নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকাভুক্ত করা জরুরি।
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘তামাক কারখানায় পরিবেশ আইনের প্রায়োগিক সীমাবদ্ধতা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট, তামাকবিরোধী নারী জোট ও ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডব্লিউবিবি ট্রাস্টের হেড অব প্রোগ্রাম সৈয়দা অনন্যা রহমান। মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, ‘তামাকজাত দ্রব্যের মতো স্বাস্থ্যহানিকর পণ্য উৎপাদনকারী কারখানা লাল তালিকাভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও দীর্ঘদিন ধরে মহাখালী ডিওএইচএসের মতো জনবহুল আবাসিক এলাকায় কারখানায় স্থাপন করে তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া প্রতিনিয়ত জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে।’
তিনি বলেন, ‘এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৭ সালে প্রণীত পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা অনুসারে লাল ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত ছিল। সেটিকে কোনো বিবেচনায় ২০২৩ সালে থেকে লাল থেকে কমলা ক্যাটাগরিতে নিয়ে আসা হয়েছে তা প্রশ্ন সাপেক্ষ।’
উবিনীগের নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালে একটা অনুষ্ঠানে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে আমরা তামাকমুক্ত হব। ইতিমধ্যে তিন ভাগের এক ভাগ সময় চলে গেছে। এর মধ্যে তামাক লাল থেকে কমলা শ্রেণিতে নেমেছে। মানে আমরা উল্টো পথে চলছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনের মধ্যেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে একটা সার্টিফিকেট নিলে জর্দার কারখানা করা যায়। তামাক পাতা তুলতে গিয়ে শ্রমিকদের নানা ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। তামাক বাগানগুলোতে বিকলাঙ্গ শিশু জন্মের পরিমাণ বেড়েছে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) নির্বাহী পরিচালক ডা. লেলিন চৌধুরী বলেন, ‘তামাক–সংক্রান্ত আইন সংশোধন করতে হবে এবং তা প্রয়োগ করতে হবে। তবে এই আইন যারা প্রয়োগ করবেন তাদেরই অনেক সময় ধূমপান করতে দেখা যায়। ২০৪০–এর মধ্যে আমরা তামাকমুক্ত দেশ গর্ব তার কোনো লক্ষণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না।’
এ সময় তিনি তামাক নিয়ন্ত্রণের একটি সংশোধিত রোড ম্যাপ তৈরি এবং নিরপেক্ষ সেল গঠনের দাবি জানিয়ে বলেন, ‘তামাক কারখানাগুলোকে লাল তালিকা ভক্ত করতে হবে; ফসলি জমিতে তামাক চাষ নিষিদ্ধ করতে হবে; তামাক কারখানায় শিশু শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হলে শাস্তির বিধান দ্বিগুণ করতে হবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম আধা কিলোমিটারের মধ্যে সিগারেটের দোকান দেওয়া যাবে না।’
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের সহসাধারণ সম্পাদক এম এ ওয়াহেদ রাসেলের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন পবার সহসভাপতি হাফিজুর রহমান ময়না, সম্পাদক সৈয়দ মাহবুবুল আলম তাহিন, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোটের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী হেলাল আহমেদ, ওয়ার্ল্ড ক্যানসার সোসাইটির বাংলাদেশের সমন্বয়ক জীবন কুমার সরকার, সূচনা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক তাহমিনা আক্তার প্রমুখ।

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকাভুক্ত করা জরুরি।
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘তামাক কারখানায় পরিবেশ আইনের প্রায়োগিক সীমাবদ্ধতা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট, তামাকবিরোধী নারী জোট ও ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডব্লিউবিবি ট্রাস্টের হেড অব প্রোগ্রাম সৈয়দা অনন্যা রহমান। মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, ‘তামাকজাত দ্রব্যের মতো স্বাস্থ্যহানিকর পণ্য উৎপাদনকারী কারখানা লাল তালিকাভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও দীর্ঘদিন ধরে মহাখালী ডিওএইচএসের মতো জনবহুল আবাসিক এলাকায় কারখানায় স্থাপন করে তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া প্রতিনিয়ত জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে।’
তিনি বলেন, ‘এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৭ সালে প্রণীত পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা অনুসারে লাল ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত ছিল। সেটিকে কোনো বিবেচনায় ২০২৩ সালে থেকে লাল থেকে কমলা ক্যাটাগরিতে নিয়ে আসা হয়েছে তা প্রশ্ন সাপেক্ষ।’
