলট্রি ফার্মে দুর্বৃত্তরা গভীর রাতে আগুন দিয়েছে।
৩ মিনিট আগেখুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযান চালিয়েছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে আজ রোববার সকাল ৭টা পর্যন্ত অভিযান চলে।
১ ঘণ্টা আগেসমন্বিত উদ্যোগে মাত্র ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে রাজধানী ঢাকার বিস্তৃত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘যারা ঘামের বিনিময়ে এই শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখেন, তাঁরা আমাদের নীরব নায়ক।
১ ঘণ্টা আগেখুলনার রূপসায় একটি ঘর থেকে সুমাইয়া খাতুন জান্নাত (৩০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে উপজেলার আইচগাতীর উত্তর পাড়া এলাকায় প্রবাসী শাওন শেখের বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়। তিনি শাওন শেখের স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগে