নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) বড়দিনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে ১৩ নির্দেশনা দিয়েছে। প্রত্যেক গির্জায় স্থায়ীভাবে পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি পুলিশি টহল বৃদ্ধিসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেকপোস্ট স্থাপন ও গোয়েন্দা কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশের নির্দেশনা মানার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে।
১৩ ডিসেম্বর (বুধবার) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এসব নিরাপত্তা নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ করা হয়।
নির্দেশনাসমূহ নিম্নরূপ—
১. প্রতিটি গির্জায় রাত্রিকালীন ভিডিও ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা স্থাপন এবং ক্যামেরার ফুটেজ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা।
২. প্রতিটি গির্জার জন্য নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ এবং স্বেচ্ছাসেবকদের আলাদা পোশাক, দৃশ্যমান পরিচয়পত্র ও আর্মডব্যান্ড নির্ধারণ করে দেওয়া। স্বেচ্ছাসেবকদের নামের তালিকা স্থানীয় থানায় প্রেরণ করা ও থানার অফিসারের উপস্থিতিতে স্বেচ্ছাসেবকদের ব্রিফিং করার ব্যবস্থা করা।
৩. গির্জায় দর্শনার্থীদের ব্যাগ/পোটলা ইত্যাদি নিয়ে প্রবেশ না করার জন্য অনুরোধ করা। তা ছাড়া গির্জা এলাকায় সন্দেহজনক কোনো ব্যাগ/পোটলা পরে থাকতে দেখলে বা দৃষ্টিগোচর হলে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তাৎক্ষণিক অবহিত করা।
৪. আর্চওয়ে গেট স্থাপন এবং মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করে তল্লাশির ব্যবস্থা করা।
৫. প্রতিটি গির্জায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র স্থাপন এবং অগ্নি-দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
৬. আলোক সজ্জার কাজে গুণগতমান সম্পন্ন বৈদ্যুতিক তার ব্যবহার করা।
৭. আনন্দ-উৎসবে মাদকের ব্যবহার, ফানুস উড়ানো ও আতশবাজি করা থেকে বিরত থাকা।
৮. প্রতিটি গির্জা ও অনুষ্ঠান এলাকায় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা এবং বিকল্প আলোর (জেনারেটর) ব্যবস্থা রাখা।
৯. প্রতিটি গির্জার জন্য পরিদর্শন রেজিস্টার প্রস্তুত এবং রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করা।
১০. আবাসিক এলাকায় বাড়ির ছাদ, রেস্টুরেন্ট ও হোটেলে ডিজে পার্টি এবং উচ্চ শব্দে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।
১১. ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখা। ব্যক্তিগত পর্যায়ে উৎসব উদ্যাপনের ক্ষেত্রে প্রতিবেশীর যাতে কোনো অসুবিধা না হয় সে বিষয়ে সচেতন থাকা।
১২. স্থানীয় কাউন্সিলর, গণমান্য ব্যক্তিবর্গ ও পুলিশ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে শান্তি-শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করা এবং তাদের নাম ও মোবাইল নম্বর সংবলিত ব্যানার দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা।
১৩. কোনো দুর্ঘটনা বা অপরাধ সংঘটনের আশঙ্কা তৈরি হলে অতি দ্রুত পুলিশকে জানানো এবং জরুরি প্রয়োজনে গির্জা কমিটি কর্তৃক সংশ্লিষ্ট থানার ফোকাল পয়েন্ট অথবা ৯৯৯ এর সেবা গ্রহণ করা অথবা ম্যাসেজ টু কমিশনারের (M 2 C) জরুরি নম্বর ০১৩২০-২০২০২০ ও ০১৩২০-১০১০১০ এসএমএস করা।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) বড়দিনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে ১৩ নির্দেশনা দিয়েছে। প্রত্যেক গির্জায় স্থায়ীভাবে পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি পুলিশি টহল বৃদ্ধিসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেকপোস্ট স্থাপন ও গোয়েন্দা কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশের নির্দেশনা মানার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে।
১৩ ডিসেম্বর (বুধবার) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এসব নিরাপত্তা নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ করা হয়।
নির্দেশনাসমূহ নিম্নরূপ—
১. প্রতিটি গির্জায় রাত্রিকালীন ভিডিও ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা স্থাপন এবং ক্যামেরার ফুটেজ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা।
২. প্রতিটি গির্জার জন্য নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ এবং স্বেচ্ছাসেবকদের আলাদা পোশাক, দৃশ্যমান পরিচয়পত্র ও আর্মডব্যান্ড নির্ধারণ করে দেওয়া। স্বেচ্ছাসেবকদের নামের তালিকা স্থানীয় থানায় প্রেরণ করা ও থানার অফিসারের উপস্থিতিতে স্বেচ্ছাসেবকদের ব্রিফিং করার ব্যবস্থা করা।
৩. গির্জায় দর্শনার্থীদের ব্যাগ/পোটলা ইত্যাদি নিয়ে প্রবেশ না করার জন্য অনুরোধ করা। তা ছাড়া গির্জা এলাকায় সন্দেহজনক কোনো ব্যাগ/পোটলা পরে থাকতে দেখলে বা দৃষ্টিগোচর হলে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তাৎক্ষণিক অবহিত করা।
৪. আর্চওয়ে গেট স্থাপন এবং মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করে তল্লাশির ব্যবস্থা করা।
৫. প্রতিটি গির্জায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র স্থাপন এবং অগ্নি-দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
৬. আলোক সজ্জার কাজে গুণগতমান সম্পন্ন বৈদ্যুতিক তার ব্যবহার করা।
৭. আনন্দ-উৎসবে মাদকের ব্যবহার, ফানুস উড়ানো ও আতশবাজি করা থেকে বিরত থাকা।
৮. প্রতিটি গির্জা ও অনুষ্ঠান এলাকায় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা এবং বিকল্প আলোর (জেনারেটর) ব্যবস্থা রাখা।
৯. প্রতিটি গির্জার জন্য পরিদর্শন রেজিস্টার প্রস্তুত এবং রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করা।
১০. আবাসিক এলাকায় বাড়ির ছাদ, রেস্টুরেন্ট ও হোটেলে ডিজে পার্টি এবং উচ্চ শব্দে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।
১১. ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখা। ব্যক্তিগত পর্যায়ে উৎসব উদ্যাপনের ক্ষেত্রে প্রতিবেশীর যাতে কোনো অসুবিধা না হয় সে বিষয়ে সচেতন থাকা।
১২. স্থানীয় কাউন্সিলর, গণমান্য ব্যক্তিবর্গ ও পুলিশ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে শান্তি-শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করা এবং তাদের নাম ও মোবাইল নম্বর সংবলিত ব্যানার দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা।
১৩. কোনো দুর্ঘটনা বা অপরাধ সংঘটনের আশঙ্কা তৈরি হলে অতি দ্রুত পুলিশকে জানানো এবং জরুরি প্রয়োজনে গির্জা কমিটি কর্তৃক সংশ্লিষ্ট থানার ফোকাল পয়েন্ট অথবা ৯৯৯ এর সেবা গ্রহণ করা অথবা ম্যাসেজ টু কমিশনারের (M 2 C) জরুরি নম্বর ০১৩২০-২০২০২০ ও ০১৩২০-১০১০১০ এসএমএস করা।
হাতিরঝিলে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম পর্যটন-প্রচারণামূলক ম্যারাথন ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান ২০২৫’। ম্যারাথনটির আয়োজনে নেতৃত্ব দিচ্ছে এটিজেএফবি, পৃষ্ঠপোষক রিদম গ্রুপ ও সহযোগিতায় বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড।
৩ মিনিট আগেপটুয়াখালীর দুমকীতে ৮৫ বছরের এক বৃদ্ধাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে একই বাড়ির মনিরুজ্জামান মনির (৪২) নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। আজ রোববার ভোররাত সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার শ্রীরামপুরে এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে‘বুঝলে বুঝ, না বুঝলে খেয়ে নে তরমুজ।’—ফেসবুকে নিজের বদলির বিষয়টি তরমুজ খেয়ে বোঝার পরামর্শমূলক পোস্ট দিয়ে মুছে ফেলেছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুর রহমান। আজ রোববার বিকেল ৫টা ২৪ মিনিটে পোস্টটি মুছে ফেলা হয় বলে জানা গেছে।
১০ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলায় হারিয়ে যাওয়ার ২০ ঘণ্টা পরে পার্সিয়ান প্রজাতির সেই পোষা বিড়ালটি ফিরে পেয়েছেন মালিক মো. সানাউল্লাহ। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে বিড়ালটি তার মালিকের কাছে ফেরত দিয়েছেন এক ব্যক্তি। মা বিড়াল পেয়ে মহাখুশি ছানাগুলো, মালিক ও প্রতিবেশীরা। মা বিড়াল হারিয়ে যাওয়ার খবর শুনে ওই বাড়িতে বিড়ালছানাগ
১৫ মিনিট আগে