ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার ধামরাইয়ের উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেস হোসেনের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, তিনি আসন্ন সূতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রমিজুর রহমান চৌধুরীর (রোমা) এক সমর্থককে লাঞ্ছিত করেছেন।
আজ শুক্রবার বিকেলে সূতিপাড়া ইউনিয়নের কালামপুর চৌরাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, আগামী ১৫ জুন নবম ধাপে সূতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আজ শুক্রবার বিকেলের দিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রমিজুর রহমান চৌধুরীর (রোমা) সমর্থকেরা কালামপুর চৌরাপাড়া এলাকায় চশমা প্রতীকের প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। একই সময়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম রাজার পক্ষে প্রচারণায় অংশ নেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেস হোসেন। হঠাৎ করেই স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থক সাদ্দাম হোসেনের কলার ধরে লাঞ্ছিত করেন তিনি।
ভুক্তভোগী সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমরা কালামপুর চৌরাপাড়া এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী রোমা ভাইয়ের পক্ষে ভোট চাচ্ছিলাম। হঠাৎ করেই উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেস হোসেন এসে আমার কলার ধরে। কি কারণে এমন করল কিছুই বুঝতে পারলাম না। আমরা একজনের জন্য ভোট চাইতেই পারি। তাই বলে কি এমন আচরণ করতে হবে?’
এ বিষয়ে সূতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজাউল করিম রাজা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই শুনিনি।’
উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেস হোসেনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
চশমা প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রমিজুর রহমান চৌধুরী (রোমা) বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচন অফিসে অভিযোগের প্রস্তুতি চলছে।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আয়শা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী প্রার্থীর পক্ষে মন্ত্রী-এমপিসহ সরকারি সুবিধাভোগী গুরুত্বপূর্ণ কোনো ব্যক্তি প্রচারণা চালাতে পারেন না। একজন উপজেলা চেয়ারম্যান ইউপি নির্বাচনের প্রচারণায় যেতে পারেন না। কেউ যদি এ বিষয়ে অভিযোগ করেন তা হলে তা আচরণবিধি লঙ্ঘন বলে গণ্য হবে।’
ঢাকার ধামরাইয়ের উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেস হোসেনের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, তিনি আসন্ন সূতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রমিজুর রহমান চৌধুরীর (রোমা) এক সমর্থককে লাঞ্ছিত করেছেন।
আজ শুক্রবার বিকেলে সূতিপাড়া ইউনিয়নের কালামপুর চৌরাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, আগামী ১৫ জুন নবম ধাপে সূতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আজ শুক্রবার বিকেলের দিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রমিজুর রহমান চৌধুরীর (রোমা) সমর্থকেরা কালামপুর চৌরাপাড়া এলাকায় চশমা প্রতীকের প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। একই সময়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম রাজার পক্ষে প্রচারণায় অংশ নেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেস হোসেন। হঠাৎ করেই স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থক সাদ্দাম হোসেনের কলার ধরে লাঞ্ছিত করেন তিনি।
ভুক্তভোগী সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমরা কালামপুর চৌরাপাড়া এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী রোমা ভাইয়ের পক্ষে ভোট চাচ্ছিলাম। হঠাৎ করেই উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেস হোসেন এসে আমার কলার ধরে। কি কারণে এমন করল কিছুই বুঝতে পারলাম না। আমরা একজনের জন্য ভোট চাইতেই পারি। তাই বলে কি এমন আচরণ করতে হবে?’
এ বিষয়ে সূতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজাউল করিম রাজা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই শুনিনি।’
উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেস হোসেনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
চশমা প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রমিজুর রহমান চৌধুরী (রোমা) বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচন অফিসে অভিযোগের প্রস্তুতি চলছে।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আয়শা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী প্রার্থীর পক্ষে মন্ত্রী-এমপিসহ সরকারি সুবিধাভোগী গুরুত্বপূর্ণ কোনো ব্যক্তি প্রচারণা চালাতে পারেন না। একজন উপজেলা চেয়ারম্যান ইউপি নির্বাচনের প্রচারণায় যেতে পারেন না। কেউ যদি এ বিষয়ে অভিযোগ করেন তা হলে তা আচরণবিধি লঙ্ঘন বলে গণ্য হবে।’
নগরের হালিশহর এইচ-ব্লক জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি প্রফেসর নুরুল আবছার গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশে তাঁর এক বক্তব্যে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি রমজান মাস ঘিরে এলাকায় পুলিশের টহল ও নজরদারি চেয়ে নিকটবর্তী থানায় একটি আবেদন করেছিলেন
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীতে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাটারিচালিত মেশিনের সাহায্যে রাতে অসাধু ব্যক্তিরা নদীর বিভিন্ন অংশে মাছ শিকার করছেন। এতে মাছের পোনা, ডিমসহ অন্যান্য জলজ প্রাণীও মারা যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে সরকারি প্রকল্পে বালু ভরাটের নামে নদীতে অবৈধভাবে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু লুটের অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে খননযন্ত্রে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে অবাধে বালু লুট করছেন।
২ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে ২০০৮ সালে বিভিন্ন খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল ২১টি আয়রন সেতু। এই সেতুগুলো নির্মাণে ঠিকাদারির কাজ করেছিলেন হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মৃধা। গত আট মাসে এর ১০টি সেতু ভেঙে পড়েছে। এসব সেতু ভেঙে
৩ ঘণ্টা আগে