
প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনটির সভাপতি মো. আক্তার হোসেন।
৬ দফা দাবিগুলো হলো—সরকার কর্তৃক প্রদত্ত ১৯৭৩ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের অনুরূপ ১০ ধাপ বিশিষ্ট বেতন স্কেল নির্ধারণ-পূর্বক ৬ সদস্য বিশিষ্ট পরিবারের ব্যয় বিবেচনায় সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ৩০ হাজার টাকা করতে হবে। এ দাবি বাস্তবায়নে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেটে অর্থ বরাদ্দ রেখে নবম জাতীয় পে-কমিশন গঠন করতে হবে। সচিবালয়ের ন্যায় প্রজাতন্ত্রের সব কর্মচারীদের পদ-পদবি ও গ্রেড পরিবর্তনসহ এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করতে হবে। ব্লক পদ প্রথা প্রত্যাহার, পদোন্নতিযোগ্য পদ শূন্য না থাকলেও নির্ধারিত সময়ের পর উচ্চতর পদের বেতন স্কেল দেওয়া, ঝুঁকিপূর্ণ কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীদের যৌক্তিকভাবে ঝুঁকিভাতা দিতে হবে এবং সব শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দিতে হবে। প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির হার ৫% এর পরিবর্তে ২০% এ উন্নীত করতে হবে। টাইম স্কেল-সিলেকশন গ্রেড, টেকনিক্যাল কর্মচারীদের জন্য দুটি বিশেষ ইনক্রিমেন্ট পুনর্বহাল, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, টিফিন ভাতা, যাতায়াত ভাতা, শিক্ষা ভাতা বাড়াতে হবে। প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের জন্য সব নিয়োগে ৩০% পোষ্য কোটা সংরক্ষণ করতে হবে এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কর্মচারী প্রতিনিধিদের সরাসরি সাক্ষাৎ ও আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪ এ দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন বেতনকাঠামো নির্ধারণ করা হবে মর্মে যে অঙ্গীকার করা হয়েছে তা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে আক্তার হোসেন বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের সচিব থেকে শুরু করে একজন অফিস সহায়ক পর্যন্ত সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, যারা ২০টি গ্রেডে বিভক্ত। এর মধ্যে ১১-২০ তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীরা বরাবরই বৈষম্যের শিকার। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেল ঘোষণার প্রাক্কালে আমরা পুনরায় বৈষম্যের শিকার হলাম। বেতন দ্বিগুণ করার ঘোষণা দিয়ে একদিকে বাজারের নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করা হলো, অন্যদিকে এ ঘোষণার আড়ালে টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড বাতিল করে বঞ্চিত করা হলো কর্মচারীদের। শুধু তাই নয় অতীতের নিয়মিত তিনটি টাইম স্কেল পেয়ে ১৬ তম বছরে আমাদের বেতন বৃদ্ধির তুলনায় বর্তমান নিয়মে ১৬ তম বছরে আমাদের উল্টো আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করা হলো। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেলে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের শতকরা হারে বেতন বৃদ্ধি দ্বিগুণ দেখানো হলেও টাকার অঙ্কে আর্থিক সুবিধা খুবই নগণ্য ছিল। এ বৈষম্য দূরীকরণে কর্মচারীদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে অনেক আবেদন-নিবেদন করার পর দীর্ঘ ৫ বছর পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বিষয়টি উপলব্ধি করে এ বৈষম্য কমিয়ে আনার জন্য একটি প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। দুর্ভাগ্য যে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরিত প্রস্তাবটি আজও আলোর মুখ দেখেনি।’

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনটির সভাপতি মো. আক্তার হোসেন।
৬ দফা দাবিগুলো হলো—সরকার কর্তৃক প্রদত্ত ১৯৭৩ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের অনুরূপ ১০ ধাপ বিশিষ্ট বেতন স্কেল নির্ধারণ-পূর্বক ৬ সদস্য বিশিষ্ট পরিবারের ব্যয় বিবেচনায় সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ৩০ হাজার টাকা করতে হবে। এ দাবি বাস্তবায়নে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেটে অর্থ বরাদ্দ রেখে নবম জাতীয় পে-কমিশন গঠন করতে হবে। সচিবালয়ের ন্যায় প্রজাতন্ত্রের সব কর্মচারীদের পদ-পদবি ও গ্রেড পরিবর্তনসহ এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করতে হবে। ব্লক পদ প্রথা প্রত্যাহার, পদোন্নতিযোগ্য পদ শূন্য না থাকলেও নির্ধারিত সময়ের পর উচ্চতর পদের বেতন স্কেল দেওয়া, ঝুঁকিপূর্ণ কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীদের যৌক্তিকভাবে ঝুঁকিভাতা দিতে হবে এবং সব শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দিতে হবে। প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির হার ৫% এর পরিবর্তে ২০% এ উন্নীত করতে হবে। টাইম স্কেল-সিলেকশন গ্রেড, টেকনিক্যাল কর্মচারীদের জন্য দুটি বিশেষ ইনক্রিমেন্ট পুনর্বহাল, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, টিফিন ভাতা, যাতায়াত ভাতা, শিক্ষা ভাতা বাড়াতে হবে। প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের জন্য সব নিয়োগে ৩০% পোষ্য কোটা সংরক্ষণ করতে হবে এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কর্মচারী প্রতিনিধিদের সরাসরি সাক্ষাৎ ও আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪ এ দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন বেতনকাঠামো নির্ধারণ করা হবে মর্মে যে অঙ্গীকার করা হয়েছে তা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে আক্তার হোসেন বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের সচিব থেকে শুরু করে একজন অফিস সহায়ক পর্যন্ত সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, যারা ২০টি গ্রেডে বিভক্ত। এর মধ্যে ১১-২০ তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীরা বরাবরই বৈষম্যের শিকার। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেল ঘোষণার প্রাক্কালে আমরা পুনরায় বৈষম্যের শিকার হলাম। বেতন দ্বিগুণ করার ঘোষণা দিয়ে একদিকে বাজারের নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করা হলো, অন্যদিকে এ ঘোষণার আড়ালে টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড বাতিল করে বঞ্চিত করা হলো কর্মচারীদের। শুধু তাই নয় অতীতের নিয়মিত তিনটি টাইম স্কেল পেয়ে ১৬ তম বছরে আমাদের বেতন বৃদ্ধির তুলনায় বর্তমান নিয়মে ১৬ তম বছরে আমাদের উল্টো আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করা হলো। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেলে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের শতকরা হারে বেতন বৃদ্ধি দ্বিগুণ দেখানো হলেও টাকার অঙ্কে আর্থিক সুবিধা খুবই নগণ্য ছিল। এ বৈষম্য দূরীকরণে কর্মচারীদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে অনেক আবেদন-নিবেদন করার পর দীর্ঘ ৫ বছর পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বিষয়টি উপলব্ধি করে এ বৈষম্য কমিয়ে আনার জন্য একটি প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। দুর্ভাগ্য যে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরিত প্রস্তাবটি আজও আলোর মুখ দেখেনি।’

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনটির সভাপতি মো. আক্তার হোসেন।
৬ দফা দাবিগুলো হলো—সরকার কর্তৃক প্রদত্ত ১৯৭৩ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের অনুরূপ ১০ ধাপ বিশিষ্ট বেতন স্কেল নির্ধারণ-পূর্বক ৬ সদস্য বিশিষ্ট পরিবারের ব্যয় বিবেচনায় সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ৩০ হাজার টাকা করতে হবে। এ দাবি বাস্তবায়নে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেটে অর্থ বরাদ্দ রেখে নবম জাতীয় পে-কমিশন গঠন করতে হবে। সচিবালয়ের ন্যায় প্রজাতন্ত্রের সব কর্মচারীদের পদ-পদবি ও গ্রেড পরিবর্তনসহ এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করতে হবে। ব্লক পদ প্রথা প্রত্যাহার, পদোন্নতিযোগ্য পদ শূন্য না থাকলেও নির্ধারিত সময়ের পর উচ্চতর পদের বেতন স্কেল দেওয়া, ঝুঁকিপূর্ণ কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীদের যৌক্তিকভাবে ঝুঁকিভাতা দিতে হবে এবং সব শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দিতে হবে। প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির হার ৫% এর পরিবর্তে ২০% এ উন্নীত করতে হবে। টাইম স্কেল-সিলেকশন গ্রেড, টেকনিক্যাল কর্মচারীদের জন্য দুটি বিশেষ ইনক্রিমেন্ট পুনর্বহাল, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, টিফিন ভাতা, যাতায়াত ভাতা, শিক্ষা ভাতা বাড়াতে হবে। প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের জন্য সব নিয়োগে ৩০% পোষ্য কোটা সংরক্ষণ করতে হবে এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কর্মচারী প্রতিনিধিদের সরাসরি সাক্ষাৎ ও আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪ এ দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন বেতনকাঠামো নির্ধারণ করা হবে মর্মে যে অঙ্গীকার করা হয়েছে তা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে আক্তার হোসেন বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের সচিব থেকে শুরু করে একজন অফিস সহায়ক পর্যন্ত সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, যারা ২০টি গ্রেডে বিভক্ত। এর মধ্যে ১১-২০ তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীরা বরাবরই বৈষম্যের শিকার। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেল ঘোষণার প্রাক্কালে আমরা পুনরায় বৈষম্যের শিকার হলাম। বেতন দ্বিগুণ করার ঘোষণা দিয়ে একদিকে বাজারের নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করা হলো, অন্যদিকে এ ঘোষণার আড়ালে টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড বাতিল করে বঞ্চিত করা হলো কর্মচারীদের। শুধু তাই নয় অতীতের নিয়মিত তিনটি টাইম স্কেল পেয়ে ১৬ তম বছরে আমাদের বেতন বৃদ্ধির তুলনায় বর্তমান নিয়মে ১৬ তম বছরে আমাদের উল্টো আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করা হলো। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেলে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের শতকরা হারে বেতন বৃদ্ধি দ্বিগুণ দেখানো হলেও টাকার অঙ্কে আর্থিক সুবিধা খুবই নগণ্য ছিল। এ বৈষম্য দূরীকরণে কর্মচারীদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে অনেক আবেদন-নিবেদন করার পর দীর্ঘ ৫ বছর পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বিষয়টি উপলব্ধি করে এ বৈষম্য কমিয়ে আনার জন্য একটি প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। দুর্ভাগ্য যে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরিত প্রস্তাবটি আজও আলোর মুখ দেখেনি।’

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনটির সভাপতি মো. আক্তার হোসেন।
৬ দফা দাবিগুলো হলো—সরকার কর্তৃক প্রদত্ত ১৯৭৩ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের অনুরূপ ১০ ধাপ বিশিষ্ট বেতন স্কেল নির্ধারণ-পূর্বক ৬ সদস্য বিশিষ্ট পরিবারের ব্যয় বিবেচনায় সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ৩০ হাজার টাকা করতে হবে। এ দাবি বাস্তবায়নে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেটে অর্থ বরাদ্দ রেখে নবম জাতীয় পে-কমিশন গঠন করতে হবে। সচিবালয়ের ন্যায় প্রজাতন্ত্রের সব কর্মচারীদের পদ-পদবি ও গ্রেড পরিবর্তনসহ এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করতে হবে। ব্লক পদ প্রথা প্রত্যাহার, পদোন্নতিযোগ্য পদ শূন্য না থাকলেও নির্ধারিত সময়ের পর উচ্চতর পদের বেতন স্কেল দেওয়া, ঝুঁকিপূর্ণ কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীদের যৌক্তিকভাবে ঝুঁকিভাতা দিতে হবে এবং সব শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দিতে হবে। প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির হার ৫% এর পরিবর্তে ২০% এ উন্নীত করতে হবে। টাইম স্কেল-সিলেকশন গ্রেড, টেকনিক্যাল কর্মচারীদের জন্য দুটি বিশেষ ইনক্রিমেন্ট পুনর্বহাল, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, টিফিন ভাতা, যাতায়াত ভাতা, শিক্ষা ভাতা বাড়াতে হবে। প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের জন্য সব নিয়োগে ৩০% পোষ্য কোটা সংরক্ষণ করতে হবে এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কর্মচারী প্রতিনিধিদের সরাসরি সাক্ষাৎ ও আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪ এ দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন বেতনকাঠামো নির্ধারণ করা হবে মর্মে যে অঙ্গীকার করা হয়েছে তা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে আক্তার হোসেন বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের সচিব থেকে শুরু করে একজন অফিস সহায়ক পর্যন্ত সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, যারা ২০টি গ্রেডে বিভক্ত। এর মধ্যে ১১-২০ তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীরা বরাবরই বৈষম্যের শিকার। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেল ঘোষণার প্রাক্কালে আমরা পুনরায় বৈষম্যের শিকার হলাম। বেতন দ্বিগুণ করার ঘোষণা দিয়ে একদিকে বাজারের নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করা হলো, অন্যদিকে এ ঘোষণার আড়ালে টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড বাতিল করে বঞ্চিত করা হলো কর্মচারীদের। শুধু তাই নয় অতীতের নিয়মিত তিনটি টাইম স্কেল পেয়ে ১৬ তম বছরে আমাদের বেতন বৃদ্ধির তুলনায় বর্তমান নিয়মে ১৬ তম বছরে আমাদের উল্টো আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করা হলো। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেলে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের শতকরা হারে বেতন বৃদ্ধি দ্বিগুণ দেখানো হলেও টাকার অঙ্কে আর্থিক সুবিধা খুবই নগণ্য ছিল। এ বৈষম্য দূরীকরণে কর্মচারীদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে অনেক আবেদন-নিবেদন করার পর দীর্ঘ ৫ বছর পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বিষয়টি উপলব্ধি করে এ বৈষম্য কমিয়ে আনার জন্য একটি প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। দুর্ভাগ্য যে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরিত প্রস্তাবটি আজও আলোর মুখ দেখেনি।’

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
৪ মিনিট আগে
প্রতিষ্ঠার পর প্রথমবারের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ বিধিমালা অনুমোদন করার বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাঈমা খন্দকার স্বাক্ষরিত এক...
৮ মিনিট আগে
এই কাজের প্রাথমিক ব্যয় নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠলেও অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সফল দর-কষাকষির মাধ্যমে প্রায় ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয় করতে সক্ষম হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেল নিরাপত্তাসংক্রান্ত সব বিধিবিধান মেনেই চলাচল করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
আজ বুধবার ডিএমটিসিএল পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
রাজধানীর ফার্মগেটে গত রোববার মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড নিচে পড়ে একজন পথচারীর মৃত্যু ও দুজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয় এবং পরিদর্শনের পর পুনরায় চালু করা হয়।
ঘটনা তদন্তে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা দুর্ঘটনার কারণ শনাক্ত ও প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপের সুপারিশ করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

রাজধানীর জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেল নিরাপত্তাসংক্রান্ত সব বিধিবিধান মেনেই চলাচল করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
আজ বুধবার ডিএমটিসিএল পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
রাজধানীর ফার্মগেটে গত রোববার মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড নিচে পড়ে একজন পথচারীর মৃত্যু ও দুজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয় এবং পরিদর্শনের পর পুনরায় চালু করা হয়।
ঘটনা তদন্তে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা দুর্ঘটনার কারণ শনাক্ত ও প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপের সুপারিশ করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন
১১ মে ২০২৪
প্রতিষ্ঠার পর প্রথমবারের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ বিধিমালা অনুমোদন করার বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাঈমা খন্দকার স্বাক্ষরিত এক...
৮ মিনিট আগে
এই কাজের প্রাথমিক ব্যয় নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠলেও অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সফল দর-কষাকষির মাধ্যমে প্রায় ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয় করতে সক্ষম হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
৩৬ মিনিট আগেবেরোবি প্রতিনিধি

প্রতিষ্ঠার পর প্রথমবারের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ বিধিমালা অনুমোদন করার বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাঈমা খন্দকার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে নিশ্চিত করা হয়।
বিধিমালা অনুযায়ী, বেরোবি কেন্দ্রীয় সংসদের ১৫টি পদ থাকবে। এর মধ্যে ১৩টি পদে শিক্ষার্থীরা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে তাঁদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন এবং অন্য দুই পদে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য থাকবেন সংসদের সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষ থাকবেন কোষাধ্যক্ষ পদে।
প্রজ্ঞাপনে অনুমোদিত যে ১৩টি পদে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, পদগুলো হলো—সহসভাপতি; সাধারণ সম্পাদক; সহসাধারণ সম্পাদক; মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রবিষয়ক সম্পাদক; বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক; ক্যারিয়ার ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক; সাহিত্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক; ক্রীড়া ও সমাজসেবাবিষয়ক সম্পাদক; পরিবহন সম্পাদক; প্রকাশনা ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক এবং তিনজন নির্বাহী সদস্য।
বিধিমালা অনুযায়ী হল সংসদে পদাধিকার বলে সংশ্লিষ্ট হল শিক্ষার্থী সংসদের সভাপতি হবেন হল প্রভোস্ট এবং সহকারী প্রভোস্টদের মধ্য থেকে হল সংসদের সভাপতি একজনকে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেবেন। অন্য ৯ পদে শিক্ষার্থীরা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।
হল সংসদের যে ৯ পদে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: সহসভাপতি; সাধারণ সম্পাদক; সহসাধারণ সম্পাদক; সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক; স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও পাঠকক্ষ সম্পাদক; ক্রীড়া ও সমাজসেবা সম্পাদক এবং কার্যনির্বাহী সদস্য তিনজন।
শিক্ষার্থীদের দাবি, নভেম্বরের মধ্যেই যেন নির্বাচন সম্পন্ন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, আগামী শনিবারের (১ নভেম্বর) মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করার কাজ চলছে।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১২ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যাল প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৭ বছর শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে ছাত্র সংসদ অনুমোদনের খবর ছড়িয়ে পড়তেই ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উচ্ছ্বাস ও আনন্দঘন পরিবেশ।

প্রতিষ্ঠার পর প্রথমবারের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ বিধিমালা অনুমোদন করার বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাঈমা খন্দকার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে নিশ্চিত করা হয়।
বিধিমালা অনুযায়ী, বেরোবি কেন্দ্রীয় সংসদের ১৫টি পদ থাকবে। এর মধ্যে ১৩টি পদে শিক্ষার্থীরা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে তাঁদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন এবং অন্য দুই পদে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য থাকবেন সংসদের সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষ থাকবেন কোষাধ্যক্ষ পদে।
প্রজ্ঞাপনে অনুমোদিত যে ১৩টি পদে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, পদগুলো হলো—সহসভাপতি; সাধারণ সম্পাদক; সহসাধারণ সম্পাদক; মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রবিষয়ক সম্পাদক; বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক; ক্যারিয়ার ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক; সাহিত্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক; ক্রীড়া ও সমাজসেবাবিষয়ক সম্পাদক; পরিবহন সম্পাদক; প্রকাশনা ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক এবং তিনজন নির্বাহী সদস্য।
বিধিমালা অনুযায়ী হল সংসদে পদাধিকার বলে সংশ্লিষ্ট হল শিক্ষার্থী সংসদের সভাপতি হবেন হল প্রভোস্ট এবং সহকারী প্রভোস্টদের মধ্য থেকে হল সংসদের সভাপতি একজনকে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেবেন। অন্য ৯ পদে শিক্ষার্থীরা সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।
হল সংসদের যে ৯ পদে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: সহসভাপতি; সাধারণ সম্পাদক; সহসাধারণ সম্পাদক; সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক; স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও পাঠকক্ষ সম্পাদক; ক্রীড়া ও সমাজসেবা সম্পাদক এবং কার্যনির্বাহী সদস্য তিনজন।
শিক্ষার্থীদের দাবি, নভেম্বরের মধ্যেই যেন নির্বাচন সম্পন্ন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, আগামী শনিবারের (১ নভেম্বর) মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করার কাজ চলছে।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১২ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যাল প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৭ বছর শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে ছাত্র সংসদ অনুমোদনের খবর ছড়িয়ে পড়তেই ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উচ্ছ্বাস ও আনন্দঘন পরিবেশ।

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন
১১ মে ২০২৪
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
৪ মিনিট আগে
এই কাজের প্রাথমিক ব্যয় নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠলেও অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সফল দর-কষাকষির মাধ্যমে প্রায় ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয় করতে সক্ষম হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মেট্রোরেলের মতিঝিল থেকে কমলাপুর অংশের ইলেকট্রো মেকানিক্যাল সিস্টেমের কাজের জন্য ২০১৮ সালের জুনে দরপত্র দাখিলকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে সম্প্রতি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এই কাজের প্রাথমিক ব্যয় নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠলেও অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সফল দর-কষাকষির মাধ্যমে প্রায় ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয় করতে সক্ষম হয়েছে।
আজ বুধবার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী এ তথ্য জানিয়েছেন।
রেজাউল করিম বলেন, সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবে (আরডিপিপি) দ্বিতীয় সংশোধন অনুযায়ী এ খাতে ২৭৪ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। তবে প্রকৃত ব্যয় নির্ধারণে দরপত্র মূল্যায়নের মাধ্যমে মুদ্রাস্ফীতি, মুদ্রা বিনিময় হার, কাঁচামাল সরবরাহ ও পরিবহন ব্যয়সহ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করা হয়।
২০২৩ সালের জুলাইয়ে Marubeni-L&T-এর প্রস্তাবিত মূল্য ছিল প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার এত বেশি দরে কাজ করাতে অনীহা প্রকাশ করে। তাদের নির্দেশে ডিএমটিসিএল ‘নেগোসিয়েশন স্ট্র্যাটেজি’ গ্রহণ করে এবং দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে ৪৬৫ কোটি টাকায় কাজটি করাতে উভয় পক্ষ সম্মত হয়।
একই সঙ্গে এক বছর Defect Notification Period (DNP) বাড়ানো সম্ভব হয়।
উল্লেখ্য, উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের ইলেকট্রো মেকানিক্যাল কাজও Marubeni-L&T সম্পাদন করেছিল। ফলে একই ঠিকাদার থাকায় মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত অংশে System Integration সুবিধা হবে বলে জানিয়েছে ডিএমটিসিএল।
এই চুক্তির মাধ্যমে অর্জিত ১৮৫ কোটি টাকার নিট সাশ্রয় সরকারের ‘ব্যয় অপ্টিমাইজেশন’ (খরচ যৌক্তিকীকরণ) নীতির প্রতিফলন। অর্থনৈতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও স্বচ্ছতা ও কঠোর দর-কষাকষির মাধ্যমে জনগণের অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রকল্পে অর্থায়নকারী সংস্থা জাইকার (JICA) সঙ্গে করা চুক্তি অনুযায়ী তাদের মনোনীত ঠিকাদার দিয়ে কাজটি সম্পন্ন করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত ব্যবস্থার ফলে মেট্রোরেল প্রকল্পে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সাধিত হয়েছে উল্লেখ করে রেজাউল করিম সিদ্দিকী জানান, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পূর্ববর্তী আন্দোলন-সংগ্রামে ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া, মিরপুর-১০-সহ অন্যান্য মেট্রোরেল স্টেশন মাত্র ১৮ কোটি টাকায় আড়াই মাসে মেরামত সম্পন্ন করা হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকারের আমলে এই কাজের জন্য ৩৫০ কোটি টাকা ও এক বছরের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
এ ছাড়া পিক আওয়ারে ট্রেনের ব্যবধান ৮ থেকে কমিয়ে ৬ মিনিট করা হয়েছে, যা আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৫ মিনিটে নামানো হবে। মেট্রোরেলের পরিষেবা সময় এক ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে। ভাড়াবহির্ভূত আয় বাড়াতে স্টেশন ও ট্রেনের ভেতরে বাণিজ্যিক স্থান, ব্যাংক, এটিএম ও সিআরএম বুথ এবং ডিজিটাল বিজ্ঞাপন স্থাপনের চুক্তিগুলো চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সোলার প্যানেল স্থাপনের চুক্তিও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
প্রতিটি প্রকল্পে ব্যয় সাশ্রয়ের জন্য নকশা সংশোধন, দর বিশ্লেষণ ও প্রতিবেশী দেশের তুলনামূলক মূল্যায়ন চলছে।
কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা অব্যাহত রয়েছে। Real-Time Technology Transfer, DMTCL-এর Institutional Capacity বৃদ্ধি, স্থানীয় চাকরির সুযোগ সৃষ্টি এবং স্থানীয় শিল্প বিকাশে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে রেজাউল করিম সিদ্দিকী জানান।

মেট্রোরেলের মতিঝিল থেকে কমলাপুর অংশের ইলেকট্রো মেকানিক্যাল সিস্টেমের কাজের জন্য ২০১৮ সালের জুনে দরপত্র দাখিলকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে সম্প্রতি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এই কাজের প্রাথমিক ব্যয় নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠলেও অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সফল দর-কষাকষির মাধ্যমে প্রায় ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয় করতে সক্ষম হয়েছে।
আজ বুধবার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী এ তথ্য জানিয়েছেন।
রেজাউল করিম বলেন, সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবে (আরডিপিপি) দ্বিতীয় সংশোধন অনুযায়ী এ খাতে ২৭৪ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। তবে প্রকৃত ব্যয় নির্ধারণে দরপত্র মূল্যায়নের মাধ্যমে মুদ্রাস্ফীতি, মুদ্রা বিনিময় হার, কাঁচামাল সরবরাহ ও পরিবহন ব্যয়সহ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করা হয়।
২০২৩ সালের জুলাইয়ে Marubeni-L&T-এর প্রস্তাবিত মূল্য ছিল প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার এত বেশি দরে কাজ করাতে অনীহা প্রকাশ করে। তাদের নির্দেশে ডিএমটিসিএল ‘নেগোসিয়েশন স্ট্র্যাটেজি’ গ্রহণ করে এবং দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে ৪৬৫ কোটি টাকায় কাজটি করাতে উভয় পক্ষ সম্মত হয়।
একই সঙ্গে এক বছর Defect Notification Period (DNP) বাড়ানো সম্ভব হয়।
উল্লেখ্য, উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের ইলেকট্রো মেকানিক্যাল কাজও Marubeni-L&T সম্পাদন করেছিল। ফলে একই ঠিকাদার থাকায় মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত অংশে System Integration সুবিধা হবে বলে জানিয়েছে ডিএমটিসিএল।
এই চুক্তির মাধ্যমে অর্জিত ১৮৫ কোটি টাকার নিট সাশ্রয় সরকারের ‘ব্যয় অপ্টিমাইজেশন’ (খরচ যৌক্তিকীকরণ) নীতির প্রতিফলন। অর্থনৈতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও স্বচ্ছতা ও কঠোর দর-কষাকষির মাধ্যমে জনগণের অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রকল্পে অর্থায়নকারী সংস্থা জাইকার (JICA) সঙ্গে করা চুক্তি অনুযায়ী তাদের মনোনীত ঠিকাদার দিয়ে কাজটি সম্পন্ন করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত ব্যবস্থার ফলে মেট্রোরেল প্রকল্পে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সাধিত হয়েছে উল্লেখ করে রেজাউল করিম সিদ্দিকী জানান, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পূর্ববর্তী আন্দোলন-সংগ্রামে ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া, মিরপুর-১০-সহ অন্যান্য মেট্রোরেল স্টেশন মাত্র ১৮ কোটি টাকায় আড়াই মাসে মেরামত সম্পন্ন করা হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকারের আমলে এই কাজের জন্য ৩৫০ কোটি টাকা ও এক বছরের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
এ ছাড়া পিক আওয়ারে ট্রেনের ব্যবধান ৮ থেকে কমিয়ে ৬ মিনিট করা হয়েছে, যা আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৫ মিনিটে নামানো হবে। মেট্রোরেলের পরিষেবা সময় এক ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে। ভাড়াবহির্ভূত আয় বাড়াতে স্টেশন ও ট্রেনের ভেতরে বাণিজ্যিক স্থান, ব্যাংক, এটিএম ও সিআরএম বুথ এবং ডিজিটাল বিজ্ঞাপন স্থাপনের চুক্তিগুলো চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সোলার প্যানেল স্থাপনের চুক্তিও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
প্রতিটি প্রকল্পে ব্যয় সাশ্রয়ের জন্য নকশা সংশোধন, দর বিশ্লেষণ ও প্রতিবেশী দেশের তুলনামূলক মূল্যায়ন চলছে।
কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা অব্যাহত রয়েছে। Real-Time Technology Transfer, DMTCL-এর Institutional Capacity বৃদ্ধি, স্থানীয় চাকরির সুযোগ সৃষ্টি এবং স্থানীয় শিল্প বিকাশে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে রেজাউল করিম সিদ্দিকী জানান।

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন
১১ মে ২০২৪
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
৪ মিনিট আগে
প্রতিষ্ঠার পর প্রথমবারের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ বিধিমালা অনুমোদন করার বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাঈমা খন্দকার স্বাক্ষরিত এক...
৮ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
৩৬ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন। তবে মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত শুকুর আলীর বাবা আসান মল্লিক ও মা সাহেদা খাতুনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত শুকুর আলী আলমডাঙ্গা উপজেলার এনায়েতপুর স্কুলপাড়ার বাসিন্দা। আদালতে রায় ঘোষণার সময় আসামি শুকুর আলী পলাতক ছিলেন।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ২৮ নভেম্বর যৌতুকের দাবিতে আলমডাঙ্গার এনায়েতপুর গ্রামে স্বামীর বাড়িতে গৃহবধূ লাইলী সুলতানা কুমকুমকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় নিহত লাইলীর বাবা সামসুল জোয়ার্দ্দার মেয়ে হত্যার অভিযোগ এনে স্বামী শুকুর আলী, শ্বশুর আসান মল্লিক ও শাশুড়ি সাহেদা খাতুনকে আসামি করে আলমডাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে আলমডাঙ্গা থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আনিছুর রহমান ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল শুকুর আলীকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অন্য দুজনের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় দায় হতে অব্যাহতির আবেদন করেন।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মারুফ সরোয়ার বাবু বলেন, মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আসামি শুকুর আলীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।

চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন। তবে মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত শুকুর আলীর বাবা আসান মল্লিক ও মা সাহেদা খাতুনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত শুকুর আলী আলমডাঙ্গা উপজেলার এনায়েতপুর স্কুলপাড়ার বাসিন্দা। আদালতে রায় ঘোষণার সময় আসামি শুকুর আলী পলাতক ছিলেন।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ২৮ নভেম্বর যৌতুকের দাবিতে আলমডাঙ্গার এনায়েতপুর গ্রামে স্বামীর বাড়িতে গৃহবধূ লাইলী সুলতানা কুমকুমকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় নিহত লাইলীর বাবা সামসুল জোয়ার্দ্দার মেয়ে হত্যার অভিযোগ এনে স্বামী শুকুর আলী, শ্বশুর আসান মল্লিক ও শাশুড়ি সাহেদা খাতুনকে আসামি করে আলমডাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে আলমডাঙ্গা থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আনিছুর রহমান ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল শুকুর আলীকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অন্য দুজনের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় দায় হতে অব্যাহতির আবেদন করেন।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মারুফ সরোয়ার বাবু বলেন, মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আসামি শুকুর আলীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন
১১ মে ২০২৪
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
৪ মিনিট আগে
প্রতিষ্ঠার পর প্রথমবারের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ বিধিমালা অনুমোদন করার বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাঈমা খন্দকার স্বাক্ষরিত এক...
৮ মিনিট আগে
এই কাজের প্রাথমিক ব্যয় নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠলেও অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সফল দর-কষাকষির মাধ্যমে প্রায় ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয় করতে সক্ষম হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে