প্রতিনিধি
মাদারীপুর: মাদারীপুর জেলায় সর্বাত্মক লকডাউন বাস্তবায়ন করতে জেলা করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এ বিষয়ে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে একটি নির্দেশনা জারি করা হয়।
মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে জুম অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। বিধিনিষেধগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব চায়ের দোকান বন্ধ থাকবে, দোকানে টেলিভিশন থাকবে না; হোটেল বা খাবারের দোকান বন্ধ থাকবে, হোটেল-রেস্টুরেন্টে খাওয়া যাবে না, পার্সেল বিক্রি করা যাবে; লঞ্চে যাত্রী পরিবহন বন্ধ থাকবে। ফেরিঘাট ও লঞ্চঘাটে সব দোকান বন্ধ থাকবে। সংক্রমণ বেশি থাকার কারণে রাজৈর উপজেলাকে অন্যান্য উপজেলা থেকে আলাদা করতে হবে। জনগণকে সচেতন করতে ব্যাপক প্রচারণার ব্যবস্থা করতে হবে।
সভার সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়, গরু-ছাগলের স্থায়ী বা অস্থায়ী কোনো হাঁট বসানো যাবে না। তবে অনলাইনে কেনাবেচার ব্যবস্থা করতে পারবে। কাঁচাবাজার খোলা জায়গায় সরিয়ে নিতে হবে। কাঁচাবাজারের সময় সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। সড়কে ইজিবাইক চলাচল বন্ধ থাকবে। সংক্রমণ প্রতিরোধে ভুরঘাটা রাস্তা থেকে কোটালীপাড়া পর্যন্ত রাস্তার যাতায়াত বন্ধ থাকবে। সব শপিং মল বা বিপণিবিতান বন্ধ থাকবে। টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য ট্রাকের মাধ্যমে উপজেলা ও ইউনিয়নে বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। বিভিন্ন ব্যাংকের কার্যক্রম সমন্বয়ের মাধ্যমে পরিচালনা করতে হবে। মসজিদে নামাজের ক্ষেত্রে বাসা থেকে অজু করে জায়নামাজ নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে নামাজ আদায় করতে হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও জেলা তথ্য অফিস ব্যাপকভাবে প্রচার-প্রচারণার ব্যবস্থা করবে। এছাড়া দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষের জন্য ত্রাণ কার্যক্রম চালু থাকবে।
মাদারীপুর জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সব সদস্য সর্বাত্মক লকডাউন বাস্তবায়নের নানা গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেন। জুম অনলাইনে অন্যদের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল, সিভিল সার্জন ডা. সফিকুল ইসলাম, পৌর মেয়র খালিদ হোসেন ইয়াদসহ অন্য সদস্যরা। ২২ জুন থেকে ৩০ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত মাদারীপুর জেলাকে সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এরপর থেকে লকডাউন চলছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও অন্যান্য ছোট যানবাহন চলাচল করছে। এছাড়া হোটেল-রেস্টুরেন্ট খোলা রয়েছে।
মাদারীপুর: মাদারীপুর জেলায় সর্বাত্মক লকডাউন বাস্তবায়ন করতে জেলা করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এ বিষয়ে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে একটি নির্দেশনা জারি করা হয়।
মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে জুম অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। বিধিনিষেধগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব চায়ের দোকান বন্ধ থাকবে, দোকানে টেলিভিশন থাকবে না; হোটেল বা খাবারের দোকান বন্ধ থাকবে, হোটেল-রেস্টুরেন্টে খাওয়া যাবে না, পার্সেল বিক্রি করা যাবে; লঞ্চে যাত্রী পরিবহন বন্ধ থাকবে। ফেরিঘাট ও লঞ্চঘাটে সব দোকান বন্ধ থাকবে। সংক্রমণ বেশি থাকার কারণে রাজৈর উপজেলাকে অন্যান্য উপজেলা থেকে আলাদা করতে হবে। জনগণকে সচেতন করতে ব্যাপক প্রচারণার ব্যবস্থা করতে হবে।
সভার সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়, গরু-ছাগলের স্থায়ী বা অস্থায়ী কোনো হাঁট বসানো যাবে না। তবে অনলাইনে কেনাবেচার ব্যবস্থা করতে পারবে। কাঁচাবাজার খোলা জায়গায় সরিয়ে নিতে হবে। কাঁচাবাজারের সময় সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। সড়কে ইজিবাইক চলাচল বন্ধ থাকবে। সংক্রমণ প্রতিরোধে ভুরঘাটা রাস্তা থেকে কোটালীপাড়া পর্যন্ত রাস্তার যাতায়াত বন্ধ থাকবে। সব শপিং মল বা বিপণিবিতান বন্ধ থাকবে। টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য ট্রাকের মাধ্যমে উপজেলা ও ইউনিয়নে বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। বিভিন্ন ব্যাংকের কার্যক্রম সমন্বয়ের মাধ্যমে পরিচালনা করতে হবে। মসজিদে নামাজের ক্ষেত্রে বাসা থেকে অজু করে জায়নামাজ নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে নামাজ আদায় করতে হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও জেলা তথ্য অফিস ব্যাপকভাবে প্রচার-প্রচারণার ব্যবস্থা করবে। এছাড়া দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষের জন্য ত্রাণ কার্যক্রম চালু থাকবে।
মাদারীপুর জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সব সদস্য সর্বাত্মক লকডাউন বাস্তবায়নের নানা গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেন। জুম অনলাইনে অন্যদের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল, সিভিল সার্জন ডা. সফিকুল ইসলাম, পৌর মেয়র খালিদ হোসেন ইয়াদসহ অন্য সদস্যরা। ২২ জুন থেকে ৩০ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত মাদারীপুর জেলাকে সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এরপর থেকে লকডাউন চলছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও অন্যান্য ছোট যানবাহন চলাচল করছে। এছাড়া হোটেল-রেস্টুরেন্ট খোলা রয়েছে।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
২ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৩ ঘণ্টা আগে