নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহের জন্য দায়ীদের সাজা ও নিরপরাধদের মুক্তি দিয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে সাবেক বিডিআর সদস্যদের নিয়ে তৈরি সংগঠন বিডিআর ঐক্য। আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে তারা।
এর আগে ৮ সেপ্টেম্বর বিডিআর কল্যাণ পরিষদও সংবাদ সম্মেলন করে। সে সময় তারা বর্তমান সরকারকে ৩০ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেয়। একই সঙ্গে ১৮ হাজার ৫২০ জন্য সদস্যদের নির্দোষ দাবি করে তারা।
আজ বিডিআর ঐক্যের সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আমরা মনে করি যারা হত্যাকাণ্ড ও পূর্বপরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত সকলকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। অন্যান্য সকল নিরপরাধ বিডিআর সদস্যকে সরকারি সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধাসহ চাকরিতে পুনর্বহাল করা হোক।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাবেক বিডিআর সদস্য সাঈয়েদ আহমেদ খান।
তিনি বলেন, বিস্ফোরক আইনের মামলায় যারা দীর্ঘ ১৫ বছর যাবৎ জেলখানায় আটক আছে, অতি দ্রুত পিপি নিয়োগ করে তাদের জামিনের ব্যবস্থা করা হোক। যেহেতু অল্প কিছু দিন পূর্বে নতুন সরকার গঠিত হয়েছে, সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে নতুন সরকারকে আরও কিছুদিন সময় দেওয়া প্রয়োজন বলে আমরা মনে করি।
সাঈয়েদ আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে ভারত সরকার বাংলাদেশ সীমান্তে ভোর ৬টায় রেড অ্যালার্ট জারি করেছে অথচ পরবর্তীতে পিলখানায় ঘটনা ঘটে আনুমানিক সকাল ৯টায়। ভারত সরকার পিলখানার পরিকল্পিত ঘটনা ঘটার ৩ ঘণ্টা আগে রেড অ্যালার্ট দেওয়ার কারণ কী?
তিনি বলেন, ২০০৯ সালের ২৫শে ফেব্রুয়ারি ঢাকার বাইরে কোনো ঘটনা না ঘটলেও ২৬শে ফেব্রুয়ারি পূর্ব পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাইরের বিভিন্ন ইউনিটগুলোতে গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হয় যে সেনাবাহিনী কর্তৃক বিডিআরের ইউনিটগুলোতে আক্রমণ করা হবে। এতে করে ২৬ তারিখে বাইরের ইউনিটের বিডিআর সদস্যরা আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে তাদেরকে গণহারে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা প্রমাণ করতে না পারায় পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডকে বিডিআর বিদ্রোহ আখ্যা দিয়ে গণহারে বিশেষ আদালত ১ থেকে ১৮ এর মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে জেল ও জরিমানা করা হয় বলে উল্লেখ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
এতে আরও বলা হয়, এভাবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে একটি ঐতিহ্যবাহী ও সুশৃঙ্খল বাহিনীকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়। আমরা আশা করি বর্তমান সরকার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সকল অপরাধী ও চক্রান্তকারীদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা নিশ্চিত করবেন। জেলখানায় আটক নিরপরাধ বিডিআরদের কারামুক্তিসহ সকল প্রকার নিরপরাধ বিডিআরদের সরকারি সকল প্রকার সুযোগ সুবিধাসহ চাকরিতে পুনর্বহালের ব্যবস্থা করবেন।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহের জন্য দায়ীদের সাজা ও নিরপরাধদের মুক্তি দিয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে সাবেক বিডিআর সদস্যদের নিয়ে তৈরি সংগঠন বিডিআর ঐক্য। আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে তারা।
এর আগে ৮ সেপ্টেম্বর বিডিআর কল্যাণ পরিষদও সংবাদ সম্মেলন করে। সে সময় তারা বর্তমান সরকারকে ৩০ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেয়। একই সঙ্গে ১৮ হাজার ৫২০ জন্য সদস্যদের নির্দোষ দাবি করে তারা।
আজ বিডিআর ঐক্যের সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আমরা মনে করি যারা হত্যাকাণ্ড ও পূর্বপরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত সকলকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। অন্যান্য সকল নিরপরাধ বিডিআর সদস্যকে সরকারি সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধাসহ চাকরিতে পুনর্বহাল করা হোক।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাবেক বিডিআর সদস্য সাঈয়েদ আহমেদ খান।
তিনি বলেন, বিস্ফোরক আইনের মামলায় যারা দীর্ঘ ১৫ বছর যাবৎ জেলখানায় আটক আছে, অতি দ্রুত পিপি নিয়োগ করে তাদের জামিনের ব্যবস্থা করা হোক। যেহেতু অল্প কিছু দিন পূর্বে নতুন সরকার গঠিত হয়েছে, সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে নতুন সরকারকে আরও কিছুদিন সময় দেওয়া প্রয়োজন বলে আমরা মনে করি।
সাঈয়েদ আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে ভারত সরকার বাংলাদেশ সীমান্তে ভোর ৬টায় রেড অ্যালার্ট জারি করেছে অথচ পরবর্তীতে পিলখানায় ঘটনা ঘটে আনুমানিক সকাল ৯টায়। ভারত সরকার পিলখানার পরিকল্পিত ঘটনা ঘটার ৩ ঘণ্টা আগে রেড অ্যালার্ট দেওয়ার কারণ কী?
