নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মেরুল বাড্ডার একটি বাসায় স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় স্বামী সেলিমকে আটক করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন—স্ত্রী মাহমুদা হক বৃষ্টি (৩৩) ও মেয়ে সানজা মারওয়া (১০)। আজ বুধবার ভোর ৬টার দিকে মা-মেয়েকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে স্ত্রী–সন্তানকে হত্যার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন সেলিম। বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সেলিমকে আমরা আটক করেছি। তিনি পরকীয়ায় আসক্ত ছিলেন। এ নিয়ে সংসারে ঝগড়া লেগেই থাকত। এর জেরেই সে স্ত্রী–সন্তানকে দুধে অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাইয়েছিল। এ কথা সে আমাদের কাছে স্বীকার করেছে। ভুক্তভোগীর পরিবার হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তদন্ত করে এবং ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নির্ধারণ করা যাবে।’
পরিবারের সদস্যদের দাবি, পরকীয়ায় আসক্ত সেলিমই এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। দুজনকেই শ্বাসরোধে হত্যা করেছে সেলিম।
নিহত বৃষ্টির মামা সোহেল শিকদার বলেন, ‘সেলিমের পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে এবং একাধিকবার একাধিক মেয়েকে পালিয়ে নিয়ে বিয়ে করেছে। এসব বিষয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ চলছিল। এর জেরেই সেলিম হত্যাকাণ্ড ঘটায়।’
বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ছাদেক মিয়া জানান, রাতেই খবর পেয়ে ফরাজী হাসপাতালে গিয়ে ওই মা-মেয়েকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। বাসা থেকে তাঁর স্বামী ও স্বজনরা তাঁদেরকে ওই হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। তখন সন্দেহ হলে সেখান থেকেই তাঁর স্বামীকে আটক করা হয়। আর মা-মেয়েকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাঁদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সোহেল সিকদার আরও জানান, নিহত বৃষ্টির বাবার নাম মোজাম্মেল হক। তাঁদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের টুঙ্গিবাড়ী উপজেলার চাষিরা গ্রামে। রাত আনুমানিক ২টার দিকে সেলিম বৃষ্টির গ্রামের বাড়িতে ফোন করে জানায়, বৃষ্টি এবং তাঁর মেয়ের অবস্থা ভালো না। তখন গ্রাম থেকে ফোন করে বিষয়টি তাঁকে জানায়। পরে ওই বাসায় গিয়ে বৃষ্টিকে এক রুমে এবং পাশের রুমে সানজাকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে দ্রুত একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
রাজধানীর মেরুল বাড্ডার একটি বাসায় স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় স্বামী সেলিমকে আটক করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন—স্ত্রী মাহমুদা হক বৃষ্টি (৩৩) ও মেয়ে সানজা মারওয়া (১০)। আজ বুধবার ভোর ৬টার দিকে মা-মেয়েকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে স্ত্রী–সন্তানকে হত্যার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন সেলিম। বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সেলিমকে আমরা আটক করেছি। তিনি পরকীয়ায় আসক্ত ছিলেন। এ নিয়ে সংসারে ঝগড়া লেগেই থাকত। এর জেরেই সে স্ত্রী–সন্তানকে দুধে অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাইয়েছিল। এ কথা সে আমাদের কাছে স্বীকার করেছে। ভুক্তভোগীর পরিবার হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তদন্ত করে এবং ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নির্ধারণ করা যাবে।’
পরিবারের সদস্যদের দাবি, পরকীয়ায় আসক্ত সেলিমই এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। দুজনকেই শ্বাসরোধে হত্যা করেছে সেলিম।
নিহত বৃষ্টির মামা সোহেল শিকদার বলেন, ‘সেলিমের পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে এবং একাধিকবার একাধিক মেয়েকে পালিয়ে নিয়ে বিয়ে করেছে। এসব বিষয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ চলছিল। এর জেরেই সেলিম হত্যাকাণ্ড ঘটায়।’
বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ছাদেক মিয়া জানান, রাতেই খবর পেয়ে ফরাজী হাসপাতালে গিয়ে ওই মা-মেয়েকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। বাসা থেকে তাঁর স্বামী ও স্বজনরা তাঁদেরকে ওই হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। তখন সন্দেহ হলে সেখান থেকেই তাঁর স্বামীকে আটক করা হয়। আর মা-মেয়েকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাঁদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সোহেল সিকদার আরও জানান, নিহত বৃষ্টির বাবার নাম মোজাম্মেল হক। তাঁদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের টুঙ্গিবাড়ী উপজেলার চাষিরা গ্রামে। রাত আনুমানিক ২টার দিকে সেলিম বৃষ্টির গ্রামের বাড়িতে ফোন করে জানায়, বৃষ্টি এবং তাঁর মেয়ের অবস্থা ভালো না। তখন গ্রাম থেকে ফোন করে বিষয়টি তাঁকে জানায়। পরে ওই বাসায় গিয়ে বৃষ্টিকে এক রুমে এবং পাশের রুমে সানজাকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে দ্রুত একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে