নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার ঝড় উঠেছে। আজ বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে মন্ত্রী তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসে লেখেন, ‘মন চাইছে আত্মহত্যা করি। একটি চেকে আমি ডিসেম্বর বাংলায় লিখেছি বলে কাউন্টার থেকে চেকটি ফেরত দিয়েছে। কোন দেশে আছি?’
বিষয়টি নিয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার নিজস্ব ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে দেওয়া ষ্ট্যাটাসটি সত্য। আমি একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে ফেসবুকে অসত্য তথ্য দিতে পারি না। আমি চাইছি ভবিষ্যতে যেন বাংলায় লেখার কারণে কোনো চেক ডিজঅনার না হয়।’
মোস্তফা জব্বার বলেন, ‘আমি চেকে বরাবরই মাসের নাম বাংলায় লিখি। এটি নিয়ে আগে কোনো সমস্যা হয়নি।’ চেক ডিজঅনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ব্যাংক চেকে বাংলায় লেখা যাবে না-এমন বিধিবিধান নেই। ব্যাংকের এক কর্মকর্তা তাঁর নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে এটা করেছেন। এটা তাঁর নিজস্ব আচরণ সংক্রান্ত।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনও অনেক মানুষ প্রাচীন ঔপনিবেশিক মানসিকতা কাটিয়ে উঠতে পারেনি।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমার হিসাব ব্যাংকটির মতিঝিলের প্রিন্সিপাল শাখায়। কিন্তু প্রিন্সিপাল শাখায় এ নিয়ে কোনো সমস্যা হয়নি। এবারের চেকেও আমি তারিখটি লিখেছি “০২ ডিসেম্বর, ২০২১ ”। পরিচিত একজনকে একটি বেয়ারার চেক দেওয়া হলে সেটি একটি ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখায় জমা দেওয়ার পর “ডিসেম্বর” বানানটি বাংলায় লেখা থাকায় ওই শাখার কাউন্টার থেকে চেকটি প্রথমে ফেরত দেওয়া হয়। পরে তাঁকে বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি নিজে ব্যাংকের ওই শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেন। এরপর শাখাটি চেকটি অনার করে।’ তবে ব্যাংকটির নাম জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন মন্ত্রী।
এ বিষয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভাষার মর্যাদা রক্ষায় স্ট্যাটাস দিয়েছি। কোনো প্রতিষ্ঠানকে খাটো করতে এই স্ট্যাটাস দিইনি। কারণ বাংলাদেশই একমাত্র ভাষাভিত্তিক রাষ্ট্র। ভাষার মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন থেকেই এই রাষ্ট্রের জন্ম। আগে প্রযুক্তিগত দিক থেকে বাংলা কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও এখন আগের অবস্থা নেই।’
তবে প্রথম স্ট্যাটাসের তিন ঘণ্টা পর সেটি সম্পাদনা করেছেন মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তাঁর সম্পাদিত স্ট্যাটাসটি এরকম: আজ সকালে একটি চেকে আমি “ডিসেম্বর” বাংলায় লিখেছি বলে কাউন্টার থেকে চেকটি ফেরৎ দিয়েছিলো। এরপর সব ঠিক হয়েছে। এটা আমাদেরই বাংলাদেশ। প্রমাণিত হলো ন্য়য়সঙ্গত প্রতিবাদ করলে জয়ী হওয়া যায়। সেই চেকের টাকা ভাঙানো হয়েছে। জয় বাংলা।
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার ঝড় উঠেছে। আজ বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে মন্ত্রী তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসে লেখেন, ‘মন চাইছে আত্মহত্যা করি। একটি চেকে আমি ডিসেম্বর বাংলায় লিখেছি বলে কাউন্টার থেকে চেকটি ফেরত দিয়েছে। কোন দেশে আছি?’
বিষয়টি নিয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার নিজস্ব ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে দেওয়া ষ্ট্যাটাসটি সত্য। আমি একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে ফেসবুকে অসত্য তথ্য দিতে পারি না। আমি চাইছি ভবিষ্যতে যেন বাংলায় লেখার কারণে কোনো চেক ডিজঅনার না হয়।’
মোস্তফা জব্বার বলেন, ‘আমি চেকে বরাবরই মাসের নাম বাংলায় লিখি। এটি নিয়ে আগে কোনো সমস্যা হয়নি।’ চেক ডিজঅনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ব্যাংক চেকে বাংলায় লেখা যাবে না-এমন বিধিবিধান নেই। ব্যাংকের এক কর্মকর্তা তাঁর নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে এটা করেছেন। এটা তাঁর নিজস্ব আচরণ সংক্রান্ত।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনও অনেক মানুষ প্রাচীন ঔপনিবেশিক মানসিকতা কাটিয়ে উঠতে পারেনি।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমার হিসাব ব্যাংকটির মতিঝিলের প্রিন্সিপাল শাখায়। কিন্তু প্রিন্সিপাল শাখায় এ নিয়ে কোনো সমস্যা হয়নি। এবারের চেকেও আমি তারিখটি লিখেছি “০২ ডিসেম্বর, ২০২১ ”। পরিচিত একজনকে একটি বেয়ারার চেক দেওয়া হলে সেটি একটি ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখায় জমা দেওয়ার পর “ডিসেম্বর” বানানটি বাংলায় লেখা থাকায় ওই শাখার কাউন্টার থেকে চেকটি প্রথমে ফেরত দেওয়া হয়। পরে তাঁকে বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি নিজে ব্যাংকের ওই শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেন। এরপর শাখাটি চেকটি অনার করে।’ তবে ব্যাংকটির নাম জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন মন্ত্রী।
এ বিষয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভাষার মর্যাদা রক্ষায় স্ট্যাটাস দিয়েছি। কোনো প্রতিষ্ঠানকে খাটো করতে এই স্ট্যাটাস দিইনি। কারণ বাংলাদেশই একমাত্র ভাষাভিত্তিক রাষ্ট্র। ভাষার মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন থেকেই এই রাষ্ট্রের জন্ম। আগে প্রযুক্তিগত দিক থেকে বাংলা কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও এখন আগের অবস্থা নেই।’
তবে প্রথম স্ট্যাটাসের তিন ঘণ্টা পর সেটি সম্পাদনা করেছেন মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তাঁর সম্পাদিত স্ট্যাটাসটি এরকম: আজ সকালে একটি চেকে আমি “ডিসেম্বর” বাংলায় লিখেছি বলে কাউন্টার থেকে চেকটি ফেরৎ দিয়েছিলো। এরপর সব ঠিক হয়েছে। এটা আমাদেরই বাংলাদেশ। প্রমাণিত হলো ন্য়য়সঙ্গত প্রতিবাদ করলে জয়ী হওয়া যায়। সেই চেকের টাকা ভাঙানো হয়েছে। জয় বাংলা।
বরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগেমাত্র ৩৫ শতাংশ শেয়ার নিয়ে রাজশাহীতে ১০ তলা একটি ভবন দখল করেছিলেন সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী। ভবনটির নাম থিম ওমর প্লাজা। রাজশাহী নিউমার্কেটের সামনের এই ভবনের প্রথম থেকে সপ্তম তলা পর্যন্ত শপিং মল। আর অষ্টম থেকে দশম তলা পর্যন্ত অ্যাপার্টমেন্ট।
৩ ঘণ্টা আগে