ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর বংশাল আগাসাদেক রোডে একটি বাসায় বর্ষণ সরকার নামে এক স্কুলছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের দাবি সে গলায় ফাঁস দিয়েছে।
আজ রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই ছাত্রকে প্রতিবেশীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে প্রতিবেশী মানিক সাহা বলেন, বংশাল আগাসসাদেক রোডের সাত তলা বাসার তিনতলায় ভাড়া থাকে বর্ষণের পরিবার। রাত ১০টার দিকে তিনতলা থেকে অচেতন অবস্থায় বর্ষণকে ধরাধরি করে নিচে নামায়। তখন বর্ষণকে দ্রুত সিএনজিতে করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে মারা যায়। তখন জানতে পারি বর্ষণ বাসায় গলায় ফাঁসি দিয়েছে।
বর্ষণের বাবা নিতাই চন্দ্র সরকার বলেন, তাদের গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার সাফুল্লি গ্রামে। বংশাল আগাসাদেক রোডের ওই বাসায় ভাড়া থাকে। বর্ষণ উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। এক ভাই এক বোনের মধ্যে বর্ষণ ছিল ছোট। বর্ষণ পড়াশোনায় অমনোযোগী ছিল। পড়াশোনার সময়তেও মোবাইল নিয়ে থাকত। রাতে এ বিষয় নিয়ে রাগারাগি করা হয় বর্ষণের সঙ্গে। রাতে তিনি লন্ড্রিতে যান এবং বর্ষণের মা ও বোন ফার্মেসিতে যায়। সেখান থেকে বাসায় ফিরে জানতে পারি বর্ষণকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। পরে হাসপাতালে এসে বর্ষণের মরদেহ দেখতে পাই।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, প্রতিবেশীরা বংশাল এলাকা থেকে ওই ছাত্রকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। প্রতিবেশীরা জানায় বাসায় গলায় ফাঁসি দিয়েছিল সে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর বংশাল আগাসাদেক রোডে একটি বাসায় বর্ষণ সরকার নামে এক স্কুলছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের দাবি সে গলায় ফাঁস দিয়েছে।
আজ রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই ছাত্রকে প্রতিবেশীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে প্রতিবেশী মানিক সাহা বলেন, বংশাল আগাসসাদেক রোডের সাত তলা বাসার তিনতলায় ভাড়া থাকে বর্ষণের পরিবার। রাত ১০টার দিকে তিনতলা থেকে অচেতন অবস্থায় বর্ষণকে ধরাধরি করে নিচে নামায়। তখন বর্ষণকে দ্রুত সিএনজিতে করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে মারা যায়। তখন জানতে পারি বর্ষণ বাসায় গলায় ফাঁসি দিয়েছে।
বর্ষণের বাবা নিতাই চন্দ্র সরকার বলেন, তাদের গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার সাফুল্লি গ্রামে। বংশাল আগাসাদেক রোডের ওই বাসায় ভাড়া থাকে। বর্ষণ উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। এক ভাই এক বোনের মধ্যে বর্ষণ ছিল ছোট। বর্ষণ পড়াশোনায় অমনোযোগী ছিল। পড়াশোনার সময়তেও মোবাইল নিয়ে থাকত। রাতে এ বিষয় নিয়ে রাগারাগি করা হয় বর্ষণের সঙ্গে। রাতে তিনি লন্ড্রিতে যান এবং বর্ষণের মা ও বোন ফার্মেসিতে যায়। সেখান থেকে বাসায় ফিরে জানতে পারি বর্ষণকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। পরে হাসপাতালে এসে বর্ষণের মরদেহ দেখতে পাই।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, প্রতিবেশীরা বংশাল এলাকা থেকে ওই ছাত্রকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। প্রতিবেশীরা জানায় বাসায় গলায় ফাঁসি দিয়েছিল সে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে