‘করবো ভূমি পুনরুদ্ধার, রুখবো মরুময়তা, অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনের রেখে নানা আয়োজনে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব পরিবেশ দিবস-২০২৪ উদ্যাপন করা হয়েছে।
আজ ৬ জুন বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ (ভিএসও) এর সহযোগিতায় শেকৃবির সৌন্দর্য বর্ধন কমিটির আয়োজনে সকাল ১১ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়ার নেতৃত্বে এক শোভাযাত্রা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর প্রদক্ষিণ করে শেখ রাসেল টিএসটি কমপ্লেক্সের সামনে এসে শেষ হয়।
র্যালি শেষে টিএসটি ভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনায় শেকৃবির ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, প্রকৃতি ও পরিবেশ সংরক্ষণে আমাদের আরও অধিক সচেতন হতে হবে। পরিবেশের ওপর অবিচারের ফলে আমরা ইতিমধ্যে লক্ষ্য করছি আমাদের দেশের তাপমাত্রা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
একদিকে জনসংখ্যা বৃদ্ধি অন্যদিকে জমির পরিমাণ হ্রাস। পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে কৃষি আজ বিশাল হুমকির মুখে। প্রকৃতি ও পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে পৃথিবী তথা আমাদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পরবে। পৃথিবীতে মানব কল্যাণের স্বার্থে আমাদেরকে প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
এরপর টিএসটি সংলগ্ন মাঠে বৃক্ষ রোপণ করা হয়। বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচির শেষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রোভার্স স্কাউট এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট ও ফুটবল টিমের সদস্যদের অংশগ্রহণে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে প্লাস্টিক ও পলিথিন জাতীয় ময়লা অপসারণ করা হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলারমাঠসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ১৬টি ময়লার বিন স্থাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ (ভিএসও) এর কান্ট্রি ডিরেক্টর খাবিরুল হক কামাল ও প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. শফিকুর রহমান। এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
‘করবো ভূমি পুনরুদ্ধার, রুখবো মরুময়তা, অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনের রেখে নানা আয়োজনে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব পরিবেশ দিবস-২০২৪ উদ্যাপন করা হয়েছে।
আজ ৬ জুন বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ (ভিএসও) এর সহযোগিতায় শেকৃবির সৌন্দর্য বর্ধন কমিটির আয়োজনে সকাল ১১ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়ার নেতৃত্বে এক শোভাযাত্রা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর প্রদক্ষিণ করে শেখ রাসেল টিএসটি কমপ্লেক্সের সামনে এসে শেষ হয়।
র্যালি শেষে টিএসটি ভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনায় শেকৃবির ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, প্রকৃতি ও পরিবেশ সংরক্ষণে আমাদের আরও অধিক সচেতন হতে হবে। পরিবেশের ওপর অবিচারের ফলে আমরা ইতিমধ্যে লক্ষ্য করছি আমাদের দেশের তাপমাত্রা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
একদিকে জনসংখ্যা বৃদ্ধি অন্যদিকে জমির পরিমাণ হ্রাস। পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে কৃষি আজ বিশাল হুমকির মুখে। প্রকৃতি ও পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে পৃথিবী তথা আমাদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পরবে। পৃথিবীতে মানব কল্যাণের স্বার্থে আমাদেরকে প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
এরপর টিএসটি সংলগ্ন মাঠে বৃক্ষ রোপণ করা হয়। বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচির শেষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রোভার্স স্কাউট এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট ও ফুটবল টিমের সদস্যদের অংশগ্রহণে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে প্লাস্টিক ও পলিথিন জাতীয় ময়লা অপসারণ করা হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলারমাঠসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ১৬টি ময়লার বিন স্থাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ (ভিএসও) এর কান্ট্রি ডিরেক্টর খাবিরুল হক কামাল ও প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. শফিকুর রহমান। এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৭ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪৩ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে