নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগরীর ডেমরার ভাঙাপ্রেস এলাকার চারতলা যে ভবনে আগুন লেগেছিল, সেখানে অগ্নিনির্বাপণের কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সিঁড়ি বা এক্সিট রুট পর্যাপ্ত নয়। সরু একটি সিঁড়ি আছে, সেখান দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের বেশি কর্মী ঢুকতে পারেননি। ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে অগ্নিনির্বাপণে প্রচেষ্টা চালিয়ে সকাল ৮টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর ঘটনাস্থলে গণমাধ্যমকে লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘স্টোর রুমের সঠিক নিয়ম মানা হয়নি। জানালা দিয়ে দেখা যাচ্ছে, ভবনের ভেতর মালামাল স্তূপ করে রাখা। কোনো নিয়ম মানা হয়নি। ফলে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়। জানালার গ্রিল কেটে মালামাল সরিয়ে পানির পাইপ ভেতরে ঢোকানো হয়েছে।’
ফায়ার সার্ভিসের এই পরিচালক বলেন, ‘মালামাল এত ঠাসা যে, ভেতরে ঢোকার কোনো অবস্থাই নেই। ভবনে কোনো ধরনের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না। সিঁড়ি বা এক্সিট রুট পর্যাপ্ত নয়। সরু একটি সিঁড়ি আছে, সেখান দিয়ে আমাদের বেশি কর্মী ঢুকতে পারেনি।’
লে. কর্নেল রেজাউল করিম বলেন, ‘আশপাশে পানির উৎস ছিল না। ভবনের নিচে যে ওয়াটার রিজার্ভার থাকার কথা ছিল, সেটিও নেই। ফলে ড্রেনের পানি দিয়েই আগুন নেভানোর কাজ চালিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।’
ফায়ার সার্ভিসের এই পরিচালক আরও বলেন, ‘আশপাশের ভবনগুলো একেবারে লাগিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। এক ভবন থেকে আরেক ভবনের এক ইঞ্চিও গ্যাপ রাখা হয়নি। ধোঁয়ায় আমাদের কিছু কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাঁরা শঙ্কামুক্ত।’
এখনো আগুনের সূত্রপাত জানা যায়নি। ভবনের মালিকপক্ষের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। তাই পরবর্তী সময়ে যোগাযোগ করে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের এই পরিচালক। রাতে গোডাউন বন্ধ থাকায় এই আগুনের ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলেও জানান তিনি।
ঢাকা মহানগরীর ডেমরার ভাঙাপ্রেস এলাকার চারতলা যে ভবনে আগুন লেগেছিল, সেখানে অগ্নিনির্বাপণের কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সিঁড়ি বা এক্সিট রুট পর্যাপ্ত নয়। সরু একটি সিঁড়ি আছে, সেখান দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের বেশি কর্মী ঢুকতে পারেননি। ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে অগ্নিনির্বাপণে প্রচেষ্টা চালিয়ে সকাল ৮টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর ঘটনাস্থলে গণমাধ্যমকে লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘স্টোর রুমের সঠিক নিয়ম মানা হয়নি। জানালা দিয়ে দেখা যাচ্ছে, ভবনের ভেতর মালামাল স্তূপ করে রাখা। কোনো নিয়ম মানা হয়নি। ফলে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়। জানালার গ্রিল কেটে মালামাল সরিয়ে পানির পাইপ ভেতরে ঢোকানো হয়েছে।’
ফায়ার সার্ভিসের এই পরিচালক বলেন, ‘মালামাল এত ঠাসা যে, ভেতরে ঢোকার কোনো অবস্থাই নেই। ভবনে কোনো ধরনের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না। সিঁড়ি বা এক্সিট রুট পর্যাপ্ত নয়। সরু একটি সিঁড়ি আছে, সেখান দিয়ে আমাদের বেশি কর্মী ঢুকতে পারেনি।’
লে. কর্নেল রেজাউল করিম বলেন, ‘আশপাশে পানির উৎস ছিল না। ভবনের নিচে যে ওয়াটার রিজার্ভার থাকার কথা ছিল, সেটিও নেই। ফলে ড্রেনের পানি দিয়েই আগুন নেভানোর কাজ চালিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।’
ফায়ার সার্ভিসের এই পরিচালক আরও বলেন, ‘আশপাশের ভবনগুলো একেবারে লাগিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। এক ভবন থেকে আরেক ভবনের এক ইঞ্চিও গ্যাপ রাখা হয়নি। ধোঁয়ায় আমাদের কিছু কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাঁরা শঙ্কামুক্ত।’
এখনো আগুনের সূত্রপাত জানা যায়নি। ভবনের মালিকপক্ষের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। তাই পরবর্তী সময়ে যোগাযোগ করে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের এই পরিচালক। রাতে গোডাউন বন্ধ থাকায় এই আগুনের ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলেও জানান তিনি।
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৭ মিনিট আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
১২ মিনিট আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
১৮ মিনিট আগেরোববার (২০ জুলাই) ভোরে জহুরপুর বিওপির সীমান্ত পিলার ১৬/৫-এর কাছে ৫ জন চোরাকারবারি ভারতের অভ্যন্তরে যায়। সে সময় বিএসএফ চোরাকারবারিদের চ্যালেঞ্জ করলে ৪ জন পালিয়ে আসে। মোহম্মদ লালচান (২৫) বিএসএফের হাতে আটক হন। পরে চোরকারবারিরা বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করে লাশ ফেরত এনে বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে পদ্মা নদী
২ ঘণ্টা আগে