নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ভিকারুননিসা নূন স্কুলের ক্যাম্পাস স্থায়ী করণের দাবি মানার আশ্বাস দিয়েছেন অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ধানমন্ডি ৭ নম্বর এলাকায় মিরপুর সড়ক বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা।
বিকেল ৪টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে কথা বলতে আসেন অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার। এ সময়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পরেন তিনি। পরে পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এই ক্যাম্পাস বন্ধ হচ্ছে না। এমন কি ধানমন্ডি ক্যাম্পাস বন্ধের কোনো আলোচনা হয়নি। স্থায়ী ক্যাম্পাস করার চেষ্টা চলবে। পরবর্তীতে এই বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সেটি শিক্ষক ও অভিভাবকদের নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ভিকারুননিসা নূন স্কুলের এই অধ্যক্ষ বলেন, ‘স্থায়ী ক্যাম্পাস করার জন্য জমির সন্ধান করা হবে। আমাদের অনেক অভিভাবক সামর্থ্যবান আছেন। তাদের সহযোগিতা করতে পারেন। অথবা কেউ চাইলে আমাদের জমি দান করে পাশা দাঁড়াতে পারেন।’
এ দিকে দুপুর ৩টার দিকে অধ্যক্ষের প্রতিনিধি হয়ে শিক্ষার্থীদের স্কুলে ফিরিয়ে নিতে আসেন শিক্ষক প্রতিনিধি ড. ফারহানা। অধ্যক্ষ নিজে না এসে প্রতিনিধি পাঠানোয় অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পরেন তিনি। পরবর্তী জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি ও এসি ল্যান্ড ধানমন্ডি (রাজস্ব) সার্কেল শহীদুল ইসলাম সোহাগ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে শহীদুল ইসলাম বলেন, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের সভাপতি ঢাকা জেলার প্রশাসক। তিনি নিজে বিষয়টি জেনেছেন। ভিকারুননিসা নূন স্কুলের ধানমন্ডি শাখা বন্ধ হচ্ছে না। পাশাপাশি স্থায়ী ক্যাম্পাস করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে নিতে এসে ব্যর্থ হন ধানমন্ডি দিবা শাখার প্রধান পারভীন আক্তার। তিনি বলেন, ক্যাম্পাস ছেড়ে দেওয়ার আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে কয়েকজন শিক্ষককে মোবাইল ফোনে পছন্দের ক্যাম্পাসে বদলির জন্য আবেদন করতে বলা হয়েছে। এই বিষয়টি ছড়িয়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছে।
ক্যাম্পাস ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি গুজব কি না জানতে চাইলে শাখা প্রধান বলেন, ‘কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা সেটি তদন্ত করে বলতে হবে। তবে ইতিমধ্যে কিছু শিক্ষক বদলি হয়েছেন।’
বেলা সাড়ে ১১টা থেকে রাস্তা বন্ধ থাকায় রাস্তার দুই পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। দাবি মানার আশ্বাসের পর প্রায় পৌনে ৫ ঘণ্টা পর রাস্তা ছাড়ে শিক্ষার্থীরা।
রাস্তা ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) এহসানুল ফেরদাউস। তিনি বলেন, অধ্যক্ষ নিজে এসে শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। শিক্ষার্থীরা বিকেল সোয়া ৪টার দিকে রাস্তা ছেড়ে চলে গেছেন। আমরা এখন রাস্তা স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছি।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ভিকারুননিসা নূন স্কুলের ক্যাম্পাস স্থায়ী করণের দাবি মানার আশ্বাস দিয়েছেন অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ধানমন্ডি ৭ নম্বর এলাকায় মিরপুর সড়ক বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা।
বিকেল ৪টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে কথা বলতে আসেন অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার। এ সময়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পরেন তিনি। পরে পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এই ক্যাম্পাস বন্ধ হচ্ছে না। এমন কি ধানমন্ডি ক্যাম্পাস বন্ধের কোনো আলোচনা হয়নি। স্থায়ী ক্যাম্পাস করার চেষ্টা চলবে। পরবর্তীতে এই বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সেটি শিক্ষক ও অভিভাবকদের নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ভিকারুননিসা নূন স্কুলের এই অধ্যক্ষ বলেন, ‘স্থায়ী ক্যাম্পাস করার জন্য জমির সন্ধান করা হবে। আমাদের অনেক অভিভাবক সামর্থ্যবান আছেন। তাদের সহযোগিতা করতে পারেন। অথবা কেউ চাইলে আমাদের জমি দান করে পাশা দাঁড়াতে পারেন।’
এ দিকে দুপুর ৩টার দিকে অধ্যক্ষের প্রতিনিধি হয়ে শিক্ষার্থীদের স্কুলে ফিরিয়ে নিতে আসেন শিক্ষক প্রতিনিধি ড. ফারহানা। অধ্যক্ষ নিজে না এসে প্রতিনিধি পাঠানোয় অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পরেন তিনি। পরবর্তী জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি ও এসি ল্যান্ড ধানমন্ডি (রাজস্ব) সার্কেল শহীদুল ইসলাম সোহাগ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে শহীদুল ইসলাম বলেন, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের সভাপতি ঢাকা জেলার প্রশাসক। তিনি নিজে বিষয়টি জেনেছেন। ভিকারুননিসা নূন স্কুলের ধানমন্ডি শাখা বন্ধ হচ্ছে না। পাশাপাশি স্থায়ী ক্যাম্পাস করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে নিতে এসে ব্যর্থ হন ধানমন্ডি দিবা শাখার প্রধান পারভীন আক্তার। তিনি বলেন, ক্যাম্পাস ছেড়ে দেওয়ার আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে কয়েকজন শিক্ষককে মোবাইল ফোনে পছন্দের ক্যাম্পাসে বদলির জন্য আবেদন করতে বলা হয়েছে। এই বিষয়টি ছড়িয়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছে।
ক্যাম্পাস ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি গুজব কি না জানতে চাইলে শাখা প্রধান বলেন, ‘কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা সেটি তদন্ত করে বলতে হবে। তবে ইতিমধ্যে কিছু শিক্ষক বদলি হয়েছেন।’
বেলা সাড়ে ১১টা থেকে রাস্তা বন্ধ থাকায় রাস্তার দুই পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। দাবি মানার আশ্বাসের পর প্রায় পৌনে ৫ ঘণ্টা পর রাস্তা ছাড়ে শিক্ষার্থীরা।
রাস্তা ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) এহসানুল ফেরদাউস। তিনি বলেন, অধ্যক্ষ নিজে এসে শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। শিক্ষার্থীরা বিকেল সোয়া ৪টার দিকে রাস্তা ছেড়ে চলে গেছেন। আমরা এখন রাস্তা স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছি।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৫ ঘণ্টা আগে