উবিনীগের নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালে একটা অনুষ্ঠানে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে আমরা তামাকমুক্ত হব। ইতিমধ্যে তিন ভাগের এক ভাগ সময় চলে গেছে। এর মধ্যে তামাক লাল থেকে কমলা শ্রেণিতে নেমেছে। মানে আমরা উল্টো পথে চলছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনের মধ্যেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে একটা সার্টিফিকেট নিলে জর্দার কারখানা করা যায়। তামাক পাতা তুলতে গিয়ে শ্রমিকদের নানা ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। তামাক বাগানগুলোতে বিকলাঙ্গ শিশু জন্মের পরিমাণ বেড়েছে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) নির্বাহী পরিচালক ডা. লেলিন চৌধুরী বলেন, ‘তামাক–সংক্রান্ত আইন সংশোধন করতে হবে এবং তা প্রয়োগ করতে হবে। তবে এই আইন যারা প্রয়োগ করবেন তাদেরই অনেক সময় ধূমপান করতে দেখা যায়। ২০৪০–এর মধ্যে আমরা তামাকমুক্ত দেশ গর্ব তার কোনো লক্ষণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না।’
এ সময় তিনি তামাক নিয়ন্ত্রণের একটি সংশোধিত রোড ম্যাপ তৈরি এবং নিরপেক্ষ সেল গঠনের দাবি জানিয়ে বলেন, ‘তামাক কারখানাগুলোকে লাল তালিকা ভক্ত করতে হবে; ফসলি জমিতে তামাক চাষ নিষিদ্ধ করতে হবে; তামাক কারখানায় শিশু শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হলে শাস্তির বিধান দ্বিগুণ করতে হবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম আধা কিলোমিটারের মধ্যে সিগারেটের দোকান দেওয়া যাবে না।’
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের সহসাধারণ সম্পাদক এম এ ওয়াহেদ রাসেলের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন পবার সহসভাপতি হাফিজুর রহমান ময়না, সম্পাদক সৈয়দ মাহবুবুল আলম তাহিন, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোটের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী হেলাল আহমেদ, ওয়ার্ল্ড ক্যানসার সোসাইটির বাংলাদেশের সমন্বয়ক জীবন কুমার সরকার, সূচনা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক তাহমিনা আক্তার প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকাভুক্ত করা জরুরি।
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘তামাক কারখানায় পরিবেশ আইনের প্রায়োগিক সীমাবদ্ধতা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট, তামাকবিরোধী নারী জোট ও ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডব্লিউবিবি ট্রাস্টের হেড অব প্রোগ্রাম সৈয়দা অনন্যা রহমান। মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, ‘তামাকজাত দ্রব্যের মতো স্বাস্থ্যহানিকর পণ্য উৎপাদনকারী কারখানা লাল তালিকাভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও দীর্ঘদিন ধরে মহাখালী ডিওএইচএসের মতো জনবহুল আবাসিক এলাকায় কারখানায় স্থাপন করে তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া প্রতিনিয়ত জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে।’
তিনি বলেন, ‘এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৭ সালে প্রণীত পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা অনুসারে লাল ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত ছিল। সেটিকে কোনো বিবেচনায় ২০২৩ সালে থেকে লাল থেকে কমলা ক্যাটাগরিতে নিয়ে আসা হয়েছে তা প্রশ্ন সাপেক্ষ।’
উবিনীগের নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালে একটা অনুষ্ঠানে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে আমরা তামাকমুক্ত হব। ইতিমধ্যে তিন ভাগের এক ভাগ সময় চলে গেছে। এর মধ্যে তামাক লাল থেকে কমলা শ্রেণিতে নেমেছে। মানে আমরা উল্টো পথে চলছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনের মধ্যেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে একটা সার্টিফিকেট নিলে জর্দার কারখানা করা যায়। তামাক পাতা তুলতে গিয়ে শ্রমিকদের নানা ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। তামাক বাগানগুলোতে বিকলাঙ্গ শিশু জন্মের পরিমাণ বেড়েছে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) নির্বাহী পরিচালক ডা. লেলিন চৌধুরী বলেন, ‘তামাক–সংক্রান্ত আইন সংশোধন করতে হবে এবং তা প্রয়োগ করতে হবে। তবে এই আইন যারা প্রয়োগ করবেন তাদেরই অনেক সময় ধূমপান করতে দেখা যায়। ২০৪০–এর মধ্যে আমরা তামাকমুক্ত দেশ গর্ব তার কোনো লক্ষণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না।’
এ সময় তিনি তামাক নিয়ন্ত্রণের একটি সংশোধিত রোড ম্যাপ তৈরি এবং নিরপেক্ষ সেল গঠনের দাবি জানিয়ে বলেন, ‘তামাক কারখানাগুলোকে লাল তালিকা ভক্ত করতে হবে; ফসলি জমিতে তামাক চাষ নিষিদ্ধ করতে হবে; তামাক কারখানায় শিশু শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হলে শাস্তির বিধান দ্বিগুণ করতে হবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম আধা কিলোমিটারের মধ্যে সিগারেটের দোকান দেওয়া যাবে না।’
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের সহসাধারণ সম্পাদক এম এ ওয়াহেদ রাসেলের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন পবার সহসভাপতি হাফিজুর রহমান ময়না, সম্পাদক সৈয়দ মাহবুবুল আলম তাহিন, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোটের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী হেলাল আহমেদ, ওয়ার্ল্ড ক্যানসার সোসাইটির বাংলাদেশের সমন্বয়ক জীবন কুমার সরকার, সূচনা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক তাহমিনা আক্তার প্রমুখ।

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকাভুক্ত করা জরুরি।
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘তামাক কারখানায় পরিবেশ আইনের প্রায়োগিক সীমাবদ্ধতা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট, তামাকবিরোধী নারী জোট ও ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডব্লিউবিবি ট্রাস্টের হেড অব প্রোগ্রাম সৈয়দা অনন্যা রহমান। মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, ‘তামাকজাত দ্রব্যের মতো স্বাস্থ্যহানিকর পণ্য উৎপাদনকারী কারখানা লাল তালিকাভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও দীর্ঘদিন ধরে মহাখালী ডিওএইচএসের মতো জনবহুল আবাসিক এলাকায় কারখানায় স্থাপন করে তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া প্রতিনিয়ত জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে।’
তিনি বলেন, ‘এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৭ সালে প্রণীত পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা অনুসারে লাল ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত ছিল। সেটিকে কোনো বিবেচনায় ২০২৩ সালে থেকে লাল থেকে কমলা ক্যাটাগরিতে নিয়ে আসা হয়েছে তা প্রশ্ন সাপেক্ষ।’
উবিনীগের নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালে একটা অনুষ্ঠানে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে আমরা তামাকমুক্ত হব। ইতিমধ্যে তিন ভাগের এক ভাগ সময় চলে গেছে। এর মধ্যে তামাক লাল থেকে কমলা শ্রেণিতে নেমেছে। মানে আমরা উল্টো পথে চলছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনের মধ্যেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে একটা সার্টিফিকেট নিলে জর্দার কারখানা করা যায়। তামাক পাতা তুলতে গিয়ে শ্রমিকদের নানা ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। তামাক বাগানগুলোতে বিকলাঙ্গ শিশু জন্মের পরিমাণ বেড়েছে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) নির্বাহী পরিচালক ডা. লেলিন চৌধুরী বলেন, ‘তামাক–সংক্রান্ত আইন সংশোধন করতে হবে এবং তা প্রয়োগ করতে হবে। তবে এই আইন যারা প্রয়োগ করবেন তাদেরই অনেক সময় ধূমপান করতে দেখা যায়। ২০৪০–এর মধ্যে আমরা তামাকমুক্ত দেশ গর্ব তার কোনো লক্ষণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না।’
এ সময় তিনি তামাক নিয়ন্ত্রণের একটি সংশোধিত রোড ম্যাপ তৈরি এবং নিরপেক্ষ সেল গঠনের দাবি জানিয়ে বলেন, ‘তামাক কারখানাগুলোকে লাল তালিকা ভক্ত করতে হবে; ফসলি জমিতে তামাক চাষ নিষিদ্ধ করতে হবে; তামাক কারখানায় শিশু শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হলে শাস্তির বিধান দ্বিগুণ করতে হবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম আধা কিলোমিটারের মধ্যে সিগারেটের দোকান দেওয়া যাবে না।’
পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের সহসাধারণ সম্পাদক এম এ ওয়াহেদ রাসেলের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন পবার সহসভাপতি হাফিজুর রহমান ময়না, সম্পাদক সৈয়দ মাহবুবুল আলম তাহিন, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোটের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী হেলাল আহমেদ, ওয়ার্ল্ড ক্যানসার সোসাইটির বাংলাদেশের সমন্বয়ক জীবন কুমার সরকার, সূচনা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক তাহমিনা আক্তার প্রমুখ।

নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে একটি গুদামে সাড়ে ১৩ টন এমপি কার্তুজ (গুলির খোসা) পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
৪০ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে অবৈধভাবে রাসায়নিক সার বিক্রির সময় অভিযান চালিয়ে ২০০০ বস্তা সার জব্দ ও দুই বিক্রেতাকে ২০ হাজার ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন সার বিক্রেতার দোকানে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের নিয়ে...
৪২ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ বন্দরে নির্মাণাধীন কদমরসূল সেতুর নকশা পরিবর্তন ও নির্মাণকাজে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকায় নির্মাণাধীন সেতুর পূর্বপ্রান্তে এই মানববন্ধন হয়। ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনের আয়োজন করে
৪৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনাল ও লালদিয়ারচর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে নগরের বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদ মোড়ে ‘শ্রমিক-ছাত্র-পেশাজীবী-নাগরিকবৃন্দ’ আয়োজিত এক
১ ঘণ্টা আগেবড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি

নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে একটি গুদামে সাড়ে ১৩ টন এমপি কার্তুজ (গুলির খোসা) পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তবে তদন্ত শেষে পুলিশ জানিয়েছে, আইন মেনে কারখানায় ব্যবহার করার জন্য গুলির খোসাগুলো আনা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে আবুল বাশারের মালিকানাধীন শিহাব এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইমপোর্ট এজেন্সির গুদামে ট্রাক থেকে মালপত্র নামানোর সময় শ্রমিকেরা গুলির খোসা দেখতে পান। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে স্থানীয়রা শনিবার পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
আবুল বাশার শিহাব বলেন, ‘গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসের এমপি কার্তুজগুলো ওই এলাকার মা-বাবা কনস্ট্রাকশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান নিলামে কিনে নেয়। পরে এ প্রতিষ্ঠানের মালিকের কাছ থেকে আমি কিনে নেই। শুক্রবার রাতে ট্রাকবোঝাই করে গুলির খোসাগুলো এনে বাড়িতে গুদামজাত করি।’
নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এমপি কার্তুজগুলো কারখানায় ব্যবহার করার জন্য নিয়ম মেনে রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট থেকে বিক্রি করা হয়েছে। শিহাব এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইমপোর্ট এজেন্সির মালিক শিহাব এমপি কার্তুজ কেনার বৈধ কাগজপত্র দেখিয়েছেন। এতে কোনো আইনি জটিলতা নেই। তিনি এটা কারখানায় ব্যবহার করতে পারবেন বলে জানান পুলিশ সুপার।

নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে একটি গুদামে সাড়ে ১৩ টন এমপি কার্তুজ (গুলির খোসা) পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তবে তদন্ত শেষে পুলিশ জানিয়েছে, আইন মেনে কারখানায় ব্যবহার করার জন্য গুলির খোসাগুলো আনা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে আবুল বাশারের মালিকানাধীন শিহাব এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইমপোর্ট এজেন্সির গুদামে ট্রাক থেকে মালপত্র নামানোর সময় শ্রমিকেরা গুলির খোসা দেখতে পান। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে স্থানীয়রা শনিবার পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
আবুল বাশার শিহাব বলেন, ‘গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসের এমপি কার্তুজগুলো ওই এলাকার মা-বাবা কনস্ট্রাকশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান নিলামে কিনে নেয়। পরে এ প্রতিষ্ঠানের মালিকের কাছ থেকে আমি কিনে নেই। শুক্রবার রাতে ট্রাকবোঝাই করে গুলির খোসাগুলো এনে বাড়িতে গুদামজাত করি।’
নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এমপি কার্তুজগুলো কারখানায় ব্যবহার করার জন্য নিয়ম মেনে রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট থেকে বিক্রি করা হয়েছে। শিহাব এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইমপোর্ট এজেন্সির মালিক শিহাব এমপি কার্তুজ কেনার বৈধ কাগজপত্র দেখিয়েছেন। এতে কোনো আইনি জটিলতা নেই। তিনি এটা কারখানায় ব্যবহার করতে পারবেন বলে জানান পুলিশ সুপার।

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকা
৩০ মে ২০২৪
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে অবৈধভাবে রাসায়নিক সার বিক্রির সময় অভিযান চালিয়ে ২০০০ বস্তা সার জব্দ ও দুই বিক্রেতাকে ২০ হাজার ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন সার বিক্রেতার দোকানে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের নিয়ে...
৪২ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ বন্দরে নির্মাণাধীন কদমরসূল সেতুর নকশা পরিবর্তন ও নির্মাণকাজে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকায় নির্মাণাধীন সেতুর পূর্বপ্রান্তে এই মানববন্ধন হয়। ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনের আয়োজন করে
৪৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনাল ও লালদিয়ারচর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে নগরের বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদ মোড়ে ‘শ্রমিক-ছাত্র-পেশাজীবী-নাগরিকবৃন্দ’ আয়োজিত এক
১ ঘণ্টা আগেপাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে অবৈধভাবে রাসায়নিক সার বিক্রির সময় অভিযান চালিয়ে ২০০০ বস্তা সার জব্দ ও দুই বিক্রেতাকে ২০ হাজার ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন সার বিক্রেতার দোকানে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের নিয়ে উপজেলা প্রশাসন এই অভিযান চালায়।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন সার বিক্রেতা গুদাম ও দোকানে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সার মজুত করে বেশি দামে খুচরা বিক্রি করছেন—এমন সংবাদ পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উত্তম কুমার দাশ।
সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সার মজুত ও বেশি দামে খুচরা বিক্রি করার অপরাধে দহগ্রাম ফায়ার সার্ভিস সড়ক এলাকার মেসার্স ব্রাদার্স ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী হায়দার আলী রাসেলের দোকান ও গুদাম থেকে ৫০০ বস্তা ইউরিয়া, ৩০০ বস্তা টিএসপি, ২০০ বস্তা ডিএপি এবং ৩০০ বস্তা এমওপিসহ মোট ১৩০০ বস্তা সার জব্দ করা হয়। এ সময় রাসেলকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
অন্যদিকে একই অপরাধে পাটগ্রাম বাজার থেকে বাইপাস সড়কগামী এলাকার খুচরা সার বিক্রেতা মেসার্স জান্নাত ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মিলন শেখের দোকান ও গুদাম থেকে ১৮০ বস্তা ইউরিয়া, ৩০০ বস্তা ডিএপি এবং ২২০ বস্তা এমওপিসহ মোট ৭০০ বস্তা সার জব্দ করা হয়। এ সময় মিলনকেও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
জব্দ করা সারগুলো উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার জিম্মায় দেওয়া হয়। পরে সরকারনির্ধারিত মূল্যে উপজেলার কৃষকদের মধ্যে বিক্রি করার আদেশ দেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোস্তফা হাসান ইমাম বলেন, ‘সরকার স্বীকৃত ডিলার না হয়েও বাইরে থেকে সার এনে বেশি দামে বিক্রি করায় বাজারে সারের সার্বিক পরিস্থিতি নষ্ট হচ্ছে। এ বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমাদের কাছে যতটুকু সরকারি সার বরাদ্দ আসবে, ততটুকু ন্যায্যমূল্যে কৃষকের হাতে তুলে দিতে কাজ করছি।’
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক উত্তম কুমার দাশ বলেন, সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সার মজুত করে বেশি দামে বিক্রি করার অপরাধে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী দুই বিক্রেতাকে ২০ হাজার করে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় অবৈধভাবে মজুত করা ২০০০ বস্তা সার জব্দ করা হয়েছে। এসব সার পাটগ্রাম উপজেলার কৃষকদের মধ্যে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করা হবে।

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে অবৈধভাবে রাসায়নিক সার বিক্রির সময় অভিযান চালিয়ে ২০০০ বস্তা সার জব্দ ও দুই বিক্রেতাকে ২০ হাজার ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন সার বিক্রেতার দোকানে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের নিয়ে উপজেলা প্রশাসন এই অভিযান চালায়।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন সার বিক্রেতা গুদাম ও দোকানে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সার মজুত করে বেশি দামে খুচরা বিক্রি করছেন—এমন সংবাদ পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উত্তম কুমার দাশ।
সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সার মজুত ও বেশি দামে খুচরা বিক্রি করার অপরাধে দহগ্রাম ফায়ার সার্ভিস সড়ক এলাকার মেসার্স ব্রাদার্স ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী হায়দার আলী রাসেলের দোকান ও গুদাম থেকে ৫০০ বস্তা ইউরিয়া, ৩০০ বস্তা টিএসপি, ২০০ বস্তা ডিএপি এবং ৩০০ বস্তা এমওপিসহ মোট ১৩০০ বস্তা সার জব্দ করা হয়। এ সময় রাসেলকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
অন্যদিকে একই অপরাধে পাটগ্রাম বাজার থেকে বাইপাস সড়কগামী এলাকার খুচরা সার বিক্রেতা মেসার্স জান্নাত ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মিলন শেখের দোকান ও গুদাম থেকে ১৮০ বস্তা ইউরিয়া, ৩০০ বস্তা ডিএপি এবং ২২০ বস্তা এমওপিসহ মোট ৭০০ বস্তা সার জব্দ করা হয়। এ সময় মিলনকেও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
জব্দ করা সারগুলো উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার জিম্মায় দেওয়া হয়। পরে সরকারনির্ধারিত মূল্যে উপজেলার কৃষকদের মধ্যে বিক্রি করার আদেশ দেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোস্তফা হাসান ইমাম বলেন, ‘সরকার স্বীকৃত ডিলার না হয়েও বাইরে থেকে সার এনে বেশি দামে বিক্রি করায় বাজারে সারের সার্বিক পরিস্থিতি নষ্ট হচ্ছে। এ বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমাদের কাছে যতটুকু সরকারি সার বরাদ্দ আসবে, ততটুকু ন্যায্যমূল্যে কৃষকের হাতে তুলে দিতে কাজ করছি।’
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক উত্তম কুমার দাশ বলেন, সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সার মজুত করে বেশি দামে বিক্রি করার অপরাধে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী দুই বিক্রেতাকে ২০ হাজার করে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় অবৈধভাবে মজুত করা ২০০০ বস্তা সার জব্দ করা হয়েছে। এসব সার পাটগ্রাম উপজেলার কৃষকদের মধ্যে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করা হবে।

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকা
৩০ মে ২০২৪
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে একটি গুদামে সাড়ে ১৩ টন এমপি কার্তুজ (গুলির খোসা) পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
৪০ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ বন্দরে নির্মাণাধীন কদমরসূল সেতুর নকশা পরিবর্তন ও নির্মাণকাজে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকায় নির্মাণাধীন সেতুর পূর্বপ্রান্তে এই মানববন্ধন হয়। ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনের আয়োজন করে
৪৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনাল ও লালদিয়ারচর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে নগরের বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদ মোড়ে ‘শ্রমিক-ছাত্র-পেশাজীবী-নাগরিকবৃন্দ’ আয়োজিত এক
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জ বন্দরে নির্মাণাধীন কদমরসূল সেতুর নকশা পরিবর্তন ও নির্মাণকাজে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকায় নির্মাণাধীন সেতুর পূর্বপ্রান্তে এই মানববন্ধন হয়। ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনের আয়োজন করে নাগরিক সংগঠন ‘বন্দর উন্নয়ন ফোরাম’।
মানববন্ধনে সংগঠনের উপদেষ্টা মাসুদুজ্জামান মাসুদের নেতৃত্বে বক্তব্য দেন আমরা নারায়ণগঞ্জবাসীর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী নূর উদ্দিন, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন, সংগঠনের আহ্বায়ক হাফেজ কবির হোসেন, সদস্যসচিব লতিফ রানা, আইনজীবী ও সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক শরীফুল ইসলাম শিপলু প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘বন্দরবাসী বঞ্চিত। কারণ এখনো টাকা দিয়ে তাদের নদী পারাপার হতে হয়। এই সময় এসেও এভাবে নদী পারাপারের কোনো যৌক্তিকতা নেই। আমাদের প্রাণের দাবি দ্রুত ভিত্তিতে এই সেতু বাস্তবায়ন করতে হবে। যানজট বা অন্য কোনো দোহাই দিয়ে এই সেতুর কাজ আটকে রাখা যাবে না।’
সংগঠনের উপদেষ্টা বলেন, কদমরসূল সেতু নিয়ে নাসিকের সিইওর সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, কোরিয়ান কোম্পানি সময়মতো সেতুর নির্মাণকাজ সম্পন্ন করবে। আমরা সেই আশ্বাস বিশ্বাস করতে চাই। প্রয়োজনে আমরা শহর ও বন্দরবাসী সিটি করপোরেশনের পাশে থাকব। দাসপ্রথার মতো ঘাটের টেন্ডার দিয়ে মানুষকে জিম্মি করা যাবে না। জনগণের পকেট থেকে টাকা ছিনতাই করা হচ্ছে। আমরা অনুরোধ করব, দ্রুত সেতু বাস্তবায়নের পাশাপাশি এই ধরনের টেন্ডার প্রথা যেন উঠিয়ে দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে বন্দর উন্নয়ন ফোরামের সঙ্গে একাগ্রতা প্রকাশ করে ‘পরিবর্তন, বন্দর থানা ক্রীড়া কল্যাণ পরিষদ, বন্দর ক্লাব’সহ বিভিন্ন সংগঠন।

নারায়ণগঞ্জ বন্দরে নির্মাণাধীন কদমরসূল সেতুর নকশা পরিবর্তন ও নির্মাণকাজে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকায় নির্মাণাধীন সেতুর পূর্বপ্রান্তে এই মানববন্ধন হয়। ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনের আয়োজন করে নাগরিক সংগঠন ‘বন্দর উন্নয়ন ফোরাম’।
মানববন্ধনে সংগঠনের উপদেষ্টা মাসুদুজ্জামান মাসুদের নেতৃত্বে বক্তব্য দেন আমরা নারায়ণগঞ্জবাসীর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী নূর উদ্দিন, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন, সংগঠনের আহ্বায়ক হাফেজ কবির হোসেন, সদস্যসচিব লতিফ রানা, আইনজীবী ও সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক শরীফুল ইসলাম শিপলু প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘বন্দরবাসী বঞ্চিত। কারণ এখনো টাকা দিয়ে তাদের নদী পারাপার হতে হয়। এই সময় এসেও এভাবে নদী পারাপারের কোনো যৌক্তিকতা নেই। আমাদের প্রাণের দাবি দ্রুত ভিত্তিতে এই সেতু বাস্তবায়ন করতে হবে। যানজট বা অন্য কোনো দোহাই দিয়ে এই সেতুর কাজ আটকে রাখা যাবে না।’
সংগঠনের উপদেষ্টা বলেন, কদমরসূল সেতু নিয়ে নাসিকের সিইওর সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, কোরিয়ান কোম্পানি সময়মতো সেতুর নির্মাণকাজ সম্পন্ন করবে। আমরা সেই আশ্বাস বিশ্বাস করতে চাই। প্রয়োজনে আমরা শহর ও বন্দরবাসী সিটি করপোরেশনের পাশে থাকব। দাসপ্রথার মতো ঘাটের টেন্ডার দিয়ে মানুষকে জিম্মি করা যাবে না। জনগণের পকেট থেকে টাকা ছিনতাই করা হচ্ছে। আমরা অনুরোধ করব, দ্রুত সেতু বাস্তবায়নের পাশাপাশি এই ধরনের টেন্ডার প্রথা যেন উঠিয়ে দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে বন্দর উন্নয়ন ফোরামের সঙ্গে একাগ্রতা প্রকাশ করে ‘পরিবর্তন, বন্দর থানা ক্রীড়া কল্যাণ পরিষদ, বন্দর ক্লাব’সহ বিভিন্ন সংগঠন।

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকা
৩০ মে ২০২৪
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে একটি গুদামে সাড়ে ১৩ টন এমপি কার্তুজ (গুলির খোসা) পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
৪০ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে অবৈধভাবে রাসায়নিক সার বিক্রির সময় অভিযান চালিয়ে ২০০০ বস্তা সার জব্দ ও দুই বিক্রেতাকে ২০ হাজার ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন সার বিক্রেতার দোকানে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের নিয়ে...
৪২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনাল ও লালদিয়ারচর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে নগরের বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদ মোড়ে ‘শ্রমিক-ছাত্র-পেশাজীবী-নাগরিকবৃন্দ’ আয়োজিত এক
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনাল ও লালদিয়ারচর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে নগরের বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদ মোড়ে ‘শ্রমিক-ছাত্র-পেশাজীবী-নাগরিকবৃন্দ’ আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বক্তারা এমন অভিযোগ তোলেন।
সমাবেশে গণমুক্তি ইউনিয়নের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রাজা মিঞা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার বিনা টেন্ডারে ডিপি ওয়ার্ল্ডকে নিউমুরিং টার্মিনাল তুলে দেওয়ার আয়োজন সম্পন্ন করেছিল। গণ-অভ্যুত্থানের পরও বর্তমান সরকার এই চক্রান্ত বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই।’
এ সময় অন্য বক্তারা বলেন, ‘অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশে একাধিক বন্দর নেই, দেশের সিংহভাগ আমদানি-রপ্তানি যে বন্দর দিয়ে হয়, সে বন্দর বিদেশি কোম্পানিকে কেউ তুলে দেয় না। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থানগত কারণে এর সঙ্গে দেশের সার্বভৌমত্ব-নিরাপত্তার কৌশলগত প্রশ্নও যুক্ত। চট্টগ্রাম বন্দরের মতো কৌশলগত জাতীয় সম্পদ বিদেশিদের না, বেসরকারীকরণও না।’ জাতীয় প্রতিষ্ঠান দিয়ে পরিচালনা করতে হবে বলে সমাবেশে দাবি করা হয়।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ট্রেড ইউনিয়ন সংঘের সভাপতি খোরশেদ আলম, গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সত্যজিৎ বিশ্বাস, স্কপের যুগ্ম সমন্বয়ক রিজওয়ানুর রহমান, বাসদ (মার্ক্সবাদী) জেলা সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট শফি উদ্দিন কবির আবিদ, বন্দর জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম খোকন, ডক শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক আখতারউদ্দিন সেলিম, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জাহিদউদ্দিন শাহীন, গণঅধিকার চর্চা কেন্দ্রের মশিউর রহমান খান, বিপ্লবী তারকেশ্বর দস্তিদার পরিষদের প্রকৌশলী সিঞ্চন ভৌমিক, বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জাহেদুন্নবী কনক, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল নেতা সাইফুর রুদ্র, বন্দর জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল সভাপতি হুমাযুন কবির, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি ধ্রুব বড়ুয়া, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট চট্টগ্রামের নগরের দপ্তর সম্পাদক লাবণী আকতার প্রমুখ।
সমাবেশ থেকে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চার ডাকে ২৭ অক্টোবর ঢাকায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সামনে বিক্ষোভ ও ১ নভেম্বর চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে সকালে শ্রমিক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ (স্কপ) আহূত অনশন ধর্মঘট কর্মসূচির প্রতি সংহতি জানানো হয়।

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনাল ও লালদিয়ারচর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে নগরের বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদ মোড়ে ‘শ্রমিক-ছাত্র-পেশাজীবী-নাগরিকবৃন্দ’ আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বক্তারা এমন অভিযোগ তোলেন।
সমাবেশে গণমুক্তি ইউনিয়নের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রাজা মিঞা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার বিনা টেন্ডারে ডিপি ওয়ার্ল্ডকে নিউমুরিং টার্মিনাল তুলে দেওয়ার আয়োজন সম্পন্ন করেছিল। গণ-অভ্যুত্থানের পরও বর্তমান সরকার এই চক্রান্ত বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই।’
এ সময় অন্য বক্তারা বলেন, ‘অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশে একাধিক বন্দর নেই, দেশের সিংহভাগ আমদানি-রপ্তানি যে বন্দর দিয়ে হয়, সে বন্দর বিদেশি কোম্পানিকে কেউ তুলে দেয় না। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থানগত কারণে এর সঙ্গে দেশের সার্বভৌমত্ব-নিরাপত্তার কৌশলগত প্রশ্নও যুক্ত। চট্টগ্রাম বন্দরের মতো কৌশলগত জাতীয় সম্পদ বিদেশিদের না, বেসরকারীকরণও না।’ জাতীয় প্রতিষ্ঠান দিয়ে পরিচালনা করতে হবে বলে সমাবেশে দাবি করা হয়।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ট্রেড ইউনিয়ন সংঘের সভাপতি খোরশেদ আলম, গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সত্যজিৎ বিশ্বাস, স্কপের যুগ্ম সমন্বয়ক রিজওয়ানুর রহমান, বাসদ (মার্ক্সবাদী) জেলা সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট শফি উদ্দিন কবির আবিদ, বন্দর জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম খোকন, ডক শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক আখতারউদ্দিন সেলিম, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জাহিদউদ্দিন শাহীন, গণঅধিকার চর্চা কেন্দ্রের মশিউর রহমান খান, বিপ্লবী তারকেশ্বর দস্তিদার পরিষদের প্রকৌশলী সিঞ্চন ভৌমিক, বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জাহেদুন্নবী কনক, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল নেতা সাইফুর রুদ্র, বন্দর জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল সভাপতি হুমাযুন কবির, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি ধ্রুব বড়ুয়া, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট চট্টগ্রামের নগরের দপ্তর সম্পাদক লাবণী আকতার প্রমুখ।
সমাবেশ থেকে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চার ডাকে ২৭ অক্টোবর ঢাকায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সামনে বিক্ষোভ ও ১ নভেম্বর চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে সকালে শ্রমিক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ (স্কপ) আহূত অনশন ধর্মঘট কর্মসূচির প্রতি সংহতি জানানো হয়।

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকা
৩০ মে ২০২৪
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে একটি গুদামে সাড়ে ১৩ টন এমপি কার্তুজ (গুলির খোসা) পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
৪০ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে অবৈধভাবে রাসায়নিক সার বিক্রির সময় অভিযান চালিয়ে ২০০০ বস্তা সার জব্দ ও দুই বিক্রেতাকে ২০ হাজার ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন সার বিক্রেতার দোকানে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের নিয়ে...
৪২ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ বন্দরে নির্মাণাধীন কদমরসূল সেতুর নকশা পরিবর্তন ও নির্মাণকাজে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকায় নির্মাণাধীন সেতুর পূর্বপ্রান্তে এই মানববন্ধন হয়। ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনের আয়োজন করে
৪৩ মিনিট আগে