ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের সালথায় এক রাতে তিনটি বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত দলের ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্রসহ ডাকাতি হওয়া মালামাল জব্দ করা হয়েছে। এই ডাকাতির পরিকল্পনা করেন ২১ মামলার আসামি মিজানুর মাতুব্বরসহ একাধিক মামলার দুজন আসামি। এতে অংশ নেয় ৯ জন ডাকাত সদস্য।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ফরিদপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি জানান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম। এর আগে গত মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার অভিযান চালিয়ে ডাকাত দলের ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ডাকাত সদস্যদের মধ্যে মিজানুর মাতুব্বর (৫০) উপজেলার লক্ষণদিয়া গ্রামের মৃত আব্দুর রব মাতুব্বরের ছেলে। তার নামে সালথা থানাসহ বিভিন্ন থানায় চুরি-ছিনতাইয়ের ২১টি মামলা রয়েছে বলে পুলিশ সুপার জানিয়েছেন।
এ ছাড়া গ্রেপ্তার ইয়াদ আলীর (৪৬) নামে পাঁচটি মামলা রয়েছে। সে উপজেলার দিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। গ্রেপ্তার সহযোগী ডাকাত সদস্যরা হলেন—একই উপজেলার বড়দিয়া গ্রামের বাবুল শেখ (৩৫), জয়ঝাপ গ্রামের শাকিবুল শেখ (২০), দিয়াপাড়া গ্রামের নাঈম মাতুব্বর (২০) ও সাইফুল মাতুব্বর (২২)।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর রাতে সালথা উপজেলার দিয়াপাড়া গ্রামের কাজী রাকিবুল ইসলাম, প্রতিবেশী কাজী রবিউল হাসান রবিন ও মো. সোহেল মাতুব্বরের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
এতে ৮ লাখ টাকার মালামালসহ নগদ ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা ডাকাতি করে ডাকাত সদস্যরা। এ ঘটনায় কাজী রাকিবুল ইসলাম সালথায় থানায় বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পরে মাঠে নামে পুলিশ। ডাকাতির ধরন দেখে মনে হয়েছিল, দূর থেকে এসে কেউ ডাকাতি করেনি। পরে তদন্তকালে সন্দেহজনকভাবে বাবুল শেখকে আটক করা হয় এবং তিনি স্বীকার করেন। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী অন্যদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিদের বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার বলেন, ৯ জন ডাকাত সদস্য তিন ভাগে ভাগ হয়ে ডাকাতি করে। তাঁরা ডাকাতি হওয়া সোহেল মাতুব্বরের বাড়িতে থাকা নারীদের দেশীয় অস্ত্র দ্বারা জিম্মি করে চোখ-মুখ বেঁধে ফেলে। একইভাবে পরপর অন্য দুটি বাড়িতেও ডাকাতি করে। পরে নগদ টাকাসহ মালামাল নিয়ে চলে যায়। এরপর মূল ডাকাত সদস্যরা সহযোগীদের ১০ হাজার, ২০ হাজার টাকা করে ভাগ করে দেয়। সহযোগী ডাকাত সদস্যরা সকলেই বেকার ও কর্মহীন থাকায় এ কাজে সহযোগিতা করে।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমদাদ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শৈলেন চাকমা, কোতোয়ালি থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসানুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (সালথা-নগরকান্দা সার্কেল) মো. আসাদুজ্জামান শাকিল, সালথা থানার ওসি মোহাম্মদ ফায়েজুর রহমান, টিআই তুহিন লস্করসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুরের সালথায় এক রাতে তিনটি বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত দলের ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্রসহ ডাকাতি হওয়া মালামাল জব্দ করা হয়েছে। এই ডাকাতির পরিকল্পনা করেন ২১ মামলার আসামি মিজানুর মাতুব্বরসহ একাধিক মামলার দুজন আসামি। এতে অংশ নেয় ৯ জন ডাকাত সদস্য।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ফরিদপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি জানান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম। এর আগে গত মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার অভিযান চালিয়ে ডাকাত দলের ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ডাকাত সদস্যদের মধ্যে মিজানুর মাতুব্বর (৫০) উপজেলার লক্ষণদিয়া গ্রামের মৃত আব্দুর রব মাতুব্বরের ছেলে। তার নামে সালথা থানাসহ বিভিন্ন থানায় চুরি-ছিনতাইয়ের ২১টি মামলা রয়েছে বলে পুলিশ সুপার জানিয়েছেন।
এ ছাড়া গ্রেপ্তার ইয়াদ আলীর (৪৬) নামে পাঁচটি মামলা রয়েছে। সে উপজেলার দিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। গ্রেপ্তার সহযোগী ডাকাত সদস্যরা হলেন—একই উপজেলার বড়দিয়া গ্রামের বাবুল শেখ (৩৫), জয়ঝাপ গ্রামের শাকিবুল শেখ (২০), দিয়াপাড়া গ্রামের নাঈম মাতুব্বর (২০) ও সাইফুল মাতুব্বর (২২)।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর রাতে সালথা উপজেলার দিয়াপাড়া গ্রামের কাজী রাকিবুল ইসলাম, প্রতিবেশী কাজী রবিউল হাসান রবিন ও মো. সোহেল মাতুব্বরের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
এতে ৮ লাখ টাকার মালামালসহ নগদ ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা ডাকাতি করে ডাকাত সদস্যরা। এ ঘটনায় কাজী রাকিবুল ইসলাম সালথায় থানায় বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পরে মাঠে নামে পুলিশ। ডাকাতির ধরন দেখে মনে হয়েছিল, দূর থেকে এসে কেউ ডাকাতি করেনি। পরে তদন্তকালে সন্দেহজনকভাবে বাবুল শেখকে আটক করা হয় এবং তিনি স্বীকার করেন। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী অন্যদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিদের বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার বলেন, ৯ জন ডাকাত সদস্য তিন ভাগে ভাগ হয়ে ডাকাতি করে। তাঁরা ডাকাতি হওয়া সোহেল মাতুব্বরের বাড়িতে থাকা নারীদের দেশীয় অস্ত্র দ্বারা জিম্মি করে চোখ-মুখ বেঁধে ফেলে। একইভাবে পরপর অন্য দুটি বাড়িতেও ডাকাতি করে। পরে নগদ টাকাসহ মালামাল নিয়ে চলে যায়। এরপর মূল ডাকাত সদস্যরা সহযোগীদের ১০ হাজার, ২০ হাজার টাকা করে ভাগ করে দেয়। সহযোগী ডাকাত সদস্যরা সকলেই বেকার ও কর্মহীন থাকায় এ কাজে সহযোগিতা করে।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমদাদ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শৈলেন চাকমা, কোতোয়ালি থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসানুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (সালথা-নগরকান্দা সার্কেল) মো. আসাদুজ্জামান শাকিল, সালথা থানার ওসি মোহাম্মদ ফায়েজুর রহমান, টিআই তুহিন লস্করসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৫ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগে