আয়নাল হোসেন, ঢাকা
দেশের মোকাম, পাইকারি এবং খুচরা বাজার, কোথাও পেঁয়াজের সংকট নেই। কিন্তু শুধু ভারতে দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। এতে ভোক্তাদের চড়া দামে তা কিনতে হচ্ছে। পাবনা, ফরিদপুর, বেনাপোল ও রাজধানীর পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশে বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে দেশি পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। কিন্তু ভারতে দাম কিছুটা বাড়ায় ব্যবসায়ীরা সেই সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছেন। এ ছাড়া গত কয়েক দিন বৃষ্টির কারণে বাজারে পেঁয়াজ আনতে পারছেন না কৃষকেরা। এসব কারণে বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস এলে ভারতে পেঁয়াজের সংকট তৈরি হয় এবং এ সময় দেশটি পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এ প্রবণতা দুই-তিন বছর ধরে চলে আসছে। ফলে বছরের এ সময়ে বেশি লাভের আশায় পেঁয়াজ মজুত করে রাখেন অনেক মৌসুমি ব্যবসায়ী। তবে এ বছর এমনটি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কারণ, দেশে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। রাজধানীর শ্যামবাজারে গতকাল প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০-৫৭ টাকায়। যা চার-পাঁচ দিন আগে ছিল ৩৮-৪২ টাকা। অর্থাৎ পাইকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১২-১৫ টাকা। আর বিদেশি পেঁয়াজের সরবরাহই কম।
পাবনার সুজানগরে পেঁয়াজের আড়তদার মামুন হোসেন জানান, ভারতে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা বেড়েছে। এই খবরে তাঁদের এলাকায় পেঁয়াজের দাম মণপ্রতি ৩০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
রাজধানীর নয়াবাজারের খুচরা পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আবুল কালাম জানান, চার-পাঁচ দিন আগেও তাঁদের বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ৪৫-৫০ টাকা। রোববার তা বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়। আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪০-৪৫ টাকায়।
গতকাল বেনাপোলে প্রতি কেজি বিদেশি পেঁয়াজ পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হয়েছে ৪৫ টাকায় এবং খুচরা পর্যায়ে তা ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে; যা আগে ছিল ৩৫ টাকা। আর প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ পাইকারি পর্যায়ে গতকাল বিক্রি হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা। আর খুচরা বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়। টিসিবির হিসাব অনুযায়ী, গতকাল প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০-৬৫ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪০-৫০ টাকা। আর প্রতি কেজি বিদেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫-৫৫ টাকা। যার দাম কেজিতে ৭-১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
দেশের মোকাম, পাইকারি এবং খুচরা বাজার, কোথাও পেঁয়াজের সংকট নেই। কিন্তু শুধু ভারতে দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। এতে ভোক্তাদের চড়া দামে তা কিনতে হচ্ছে। পাবনা, ফরিদপুর, বেনাপোল ও রাজধানীর পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশে বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে দেশি পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। কিন্তু ভারতে দাম কিছুটা বাড়ায় ব্যবসায়ীরা সেই সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছেন। এ ছাড়া গত কয়েক দিন বৃষ্টির কারণে বাজারে পেঁয়াজ আনতে পারছেন না কৃষকেরা। এসব কারণে বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস এলে ভারতে পেঁয়াজের সংকট তৈরি হয় এবং এ সময় দেশটি পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এ প্রবণতা দুই-তিন বছর ধরে চলে আসছে। ফলে বছরের এ সময়ে বেশি লাভের আশায় পেঁয়াজ মজুত করে রাখেন অনেক মৌসুমি ব্যবসায়ী। তবে এ বছর এমনটি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কারণ, দেশে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। রাজধানীর শ্যামবাজারে গতকাল প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০-৫৭ টাকায়। যা চার-পাঁচ দিন আগে ছিল ৩৮-৪২ টাকা। অর্থাৎ পাইকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১২-১৫ টাকা। আর বিদেশি পেঁয়াজের সরবরাহই কম।
পাবনার সুজানগরে পেঁয়াজের আড়তদার মামুন হোসেন জানান, ভারতে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা বেড়েছে। এই খবরে তাঁদের এলাকায় পেঁয়াজের দাম মণপ্রতি ৩০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
রাজধানীর নয়াবাজারের খুচরা পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আবুল কালাম জানান, চার-পাঁচ দিন আগেও তাঁদের বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ৪৫-৫০ টাকা। রোববার তা বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়। আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪০-৪৫ টাকায়।
গতকাল বেনাপোলে প্রতি কেজি বিদেশি পেঁয়াজ পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হয়েছে ৪৫ টাকায় এবং খুচরা পর্যায়ে তা ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে; যা আগে ছিল ৩৫ টাকা। আর প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ পাইকারি পর্যায়ে গতকাল বিক্রি হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা। আর খুচরা বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়। টিসিবির হিসাব অনুযায়ী, গতকাল প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০-৬৫ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪০-৫০ টাকা। আর প্রতি কেজি বিদেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫-৫৫ টাকা। যার দাম কেজিতে ৭-১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেখুঁড়িয়ে চলছে দেশের অন্যতম তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া। চালুর পর থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কখনোই এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রার বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। তিনটি ইউনিটের মধ্যে কখনো একটি, কখনোবা দুটি থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে। বর্তমানে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি ইউনিট।
১ ঘণ্টা আগেখুলনায় গত শুক্রবার রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন খুন এবং একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হত্যাকারীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এসব হত্যাকাণ্ডকে টার্গেট কিলিং বলছে পুলিশ। তারা বলছে, এসব পুলিশের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
১ ঘণ্টা আগে