তিনি বলেন, ২০০৯ সালের ২৫শে ফেব্রুয়ারি ঢাকার বাইরে কোনো ঘটনা না ঘটলেও ২৬শে ফেব্রুয়ারি পূর্ব পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাইরের বিভিন্ন ইউনিটগুলোতে গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হয় যে সেনাবাহিনী কর্তৃক বিডিআরের ইউনিটগুলোতে আক্রমণ করা হবে। এতে করে ২৬ তারিখে বাইরের ইউনিটের বিডিআর সদস্যরা আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে তাদেরকে গণহারে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা প্রমাণ করতে না পারায় পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডকে বিডিআর বিদ্রোহ আখ্যা দিয়ে গণহারে বিশেষ আদালত ১ থেকে ১৮ এর মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে জেল ও জরিমানা করা হয় বলে উল্লেখ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
এতে আরও বলা হয়, এভাবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে একটি ঐতিহ্যবাহী ও সুশৃঙ্খল বাহিনীকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়। আমরা আশা করি বর্তমান সরকার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সকল অপরাধী ও চক্রান্তকারীদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা নিশ্চিত করবেন। জেলখানায় আটক নিরপরাধ বিডিআরদের কারামুক্তিসহ সকল প্রকার নিরপরাধ বিডিআরদের সরকারি সকল প্রকার সুযোগ সুবিধাসহ চাকরিতে পুনর্বহালের ব্যবস্থা করবেন।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় তমরুদ্দি লঞ্চঘাটে দুই নারী যাত্রীকে পিটিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে ঘাট ইজারাদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে আকলিমা বেগম নামের একজন রোববার (২ মার্চ) সকালে হাতিয়া থানায় একটি অভিযোগ করেছেন। নোয়াখালী, হাতিয়া, তমরুদ্দি, লঞ্চঘাট, জখম, জেলার খবর
৯ মিনিট আগেশেরপুরের নকলায় উপজেলা পরিষদ প্রশাসকের সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর (বর্তমানে সিএ টু প্রশাসক) আইনুন নাঈম পানেলের বিরুদ্ধে ‘কেলেঙ্কারি’র অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হলেও এখনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অভিযোগ ওঠার পর থেকে তিনি অফিসে অনুপস্থিত থাকলেও আজ রোববার আবার
১ ঘণ্টা আগেআধিপত্য বিস্তারের জেরে বরিশালে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মো. সুরুজ গাজী (৩৬) নামের এক যুবদল নেতাকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোববার নগরীর কাউনিয়া হাউজিং শেরেবাংলা মাধ্যমিক স্কুলসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) প্রশাসনের উদ্যোগে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথমবারের মতো মাসব্যাপী ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে। আজ রোববার প্রথম রোজা থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে এর আয়োজন করা হয়। তবে আয়োজনের তুলনায় রোজাদার শিক্ষার্থীর সংখ্যা অধিক হওয়ায় অনেকে ইফতারি পাননি। অনেকে প্রশাসনের পক্ষ
২ ঘণ্টা আগে