অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে সংঘর্ষে সিটি কলেজের সাতজন শিক্ষার্থী আহত হওয়ার দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আহত এক শিক্ষার্থী জানান, তিনি তাঁর বন্ধুসহ টেস্ট পরীক্ষা দিতে কলেজের দিকে আসছিলেন। স্টার কাবাব হোটেলের সামনে ঢাকা কলেজের ৩০-৪০ জন শিক্ষার্থী রড, কাচের বোতল, স্টিলের স্কেল দিয়ে অতর্কিতে তাঁদের ওপর হামলা চালান। এতে তাঁর মাথা ফেটে যায় এবং তাঁর বন্ধুও আহত হন। খবর পেয়ে সহপাঠীরা এগিয়ে এলে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। সংঘর্ষ প্রায় ৪০-৪৫ মিনিট চলার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
রমনা বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার (ধানমন্ডি জোন) শাহ মোস্তফা তারিকুজ্জামান জানান, সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা কলেজের দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করেন, যার জেরে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়।
সিটি কলেজ কর্তৃপক্ষের সূত্র অনুযায়ী, সংঘর্ষে সিটি কলেজের সাতজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর। তাঁরা বর্তমানে ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আহতদের মাথা ও ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে মামলা করার ঘোষণা দিয়েছে সিটি কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া, সংঘর্ষ নিয়ে আলোচনা করতে আগামী রোববার দুই কলেজের কর্তৃপক্ষ বৈঠক ও সংবাদ সম্মেলন করবে।
অন্যদিকে, ঢাকা কলেজের একাধিক শিক্ষক সূত্রে জানা যায়, আজকের সংঘর্ষে ঢাকা কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির একদল শিক্ষার্থী পূর্বপরিকল্পিতভাবে সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর প্রথমে হামলা চালায়। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিন শিক্ষার্থীকে আটক করেছে ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষ। সংঘর্ষে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মিললে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা কলেজ প্রশাসন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ নিয়ামুল হক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এর আগে, ৫ ফেব্রুয়ারি, তুচ্ছ ঘটনা ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঢাকা সিটি কলেজ ও ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। পরে পুলিশ ও কলেজ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হলেও ৯ ফেব্রুয়ারি পুনরায় উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সেদিন বিকেলে ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের শতাধিক শিক্ষার্থী লাঠিসোঁটা নিয়ে এসে ঢাকা সিটি কলেজের নামফলক থেকে ‘সিটি’ অংশটি খুলে নেয়। পরে সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা পাল্টা ধাওয়া দিলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে, যা প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে।
রাজধানীর ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে সংঘর্ষে সিটি কলেজের সাতজন শিক্ষার্থী আহত হওয়ার দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আহত এক শিক্ষার্থী জানান, তিনি তাঁর বন্ধুসহ টেস্ট পরীক্ষা দিতে কলেজের দিকে আসছিলেন। স্টার কাবাব হোটেলের সামনে ঢাকা কলেজের ৩০-৪০ জন শিক্ষার্থী রড, কাচের বোতল, স্টিলের স্কেল দিয়ে অতর্কিতে তাঁদের ওপর হামলা চালান। এতে তাঁর মাথা ফেটে যায় এবং তাঁর বন্ধুও আহত হন। খবর পেয়ে সহপাঠীরা এগিয়ে এলে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। সংঘর্ষ প্রায় ৪০-৪৫ মিনিট চলার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
রমনা বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার (ধানমন্ডি জোন) শাহ মোস্তফা তারিকুজ্জামান জানান, সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা কলেজের দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করেন, যার জেরে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়।
সিটি কলেজ কর্তৃপক্ষের সূত্র অনুযায়ী, সংঘর্ষে সিটি কলেজের সাতজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর। তাঁরা বর্তমানে ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আহতদের মাথা ও ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে মামলা করার ঘোষণা দিয়েছে সিটি কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া, সংঘর্ষ নিয়ে আলোচনা করতে আগামী রোববার দুই কলেজের কর্তৃপক্ষ বৈঠক ও সংবাদ সম্মেলন করবে।
অন্যদিকে, ঢাকা কলেজের একাধিক শিক্ষক সূত্রে জানা যায়, আজকের সংঘর্ষে ঢাকা কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির একদল শিক্ষার্থী পূর্বপরিকল্পিতভাবে সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর প্রথমে হামলা চালায়। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিন শিক্ষার্থীকে আটক করেছে ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষ। সংঘর্ষে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মিললে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা কলেজ প্রশাসন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ নিয়ামুল হক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এর আগে, ৫ ফেব্রুয়ারি, তুচ্ছ ঘটনা ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঢাকা সিটি কলেজ ও ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। পরে পুলিশ ও কলেজ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হলেও ৯ ফেব্রুয়ারি পুনরায় উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সেদিন বিকেলে ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের শতাধিক শিক্ষার্থী লাঠিসোঁটা নিয়ে এসে ঢাকা সিটি কলেজের নামফলক থেকে ‘সিটি’ অংশটি খুলে নেয়। পরে সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা পাল্টা ধাওয়া দিলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে, যা প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
২৬ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
২৭ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪১ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে